Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ || ১৩ মুহাররম, ১৪৪৭ হিজরী || ০৯ জুলাই, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ || ১৩ মুহাররম, ১৪৪৭ হিজরী || ০৯ জুলাই, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    “আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে কোনো স্বীকৃতিই দেই না”- গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রসঙ্গে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ



    আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) কর্তৃক শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পর ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। ইমারতে ইসলামিয়া এ পদক্ষেপকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও আইনি ভিত্তিহীন’ আখ্যা দিয়ে স্পষ্টভাবে তা প্রত্যাখ্যান করেছে।

    একটি সরকারি অডিও বিবৃতিতে ইমারতে ইসলামিয়ার মুখপাত্র মাওলানা জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ বলেন, ‘আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে কোনো স্বীকৃতিই দেই না এবং তাদের প্রতি আমাদের কোনও দায়বদ্ধতাও নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই ধরনের রায় ইমারতে ইসলামিয়ার অটল অবস্থান ও বৈধতার ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে না’

    উল্লেখ্য যে, গত ৮ জুলাই আইসিসি আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতা হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা হাফিযাহুল্লাহ ও প্রধান বিচারপতি আব্দুল হাকিম হাক্কানি হাফিযাহুল্লাহ-এর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। আইসিসি-এর দাবি, ইমারতে ইসলামিয়ার নীতিমালার আওতায় আফগান নারী ও মেয়েদের ওপর ধারাবাহিক নিপীড়ন চালানো হয়েছে। বিশেষ করে মেয়েদের ষষ্ঠ শ্রেণির ওপর শিক্ষায় নিষেধাজ্ঞা, নারীদের কর্মসংস্থানে বাধা এবং পুরুষ অভিভাবক ছাড়া চলাচলে কড়াকড়িকে আইসিসি প্রাতিষ্ঠানিক লিঙ্গ-ভিত্তিক নিপীড়নের উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেছে।

    তবে মুখপাত্র মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ এসব অভিযোগ সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেন এবং আইসিসির নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলের তার মিত্র দেশগুলোর সহায়তায় ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালাচ্ছে। সেখানে প্রতিদিন শত শত নারী ও শিশু নিহত হচ্ছে, অথচ আইসিসি এ নিয়ে নীরব। মানবাধিকার রক্ষার তাদের দাবি খুবই লজ্জাজনক।’

    ইমারতে ইসলামিয়া বরাবরই তাদের নীতিকে ইসলামী শরিয়াহ ও আফগান সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে আসছে। তবে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো (অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ) এইসব নীতিকে কথিত নারীর অধিকার খর্ব এবং মৌলিক মানবাধিকারের লঙ্ঘন হিসেবে বারবার নিন্দা করছে।


    তথ্যসূত্র:
    1. IEA rejects ICC arrest warrants for senior Afghan leaders, calls court ‘illegitimate’
    https://tinyurl.com/3j4ujet4
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    আফগানিস্তানে আরও ১২৫ জন সেনা সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন



    ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানে আরও ১২৫ জন সেনা সদস্য সামরিক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। প্রশিক্ষণ কোর্সে তারা নয়টি পেশাদার সামরিক বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করেন।

    গত ৮ জুলাই এক প্রতিবেদনে হুররিয়াত রেডিও জানিয়েছে, এই সদস্যরা হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ (রাদিয়াল্লাহু আনহু) জয়েন্ট কমব্যাট ট্রেনিং কমান্ড থেকে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে যুদ্ধ কৌশল, আধুনিক সামরিক সরঞ্জামের ব্যবহার, শরিয়াহ শিক্ষা এবং অন্যান্য পেশাগত দক্ষতা অন্তর্ভুক্ত ছিল।

    স্নাতকদের উদ্দেশ্যে আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্রশিক্ষণের গুরুত্ব ও বাস্তব জীবনে তার প্রয়োগ সম্পর্কে আলোকপাত করেন। তারা বলেন, ‘আপনারা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যে জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করেছেন, তা ইউনিটে প্রয়োগ করুন এবং অন্যান্য সহযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণে উদ্বুদ্ধ করুন।’

    নতুন স্নাতকরা আশ্বস্ত করেছেন যে, তারা প্রাপ্ত প্রশিক্ষণ, পেশাদারিত্ব এবং ইসলামি আদর্শের আলোকে দেশ রক্ষা, আঞ্চলিক অখণ্ডতা এবং ইসলামি মূল্যবোধ সংরক্ষণে সদা প্রস্তুত থাকবেন।

    প্রসঙ্গত, ইমারতে ইসলামিয়ার জাতীয় সেনাবাহিনীতে পেশাদার সামরিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্প্রতি আরও বেগবান হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রতি মাসে হাজার হাজার সদস্য বিভিন্ন সামরিক প্রশিক্ষণ কোর্স থেকে স্নাতক হচ্ছেন।

