
সম্প্রতি এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে আফগান-পাকিস্তান সম্পর্ক বিষয়ে ইমারতে ইসলামিয়ার দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন তালিবান মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ। আলোচনায় তিনি পাকিস্তান সরকার, ওলামায়ে-কেরাম ও জনগণের উদ্দেশ্যে তার বার্তা উপস্থাপন করেছেন। শত্রুতামূলক মনোভাব পরিহার করে সংলাপ, ভ্রাতৃত্ববোধ ও শান্তির প্রতিষ্ঠার প্রতি তিনি তাদেরকে আহ্বান জানিয়েছেন।
সাক্ষাৎকারে তিনি সংবেদনশীল নানা বিষয়ে মতামত জানিয়েছেন। বিশেষত উভয় দেশের মধ্যে বিরাজমান অনাস্থা, টিটিপি’র ভূমিকা, মিডিয়া অপপ্রচার, সীমান্ত উত্তেজনা প্রভৃতি প্রসঙ্গে কথা বলেছেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, পাকিস্তান নিরাপত্তাহীন থাকুক এমনটা কখনোই আফগানিস্তান চায় না। তবে উভয় পক্ষের সমন্বিত প্রক্রিয়ায় পারস্পরিক বিরোধ সমাধান করতে হবে। আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার স্থায়িত্বের জন্য তিনি ঐক্য, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার গুরুত্ব সম্বন্ধে আলোকপাত করেছেন।
প্রশ্ন ১: পাকিস্তানের প্রতি আপনার বার্তা কি?
তালিবান মুখপাত্র: পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি। সকল প্রশংসা আল্লাহ। দরূদ ও সালাম পেশ করছি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর।
পাকিস্তানের প্রতি আমার বার্তা বহুমুখী। প্রথমত পাকিস্তান সরকার ও দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের প্রতি আমার বার্তা হল: পাকিস্তানের সাথে আফগানিস্তান ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়। কোনও সমস্যার উদ্ভব হলে তা সংলাপের মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। একে অপরকে দোষারোপ, জোরজবস্তি বা শত্রুভাবাপন্ন মনোভাব পরিহার করতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি, পারস্পরিক সহযোগিতা ও শ্রদ্ধার মনোভাব নিয়ে সমস্যাগুলো সমাধান করা সম্ভব।
আমার ২য় বার্তা হল পাকিস্তানের আলেম-ওলামা, শিক্ষক ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতি। ইমারতে ইসলামিয়ার সাথে শান্তি ও সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে তাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও সামাজিক সম্পর্ক রয়েছে। উভয় দেশের মানুষের মধ্যে অনেক বিষয়ে মিল রয়েছে। বিশেষত পাকিস্তানের ওলামা-মাশায়েখ সচেতনতা তৈরি ও উভয় দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা ও বোঝাপড়া বাড়াতে উৎসাহিত করতে পারেন। এর দ্বারা সকলেই উপকৃত হবেন।
আমার চূড়ান্ত বার্তা পাকিস্তানের জনগণের প্রতি। আফগানরা পাকিস্তানের জন নিরাপত্তাহীনতা বা কোনও ক্ষতি কামনা করে না। আমরা চাই বন্ধুত্বপূর্ণ ও শান্তিপূর্ণ সহবস্থান, যেন আস্থা ও শ্রদ্ধার ভিত্তিতে মজবুত সম্পর্ক তৈরি হয়। উভয় দেশের জন্য এটাই হবে সর্বোত্তম।
প্রশ্ন ২: আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যকার সম্পর্ক এখন অতীতের চেয়ে খারাপ বলে মনে করা হয়। পাকিস্তানে বলা হয়, টিটিপি ইস্যুটি একটি লাল রেখা। এই ব্যাপারে আপনার প্রতিক্রিয়া কি?
এটি এমনটা হওয়া উচিত নয়। আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের অভিন্ন স্বার্থ রয়েছে। আর টিটিপি নতুন কোনও ইস্যু নয়। এই গোষ্ঠী ২০০৩ সাল থেকে পাকিস্তানে বিদ্যমান। পাকিস্তান সরকার তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে, এটি তাদের একটি অভ্যন্তরীণ বিষয়।
আফগানিস্তান তার দিক থেকে দায়িত্ব পালন করছে, আমরা নিশ্চিত করছি যেন আফগান ভূখণ্ড পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ব্যবহার না হয়। আমাদের অবস্থান পরিষ্কার: পাকিস্তানের ক্ষতি করতে চায় এমন কোনও গোষ্ঠীকে আমরা সমর্থন করি না। সীমান্ত বা উপজাতি অধ্যুষিত এলাকায় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে সেগুলো আফগানিস্তানকে দোষারোপ করার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। এই সমস্যাগুলো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে যৌথভাবে সমাধান করা প্রয়োজন।
প্রশ্ন ৩: বিভিন্ন সমস্যা যেমন: টিটিপি বা মিডিয়া অপপ্রচার, এগুলোর পুনরাবৃত্তি রোধ করতে আপনার প্রস্তাবনা কি? এক্ষেত্রে কি একটি যৌথ প্রক্রিয়া থাকা উচিত?
