Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ || ১৪ মুহাররম, ১৪৪৭ হিজরী || ১০ জুলাই, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ || ১৪ মুহাররম, ১৪৪৭ হিজরী || ১০ জুলাই, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    মোগাদিশুতে ইস্তেশহাদী হামলায় ৬ পশ্চিমা কর্মকর্তা সহ ৪১ শত্রু সেনা হতাহত: শাবাব মুখপাত্র




    সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে হারাকাতুশ শাবাবের পরিচালিত একটি ইস্তেশহাদী হামলায় ৬ পশ্চিমা কর্মকর্তা এবং মোগাদিশু বাহিনীর ৩৫ সৈন্য হতাহত হয়েছে।

    হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসনের সামরিক মুখপাত্র শাইখ আব্দুল আজিজ আবু মুস’আব হাফিযাহুল্লাহ, একটি অডিও রেকর্ডিংয়ে উপস্থিত হয়েছেন। প্রায় ৩ বছর অনুপস্থিতির পর কয়েক দিনের মধ্যে এটি ছিল দলটির মুখপাত্রের দ্বিতীয় অডিও রেকর্ডিং।

    নতুন রেকর্ডিংয়ে, তিনি গত ৯ জুলাই (বুধবার), রাজধানী মোগাদিশুতে “জালে সিয়াদ” সামরিক ক্যাম্পের হারাকাতুশ শাবাবের ইস্তেশহাদী আক্রমণ সম্পর্কে কথা বলেছেন। এতে তিনি নিশ্চিত করেছেন যে, বুধবার শাবাবের ইস্তেশহাদী হামলার ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২ কর্মকর্তা এবং মোগাদিশু বাহিনীর ১৪ সেনা সদস্য নিহত হয়েছে। পাশাপাশি এই হামলায় আরও ৪ ইউরোপীয় কর্মকর্তা এবং মোগাদিশু বাহিনীর ২১ সৈন্য আহত হয়েছে।

    আবু মুস’আব ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, অভিযানে আহত পশ্চিমা কর্মকর্তাদের মধ্যে কয়েকজন মোগাদিশু বাহিনীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করছিল, অন্যরা ক্যাম্পে নজরদারি ও পরিদর্শনের জন্য একত্রিত হয়েছিল। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসন পশ্চিমা এই কর্মকর্তাদের গতিবিধি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছিলেন এবং ক্যাম্পে তাদের প্রবেশ ও প্রস্থানের সময়গুলো মুজাহিদিনরা নোট করেছিলেন। আর এসব তথ্য মুজাহিদদেরকে পরিকল্পনা অনুসারে অভিযানটি সুনির্দিষ্ট সময়ে বাস্তবায়ন করতে সহায়তা করেছে।


    তথ্যসূত্র:
    https://tinyurl.com/45c3vu8b
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    আফগান সরকারের স্বীকৃতি রুখতে আইসিসির গ্রেফতারি পরোয়ানা গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ প্রতিনিধি



    আফগানিস্তানে সামরিক যুদ্ধে পশ্চিমাদের লজ্জাজনক পরাজয়ের পর, তারা নতুনভাবে দেশটির বিরুদ্ধে মিডিয়ায় প্রোপাগান্ডা ও কূটনৈতিক যুদ্ধ শুরু করেছে। ইমারতে ইসলামিয়া সরকার যেন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি না পায়, তার জন্য পশ্চিমা দেশগুলো চাপ সৃষ্টি করছে।

    সম্প্রতি, রাশিয়া তালিবান সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং আরও কিছু দেশও ইমারতে ইসলামিয়াকে স্বীকৃতি দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঠিক এসময় কথিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) তালিবানের শীর্ষ দুই নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। এই পদক্ষেপকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছে জাতিসংঘের আফগান বিষয়ক বিশেষ দূত রিচার্ড বেনেট।

    গত ৯ জুলাই আমু টিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, রিচার্ড বেনেট বলেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত কর্তৃক তালিবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি সেসব সরকারের জন্য একটি শক্তিশালী বার্তা, যারা তাদের সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার কথা ভাবছে।

