Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ || ১৪ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরী || ১৩ এপ্রিল, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ || ১৪ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরী || ১৩ এপ্রিল, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    পাকিস্তানের ইসলামাবাদে নিযুক্ত বাংলাদেশ ও ইমারতে ইসলামিয়ার রাষ্ট্রদূতের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত



    বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাথে অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার। সম্প্রতি পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রধান ইফতেখার হুসাইনের সাথে এক বৈঠকে একত্রিত হয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়া দূতাবাসের প্রধান সরদার আহমদ শাকীব হাফিযাহুল্লাহ। বৈঠকে তারা উভয় দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বিষয়ে আলোচনা করেছেন।

    আফগানিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় ক্ষেত্রে বেশ মিল রয়েছে বলে তারা উভয়ে একমত পোষণ করেছেন। এছাড়া উভয় দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে এতে আলোচনা উপস্থাপিত হয়েছে।

    দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভিসা সুবিধাসহ বিভিন্ন আইনি পরিষেবা সংক্রান্ত আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি উভয় দেশের আগ্রহ রয়েছে এমন অনির্ধারিত বিষয়ে তারা আলোচনা করেছেন।


    তথ্যসূত্র:
    1. Islamic Emirate Envoy in Islamabad Meets Bangladeshi Ambassador
    https://tinyurl.com/3dup3sey
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    সোমালিয়া || আবুরী শহরের উপকণ্ঠে মুজাহিদদের পাল্টা আক্রমণে ৬১ শত্রু সেনা হতাহত



    হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন গত ৭ এপ্রিল সোমবার, সোমালিয়ার বুলোবার্দি জেলার আবুরী শহরের নিয়ন্ত্রণ নেন। এরপর থেকে শহরটি পুনর্দখলের উদ্দেশ্যে আগ্রাসন চালাচ্ছে পশ্চিমা সমর্থিত মোগাদিশু বাহিনী, কিন্তু মুজাহিদদের পাল্টা আক্রমণে প্রতিবারই পরাজয় আর কফিনের সংখ্যা ভারী করেই ফিরতে হচ্ছে মোগাদিশু বাহিনীকে।

    সূত্রমতে, গত ১১ এপ্রিল শুক্রবার, টানা পঞ্চম দিনের মতো শহরটি পুনর্দখলের লক্ষ্যে হামলা চালায় মোগাদিশু বাহিনী। এসময় হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিনরাও মোগাদিশু বাহিনীর বিরুদ্ধে তীব্র পাল্টা আক্রমণ চালান। এতে মোগাদিশু সরকারের কমান্ডার-ইন-চিফ, ওদোয়া ইউসুফ রেজার নেতৃত্বে পরিচালিত এই আক্রমণগুলো শাবাবের প্রচণ্ড আঘাতের ব্যর্থতা এবং এক ভয়াবহ পরাজয়ের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। মোগাদিশু বাহিনী এই যুদ্ধে প্রাণহানি ও আহত সহ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়।

    আল-আন্দালুসে রেডিও স্টেশনের এক সাক্ষাৎকারে হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের সামরিক নেতৃত্ব নিশ্চিত করেছে যে, আবুরী শহরের উপকণ্ঠে সংঘটিত শুক্রবারের যুদ্ধে ধর্মত্যাগী মোগাদিশু বাহিনীর অন্তত ১৮ সৈন্য নিহত এবং আরও ৪৩ এরও বেশি সৈন্য আহত হয়েছে। মোগাদিশু বাহিনীর অন্য সদস্যরা জীবন বাঁচাতে পালিয়ে যাওয়ার পর যুদ্ধক্ষেত্রে অনেক শত্রু সৈন্যের মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা গেছে।

    তথ্যসূত্র:
    https://tinyurl.com/mry322r6
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ইয়েমেনে শত্রু অবস্থানে মুজাহিদদের পৃথক ড্রোন হামলা: ২টি গাড়ি ধ্বংস



      ইয়েমেনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভাড়াটে সৈন্যদের ২টি অবস্থান লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদিনরা। এতে শত্রু বাহিনীর ২টি গাড়ি ধ্বংসের পাশাপাশি অনেক সৈন্য হতাহত হয়েছে।

