Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ || ২৩ যিলক্বদ, ১৪৪৬ হিজরী || ২২ মে, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ || ২৩ যিলক্বদ, ১৪৪৬ হিজরী || ২২ মে, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    মিলান কনকোর্স মিসাইল চালনার উপর প্রশিক্ষণ লাভ করল তালিবানের ২৪ জন সেনাসদস্য



    আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত ইমারতে ইসলামিয়ার সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক একটি সংযোজন হল মিলান কনকোর্স গাইডেড মিসাইল (মডেল: ৯এম১৩৫)। সম্প্রতি এই সেনাবাহিনীর ২৪ জন যুবক সদস্য উক্ত গাইডেড মিসাইল চালনার উপর সফলভাবে তাদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন।

    এই কর্মসূচিটি ইমারতে ইসলামিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অন্তর্গত আর্টিলারি বিভাগের আওতায় পরিচালিত হয়েছে। সদস্যগণ এক মাসব্যাপী পেশাগত ও হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ লাভ করেছেন।

    গত ২১ মে সেনাসদস্যদের প্রশিক্ষণ পরবর্তী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ইমারতে ইসলামিয়ার গণ্যমান্য নেতা ও কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ মালি খান সিদ্দিক হাফিযাহুল্লাহ ও জেনারেল চিফ অফ স্টাফ মৌলভী শাবির আহমদ ওসমানী হাফিযাহুল্লাহ। এছাড়া তালিবান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অপারেশন বিভাগের পরিচালক নূরুর রহমান নুসরাত হাফিযাহুল্লাহসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী এতে অংশগ্রহণ করেছেন।

    অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা অর্জনের গুরুত্ব বক্তব্যের মধ্যে তুলে ধরেছেন ডেপুটি চিফ অব স্টাফ মালি খান হাফিযাহুল্লাহ। তিনি ইমারতে ইসলামিয়ার নিবেদিত ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, ইসলামের পবিত্র বিধান ও ইসলামী রাষ্ট্রের ভূমি রক্ষা করা কেবল আইনগত দায়িত্ব নয়, বরং এটি একটি জাতীয় কর্তব্য। তাই সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে আপন পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে তিনি সেনাসদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান।

    এছাড়া ইমারতে ইসলামিয়ার জন্য একটি সুশৃঙ্খল, সাহসী ও আত্মত্যাগী সেনাবাহিনীর প্রয়োজনীয়তা তিনি বর্ণনা করেন। পাশাপাশি যেকোনও পরিস্থিতি মোকাবেলায় শক্তিশালী আর্টিলারি বাহিনী প্রস্তুত রাখার প্রয়োজনীয়তা তিনি তার বক্তব্যে তুলে ধরেন।


    তথ্যসূত্র:
    1. 24 Graduate from Milan Concourse Guided Rocket Training Program
    https://tinyurl.com/66x5nbxr
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    তালিবান সেনাবাহিনীতে আরও ২৪০ জন সেনাসদস্যের সামরিক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন



    জনবল ও সামরিক সরঞ্জামাদির সক্ষমতা ক্রমেই বাড়িয়ে চলেছে ইমারতে ইসলামিয়ার সেনাবাহিনী। ইমারতে ইসলামিয়ের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অন্তর্গত ৩১৩ তম কেন্দ্রীয় সামরিক কোর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হতে ২৪০ জন তরুণ সেনাসদস্য সফলভাবে তাদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। উক্ত প্রশিক্ষণ ৪র্থ সেশনে আড়াই মাসব্যাপী চলমান ছিল। গত ২১ মে, এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তরুণ এই সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

    অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংশ্লিষ্ট কোরের কমান্ডার আলহাজ্ব মোল্লা আমির খান হাক্কানি হাফিযাহুল্লাহ ও চিফ অব স্টাফ মোল্লা আব্দুল মান্নান মাহমুদ হাফিযাহুল্লাহ। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসঊদ রাযিয়াল্লাহু আনহু সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের চিফ অব স্টাফ মৌলভী শের আহমদ মুহাম্মদি হাফিযাহুল্লাহ এবং আরো বেশ কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।

    নতুন সেনাসদস্যদের উদ্দেশ্যে কর্মকর্তাগণ বলেন, প্রশিক্ষণ পর্ব শেষে তাদের এখন সত্যিকারের জনসেবায় নিযুক্ত হবার সময় এসেছে। তাকওয়া, সততা, দক্ষতা ও সচেতনতার সাথে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে কর্মকর্তাগণ তাদেরকে উৎসাহিত করেছেন। নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সামাজিক মূল্যবোধ অটুট রাখতে সেনাসদস্যগণ ভূমিকা রাখবে বলে তারা প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