    এক এক্স বার্তায় একে গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে সে লিখেছে, ‘এটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেয় যে, দায়মুক্তি চিরকাল থাকবে না। একই সঙ্গে এটি রাষ্ট্রগুলোকেও স্পষ্ট বার্তা দেয় যে, এমন একটি সরকার ও শাসনব্যবস্থাকে স্বীকৃতি দিও না, যারা আফগান জনগণের অর্ধেক অংশের মৌলিক অধিকার ও মর্যাদা অস্বীকার করে।’

    আমীরুল মু’মিনীন শাইখ হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা হাফিযাহুল্লাহ ও প্রধান বিচারপতি শায়েখ আব্দুল হাকিম হক্কানী হাফিযাহুল্লাহকে আইসিসি কতৃক মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত করার সিদ্ধান্তকে স্বাগতও জানিয়েছে সে।

    উল্লেখ্য যে, গত ৮ জুলাই আইসিসি আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতা বা আমীরুল মু’মিনীন শাইখ হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা হাফিযাহুল্লাহ ও প্রধান বিচারপতি শায়েখ আব্দুল হাকিম হাক্কানি হাফিযাহুল্লাহ-এর বিরুদ্ধে কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। আইসিসি-এর দাবি, ইমারতে ইসলামিয়ার নীতিমালার আওতায় আফগান নারী ও মেয়েদের ওপর ধারাবাহিক নিপীড়ন চালানো হয়েছে। বিশেষ করে মেয়েদের শিক্ষায় নিষেধাজ্ঞা, নারীদের কর্মসংস্থানে বাধা এবং পুরুষ অভিভাবক ছাড়া চলাচলে কড়াকড়িকে আইসিসি প্রাতিষ্ঠানিক লিঙ্গ-ভিত্তিক নিপীড়নের উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেছে।

    প্রতিক্রিয়ায় ইমারতে ইসলামিয়া সরকার আইসিসির অভিযোগ এবং এর বৈধতাকে প্রত্যাখ্যান করে বার্তা দেয়। যেখানে তারা বলেছেন, তারা এই আদালতের অস্তিত্ব ও কর্তৃত্ব স্বীকার করে না।

    এই ধরণের রায় ভিত্তিহীন এবং কোনো গুরুত্ব বহন করে না। এসব পরোয়ানা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাই একে কঠোরভাবে প্রত্যাখ্যান করা হচ্ছে।


    তথ্যসূত্র:
    1. ریچارډ بېنټ: د طالبانو د مشرانو د نیولو حکم هغو هېوادونو ته روښانه پیغام دی چې له دې رژیم سره اړیکې عادي کوي
    https://tinyurl.com/36b626r6
    2. I welcome the arrest warrants
    https://tinyurl.com/22r9k3va
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      পাঁচ দিনে ১৭,০০০ এরও বেশি আফগান অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে ইরান


      সম্প্রতি ইরান আফগান শরণার্থীদের গণহারে দেশ থেকে ফেরত পাঠাচ্ছে। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে ১৭,০০০ এরও বেশি আফগান শরণার্থী আফগানিস্তানে ফেরত পাঠিয়েছে। এই শরণার্থীদের অনেকেই ইরানে বহু বছর ধরে বসবাস করছিল, এবং কিছু শরণার্থী ইরানে জন্মগ্রহণও করেছেন।

      ১০ জুলাই আমু টিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে ইরান ১৭,৫৭৭ জন আফগান শরণার্থীকে ফেরত পাঠিয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী ২০২৫ সালে এখন পর্যন্ত অন্তত ৭,০০,০০০ আফগান শরণার্থীকে ইরান থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

      অন্যদিকে, পাকিস্তানও আফগান নাগরিকদের গণহারে বহিষ্কার অব্যাহত রেখেছে, এবং গত এক সপ্তাহে ৪২৮ জন আফগান শরণার্থীকে ফেরত পাঠিয়েছে।