      আল-মালাহিম মিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, গত ১২ এপ্রিল শনিবার, ইয়েমেনের আবিয়ান প্রদেশের মুদিয়াহ জেলায় সংযুক্ত আরব-আমিরাতের ভাড়াটে মিলিশিয়া বাহিনীর ২টি অবস্থানে হামলার ঘটনা ঘটেছে। আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট জামা’আত আনসারুশ শরিয়াহ্ এক বিবৃতিতে হামলার তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছেন যে, দলটির মুজাহিদিনরা এদিন প্রথম হামলাটি চালান মুদিয়াহ জেলার আল-কালিতা এবং আল-কুজ এলাকার সংযোগস্থলে। হামলাটি এই এলাকায় মিলিশিয়া বাহিনীর একটি অবস্থান লক্ষ্য করে ড্রোন দ্বারা চালানো হয়। এতে শত্রু বাহিনীতে হতাহতের ঘটনা ঘটে।

      একই সময় মুজাহিদিনরা তাদের দ্বিতীয় ড্রোন হামলাটি চালান আল-কালিতা এবং ওয়াজর এলাকায়, যা এই এলাকার সাথে সংযোগকারী মুদিয়াহ জেলার প্রধান সড়কের পাশে অবস্থিত মিলিশিয়া বাহিনীর একটি সামরিক অবস্থান লক্ষ্য করে চালানো হয়। এতে আমিরাত সমর্থিত মিলিশিয়া বাহিনীর ২টি গাড়ি ধ্বংস হয় এবং সাইটে অবস্থানরত কতক মিলিশিয়া সদস্য হতাহত হয়।


      তথ্যসূত্র:
      -https://tinyurl.com/2v2ns3zs
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        কোনও বিদেশী সত্ত্বা শরিয়াহ ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করার অধিকার রাখে না: ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান




        সম্প্রতি আফগানিস্তানের বাদগিস, নিমরুজ ও ফারাহ প্রদেশে ৪ জন হত্যাকারীর উপর কিসাসের বিধান কার্যকর করেছে তালিবান সরকার। আফগান নাগরিকগণ এ বিধান কার্যকরের বিষয়টি সাদরে গ্রহণ করেছেন। তবে স্বভাবগতভাবে এ বিধান প্রয়োগের বিরোধিতা জানিয়ে বিবৃতি প্রকাশ করেছে আমেরিকার মদদপুষ্ট আন্তর্জাতিক সংস্থা জাতিসংঘ।

        জাতিসংঘের মানবাধিকার বিভাগ এটিকে মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে উল্লেখ করেছে, এমনকি এই বিধানের বাস্তবায়ন বন্ধের জন্য তারা তালিবান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। জাতিসংঘের বিবৃতিকে অন্যায্য ও বিভ্রান্তিকর বলে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়ার সর্বোচ্চ আদালতের মুখপাত্র আব্দুর রহিম রশিদ হাফিযাহুল্লাহ।

        তিনি দৃঢ়ভাবে জানান, আফগানিস্তানের শরিয়াহ, ধর্মীয় বিশ্বাস ও আইনি ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করার অধিকার কোনও বহিরাগত সত্ত্বার নেই। এছাড়া সাজাপ্রাপ্ত অপরাধীগণ নিরীহ বেসামরিক নাগরিক হত্যা করেছে, তাদের পরিবারকে শোকাহত করেছে, সামাজিক শান্তি-শৃঙ্খলায় ব্যাঘাত ঘটিয়েছে।

        তিনি জাতিসংঘের উদ্দেশ্যে স্পষ্ট ভাষায় বলেন, “এটি আমাদের বিশ্বাস, আমাদের আইনি কাঠামো এবং আমাদের জনগণের আকাঙ্ক্ষা। মহান আল্লাহর নাযিলকৃত এ আইন ও ব্যবস্থাকে প্রতিষ্ঠা করতে আমরা অসংখ্য ত্যাগ স্বীকার করেছি। ইসলামই চূড়ান্ত সত্য এবং এটি মেনে চলা আমাদের কর্তব্য।”

        অনস্বীকার্য যে, ইমারতে ইসলামিয়া সরকার পুনর্গঠনের পর আফগানিস্তানে ইসলামি বিধান প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যা আফগানিস্তানের নাগরিক ও সারাবিশ্বের মুসলমানগণ সাদরে গ্রহণ করেছেন।


