Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ || ০৮ সফর, ১৪৪৭ হিজরী || ০৩ রা আগস্ট, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ || ০৮ সফর, ১৪৪৭ হিজরী || ০৩ রা আগস্ট, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    জুলাই মাসে পাকিস্তান জুড়ে ইত্তেহাদুল মুজাহিদিনের ৭৯টি অভিযান: হতাহত ১০৩ শত্রু সেনা




    আইএমপি কর্তৃক প্রকাশিত ইনফোগ্রাফি ইমেজ​
    পাকিস্তান ভিত্তিক সশস্ত্র ইসলামি সামরিক জোট ইত্তেহাদুল মুজাহিদিন পাকিস্তান (আইএমপি)। চলতি ২০২৫ সালের জুলাই মাসে, দলটির মুজাহিদিনরা পাকিস্তানের ৭টি অঞ্চল জুড়ে অন্তত ৭৯টি পৃথক অভিযান পরিচালনা করছেন। এতে পাকিস্তান জালিম সামরিক বাহিনীগুলোর শতাধিক সৈন্য হতাহত হওয়া ছাড়াও অনেক যানবাহন ও সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস হয়েছে।

    জোটের প্রধান মুখপাত্র মাহমুদুল হাসান (হাফিযাহুল্লাহ) কর্তৃক শেয়ার করা একটি ইনফোগ্রাফি রিপোর্ট থেকে জানা যায়, আইএমপি মুজাহিদিনরা গত জুলাই মাসে, পাকিস্তানের উপজাতীয় ৭টি অঞ্চলে অন্তত ৭৯টি পৃথক অভিযান পরিচালনা করেছেন। এতে পাকিস্তান জালিম সামরিক বাহিনীর অন্তত ১০৩ সদস্য হতাহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ৮৮ সদস্য নিহত এবং ১৫ সৈন্য আহত হয়েছে। হতাহতদের মধ্যে সেনা সদস্য রয়েছে ৮৮ জন, এফসি সদস্য রয়েছে ১৩ জন এবং সিটিডি সদস্য রয়েছে ২ জন।

    প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মুজাহিদিনরা জুলাই মাসে সর্বাধিক সংখ্যক আক্রমণ চালিয়েছেন উত্তর ওয়াজিরিস্তানে, যার সংখ্যা ৩৩টি, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে খাইবার এজেন্সি, যেখানে সর্বমোট ২৭টি আক্রমণ চালানো হয়েছে। এমনিভাবে ওরাকজাই অঞ্চলে ১১টি এবং দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে ও বান্নুতে ৭টি করে মোট ১৪টি হামলা চালানো হয়েছে। আর লাক্কি মারওয়াতে ২টি এবং পেশোয়ারে ১টি পৃথক অভিযান চালানো হয়েছে।

    মুজাহিদিনরা এসকল বীরত্বপূর্ণ অভিযানে মধ্যে ৩২টিই পরিচালনা করেছেন স্নাইপার দ্বারা। এছাড়াও ১৪টি অ্যাম্বুশ, ১২টি অতর্কিত আক্রমণ, ৯টি ড্রোন হামলা, ৯টি গেরিলা আক্রমণ, ৪টি গ্রেনেড হামলা, ৩টি পাল্টা আক্রমণ এবং ২টি মাইন বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে।

    মুজাহিদদের এই আক্রমণগুলিতে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীরগুলির অনেক সৈন্য হতাহত হওয়া ছাড়াও শত্রু বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সরঞ্জাম এবং যানবাহন ধ্বংস হয়েছে: এসবের মধ্যে রয়েছে ১১টি বিভিন্ন ধরনের সামরিক যানবাহন, ২টি ড্রোন, ১২টি নজরদারি ক্যামেরা, ১টি এমআরআই যানবাহন, ১টি সামরিক ট্রাক, ১টি ট্যাংক, ১টি সামরিক চেকপোস্ট এবং ৩টি সামরিক অবস্থান।

    এই অভিযানগুলোর মাধ্যমে মুজাহিদিনরা প্রচুর পরিমাণে অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম গনিমত হিসাবে জব্দ করেছেন। গনিমতের মধ্যে রয়েছে ৪টি G3 বন্দুক, ১টি এলএমজি অস্ত্র এবং অসংখ্য ম্যাগাজিন, ওয়্যারলেস সেট, মোবাইল, শত শত গুলি এবং অন্যান্য আরও বহু সরঞ্জাম।
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    সাহেল অঞ্চলে মুহাররম মাস জুড়ে আল-কায়েদার ৮১টি সামরিক অপারেশন: জান্তা ও রাশিয়ার ৫০৮ সৈন্য নিহত


