Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ || ০৬ যিলহজ্ব, ১৪৪৬ হিজরী || ০৩ জুন, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ || ০৬ যিলহজ্ব, ১৪৪৬ হিজরী || ০৩ জুন, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    দখলদার ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গাড়িতে আল কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদদের হামলা, নিহত ৩


    গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া এলাকায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে আগে থেকে পেতে রাখা একটি বিস্ফোরক ডিভাইসের মাধ্যমে হামলা চালিয়েছে গাজার আল কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদিনরা। এতে দখলদার ইসরায়েলের তিনজন সেনা নিহত এবং আরও দুইজন গুরুতর আহত হয়। ১ জুন, রবিবার সন্ধ্যায় এ হতাহতের ঘটনা ঘটে বলে স্বীকার করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।

    নিহত সেনারা হল— স্টাফ সার্জেন্ট লিওর স্টেইনবার্গ (২০), স্টাফ সার্জেন্ট অফেক বারহানা (২০) এবং স্টাফ সার্জেন্ট ওমর ভ্যান গেল্ডার (২২)। তারা সবাই গিভাতি ব্রিগেডের রোতেম ব্যাটেলিয়নের সদস্য ছিল। ঘটনার সময় তারা ৯ম সাঁজোয়া ব্যাটেলিয়নের অধীনে একটি প্লাটুনে কাজ করছিল।

    প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী, পাঁচজন সেনা একটি হামভিতে করে জাবালিয়ায় যাচ্ছিল, এসময় সেখানে পেতে রাখা একটি বিস্ফোরকের সঙ্গে গাড়িটি ধাক্কা লাগে। এতে বিস্ফোরণের পর আগুনে পুড়ে ৩ সেনা নিহত এবং দুজন আহত হয়।

    ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জানায়, এটা ছিল একটি পরিকল্পিত ও ভয়াবহ হামলা। নিহত সেনারা নবম ব্রিগেডের সদস্য ছিল। আহতদের উদ্ধার করতে হেলিকপ্টার পাঠানো হলেও আশপাশে তীব্র গোলাগুলির কারণে অভিযান ব্যাহত হয়। পরে আরও হেলিকপ্টার এসে এলাকায় গোলাবর্ষণ করে উদ্ধার চেষ্টা চালায়। এক হেলিকপ্টারকে লক্ষ্য করে গুলিও ছোড়া হয়।


    তথ্যসূত্র:
    1. Gaza: 3 Israeli troops killed in north as army massacres civilians waiting for food in Rafah
    https://tinyurl.com/5e3dwz5y
    2. 3 Israeli soldiers killed in Jabalia blast as Resistance continue ops
    https://tinyurl.com/6eemm8hv
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    জেদ্দায় আন্তর্জাতিক হজ্ব সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছে ইমারতে ইসলামিয়া



    সৌদি আরবের জেদ্দায় ৪৯তম আন্তর্জাতিক হজ্ব সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান।

    ২ জুন বাখতার নিউজের খবরে এই তথ্য জানানো হয়। খবরে বলা হয়, জেদ্দায় অনুষ্ঠিত ৪৯তম আন্তর্জাতিক হজ্ব সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান। দেশটির হজ্ব ও ধর্মমন্ত্রী শেখ নূর মুহাম্মদ সাকিব হাফিযাহুল্লাহ ইমারত সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে এতে উপস্থিত ছিলেন।

    সম্মেলনে হজ্ব সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ শরঈ, আইনী ও বৈধ বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা হয়। শরীয়ত ও চাহিদার আলোকে হাজ্বীদের সুযোগ সুবিধা মূল্যায়ন ও উন্নত করার বিষয়ে আলাপ হয়, যেন হাজ্বীরা খুবই মসৃণভাবে এই মহান ইবাদাত আদায় করতে পারেন। সর্বোচ্চ আরাম ও নিরাপদে হজ্ব আদায় নিশ্চিত করা যায়।

