পাকিস্তান | মসজিদের ইমামের ছদ্মবেশে থাকা গুপ্তচরকে হত্যা করল পাক-তালেবান
পাকিস্তানে সাবেক পাক-তালেবান কমান্ডার মুফতি মিয়া ওমর শাহকে গুপ্তচরবৃত্তির কারণে গুলি করে হত্যা করেছেন মুজাহিদগণ।
উমর মিডিয়ার সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ এপ্রিল শনিবার, তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের গোয়েন্দা বিভাগ 'টিআএ'র মুজাহিদগণ গঞ্জাই গ্রামে মিয়া সৈয়দ আলী শাহের ছেলে ইমাম ও মুফতী মিয়া ওমর শাহকে গুলি করে হত্যা করেছেন।
সূত্র আরো জানায় সে মসজিদ থেকে বাড়ি ফিরছিল, তখন দু'জন সশস্ত্র মোটরসাইকেল আরোহী তাঁর উপর কালাশনিকভ দ্বারা গুলি চালালে সে গুরুতর আহত হয় এবং সশস্ত্র আরোহিরা রাতের অন্ধকারে নিরাপদে স্থানত্যাগ করতে সক্ষম হন। এরপর গুরুতর অবস্থায় তাকে ত্বসিল সদর হাসপাতাল তখত ভাইতে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরিস্থিতি গুরুতর হয়ে উঠলে এমএমসি মর্দানে তাকে স্থানান্তরিত করা হয়, কিন্তু সেখানে সে গুরতর আহত হওয়ার কারণে মারা যায়।
হত্যার কারণ হিসাবে জানা যায় যে, মুফতী মিয়া ওমর শাহ একসময় পাক-তালেবান কমান্ডার ছিল। বেশ কিছুদিন আগে লোকটি কেবল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণই করেনি, পাশাপাশি তাদের পাশে দাঁড়িয়ে তালেবানদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি শুরু করে এবং যখনই কোনও তালেবান যোদ্ধাকে গ্রেপ্তার করা হয়, সে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করত। এসময় সে মুজাহিদদের উপর চালাতে থাকত অমানবিক নির্যাতন। নিজের ঈমান ও দ্বীনের বিনিময়ে এটিকেই সে নিজের পেটের খোরাক জোগানোর মাধ্যম বানিয় নেয়।
পাক-তালেবানের কেন্দ্রীয় মুখপাত্র মোহাম্মদ খোোসানী বলেছেন, গোয়েন্দা সংস্থার এই নিকৃষ্ট লোকটি, গত বছর তার ভাগ্নের মাধ্যমে টিটিপির গুরুত্বপূর্ণ কমান্ডার নেক মোহাম্মদকে (রহ.) শহীদ করেছিল। এই হামলার কিছুদিনের মধ্যেই মুজাহিদগণ তার ভাগ্নেকে হত্যা করতে সক্ষম হন।
হুকুমের গোলাম মিয়া ওমর শাহ তালেবানদের কাছে মুফতি ঘৌরি নামে পরিচিত ছিল। সে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার নির্দেশে সোয়াত থেকে কয়েকশ মুজাহিদকে ২০১৪এবং ২০১৫সালে আইএসআইএস-এর কাছে ধরিয়ে দেয়। এছাড়াও সোয়াতে পাকিস্তানী মুরতাদ বাহিনীর পরিচালিত গণহত্যার পিছনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল মিয়া ওমর শাহ। যার ফলে শত শত নিরপরাধ মুসলিম মুরতাদ বাহিনীর হাতে শাহাদাত বরণ করেন।
সর্বশেষ মুহাম্মাদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ্ বলেন-অবৈধ সরকার ও সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুরতা ও অস্থায়ী রিটকে স্বীকৃতি দিয়ে যারা আল্লাহ্ তা'য়ালার হুকুমকে চ্যালেঞ্জ করবে, তাদের শেষ পরিণতি এমনটাই ঘটবে। ইনশাআল্লাহ্