    অপরদিকে দ্বীন ইসলাম ও ইসলামী রাষ্ট্রের ভূমি রক্ষা করতে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন সদ্য সেনাসদস্যগণ। তারা জানান, দ্বীন ইসলাম ও ইসলামী রাষ্ট্রের ভূমি রক্ষায় আমরা একসময় জীবন কোরবানি দিয়েছি। অতএব এই পথে আমরা কাউকে আর ভয় করি না।

    সেনাসদস্যদের মাঝে সার্টিফিকেট বিতরণের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।


    তথ্যসূত্র:
    1. https://tinyurl.com/mpadba3h
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আফগানিস্তানের বাদাখশান প্রদেশে নতুন একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন




      দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে আধুনিক চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে ইমারতে ইসলামিয়া প্রশাসন। বিগত ২০ মে আফগানিস্তানের বাদাখশান প্রদেশে নতুন একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এবং সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী মৌলভী নিদা মুহাম্মদ নাদিম হাফিযাহুল্লাহ।

      উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি ইমারতে ইসলামিয়ার সাম্প্রতিক অর্জনসমূহ উল্লেখ করেছেন। এছাড়া তিনি তার বক্তব্যে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উন্নয়ন প্রকল্প পরিচালনার গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তিনি আরও বলেন, বাদাখশান প্রদেশে জনগণের প্রকৃত প্রয়োজনের ভিত্তিতে হাসপাতালটি নির্মাণ করা হচ্ছে, যেন সারাদেশে নাগরিকগণ বৈষম্য ছাড়াই চিকিৎসা সেবা লাভ করতে পারেন।

      অনুষ্ঠানে ইমারতে ইসলামিয়ার প্রগতিশীল ব্যবস্থার প্রশংসা করেছেন বাদাখশান গভর্নর মৌলভী মুহাম্মদ আইয়ুব খালিদ হাফিযাহুল্লাহ। তিনি এ অঞ্চলটিতে নতুন এই চিকিৎসা সুবিধাদি স্থাপনের গুরুত্ব বর্ণনা করেছেন।

      বাদাখশান বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি মৌলভী নজর মোহাম্মদ নিয়াজী হাফিযাহুল্লাহ বলেন, ‘প্রদেশটিতে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা স্থানীয় জনগণের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। এই দাবি তালিবান শাসনামলে বাস্তবে রূপান্তর হচ্ছে’।

      এই প্রকল্পে একটি মেডিকেল ভবন, স্টাফ হাসপাতাল এবং প্রশাসনিক ও শিক্ষার সুবিধাদি নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর আনুমানিক বাজেট ২৬ কোটি আফগানি। এটি ইমারতে ইসলামিয়ার উচ্চশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে।


      তথ্যসূত্র:
      1.Foundation Stone Laid for New Medical University and Teaching Hospital in Badakhshan
      https://tinyurl.com/yc6habw6
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বুরকিনা ফাসোর দিয়াপাগা ও সোলি শহর বিজয়: মুজাহিদদের অভিযানে ২২০ শত্রু সেনা নিহত




        পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোতে জান্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদদের তীব্র আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে। সম্প্রতি ২টি শহরে ‘জেএনআইএম’ এর পরিচালিত বিজয় অভিযানে অন্তত ২২০ জান্তা সৈন্য নিহত হয়েছে।

        আয-যাল্লাকা মিডিয়া কর্তৃক গত ১৮ মে রবিবার প্রকাশিত এক রিপোর্ট থেকে জানা যায়, নাইজার এবং বেনিনের সীমান্তের কাছে সম্প্রতি ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিনরা বৃহত পরিসরে একটি সামরিক অপারেশন পরিচালনা করছেন। অভিযানটি গত ১৩ মে মঙ্গলবার বুরকিনা ফাসোর পূর্বাঞ্চলীয় ফাদাঙ্গুরমা প্রদেশের দিয়াপাগা শহরে জান্তা বাহিনীর একাধিক সামরিক অবস্থান লক্ষ্য করে একযোগে চালানো হয়। অভিযানে অংশ নেন ‘জেএনআইএম’ এর শতাধিক মুজাহিদ, যারা কয়েকটি সাঁজোয়া যান এবং কয়েক ডজন মোটরসাইকেলে চড়ে ভারী অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে শহরের প্রধান সামরিক ঘাঁটিতে প্রথমে হামলা চালান। এসময় জান্তা বাহিনী ভারী কোনো প্রতিরোধ ছাড়াই ঘাঁটি থেকে পিছু হটলে মুজাহিদিনরা এর নিয়ন্ত্রণ নেন।

        এদিকে শত্রুর এই পলায়নের পর মুজাহিদিনরা শহরের প্রধান কারাগারের দিকে অগ্রসর হন এবং এটিরও নিয়ন্ত্রণ নেন। মুজাহিদিনরা কারাগারের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর এখানে বন্দী থাকা শত শত নিরপরাধ কারাবন্দীকে মুক্ত করেন, যারা মহান রবের শুকরিয়া আদায় ও তাকবির ধ্বনিত কারাগার প্রাঙ্গন মুখরিত করে মুক্ত আকাশের নিচে বেরিয়ে পড়েন।