    সম্মেলণে আফগান হজ্ব ও ধর্মমন্ত্রী মন্ত্রী হজ্ব পরিষেবা উন্নত করার ও ধর্মীয় ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতির উপর জোর দেন। এছাড়া এতে অংশগ্রহণকারী মুসলিম বিশ্বের প্রতিনিধিরাও হজ্ব বিষয়ে নিজেদের মতামত ও দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেন।

    বিশ্বের নানান প্রান্ত থেকে আগত লক্ষ লক্ষ মুসলমানের হজ্বযাত্রার অভিজ্ঞতা আরো সহজতর করার লক্ষ্যে বিভিন্ন সুপারিশের মাধ্যমে সম্মেলনটি শেষ হয়।

    সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, সৌদি সরকারের হজ্ব ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই বার্ষিক সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। মুসলিম বিশ্বের হজ্ব বিষয়ক মন্ত্রী, কর্মকর্তা, আলেম ও প্রতিনিধিরা এতে অংশগ্রহণ করে থাকেন। শরঈ ও আইনী বিষয়গুলো ঠিক রেখে হাজ্বীদের চাহিদা অনুযায়ী হজ্ব ব্যবস্থাপনাকে আরো সুন্দর, সুশৃঙ্খল ও আরামদায়ক করতে এতে আলাপ-আলোচনা করা হয়।


    তথ্যসূত্র:
    1. Minister of Hajj Attends Jeddah International Conference
    https://tinyurl.com/5m385a9m
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      পুলিশ ও সামরিক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গ্রহণে বিশেষ ব্যবস্থা চালু করেছে ইমারতে ইসলামিয়া




      সাধারণ জনগণের অভিযোগ ও বিচারপ্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করতে আফগানিস্তানের ৩৪টি প্রদেশে পুলিশের কার্যক্রম তদারকির জন্য বিশেষ ব্যবস্থাপনা চালু করেছে ইমারতে ইসলামিয়া প্রশাসন।

      গত ২ জুন, আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুফতি আবদুল মতিন কানি হাফিযাহুল্লাহ এক ঘোষণায় জানিয়েছেন, যদি কোনো নাগরিক পুলিশের অপব্যবহার বা সামরিক কর্মকর্তাদের ক্ষমতার অপপ্রয়োগের অভিযোগ করে, তাহলে তা সুনির্দিষ্ট প্রমাণসহ সংশ্লিষ্ট তদারকি বিভাগে জমা দেওয়া যাবে। এ ধরনের অভিযোগ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি আশ্বস্ত করেন।

      তিনি বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ৩৪টি প্রদেশেই তদারকি ইউনিট রয়েছে এবং প্রতিটি ইউনিটের জন্য নির্দিষ্ট যোগাযোগ নম্বর জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।’

      মুফতি কানি আরও জানান, মন্ত্রণালয়ের তদারকি প্রধান দপ্তর দেশের পুলিশ বাহিনীর কার্যক্রমের ওপর নিরবচ্ছিন্ন নজরদারি চালায়। দুর্নীতি, অনিয়ম এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের যেকোনো অভিযোগ উপযুক্ত প্রমাণসহ জমা দিলে, তা তদন্ত করে সমাধান দেওয়া হবে।

      তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশ সদস্যরাও চাইলে নিজেদের অভ্যন্তরীণ সমস্যা ও অভিযোগ প্রমাণসহ দপ্তরে পেশ করতে পারবেন এবং তা সমাধানে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

      উল্লেখ্য, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান দেশ স্বাধীনের পর থেকেই সাধারণ জনগণের অভিযোগ ও সমস্যার সমাধানে সামরিক বিভাগগুলোতে বিশেষ হেল্পলাইন চালু করেছে। পাশাপাশি, ‘আমর বিল মা’রূফ ও নাহি আনিল মুনকার’ (সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ) মন্ত্রণালয়ও আলাদাভাবে একটি বৃহৎ গণঅভিযোগ গ্রহণ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে, যেখানে প্রতিদিন অসংখ্য অভিযোগের সুরাহা করা হচ্ছে।


      তথ্যসূত্র:
      1. له پولیسو او نظامي مسؤلینو څخه شکایت لرلو ته هر ولایت کې رسېدنه کیږي!
      https://tinyurl.com/3ntfsy3z
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে আশ-শাবাবের শ্বাসরুদ্ধকর অবরোধ: দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে সেনারা

