Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ || ১৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরী || ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ || ১৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরী || ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    ইসলামের সাথে আপোষ করে কোনও আন্তর্জাতিক দাবি মেনে নেবে না ইমারতে ইসলামিয়া: আমীরুল মু’মিনীন




    কিসাসের বিধান বাস্তবায়ন মানে মানবাধিকার লঙ্ঘন নয়, বরং এটি ইসলামী আইনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। ইসলামের সাথে আপোষ করে কোনও আন্তর্জাতিক দাবি মেনে নেবে না ইমারতে ইসলামিয়া।

    গত ১২ এপ্রিল কান্দাহার প্রদেশে হজ্ব প্রশিক্ষকদের জন্য আয়োজিত এক সেমিনারে বক্তব্য প্রদানের সময় এ কথাগুলো বলেন ইমারতে ইসলামিয়ার সর্বোচ্চ আমীর শাইখুল হাদিস হিবাতুল্লাহ আখুন্দযাদা হাফিযাহুল্লাহ।

    কিসাস প্রয়োগে আন্তর্জাতিক সমালোচনার জবাবে তিনি বলেন, ইমারতে ইসলামিয়া ক্ষমতা বা সম্পদের জন্য যুদ্ধ করে নি। মহান আল্লাহর আইন বাস্তবায়নের জন্যই আমরা দুই দশকের জিহাদে উপনীত হয়েছিলাম।

    আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইসলামী নীতির পরিবর্তে তাদের পছন্দমাফিক বিধান আমাদের উপর চাপিয়ে দিতে চায়, তারা মুসলিমদের বিশ্বাস নিয়ে খেলা করছে।

    আমীরুল মু’মিনীন বলেন, ইমারতে ইসলামিয়া বর্তমানে একটি বড় পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমরা দ্বীন ইসলাম ও নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর আদর্শ বাস্তবায়নের ব্যাপারে কোনও প্রকার ছাড় দেবো না। আমরা আন্তর্জাতিক চাপের কাছে মাথা নত করবো না।

    তিনি সকলকে নসিহত করে বলেন, আমাদেরকে অবশ্যই শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, সালাত ও অন্যান্য ইবাদত আদায় করতে হবে। অবশ্যই দ্বীন ইসলামে আমাদেরকে পুরোপুরি প্রবেশ করতে হবে। ইসলাম কেবল কয়েকটি আচার-অনুষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এটি মহান আল্লাহর মনোনীত সামগ্রিক জীবন-ব্যবস্থা।

    বক্তব্যে তিনি হজ্বগামীদের প্রয়োজন পূরণ ও হজ্ব সংক্রান্ত প্রক্রিয়া কার্যকরভাবে সম্পাদন করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।


    তথ্যসূত্র:
    1. IEA will not accede to any illegitimate international demands in exchange of concessions
    https://tinyurl.com/u66zhv28
    2. IEA Supreme Leader defends public executions, says its as ‘part of Islam’
    https://tinyurl.com/4scyw2fd
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    বুরকিনা ফাসো || শত্রু বাহিনীকে হটিয়ে ১৫টি সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিনরা



    আল-কায়েদা পশ্চিম আফ্রিকা শাখা জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম)। দলটির অফিসিয়াল আয-যাল্লাকা মিডিয়ার তথ্যমতে, মুজাহিদিনরা চলতি এপ্ রিল মাসের ১-১৫ তারিখের মধ্যে বুরকিনা ফাসোতে জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রায় দুই ডজন সামরিক অপারেশন পরিচালনা করছেন।

    সূত্রমতে, জেএনআইএম মুজাহিদিনরা তাদের বীরত্বপূর্ণ এসকল অভিযান বুরকিনা ফাসোর ৭টি রাজ্যের ১২টি শহরে পরিচালনা করছেন। মুজাহিদিনরা এসময় জান্তা বাহিনীকে হটিয়ে অন্তত ১৫টি সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নেন। এসকল ঘাঁটির কোনোটি জান্তা বাহিনীর সাথে তীব্র লড়াইয়ের পর, আবার কোনোটি কোনো লড়াই ছাড়াই জান্তা বাহিনীর পলায়নের মধ্য দিয়ে মুজাহিদিনরা নিয়ন্ত্রণে নেন। ফলশ্রুতিতে বহু সংখ্যক শত্রু সৈন্য নিহত ও আহত হয়, সেই সাথে মুজাহিদিনরা বেশ কিছু সামরিক যানের পাশাপাশি অগণিত অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক সরঞ্জাম গনিমত লাভ করেন।

    মুজাহিদিনরা তাদের উপরোক্ত ১৪টি বিজয় অভিযানের মধ্যে ৬টিই পরিচালনা করেন কোলবেলোগো রাজ্যে। মুজাহিদিনরা ২টি করে মোট ৬টি বিজয় অভিযান পরিচালনা করেন ওয়াহিগৌয়া, কিয়া ও ফাদাঙ্গোরমা রাজ্যে। এছাড়া মুজাহিদিনরা ১টি করে আরও ৩টি বিজয় অভিযান পরিচালনা করেন বোবো গোলাসো, দেদুগু এবং সৌম রাজ্যে।


    তথ্যসূত্র:
    https://tinyurl.com/mv33ay7m
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আল্লাহর সাহায্যে, আমরা বিজয়ের খুব কাছাকাছি: আল-কায়েদা পশ্চিম আফ্রিকা