      এদিকে, সীমিত সম্পদ থাকা সত্ত্বেও প্রতিবেশী দেশ থেকে ফেরত আসা শরণার্থীদের ব্যবস্থাপনায় প্রশংসনীয় অবদান রেখে চলেছে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান। ইমারতে ইসলামিয়ার গৃহায়ন ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ জানান, শরণার্থীদের জন্য দেশের ২৫টি প্রদেশে ৬০টি নগরী চিহ্নিত করেছে শরণার্থী পুনর্বাসন বিষয়ক হাই কমিশন কমিটি।

      এছাড়াও শরণার্থীদের স্থায়ী আবাসনের জন্য দেশব্যাপী এখন পর্যন্ত ৬০টি নগরী গড়ে তুলেছে ইমারতে ইসলামিয়ার গৃহায়ন ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রণালয়। অতিরিক্ত আরও জমি নির্ধারণ কাজ করে যাচ্ছেন কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি ইমারতে ইসলামিয়া সরকার শরণার্থীদের সহায়তায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে পাশে দাঁড়ানোরও আহ্বান জানিয়েছে।


      তথ্যসূত্র:
      1. Iran expels over 17,000 migrant families in five days
      https://tinyurl.com/3f5s9npz
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        সীমিত সম্পদ সত্ত্বেও শরণার্থীদের ব্যবস্থাপনায় ইমারতে ইসলামিয়ার প্রশংসা করতে বাধ্য হচ্ছে জাতিসংঘ


        সীমিত সম্পদ থাকা সত্ত্বেও প্রতিবেশী দেশ থেকে ফেরত আসা গণ-শরণার্থীদের ব্যবস্থাপনায় প্রশংসনীয় অবদান রেখে চলেছে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান, যা আন্তর্জাতিক সংস্থা জাতিসংঘ বারবার স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে। ইমারতে ইসলামিয়ার গৃহায়ন ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ জানান, শরণার্থীদের জন্য দেশের ২৫টি প্রদেশে ৬০টি নগরী চিহ্নিত করেছে শরণার্থী পুনর্বাসন বিষয়ক হাই কমিশন কমিটি।

        মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুহাম্মদ কামাল আফগান হাফিযাহুল্লাহ জানান, শরণার্থীদের স্থায়ী আবাসনের জন্য দেশব্যাপী এখন পর্যন্ত ৬০টি নগরী গড়ে তুলেছে ইমারতে ইসলামিয়ার গৃহায়ন ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রণালয়। অতিরিক্ত আরও জমি নির্ধারণ এবং জমি সংশ্লিষ্ট আইনি সমস্যার সমাধান করতে মন্ত্রণালয়ের টেকনিক্যাল কমিটির সদস্যগণ কাজ করে যাচ্ছেন। এছাড়া তাদের স্থানান্তর প্রক্রিয়া সহজতর করা এবং নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ী প্রকৃত সমস্যাগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে জমি বিতরণ করতে এই টেকনিক্যাল কমিটি বিস্তারিত পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।

        নগর উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের সূত্রে আরও জানা যায়, শরণার্থী নগরীগুলো ইমারতে ইসলামিয়া সরকারের নিজস্ব বাজেটের অর্থায়নে নির্মাণ করা হয়েছে। অপরদিকে অভাবী শরণার্থীদের জন্য গৃহ নির্মাণ, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা সরবরাহ নিশ্চিত করতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার সমন্বিত প্রয়াস অন্তর্ভুক্ত করতে কাজ করে যাচ্ছে ইমারতে ইসলামিয়ার অর্থ মন্ত্রণালয়।

        অর্থ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আব্দুর রহমান হাবিব হাফিযাহুল্লাহ বলেন, যেহেতু দেশান্তর একটি সামাজিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়, তাই শরণার্থীদের সহায়তায় পাশে দাঁড়ানো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দায়িত্বের আওতায় পড়ে।

        সে মোতাবেক কোন ধরনের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছাড়া আফগান শরণার্থীদের নিঃশর্ত মানবিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখতে আন্তর্জাতিক সংস্থা ও সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টগণ।