        ​যুদ্ধের বিষয়গুলি নিয়ে মন্তব্যকারী ওয়ার-ফ্রন্টস নামে একটি ইউটিউব চ্যানেলে, সম্প্রতি সোমালিয়ায় আশ-শাবাব সামরিক অগ্রগতি নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। চ্যানেলটি সোমালিয়ার “রাজধানী মোগাদিশুতে শাবাবের অবরোধ” শিরোনামে একটি ফিল্ড রিপোর্ট প্রকাশ করেছে।

        রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, সাম্প্রতিক যুদ্ধে হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনরা পশ্চিমা সমর্থিত মোগাদিশু সরকারকে উৎখাত করার লক্ষ্যে দ্রুততম একটি সামরিক কৌশল অবলম্বন করেছে। এই যুদ্ধের ধারাবাহিকতার অংশ হিসাবে দলটির মুজাহিদিনরা সোমালিয়ার গুরুত্বপূর্ণ একাধিক শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন এবং ধীরে ধীরে রাজধানী মোগাদিশু দখলের পথ পরিষ্কার করছেন।

        প্রতিবেদন অনুযায়ী, আশ-শাবাব সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সোমালিয়ার দক্ষিণ ও মধ্য অঞ্চলে সমন্বিত আক্রমণের পাশাপাশি বেশ কিছু বৃহৎ আকারের অতর্কিত আক্রমণ চালিয়েছে। এসকল অভিযানের মাধ্যমে আশ-শাবাব মোগাদিশু বাহিনীর সামরিক সক্ষমতাকে ধ্বংস করে দিয়েছে, সেই সাথে গুরুত্বপূর্ণ শহর বিজয়ের পাশাপাশি ফিল্ডে যথেষ্ট পরিমাণ সামরিক সাফল্য পেয়েছে।

        আশ-শাবাব উল্লেখযোগ্য এই অগ্রগতির মাধ্যমে কার্যত রাজধানী মোগাদিশুকে ঘিরে ধরেছে, যা শাবাব মুজাহিদিন কর্তৃক মোগাদিশুর সম্ভাব্য বিজয়কে নির্দেশ করে।

        চ্যানেলটিতে যোগ করা হয়েছে যে, ২০২২ সালে মোগাদিশু সরকার আফ্রিকান জোট, তুরস্ক এবং মার্কিন বাহিনীর বিমান সহায়তায় আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে সামরিক আগ্রাসন শুরু করে। কিন্তু মোগাদিশু সরকার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়, সামরিক অগ্রগতি হ্রাস পায়। অপরদিকে আশ-শাবাব গতি ফিরে পেয়েছে, হারানো ভূমি উদ্ধার করে, নতুন অনেক এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং রাজধানী মোগাদিশুকে ঘিরে ধরার কৌশল অবলম্বন করে।

        প্রতিবেদন অনুযায়ী, আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে মোগাদিশু সরকারের সামরিক কৌশলের পতন ফেব্রুয়ারি ২০২৫ সালে চূড়ান্তরূপ ধারণ করে। এসময় আশ-শাবাব মুজাহিদিনরা উন্নত সামরিক কৌশল ব্যবহার করে এবং একটি বৃহৎ পরিসরে সমন্বিত সামরিক অপারেশন শুরু করে। যার ধারাবাহিকতায় গত এপ্রিল মাসে আশ-শাবাব মুজাহিদিনরা আদান-ইয়াবাল শহরের নিয়ন্ত্রণ নেন। শাবাব এবছর যে কয়টি বৃহৎ পরিসরে সামরিক অপারেশন পরিচালনা করছেন তার মধ্যে আদান-ইয়াবাল অভিযান অন্যতম। এই যুদ্ধে মোগাদিশু বাহিনীর ৪৫০ এরও বেশি সৈন্য নিহত এবং আরও কয়েক শতাধিক সৈন্য আহত ও বন্দী হয়। এই শহর বিজয়ের মাধ্যমে শাবাব মুজাহিদিনরা শাবেলি ও হিরন রাজ্যের সাথে মোগাদিশু সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহ লাইন কেটে ফেলেন, যা রাজধানী মোগাদিশুর উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে।