    তথ্যসূত্র:
    1. د جګړه ییزو ګډو زده کړو قومندانۍ څخه ۱۲۵ منسوبین فارغ شول
    https://tinyurl.com/33esekd9
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আফগানিস্তানের ময়দান ওয়ার্দাক প্রদেশে অ্যান্টিমনি ও সীসা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা উদ্বোধন



      আফগানিস্তানের ময়দান ওয়ার্দাক প্রদেশে একটি অ্যান্টিমনি ও সীসা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা উদ্বোধন করেছে ইমারতে ইসলামিয়ার প্রাদেশিক গভর্নর কার্যালয়। এতে প্রায় ৫০ লক্ষ ডলার বিনিয়োগ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

      কারখানাটি ২৫ একর জমির ওপর নির্মিত হচ্ছে। এটি দৈনিক ৬০ টন পরিশোধিত সীসা ও অ্যান্টিমনি প্রক্রিয়াজাত করতে সক্ষম হবে।

      প্লান্টটিতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৪০০ জন লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। ইতোমধ্যে কারখানাটির নির্মাণ কাজ ৭০ শতাংশ পর্যন্ত সম্পন্ন হয়েছে। অবশিষ্ট নির্মাণ কাজ আগামী ২ মাসের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

      উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উদ্যোগটির ইতিবাচক অর্থনৈতিক প্রভাব তুলে ধরেছেন সরকারি প্রতিনিধিগণ। তারা উক্ত অঞ্চল ও দেশের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক মাইলফলক হিসেবে এটির প্রশংসা করেছেন। বিশেষ করে ময়দান ওয়ার্দাক অঞ্চলের বাসিন্দাগণ এর দ্বারা বেশ উপকৃত হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। পাশাপাশি দেশে মজুদ থাকা বিপুল খনিজ সম্পদ স্থানীয়ভাবে প্রক্রিয়াজাতকরণের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন কর্মকর্তাগণ।

      তথ্যসূত্র:
      1. $5 Million Antimony, Lead Processing Plant Inaugurated in Wardak
      https://tinyurl.com/3y2h8uvp
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদিনদের সাহসী আক্রমনে দখলদার সেনাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি


        গাজার রক্তমাখা প্রান্তরে প্রতিরোধের সাহস দীপ্ত আখ্যান রচনা করে যাচ্ছে আল-কাসসাম ব্রিগেড। ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলনের সামরিক শাখা আল-কাসসাম ব্রিগেড ৮ জুলাই (মঙ্গলবার) একটি নতুন ভিডিও প্রকাশ করেছে। সেখানে দেখা যায়—স্নাইপার গুলি, আরপিজি হামলা এবং সরাসরি সংঘর্ষের মাধ্যমে দখলদার ইসরায়েলি সেনা ও সামরিক যানগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে।

        এই সব অভিযান ‘ডেভিড স্টোন’ নামক বৃহত্তর প্রতিরোধ ক্যাম্পেইনের অংশ, যা গাজার পূর্বাঞ্চল ও উত্তরের বিভিন্ন এলাকায় দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে।

        ভিডিও ফুটেজে প্রথমে লক্ষ্য করা যায়, তাল আল-মুনতার এলাকায় একটি ইসরায়েলি বুলডোজার শনাক্ত করে ধ্বংস করা হয়। পরবর্তীতে একই এলাকায় স্নাইপার আক্রমণে দুই দখলদার ইসরায়েলি সেনাকে হত্যা করা হয়। এরপর শুজাইয়া এলাকায় একটি দালানের ভিতর অবস্থানরত ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষে লিপ্ত হতে দেখা যায় আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদিনদের।

        আরপিজি দিয়ে একটি ইসরায়েলি ট্যাংক ধ্বংসের দৃশ্যও ভিডিওতে স্পষ্টভাবে উঠে এসেছে, যা প্রতিরোধ যোদ্ধাদের লক্ষ্যভেদী কৌশল ও সাহসিকতার প্রতিফলন। ভিডিওটি শেষ হয় গাজা শহরের তুফাহ এলাকার পূর্বাঞ্চলে একটি ইসরায়েলি কমান্ড ও কন্ট্রোল ঘাঁটিতে পরিচালিত সফল বোমা হামলার দৃশ্য দিয়ে।

        এর আগের দিন, অর্থাৎ সোমবার, গাজার উত্তরাঞ্চলীয় বেইত হানুন এলাকায় এক জটিল ও কৌশলী অভিযানে প্রায় ২০ দখলদার সেনা নিহত ও আহত হয়। এই হামলাকে গত বছরের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া দখলদার বাহিনীর আগ্রাসনের পর থেকে অন্যতম কঠিন এবং সফল প্রতিরোধ বলে মনে করা হচ্ছে।

        ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের ঐতিহাসিক প্রতিরোধ অভিযানের পর, ২৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েল গাজায় স্থল আগ্রাসন শুরু করে। সেই সময় থেকেই আল-কাসসামসহ অন্যান্য প্রতিরোধ সংগঠনগুলো বিভিন্ন ফ্রন্টে প্রতিনিয়ত হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব সাহসী আক্রমনে শত শত সামরিক যান ধ্বংস ও বহু সংখ্যক দখলদার সেনা হতাহত হয়েছে। পাশাপাশি, মাঝারি ও দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইসরায়েলি শহর ও বসতিগুলোতেও হামলা অব্যাহত রয়েছে।

        মধ্যপ্রাচ্যের চলমান সংঘাত যেন এক মনোবলের লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে, যেখানে টিকে আছে সেই পক্ষই যার হৃদয়ে রয়েছে ন্যায়ের দাবিতে আত্মত্যাগের দৃঢ় সংকল্প। গাজার প্রতিরোধ যোদ্ধারা প্রতিনিয়ত প্রমাণ করে চলেছেন, সাহস, একতা ও কৌশলের মাধ্যমে কীভাবে আধুনিক সামরিক শক্তিকে পেছনে ফেলা যায়। বছরের পর বছর অবরুদ্ধ থেকেও তারা আজ সেই সেনাবাহিনীকে পিছু হটতে বাধ্য করছে, যারা এক সময় নিজেদের ‘অজেয়’ দাবি করত।

        ইহুদি সন্ত্রাসবাদ ও পশ্চিমা ইসলামবিদ্বেষের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিন প্রতিরোধ হয়ে উঠেছে আজকের বিশ্বে অন্যতম এক সাহসী প্রতিক্রিয়া।


        তথ্যসূত্র:
        1. Sniper Fire, RPGs, and Ambushes: Qassam Video Shows Fierce Clashes in Gaza
        https://tinyurl.com/mmcyacuv
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          পাকিস্তানে সেনা সদর দফতর লক্ষ্য করে ইত্তেহাদুল মুজাহিদিনের ইস্তেশহাদী হামলা: নিহত অন্তত ২২ শত্রু সেনা



          পাকিস্তানের বান্নু জেলার জানি খেইল সীমান্ত এলাকায় অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটিতে ইস্তেশহাদী হামলা চালিয়েছেন ইত্তেহাদুল মুজাহিদিন পাকিস্তান (আইএমপি)। এতে পাক-হানাদার বাহিনীর অন্তত ২২ সৈন্য নিহত হয়েছে।

          প্রতিরোধ বাহিনী “আইএমপি”র মুখপাত্র মাহমুদুল হাসান হাফিযাহুল্লাহ কর্তৃক মঙ্গলবার ৮ জুলাই শেয়ার করা ৯ মিনিটের একটি ভিডিওতে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, দলটির মুজাহিদিনরা পাকিস্তানের বান্নু জেলায় একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন। অভিযানটি জেলার জানি খেইল সীমান্তে অবস্থিত ইসলাম বিরোধী পাকিস্তানের নিপীড়ক সেনাবাহিনীর একটি সদর দফতর লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। এই অভিযানে আব্দুর রহমান নামক ‘আইএমপি’ একজন মুজাহিদ বিস্ফোরক ভর্তি একটি গাড়ি নিয়ে প্রথমে শত্রু ঘাঁটির ভিতরের শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটান।

          এর পরপরই, দলটির ইস্তেশহাদী ব্যাটালিয়নের অন্যান্য মুজাহিদিনরাও এই অভিযানে যোগ দেন এবং মহান আল্লাহর সাহায্যে শত্রু ঘাঁটিতে প্রবেশ করেন। এই মুজাহিদিনরা সামরিক ঘাঁটিতে নিপীড়ক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে তীব্র এক লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন, এসময় মুজাহিদদের আক্রমণে শত্রু বাহিনীর অন্তত ২২ সৈন্য নিহত হয় এবং অন্যরা ঘাঁটি ছেড়ে পালিয়ে যায়। শত্রু সেনা সদস্যদের এই পলায়নের পর মুজাহিদিনরা সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নেন।

          উল্লেখ্য যে, ২০২৫ সালের এপ্রিলে ইত্তেহাদুল মুজাহিদিন পাকিস্তান (আইএমপি) প্রতিষ্ঠার পর, গত জুন মাসের ২৮ তারিখ শুক্রবার বিকেলে, মোটরসাইকেল ব্যবহার করে পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে প্রথম কোনো ইস্তেশহাদী হামলা চালায় দলটি। আর ৮ জুলাই মঙ্গলবার দলটি দ্বিতীয় বারের মতো কোনো ইস্তেশহাদী হামলার তথ্য নিশ্চিত করলো।


          তথ্যসূত্র:
          https://tinyurl.com/2zzd9jww
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment

          Working...
          X