মালি | আল-কায়েদার ৩টি সফল হামলার শিকার ক্রুসেডার ফ্রান্স ও জাতিসংঘ
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে ক্রুসেডার ফরাসী ও জাতিসংঘে অধীনস্থ মিনোসুমা ফোর্সের বিরুদ্ধে ৩টি হামলার দায় স্বীকার করেছে আল-কায়েদা।
পশ্চিম আফ্রিকা ভিত্তিক আল-কায়েদা শাখা জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিনের অফিসিয়াল ‘আজ-জাল্লাকা নিউজ এজেন্সি’ গত ২রা মে, পবিত্র রমজান মাসে মালিতে JNIM মুজাহিদদের দ্বারা পরিচালিত তিনটি অভিযানের বিষয়ে একটি নতুন বিবৃতি প্রকাশ করেছে।
বিবৃতিটির প্রথম অংশে গত ৩রা রমাজান, মালির ম্যানাকা শহরে ক্রুসেডার ফ্রান্সের বোরখান ফোর্সের একটি সামরিক পোস্টে রকেট ও মিসাইল হামলা চালানো দায় স্বীকার করেছে আল-কায়েদার এই শাখাটি।
বিবৃতির দ্বিতীয় অংশে, মালির ম্যানাকা শহরেই গত ১০ রমাজান, ক্রুসেডার ফ্রান্সে তাকুবা ফোর্সের উপর আরো একটি হামলা চালানোর দায় স্বীকার করেছে আল-কায়েদা। বিবৃতিতে বলা হয় যে, মুজাহিদগণ ক্রুসেডার বাহিনীর সাঁজোয়া বহরকে টার্গেট করে উক্ত হামলাটি চালিয়েছেন। এই অভিযানের মাধ্যমে মুজাহিদগণ ক্রুসেডার বাহিনীর একটি সাঁজোয়া যান উড়িয়ে দিয়েছেন, এসময় সাজোঁয়া যানে থাকা সকল ক্রুসেডার সৈন্যই নিহত হয়েছে বলে জানায় স্থানীয়রা।
এটি উল্লেখ্য যে, তাকুবা এটি ক্রুসেডার ফ্রান্সের বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ফোর্স নিয়ে গঠিত একটি মাল্টিন্যাশনাল ফোর্স। মালিতে এটি টাস্ক ফোর্স নামেই বেশি প্রশিদ্ধ। যাদের কাজ হচ্ছে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়া।
মুজাহিদগণ তৃতীয় অভিযানটি চালান গত ১৩ রমাজান মালির কাইদাল রাজ্যের আমশাস এলাকায়। যেখানে মুজাহিদদের হামলার শিকারে পরিণত হয় ক্রুসেডার ফ্রান্সের বোরখান ফোর্স ও জাতিসংঘের মিনোসুমা জোটের একটি সামরিক ঘাঁটি। মুজাহিদগণ ঘাঁটিটিতে ক্রুসেডার সৈন্যদের লক্ষ্য করে প্রায় দেড়ঘণ্টা যাবৎ অভিযান চালান।
জাতিসংঘ স্বীকার করেছে যে, মুজাহিদদের এই বরকতময়ী হামলার ফলস্বরূপ, মিনোসুমা নামক কথিত শান্তিরক্ষী বাহিনীর ৪ সদস্য আহত হয়েছে। তবে ফ্রান্স প্রতিবারের মত এসব হামলায় তাদের সেনাদের হতাহতের সংবাদ গোপন করতেই বেশি আগ্রহী।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে ক্রুসেডার ফরাসী ও জাতিসংঘে অধীনস্থ মিনোসুমা ফোর্সের বিরুদ্ধে ৩টি হামলার দায় স্বীকার করেছে আল-কায়েদা।
পশ্চিম আফ্রিকা ভিত্তিক আল-কায়েদা শাখা জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিনের অফিসিয়াল ‘আজ-জাল্লাকা নিউজ এজেন্সি’ গত ২রা মে, পবিত্র রমজান মাসে মালিতে JNIM মুজাহিদদের দ্বারা পরিচালিত তিনটি অভিযানের বিষয়ে একটি নতুন বিবৃতি প্রকাশ করেছে।
বিবৃতিটির প্রথম অংশে গত ৩রা রমাজান, মালির ম্যানাকা শহরে ক্রুসেডার ফ্রান্সের বোরখান ফোর্সের একটি সামরিক পোস্টে রকেট ও মিসাইল হামলা চালানো দায় স্বীকার করেছে আল-কায়েদার এই শাখাটি।
বিবৃতির দ্বিতীয় অংশে, মালির ম্যানাকা শহরেই গত ১০ রমাজান, ক্রুসেডার ফ্রান্সে তাকুবা ফোর্সের উপর আরো একটি হামলা চালানোর দায় স্বীকার করেছে আল-কায়েদা। বিবৃতিতে বলা হয় যে, মুজাহিদগণ ক্রুসেডার বাহিনীর সাঁজোয়া বহরকে টার্গেট করে উক্ত হামলাটি চালিয়েছেন। এই অভিযানের মাধ্যমে মুজাহিদগণ ক্রুসেডার বাহিনীর একটি সাঁজোয়া যান উড়িয়ে দিয়েছেন, এসময় সাজোঁয়া যানে থাকা সকল ক্রুসেডার সৈন্যই নিহত হয়েছে বলে জানায় স্থানীয়রা।
এটি উল্লেখ্য যে, তাকুবা এটি ক্রুসেডার ফ্রান্সের বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ফোর্স নিয়ে গঠিত একটি মাল্টিন্যাশনাল ফোর্স। মালিতে এটি টাস্ক ফোর্স নামেই বেশি প্রশিদ্ধ। যাদের কাজ হচ্ছে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়া।
মুজাহিদগণ তৃতীয় অভিযানটি চালান গত ১৩ রমাজান মালির কাইদাল রাজ্যের আমশাস এলাকায়। যেখানে মুজাহিদদের হামলার শিকারে পরিণত হয় ক্রুসেডার ফ্রান্সের বোরখান ফোর্স ও জাতিসংঘের মিনোসুমা জোটের একটি সামরিক ঘাঁটি। মুজাহিদগণ ঘাঁটিটিতে ক্রুসেডার সৈন্যদের লক্ষ্য করে প্রায় দেড়ঘণ্টা যাবৎ অভিযান চালান।
জাতিসংঘ স্বীকার করেছে যে, মুজাহিদদের এই বরকতময়ী হামলার ফলস্বরূপ, মিনোসুমা নামক কথিত শান্তিরক্ষী বাহিনীর ৪ সদস্য আহত হয়েছে। তবে ফ্রান্স প্রতিবারের মত এসব হামলায় তাদের সেনাদের হতাহতের সংবাদ গোপন করতেই বেশি আগ্রহী।
Comment