        তথ্যসূত্র:
        1. No foreign entity has authority to meddle in our Sharia, religious beliefs, and judicial system
        https://tinyurl.com/3sup8vxs
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আফগানিস্তানের নানগারহার প্রদেশে প্রায় ১৫০০ একর জায়গা জুড়ে শরণার্থী নগরী নির্মাণ



          আফগানিস্তানের নানগারহার প্রদেশের কাসিমাবাদে প্রত্যাবর্তিত শরণার্থীদের জন্য একটি নতুন আবাসিক নগরী উদ্বোধন করা হয়েছে। এ অঞ্চলটি প্রায় ১৫০০ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। এতে ৪ হাজারের অধিক শরণার্থী পরিবার থাকতে পারবে। উক্ত নগরী গড়ে তোলার উদ্দেশ্য হল শরণার্থীদের জন্য সম্মানজনক জীবনের পরিবেশ নিশ্চিত করা।

          এটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইমারতে ইসলামিয়ার প্রশাসনিক উপপ্রধানমন্ত্রী মৌলভী আব্দুস সালাম হানাফি হাফিযাহুল্লাহ, নানগারহার প্রদেশের গভর্নর হাজী মোল্লা মুহাম্মদ নাঈম আখুন্দ হাফিযাহুল্লাহ এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

          অনুষ্ঠানে শরণার্থীদের প্রয়োজন পূরণে বাড়তি সুযোগ-সুবিধা সরবরাহের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন উপস্থিত কর্মকর্তাগণ। প্রদেশটির গভর্নর নাঈম আখুন্দ হাফিযাহুল্লাহ তার বক্তব্যে বলেন, ফেরত আসা শরণার্থীদের সমস্যা মোকাবেলায় এ আবাসিক এলাকা গড়ে তোলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ। পাশাপাশি শরণার্থীদের জন্য পানি, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিত করতে তালিবান কর্তৃপক্ষ নিবেদিত রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

          শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন বিষয়ক পরিচালক হাজী বাজ মুহাম্মদ আব্দুর রহমান হাফিযাহুল্লাহ বলেন, উক্ত অঞ্চলটির প্রতিষ্ঠা প্রমাণ করে যে, শরণার্থীদের মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবর্তন ও তাদের পুনর্বাসনে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ।


          তথ্যসূত্র:
          1. Township of Over 3000 Jeribs for Returning Refugees unveiled in Nangarhar
          https://tinyurl.com/yc872bsc
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            প্রত্যাবর্তিত শরণার্থীদের সহায়তা জোরদার করতে ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন তালিবানের একাধিক মন্ত্রী



            পাকিস্তান সরকারের জোরপূর্বক নির্বাসনে আফগান শরণার্থীগণ ঝাঁকে ঝাঁকে স্বদেশে ফেরত আসছেন। তবে উষ্ণ অভ্যর্থনা ও সার্বিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে শরণার্থীদের গ্রহণ করে নিচ্ছেন ইমারতে ইসলামিয়া সরকার। নানগারহার প্রদেশের তুরখামে অবস্থিত ওমারি ক্যাম্পে অসংখ্য শরণার্থী বর্তমানে অস্থায়ীভাবে অবস্থান করছেন।

            গত ১০ এপ্রিল তুরখামের ওমারি ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার প্রশাসনিক উপপ্রধানমন্ত্রী মৌলভী আব্দুস সালাম হানাফি হাফিযাহুল্লাহ ও তার নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নানগারহার প্রদেশের গভর্নর মোল্লা মুহাম্মদ নাঈম আখুন্দ হাফিযাহুল্লাহ, যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী মৌলভী নাজিবুল্লাহ হায়াত হাক্কানি হাফিযাহুল্লাহ এবং একাধিক উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাগণ।

            পরিদর্শনে প্রত্যাবর্তিত শরণার্থীদের অবস্থা ও বিভিন্ন পরিষেবাগুলো মূল্যায়ন করেছেন উক্ত প্রতিনিধি দল। ফেরত আসা শরণার্থীদের সকল ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের দৃঢ় আশ্বাস ব্যক্ত করেছেন মৌলভী আব্দুস সালাম হাফিযাহুল্লাহ।