        ইমারতে ইসলামিয়ার শরণার্থী ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্যানুযায়ী, শরণার্থীদের জন্য সারাদেশে প্রায় ৬০টি নগরী বরাদ্দ দেয়া হয়েছে, এর মধ্যে ২২টি নগরীতে বর্তমানে শরণার্থীরা বসবাস করছেন।


        তথ্যসূত্র:
        1. United Nations Praised the Effort of the Islamic Emirate for the managing of the returning refugees from the neighboring countries despite limited resources.
        https://tinyurl.com/4hh8uayc
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          পশ্চিমা সামরিক কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে মোগাদিশুতে শাবাবের ইস্তেশহাদী হামলা


          সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে একটি সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে শক্তিশালী ইস্তেশহাদী হামলা চালিয়েছেন আশ-শাবাব মুজাহিদিন। এসময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলো পশ্চিমা সামরিক কর্মকর্তারা।

          আঞ্চলিক গণমাধ্যম সূত্র অনুসারে, বুধবার ৯ জুলাই দুপুরের কিছুক্ষণ পূর্বে, সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর হোদান জেলায় অবস্থিত “জালে সিয়াদ” সামরিক একাডেমিতে শক্তিশালী একটি গাড়ি বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে। পশ্চিমা সমর্থিত মোগাদিশু সরকারের সাথে যুক্ত সামরিক বাহিনী যখন কেন্দ্রটিতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছিল তখন এই হামলার ঘটনা ঘটে।

          এদিকে প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের সামরিক কমান্ড একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে যে, দলটির একজন ইস্তেশহাদী মুজাহিদ সামরিক একাডেমিতে সফলতার সাথে উক্ত হামলাটি চালিয়েছেন। মুজাহিদদের এই হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিলো পশ্চিমা ক্রুসেডার সামরিক অফিসাররা, যখন তারা সামরিক কেন্দ্রের ভেতরে প্রশিক্ষণরত মোগাদিশু বাহিনীকে পরিদর্শন করছিল।

          বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, মহান রব্বুল আলামিনের সাহায্যে, পরিকল্পনা অনুযায়ী ইস্তেশহাদী হামলাটি সফলতার সাথে পশ্চিমা ক্রুসেডার অফিসারদের নিকটে ঘটানো হয়। এতে মোগাদিশু বাহিনীর পাশাপাশি ইউরোপীয় সামরিক প্রশিক্ষক সহ পশ্চিমা কর্মকর্তারা হতাহতের শিকার হয়েছে।

          তথ্যসূত্র:
          https://tinyurl.com/yaveswtp
          https://tinyurl.com/4k7assc2
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ভিডিও ।। দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে আফগানিস্তানে কমে এসেছে বিদেশী পণ্যের চাহিদা


            ভিডিওতে আফগানিস্তনের কাবুলে অবস্থিত একটি পাইপ নির্মাণ কারখানার কার্যক্রম প্রদর্শিত হচ্ছে। এই কারখানাতে বিভিন্ন সাইজ ও বিভিন্ন ধরনের পাইপ তৈরি করা হয়। প্রায় ৩০ জন লোক এই কারখানায় কাজ করে থাকেন।

            আফগানিস্তানে এখন নিজ দেশেই আন্তর্জাতিক মানের পণ্য তৈরি হচ্ছে। সম্প্রতি আফগানিস্তানে দেশীয় পণ্য উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

            তালিবান শাসনামলে বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা দেশে শিল্পকার্যক্রম বাড়াতে ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করেছে। দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে বিদেশ হতে আমদানিকৃত পণ্যের চাহিদা উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমে এসেছে।

            ভিডিওটি দেখুন: https://www.youtube.com/shorts/jd8ghuixcZ0


            তথ্যসূত্র:
            1. Increased domestic production has reduced the demand for foreign imports.
            https://tinyurl.com/2p35r35p
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              আল্লাহ তা'আলা ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানকে সকল ষড়যন্ত্র থেকে হিফাযত করুন, আমীন।

              Comment

              Working...
              X