তালিবান মুখপাত্র: নীতিগত সংস্কার করতে হবে। নেতা ও কর্মকর্তাদের উস্কানিমূলক বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ যদি যুদ্ধ বা হুমকির কথা বলেন, তাহলে উত্তেজনা কমানো কঠিন হয়ে পড়ে।
কোনও প্রকাশ্য বিবৃতি বা সামরিক পদক্ষেপ নেয়ার পূর্বে, উভয় পক্ষ কথা বলা উচিত এবং বাস্তব সমাধান খুঁজে দেখা উচিত। এতে উভয়ের মধ্যে আস্থা তৈরি হবে এবং উত্তেজনাকর পরিস্থিতি হ্রাস পাবে।
বর্তমানে মিডিয়ার বয়ান ও অপপ্রচার দুই দেশের সম্পর্ককে নষ্ট করছে। পাকিস্তানে কোনও হামলা বা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে, তা যথাযথ তদন্ত বা যোগাযোগ ছাড়াই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি শহরে বিস্ফোরণ হলেই তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আফগানিস্তানের দায় নয়। পাকিস্তানের নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর বুঝেশুনে প্রতিক্রিয়া জানানো উচিত। যদি আফগানিস্তানের কাছ থেকে সত্যি সত্যিই হুমকি আসে তবে আমাদেরকে জানান। আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আমাদের পদক্ষেপ অত্যন্ত কঠোর। আমরা কোনও শক্তিকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আফগান ভূখণ্ড ব্যবহার করতে দেব না। এই ধরনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে, আমরা তাদের গ্রেফতার করে শাস্তি দিব।
প্রশ্ন ৪: গত চার বছরেও দুই দেশের মধ্যে আস্থা ফিরে আসেনি। এর মূল কারণ কি?
তালিবান মুখপাত্র: আস্থা ফিরে আনার চেষ্টা করা হয়েছে, তবে তা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। কারণ এক পক্ষ শান্তির কথা বললে আর অপর পক্ষ সামরিক পদক্ষেপ নিলে আস্থা তৈরি হতে পারে না। এটি বিপরীতমুখী নীতি।
আমরা বিশ্বাস করি, একটি পরিষ্কার ও ঐক্যবদ্ধ দৃষ্টিভঙ্গি থাকা উচিত। আফগানিস্তানের একটি ধারাবাহিক অবস্থান রয়েছে: ইমারতে ইসলামিয়ার কোনও নেতা পাকিস্তানের প্রতি বৈরী দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করেন না, না আমরা তাদের সাথে সংঘাত চাই।
তথ্যসূত্র:
1. https://www.youtube.com/watch?v=iZhUV5wg8OI
পাকিস্তানের ব্যাপারে ইমারতে ইসলামিয়ার দৃষ্টিভঙ্গি – জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ

সম্প্রতি এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে আফগান-পাকিস্তান সম্পর্ক বিষয়ে ইমারতে ইসলামিয়ার দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন তালিবান মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ। আলোচনায় তিনি পাকিস্তান সরকার, ওলামায়ে-কেরাম ও জনগণের উদ্দেশ্যে তার বার্তা উপস্থাপন করেছেন। শত্রুতামূলক মনোভাব পরিহার করে সংলাপ, ভ্রাতৃত্ববোধ ও শান্তির প্রতিষ্ঠার প্রতি তিনি তাদেরকে আহ্বান জানিয়েছেন।
সাক্ষাৎকারে তিনি সংবেদনশীল নানা বিষয়ে মতামত জানিয়েছেন। বিশেষত উভয় দেশের মধ্যে বিরাজমান অনাস্থা, টিটিপি’র ভূমিকা, মিডিয়া অপপ্রচার, সীমান্ত উত্তেজনা প্রভৃতি প্রসঙ্গে কথা বলেছেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, পাকিস্তান নিরাপত্তাহীন থাকুক এমনটা কখনোই আফগানিস্তান চায় না। তবে উভয় পক্ষের সমন্বিত প্রক্রিয়ায় পারস্পরিক বিরোধ সমাধান করতে হবে। আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার স্থায়িত্বের জন্য তিনি ঐক্য, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার গুরুত্ব সম্বন্ধে আলোকপাত করেছেন।
প্রশ্ন ১: পাকিস্তানের প্রতি আপনার বার্তা কি?