            এছাড়া ১১ই এপ্রিল ওমারি ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার জ্বালানি ও পানি সম্পদ মন্ত্রী মোল্লা আব্দুল লতিফ মনসুর হাফিযাহুল্লাহ।

            ক্যাম্পে মন্ত্রী আব্দুল লতিফ হাফিযাহুল্লাহ শরণার্থীদের উদ্বেগ ও অভিযোগসমূহ মনোযোগ সহকারে শুনেছেন। তিনি শরণার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, তাদের সমস্যাগুলো মোকাবেলা করতে ইতোমধ্যেই একটি নিবেদিতপ্রাণ কমিটি গঠন করা হয়েছে।

            পাশাপাশি তিনি স্থানীয় ও নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষকে শরণার্থীদের সাথে সহানুভূতি প্রদর্শনের নির্দেশ দেন, তারা যে অবর্ণনীয় ক্ষতি ও কষ্ট সহ্য করেছেন তা বিবেচনায় রাখতে বলেন। এছাড়া তিনি স্থানীয় কমিটি, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সহযোগী সংস্থার কার্যক্রমসমূহ মূল্যায়ন করেছেন।


            ১১ই এপ্রিল শরণার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে তুরখাম পরিদর্শন করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার জনস্বাস্থ্য বিষয়ক উপমন্ত্রী মৌলভী আব্দুল ওয়ালি হাক্কানি হাফিযাহুল্লাহ। উপমন্ত্রী ও তার নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলের সদস্যগণ জরুরি হাসপাতাল ও ক্যাম্পে অবস্থিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোর বিভিন্ন বিভাগ পরিদর্শন করেছেন।

            স্বাস্থ্যসেবা উন্নত ও সম্প্রসারণের জন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের সুস্পষ্ট নির্দেশনা প্রদান করেছেন উপমন্ত্রী হাক্কানি হাফিযাহুল্লাহ। এ সময় তিনি শরণার্থীদের জন্য সময়োপযোগী ও দক্ষ চিকিৎসা সরবরাহের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।

            স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, তুরখামে বর্তমানে ৯টি স্বাস্থ্যকেন্দ্র রয়েছে এবং ২০ শয্যাবিশিষ্ট একটি হাসপাতাল চালু রয়েছে। এছাড়া জরুরি পরিবহনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ১৫টি অ্যাম্বুলেন্স মোতায়েন রাখা হয়েছে।

            উল্লেখ্য যে, আফগান শরণার্থীদেরকে পাকিস্তান ত্যাগ করতে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল পাক প্রশাসন। তালিবান সরকারের অনুরোধ সত্ত্বেও এ সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না, বরং শরণার্থীদের ক্রমেই বহিষ্কার করা হবে বলে স্পষ্ট জানিয়েছে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র উপমন্ত্রী তালাল চৌধুরী। সূত্রমতে, চলতি বছরে প্রায় ৩০ লক্ষ আফগান শরণার্থীকে নির্বাসনের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান সরকার।

            ১ এপ্রিল থেকে বিগত কয়েক দিনে এখন পর্যন্ত ১১ হাজারের অধিক শরণার্থী আফগানিস্তানে ফিরে এসেছেন। অভিযোগ উঠেছে শরণার্থীদের সম্পদ ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রাদি কেড়ে নেয়া হচ্ছে, তাদেরকে শূন্য অবস্থায় পাকিস্তান ত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে। পাকিস্তানের এমন দুর্ব্যবহারের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে তালিবান প্রশাসন।

            তথ্যসূত্র:
            1. Deputy Minister of Public Health Visits Torkham to Oversee Health Facilities for Returnees
            https://tinyurl.com/td7a32cw
            2. Minister of Water and Energy Visits “Omari Camp” Assures Suppor to Returning Refugeest
            https://tinyurl.com/mr2akeyx
            3. High-Ranking Delegation of the IEA Visits Omari Camp in Torkham
            https://tinyurl.com/23rhuc8y
            4. No new deadline will be given for Afghan refugees: Pakistani official
            https://tinyurl.com/56n3bnrm
            5. Pakistan plans to expel 3 million Afghan refugees this year
            https://tinyurl.com/y2hjjwc8
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment

            Working...
            X