    বৈশ্বিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার পশ্চিম আফ্রিকা শাখা জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম)। দলটির মুজাহিদিনরা সাম্প্রতিক সময়ে পশ্চিম আফ্রিকার সাহেল অঞ্চল জুড়ে হামলার পরিধি ও তীব্রতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি করেছেন। এতে এই অঞ্চলে জান্তা বাহিনীগুলো তাদের শত শত সেনাকে হারানোর পাশাপাশি অনেক এলাকা ও সামরিক অবস্থানের নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে।

    আঞ্চলিক সংবাদমাধ্যম আয-যাল্লাকা মিডিয়া গত মুহাররম মাসে সাহেল অঞ্চল জুড়ে ‘জেএনআইএম’ এর সামরিক কার্যকলাপ সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত একটি ইনফোগ্রাফি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, চলতি ১৪৪৭ হিজরি সনের প্রথম মাসে (মুহাররম) দলটির মুজাহিদিনরা সাহেল অঞ্চলের ৪টি দেশের জালিম জান্তা বাহিনীগুলোর বিরুদ্ধে অন্তত ৮১টি পৃথক সামরিক অপারেশন পরিচালনা করেছেন। মুজাহিদদের এসকল অপারেশনের মধ্যে রয়েছে ৩৬টি সম্মুখ যুদ্ধ, ৩৬টি আইইডি বিস্ফোরণ, ৪টি অ্যাম্বুশ, ৪টি ড্রোন হামলা এবং শত্রু অবস্থান লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ।

    মুজাহিদদের দুর্দান্ত এসকল সফল অভিযানে সাহেলিয়ান জান্তা বাহিনীগুলো ও তাদেরকে সমর্থনকারী রাশিয়ান বাহিনীর অন্তত ৫০৮ সৈন্য নিহত এবং আরও কয়েক শতাধিক সৈন্য আহত হয়েছে। আর বন্দী করা হয়েছে আরও ৪ শত্রু সেনাকে। সেই সাথে মুজাহিদিনরা শত্রু বাহিনীর ৩০৩ টিরও বেশি সামরিক যান, অসংখ্য মোটরসাইকেল ও বহু সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস করেছেন। গত ১৪৪৬ হিজরি সনের একই মাসে ‘জেএনআইএম’ এর হামলায় নিহত শত্রু বাহিনীর তুলনায় চলতি বছর শত্রু বাহিনীতে নিহতের সংখ্যা ২০% এরও বেশি।

    মুজাহিদদের দুঃসাহসিক এসকল অভিযানে বিপুল ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের ঘটনার পর শত্রু বাহিনী অনেক এলাকা, অসংখ্য সামরিক ঘাঁটি ও চেকপোস্ট ছেড়ে পালিয়ে যায়। শত্রুর এই পলায়নের পর মুজাহিদিনরা এসকল এলাকা ও সামরিক অবস্থানগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেন। সফল এসকল অভিযান শেষে মুজাহিদিনরা শত্রু বাহিনী থেকে গনিমত হিসাবে অর্জন করেন ২৩টি সাঁজোয়া যান, ১৪৭টি মোটরসাইকেল, ৩৪৩টি বিভিন্ন ধরনের ভারী অস্ত্র এবং ৩৮টি আরপিজি সহ অন্যান্য বহু সামরিক সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ।
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ইমারতে ইসলামিয়ার যুগান্তকারী চুক্তি স্বাক্ষর



      ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণের জন্য একটি যুগান্তকারী চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইমারতে ইসলামিয়ার শক্তি ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়। গত ২ আগস্ট বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আজিজি গ্রুপের সাথে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির মূল্য ১০০০ কোটি আফগানি।

      চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইমারতে ইসলামিয়ার অর্থনীতি বিষয়ক উপপ্রধানমন্ত্রী মোল্লা আব্দুল গণি বারাদার হাফিযাহুল্লাহ এবং শক্তি ও পানি সম্পদ মন্ত্রী মোল্লা আবদুল লতিফ মনসুর হাফিযাহুল্লাহ।