পাকিস্তানে সাবেক পাক-তালেবান কমান্ডার মুফতি মিয়া ওমর শাহকে গুপ্তচরবৃত্তির কারণে গুলি করে হত্যা করেছেন মুজাহিদগণ।
উমর মিডিয়ার সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ এপ্রিল শনিবার, তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের গোয়েন্দা বিভাগ 'টিআএ'র মুজাহিদগণ গঞ্জাই গ্রামে মিয়া সৈয়দ আলী শাহের ছেলে ইমাম ও মুফতী মিয়া ওমর শাহকে গুলি করে হত্যা করেছেন।
সূত্র আরো জানায় সে মসজিদ থেকে বাড়ি ফিরছিল, তখন দু'জন সশস্ত্র মোটরসাইকেল আরোহী তাঁর উপর কালাশনিকভ দ্বারা গুলি চালালে সে গুরুতর আহত হয় এবং সশস্ত্র আরোহিরা রাতের অন্ধকারে নিরাপদে স্থানত্যাগ করতে সক্ষম হন। এরপর গুরুতর অবস্থায় তাকে ত্বসিল সদর হাসপাতাল তখত ভাইতে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরিস্থিতি গুরুতর হয়ে উঠলে এমএমসি মর্দানে তাকে স্থানান্তরিত করা হয়, কিন্তু সেখানে সে গুরতর আহত হওয়ার কারণে মারা যায়।
হত্যার কারণ হিসাবে জানা যায় যে, মুফতী মিয়া ওমর শাহ একসময় পাক-তালেবান কমান্ডার ছিল। বেশ কিছুদিন আগে লোকটি কেবল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণই করেনি, পাশাপাশি তাদের পাশে দাঁড়িয়ে তালেবানদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি শুরু করে এবং যখনই কোনও তালেবান যোদ্ধাকে গ্রেপ্তার করা হয়, সে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করত। এসময় সে মুজাহিদদের উপর চালাতে থাকত অমানবিক নির্যাতন। নিজের ঈমান ও দ্বীনের বিনিময়ে এটিকেই সে নিজের পেটের খোরাক জোগানোর মাধ্যম বানিয় নেয়।
পাক-তালেবানের কেন্দ্রীয় মুখপাত্র মোহাম্মদ খোোসানী বলেছেন, গোয়েন্দা সংস্থার এই নিকৃষ্ট লোকটি, গত বছর তার ভাগ্নের মাধ্যমে টিটিপির গুরুত্বপূর্ণ কমান্ডার নেক মোহাম্মদকে (রহ.) শহীদ করেছিল। এই হামলার কিছুদিনের মধ্যেই মুজাহিদগণ তার ভাগ্নেকে হত্যা করতে সক্ষম হন।
হুকুমের গোলাম মিয়া ওমর শাহ তালেবানদের কাছে মুফতি ঘৌরি নামে পরিচিত ছিল। সে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার নির্দেশে সোয়াত থেকে কয়েকশ মুজাহিদকে ২০১৪এবং ২০১৫সালে আইএসআইএস-এর কাছে ধরিয়ে দেয়। এছাড়াও সোয়াতে পাকিস্তানী মুরতাদ বাহিনীর পরিচালিত গণহত্যার পিছনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল মিয়া ওমর শাহ। যার ফলে শত শত নিরপরাধ মুসলিম মুরতাদ বাহিনীর হাতে শাহাদাত বরণ করেন।
সর্বশেষ মুহাম্মাদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ্ বলেন-অবৈধ সরকার ও সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুরতা ও অস্থায়ী রিটকে স্বীকৃতি দিয়ে যারা আল্লাহ্ তা'য়ালার হুকুমকে চ্যালেঞ্জ করবে, তাদের শেষ পরিণতি এমনটাই ঘটবে। ইনশাআল্লাহ্
Comment