        সামরিক ঘাঁটি ও কারাগারের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিনরা দিয়াপাগা শহরে শত্রু বাহিনীর অন্যান্য অবস্থানগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করেন। এসময় বুরকিনান জান্তা বাহিনীর সাথে কয়েকটি স্থানে তীব্র লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন মুজাহিদিনরা। অবশেষে দীর্ঘ ১২ ঘন্টার যুদ্ধ শেষে মুজাহিদিনরা দিয়াপাগা শহর সম্পূর্ণভাবে বিজয় করতে সক্ষম হন।

        মঙ্গলবার ২০ মে, আয-যাল্লাকা মিডিয়া কর্তৃক প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, দীর্ঘ এক সপ্তাহ পরেও শহরের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছেন ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিনরা। এসময় মুজাহিদিনরা একটি স্কোয়ারে দাড়িয়ে ঘোষণা করেন যে, তারাঁ দিয়াপাগা শহর ছেড়ে যাবেন না বরং এখানেই অবস্থান করবেন। মুজাহিদিনরা যেই স্থানে দাড়িয়ে এই ঘোষণা করছিলেন, তার থেকে কিছুটা দূরেই দেখা যাচ্ছিল দিয়াপাগা শহরের প্রধান বিমানবন্দর।

        এদিকে ‘জেএনআইএম’ এই অভিযানের শত্রু বাহিনীতে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে প্রাথমিক এক পরিসংখ্যানে নিশ্চিত করেছে যে, দিয়াপাগা যুদ্ধে মুজাহিদদের হামলায় জান্তা বাহিনীর ১৬০ এরও বেশি সৈন্য নিহত এবং আরও অসংখ্য সৈন্য আহত হয়েছে। এসময় মুজাহিদিনরা শহরের প্রধান সামরিক ঘাঁটি থেকে গনিমত হিসাবে অর্জন করেছেন ১টি সামরিক যান, 14.5 ক্যালিবারের ১টি ভারী অস্ত্র, ১টি দুশকা, ৩টি মর্টার, ৪টি আরপিজি, ১৪টি পিকে, ৪৭টি ক্লাশিনকোভ, ৬টি পিস্তল, ১৫টি মোটরসাইকেল, ৪০৫টি ম্যাগাজিন, দুটি ড্রোন এবং অন্যান্য বহু সামরিক সরঞ্জাম।

        বীরত্বপূর্ণ এই অভিযানের ২দিন আগে অর্থাৎ ১১ মে, ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিনরা বুরকিনা ফাসোর লোরোম
        প্রদেশের সোলি শহরে একটি সমন্বিত অপারেশন পরিচালনা করেন। কয়েক ঘন্টার তীব্র লড়াই শেষে মুজাহিদিনরা সোলি শহরেরও নিয়ন্ত্রণ নেন। এসময় মুজাহিদদের ভারী আক্রমণে বুরকিনান জান্তা বাহিনীর অন্তত ৬০ সৈন্য নিহত এবং আরও অসংখ্য সৈন্য আহত হয়।

        এই বিজয় অভিযান শেষে মুজাহিদিনরা শত্রু বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটি থেকে গনিমত হিসাবে অর্জন করেন ১টি সামরিক যান, ১টি 81mm মর্টার, ২টি দুশকা মেশিনগান, ৬টি আরপিজি, ১০টি পিকে, ৬২টি ক্লাশিনকোভ, ৩টি পিস্তল, ৩০০টি ম্যাগাজিন, ১২টি মোটরসাইকেল এবং অন্যান্য অসংখ্য সামরিক সরঞ্জাম।

        এটা লক্ষণীয় যে, সম্প্রতি বুরকিনা ফাসোতে সামরিক অপারেশন জোরদার করেছেন জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) মুজাহিদিনরা। দলটির মুজাহিদিনরা বর্তমানে শুধু অ্যামবুশ এবং ইম্প্রোভাইজড বিস্ফোরক ডিভাইস বিস্ফোরণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই বরং আঞ্চলিক বিজয় এবং সরাসরি শহর নিয়ন্ত্রণের কৌশল নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহে দলটি ৩টি গুরত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে, এসময় ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিনের হামলায় জান্তা বাহিনীর অন্তত ৪০০ সৈন্য নিহত হয়েছে।


        তথ্যসূত্র:
        https://tinyurl.com/4cb92ee9
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বুরকিনা ফাসোর দিয়াপাগা ও সোলি শহর বিজয়: মুজাহিদদের অভিযানে ২২০ শত্রু সেনা নিহত
          আল্লাহু আকবার
          আল্লাহু আকবার
          আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ্

          আলহামদুলিল্লাহ অন্তরে প্রশান্তি চলে আসলো।
          [ গুরাবা হয়ে লড়তে চাই, গুরাবা হয়েই শাহাদাহ চাই ]

          Comment

          Working...
          X