      দেশের বিদ্যুৎ শক্তি খাতে একটি বড় মাইলফলক হিসেবে এই চুক্তির প্রশংসা করেছেন কর্মকর্তাগণ। উক্ত চুক্তি স্বাক্ষরকে আফগানিস্তানের জন্য একটি ‘ঐতিহাসিক দিন’ ও ‘উল্লেখযোগ্য অর্জন’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন মন্ত্রী মনসুর হাফিযাহুল্লাহ।

      তিনি বলেন, ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে তালিবান সরকার বিনিয়োগে আকৃষ্ট করতে বিশেষত শক্তি উৎপাদন ও জনকল্যাণে ব্যাপক প্রচেষ্টা চালিয়েছে। নাগরিক ও বিনিয়োগকারীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা প্রদানে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি দেশী-বিদেশি উভয় সংস্থাকে আফগানিস্তানে বিনিয়োগের সুযোগ গ্রহণ করতে আহ্বান জানান।

      আজিজি গ্রুপের প্রতিনিধি জানান, আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে বিদ্যমান গ্যাস, কয়লা, পানি, বায়ু ও সৌর উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এই প্রকল্পের লক্ষ্য হল আগামী ৭ থেকে ১০ বছরের মধ্যে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করা এবং প্রতিবেশি দেশসমূহে বিদ্যুৎ রপ্তানি আরম্ভ করা।

      ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের মধ্যে ৪ হাজার মেগাওয়াট জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য এবং ৬ হাজার মেগাওয়াট শিল্প খাতে ব্যবহারের জন্য বরাদ্দ দেয়া হবে। যা দেশের শিল্প কারখানা কার্যক্রম ত্বরান্বিত করতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে।

      উক্ত প্রতিষ্ঠানের কারিগরি দল আগামী ৬ মাসের মধ্যেই সাইট সার্ভে ও প্রকল্পের নকশা চূড়ান্ত করবে। প্রথম ধাপে ২ হাজার থেকে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন অতি শীঘ্রই শুরু করা হবে।


      তথ্যসূত্র:
      1. Landmark $10B Contract to Develop Afghanistan’s Power Infrastructure
      https://tinyurl.com/2hbvpdsv
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        খান ইউনিসে ইহুদিবাদী ঘাঁটিতে আল-কুদস ব্রিগেডের নির্ভুল ক্ষেপণাস্ত্র হামলা




        গাজায় ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীদের অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েলের নৃশংস আগ্রাসনের মুখে ইসলামি প্রতিরোধ শক্তিগুলো যেভাবে সশস্ত্র প্রতিরোধের মাধ্যমে আঘাত হানছে, তা এক অনন্য সাহসিকতার দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে। সাম্প্রতিক এক অভিযানে আল-কুদস ব্রিগেড দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক সদর দফতরে সরাসরি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানে, ইহুদিবাদী দখলদারদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতা আবারো প্রকাশ পায়।

        ফিলিস্তিনের ইসলামি জিহাদ আন্দোলনের সামরিক শাখা আল-কুদস ব্রিগেড (২ আগস্ট), শনিবার এক ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে, যাতে দেখা যায় তারা গাজার দক্ষিণে খান ইউনিস শহরের উত্তরে অবস্থিত দখলদার ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর একটি কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সদর দফতরে গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা সরাসরি আঘাত হানে।

        এই হামলাটি ‘অপারেশন ফ্লাড অব আল-আকসা’র অংশ হিসেবে পরিচালিত হয় এবং এতে ১০৭ মিমি গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়। ক্ষেপণাস্ত্রটি দখলদার বাহিনীর যানবাহন ও সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে অত্যন্ত নির্ভুল আঘাত হানে। এতে শত্রু বাহিনীর মধ্যে অনেক প্রাণহানি ঘটে।

        প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, টার্গেটকৃত ভবনের আশেপাশে দখলদার সেনারা অবস্থান করছিল। এতে স্পষ্ট হয় যে হামলার পূর্বে বিশদ গোয়েন্দা নজরদারি ও তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। ভিডিওতে একজন ফিলিস্তিনি মুজাহিদকে একটি ব্যাগে করে ক্ষেপণাস্ত্র বহন করতে দেখা যায়। তিনি ধ্বংসস্তূপে ভরা সরু গলি দিয়ে অগ্রসর হয়ে একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবনের মধ্য থেকে একটি ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপন করে নিক্ষেপ করেন। মিসাইলটি সরাসরি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে বিস্ফোরণের মাধ্যমে বিশাল ধোঁয়ার কুণ্ডলি সৃষ্টি করে।