      আল-কায়েদা পশ্চিম আফ্রিকা শাখা জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন ‘জেএনআইএম’। সম্প্রতি দলটির মিডিয়া শাখা “আয-যাল্লাকা” থেকে সংক্ষিপ্ত একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে, যা মালির কেন্দ্রীয় মাসিনা অঞ্চলের দক্ষিণে নামপালা শহর থেকে ধারণ করা হয়েছে।

      ভিডিওতে এই অঞ্চলে আল-কায়েদার সক্রিয়া সামরিক শাখা জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিনের (জেএনআইএম) একাধিক শীর্ষ নেতৃত্বের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত শীর্ষ নেতৃবৃন্দের মধ্যে ছিলেন শাইখ তালহা আল-লিবি, মাহমুদ ব্যারি, আবু হামজা আশ-শানকিতী, শাইখ কৌফা ও শাইখ আইয়াদ আল-ঘালী সহ স্থানীয় অনেক প্রবীন নেতা ও গোত্র প্রধানরা।

      শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও প্রবীনদের উপস্থিতে অনুষ্ঠিত এই জলসায় বক্তব্য রাখেন ‘জেএনআইএম’ এর অন্যতম মুখপাত্র মাহমুদ ব্যারি (হাফিজাহুল্লাহ্)। তিনি উপস্থিত সকলকে উদ্দেশ্যে করে তার বক্তব্যে বলেন, “হে মালি, বুরকিনা ফাসো এবং নাইজারে বসবাসরত আমাদের উম্মাহ! জেনে রাখুন যে, এই অপরাধী জান্তা জোট, যা নিজেকে AIS (সাহেল জোট) বলে দাবি করে। এই জোট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কেবল আপনাদের ভয় দেখানোর জন্য, আপনাদেরকে নিজ ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করার জন্য, আপনাদেরকে নিজ ধর্ম এবং নিজ দেশে সম্মানজনক জীবন থেকে বঞ্চিত করার জন্য।”

      এই জোটের অংশীদার জান্তা সরকারগুলো নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য এখানে রাশিয়ার ভাড়াটে ‘ওয়াগনার’ বাহিনীকে নিয়ে এসেছে, যারা আপনাদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালাচ্ছে এবং আপনাদের দেশের সম্পদ লুণ্ঠন করছে। ফলে আজ আপনাদের দেশে শক্তিশালী কোনো অর্থনীতি নেই, বিদ্যুৎ নেই, খাবার নেই, পানি নেই।

      AIS (সাহেল জোট) দাবি করে আসছে যে, তারা সন্ত্রাসবাদের অবসান ঘটাবে; কিন্তু দেখা যাচ্ছে, এই অঞ্চলের আসল সন্ত্রাসী তারা নিজেরাই।

      ইনশাআল্লাহ, অচিরেই আপনাদের মুজাহিদ সন্তানেরা এই অঞ্চলে সন্ত্রাসবাদের অবসান ঘটাবে এবং এখানে শান্তি ও নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনবে। সর্বোপরি এই অঞ্চলে ইসলামি শরিয়াহ্ ব্যাবস্থা ফিরিয়ে আনবে। আর মহান রব্বুল আলামিনের সাহায্যে, আমরা বিজয়ের খুব কাছাকাছি।


      তথ্যসূত্র:
      https://tinyurl.com/nha8vdt4
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বাজার থেকে নিম্নমানের পণ্য অপসারণে তৎপর ইমারতে ইসলামিয়া প্রশাসন




        ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বরাবরই সচেতন। সম্প্রতি, দেশটির লোগার প্রদেশে শিল্প ও বাণিজ্য অধিদপ্তর ৮ টন মেয়াদোত্তীর্ণ ও নিম্নমানের খাদ্য এবং খাদ্য বহির্ভূত পণ্য ধ্বংস করার কথা জানিয়েছে।

        গত ১৩ এপ্রিল আফগান গণমাধ্যম বখতার নিউজের বরাতে জানা যায়, শিল্প ও বাণিজ্য অধিদপ্তরের প্রধান মৌলভী শাবির আহমদ সিদ্দিকী হাফিযাহুল্লাহ জানিয়েছেন, পুল-ই-আলম শহরের বিভিন্ন দোকান থেকে এসব পণ্য সংগ্রহ করা হয়। শিল্প বিষয়ক অধিদপ্তর, বাণিজ্যিক বিষয়ক অধিদপ্তর এবং ভোক্তা সুরক্ষা কমিশনের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি যৌথ প্রতিনিধিদল পুঙ্খানুপুঙ্খ পরিদর্শনের পর, আদালতের আদেশে এই পণ্য ধ্বংস করা হয়।

        তিনি আরও জানান, বাজার থেকে পুরানো এবং নিম্নমানের পণ্য অপসারণের কাজ চলমান থাকবে। জনস্বাস্থ্য রক্ষাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।

        ইমারতে ইসলামিয়া প্রশাসন এ পদক্ষেপের মাধ্যমে সুস্পষ্ট বার্তা দিয়েছে যে, তারা জনগণের স্বার্থে বাজার ব্যবস্থাপনায় কঠোর থাকবে এবং নাগরিকদের স্বার্থ নিশ্চিত করার জন্য যে কোনও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।


        তথ্যসূত্র:
        1. Eight Tons of Expired and Low-Quality Materials Destroyed in Logar
        https://tinyurl.com/2p95ebyv

        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          হে আমাদের রব, ইমারতে ইসলামিয়ার আমীরুল মু’মিনীন​ কে দুনিয়া ও আখেরাতের আফিয়াত দান করুন -আমীন

          Comment

          Working...
          X