        প্রতিবেদনে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, রাজধানী মোগাদিশু এখন অন্যান্য রাজ্যগুলো থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন। কেননা রাজধানীর সাথে সংযোগকারী ৫টি প্রধান সড়কের মধ্যে ৪টিই আশ-শাবাবের নিয়ন্ত্রণে। ফলে মোগাদিশু সরকার বর্তমানে বন্য রাস্তাগুলো ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে। আর এই রাস্তাগুলো এতটাই বিপদজনক যে, এখানে নিয়মিত শাবাবের আইইডি ও অতর্কিত আক্রমণের শিকার হচ্ছে মোগাদিশু বাহিনী। ফলে রাজধানীর বাহিরে অবস্থান নেওয়া মোগাদিশু বাহিনীর লজিস্টিক সমর্থন সহ সব ধরনের সহায়তা ব্যাপক ধীর হয়ে পড়েছে। আর রাজধানী মোগাদিশু একটি ধীর গতির শহর ও অবরোধের রাজ্যে পরিণত হয়েছে। পাশাপাশি রাজধানীতে শাবাবে মিসাইল এবং সাকশন প্যাকেজের সঙ্গে আক্রমণও বৃদ্ধি পেয়েছে।

        আশ-শাবাব মুজাহিদিনরা বর্তমানে রাজধানীতে সরাসরি সামরিক কেন্দ্রগুলিকে লক্ষ্য করতে শুরু করেছেন। শাবাবের আক্রমণের এই তীব্রতা এতোটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, বর্তমানে রাষ্ট্রপতির প্যারেড, বিমানবন্দর, বিলা-সোমালি, হেলেনি সামরিক ঘাঁটি, জাতিসংঘের অফিস, মার্কিন বাহিনীর সামরিক কেন্দ্র এবং পশ্চিমা দূতাবাসগুলোও সমানতালে হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।

        প্রতিবেদন অনুযায়ী, শাবাবের এই অবরোধ ঐতিহ্যবাহী সামরিক প্রকৃতির বাইরে চলে গেছে। ফলে সরকারি বাহিনীর মনোবল ভেঙ্গে পড়েছে, যুদ্ধ এখন মানসিক যুদ্ধের রূপ নিয়েছে। শাবাব প্রশাসন ভেতর থেকে শহরের নিরবিচ্ছিন্ন নিয়ন্ত্রণের জন্য ভিত্তি স্থাপন করতে শুরু করেছে।

        এদিকে প্রশাসনিক দুর্নীতি এবং অর্থের অভাবে মোগাদিশু সামরিক বাহিনীর মধ্যে সাংগঠনিক ও নৈতিক পতন শুরু হয়েছে। ফ্রন্ট থেকে সৈন্যরা পালিয়ে যাচ্ছে এবং বিদেশে আশ্রয় নেওয়ার হারও বৃদ্ধি পেয়েছে।

        প্রতিবেদন অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক ক্রুসেডার জোট ও তুর্কি বাহিনী মোগাদিশু সরকারকে সমর্থন করছে। শাবাবকে লক্ষ্য করে মিত্র দেশগুলোর বিমান হামলা তীব্র হওয়া সত্ত্বেও, মাটিতে থাকা মোগাদিশু বাহিনী যুদ্ধের ভারসাম্য পাল্টাতে পারছে না। অপরদিকে আশ-শাবাব মোগাদিশুতে
        একটি অভ্যন্তরীণ অনুপ্রবেশ দৃশ্য বাস্তবায়ন করতে শুরু করেছে। এই কৌশল মোগাদিশুতে রক্তাক্ত সংঘর্ষের বিপরীতে আশ-শাবাবের জন্য রাজধানী নিয়ন্ত্রণের পথকে আরও সহজ করে তুলছে।


        তথ্যসূত্র:
        1. Al-Shabaab Oo Go’doomisay Magaalada Caasimadda Ah Ee Muqdisho
        https://tinyurl.com/46d3crd3
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X