        এই হামলা এমন এক সময়ে হলো, যখন গোটা গাজা জুড়ে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীগুলোর, বিশেষ করে আল-কুদস ব্রিগেড ও হামাসের আল-কাসসাম ব্রিগেড, সশস্ত্র প্রতিরোধ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠেছে। ইহুদিবাদী দখলদারদের ট্যাংক, সাঁজোয়া যান এবং সামরিক ঘাঁটিগুলোকে লক্ষ্য করে একের পর এক আক্রমণ চালানো হচ্ছে। ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া দখলদার ইসরায়েলের স্থল অভিযানের পর প্রতিরোধ বাহিনীগুলো ধারাবাহিকভাবে এসব হামলার ভিডিও ও তথ্যচিত্র প্রকাশ করে আসছে। প্রতিটি ভিডিওই এক একটি দখলদারবিরোধী প্রতিরোধ ইতিহাসের প্রামাণ্য দলিল হয়ে উঠছে।


        তথ্যসূত্র:
        1.Resistance Targets Israeli HQ in Khan Yunis, Releases Footage of Starving Captive
        https://tinyurl.com/w69u8d9b
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আফগানিস্তানে মোটরসাইকেলযোগে ১৬ বিদেশি পর্যটকের আগমন: শান্তি ও পর্যটনের নতুন দিগন্তে ইমারতে ইসলামিয়া



          মোটরসাইকেলযোগে ১৬ জন বিদেশি পর্যটক সম্প্রতি ইমারতে ইসলামিয়ার ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছেন। এই সফর আফগানিস্তানের বর্তমান স্থিতিশীলতা ও পর্যটনের সম্ভাবনাময় নতুন দিগন্তের প্রতীক হিসেবে দেখা হচ্ছে।

          দীর্ঘদিন যুদ্ধ ও সংঘাতের মুখোমুখি হওয়া এই দেশটি আজ নিরাপত্তা ও শান্তির পথে ধাপে ধাপে এগিয়ে চলেছে। বিদেশি পর্যটকদের এমন আগমন প্রমাণ করে যে আফগানিস্তান তার অতীত কাটিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে নতুন পরিচয়ে—একটি শান্তিপূর্ণ ও আতিথেয়তাপূর্ণ দেশ হিসেবে।

          ভিডিও লিংক: https://x.com/i/status/1951662635549618177
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            গত ১ বছরে পাকিস্তান ও ইরানে প্রায় ১০ হাজার আফগান শরণার্থী কারাবন্দি মুক্ত হয়েছে


            ইমারতে ইসলামিয়া সরকারের প্রচেষ্টায় বিগত ১ বছরে ৯,৯৫১ জন আফগান শরণার্থীকে পাকিস্তান ও ইরানের বিভিন্ন কারাগার থেকে মুক্ত করা হয়েছে, অতঃপর তাদেরকে নিরাপদে স্বদেশে ফেরত আনা হয়েছে।

            একই সময়ের মধ্যে ১ কোটি ৪০ লক্ষ আফগান শরণার্থীকে পাকিস্তানে বসবাসের অনুমতি নবায়ন করা হয়েছে। বিগত এক বছরের সাফল্য উপস্থাপনের সময় এই সকল তথ্য জানিয়েছে ইমারতে ইসলামিয়ার শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

            মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ আরও জানান, গত বছরে ৩৪ হাজার ব্যক্তিকে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে, ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠা ও নিরাপদ আবাসনের জন্য ৮ হাজার পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেয়া হয়েছে।

            পাশাপাশি ৪ লক্ষ ২০ হাজার পরিবারকে সর্বমোট ২৭০ কোটি আফগানি মূল্যের খাদ্য সহায়তা বিতরণ করা হয়েছে। দেশের ২৯টি প্রদেশে ২৮টি বসতি গড়ে তোলার জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে।


            তথ্যসূত্র:
            1. Around 10,000 Afghan prisoners freed in Pakistan and Iran
            https://tinyurl.com/yn5wee2v
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment

            Working...
            X