তালিবান মুখপাত্র: পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি। সকল প্রশংসা আল্লাহ। দরূদ ও সালাম পেশ করছি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর।
পাকিস্তানের প্রতি আমার বার্তা বহুমুখী। প্রথমত পাকিস্তান সরকার ও দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের প্রতি আমার বার্তা হল: পাকিস্তানের সাথে আফগানিস্তান ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়। কোনও সমস্যার উদ্ভব হলে তা সংলাপের মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। একে অপরকে দোষারোপ, জোরজবস্তি বা শত্রুভাবাপন্ন মনোভাব পরিহার করতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি, পারস্পরিক সহযোগিতা ও শ্রদ্ধার মনোভাব নিয়ে সমস্যাগুলো সমাধান করা সম্ভব।
আমার ২য় বার্তা হল পাকিস্তানের আলেম-ওলামা, শিক্ষক ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতি। ইমারতে ইসলামিয়ার সাথে শান্তি ও সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে তাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও সামাজিক সম্পর্ক রয়েছে। উভয় দেশের মানুষের মধ্যে অনেক বিষয়ে মিল রয়েছে। বিশেষত পাকিস্তানের ওলামা-মাশায়েখ সচেতনতা তৈরি ও উভয় দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা ও বোঝাপড়া বাড়াতে উৎসাহিত করতে পারেন। এর দ্বারা সকলেই উপকৃত হবেন।
আমার চূড়ান্ত বার্তা পাকিস্তানের জনগণের প্রতি। আফগানরা পাকিস্তানের জন নিরাপত্তাহীনতা বা কোনও ক্ষতি কামনা করে না। আমরা চাই বন্ধুত্বপূর্ণ ও শান্তিপূর্ণ সহবস্থান, যেন আস্থা ও শ্রদ্ধার ভিত্তিতে মজবুত সম্পর্ক তৈরি হয়। উভয় দেশের জন্য এটাই হবে সর্বোত্তম।
প্রশ্ন ২: আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যকার সম্পর্ক এখন অতীতের চেয়ে খারাপ বলে মনে করা হয়। পাকিস্তানে বলা হয়, টিটিপি ইস্যুটি একটি লাল রেখা। এই ব্যাপারে আপনার প্রতিক্রিয়া কি?
এটি এমনটা হওয়া উচিত নয়। আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের অভিন্ন স্বার্থ রয়েছে। আর টিটিপি নতুন কোনও ইস্যু নয়। এই গোষ্ঠী ২০০৩ সাল থেকে পাকিস্তানে বিদ্যমান। পাকিস্তান সরকার তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে, এটি তাদের একটি অভ্যন্তরীণ বিষয়।
আফগানিস্তান তার দিক থেকে দায়িত্ব পালন করছে, আমরা নিশ্চিত করছি যেন আফগান ভূখণ্ড পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ব্যবহার না হয়। আমাদের অবস্থান পরিষ্কার: পাকিস্তানের ক্ষতি করতে চায় এমন কোনও গোষ্ঠীকে আমরা সমর্থন করি না। সীমান্ত বা উপজাতি অধ্যুষিত এলাকায় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে সেগুলো আফগানিস্তানকে দোষারোপ করার জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। এই সমস্যাগুলো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে যৌথভাবে সমাধান করা প্রয়োজন।
প্রশ্ন ৩: বিভিন্ন সমস্যা যেমন: টিটিপি বা মিডিয়া অপপ্রচার, এগুলোর পুনরাবৃত্তি রোধ করতে আপনার প্রস্তাবনা কি? এক্ষেত্রে কি একটি যৌথ প্রক্রিয়া থাকা উচিত?
তালিবান মুখপাত্র: নীতিগত সংস্কার করতে হবে। নেতা ও কর্মকর্তাদের উস্কানিমূলক বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ যদি যুদ্ধ বা হুমকির কথা বলেন, তাহলে উত্তেজনা কমানো কঠিন হয়ে পড়ে।
কোনও প্রকাশ্য বিবৃতি বা সামরিক পদক্ষেপ নেয়ার পূর্বে, উভয় পক্ষ কথা বলা উচিত এবং বাস্তব সমাধান খুঁজে দেখা উচিত। এতে উভয়ের মধ্যে আস্থা তৈরি হবে এবং উত্তেজনাকর পরিস্থিতি হ্রাস পাবে।
বর্তমানে মিডিয়ার বয়ান ও অপপ্রচার দুই দেশের সম্পর্ককে নষ্ট করছে। পাকিস্তানে কোনও হামলা বা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে, তা যথাযথ তদন্ত বা যোগাযোগ ছাড়াই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি শহরে বিস্ফোরণ হলেই তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আফগানিস্তানের দায় নয়। পাকিস্তানের নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর বুঝেশুনে প্রতিক্রিয়া জানানো উচিত। যদি আফগানিস্তানের কাছ থেকে সত্যি সত্যিই হুমকি আসে তবে আমাদেরকে জানান। আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আমাদের পদক্ষেপ অত্যন্ত কঠোর। আমরা কোনও শক্তিকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আফগান ভূখণ্ড ব্যবহার করতে দেব না। এই ধরনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে, আমরা তাদের গ্রেফতার করে শাস্তি দিব।
প্রশ্ন ৪: গত চার বছরেও দুই দেশের মধ্যে আস্থা ফিরে আসেনি। এর মূল কারণ কি?
তালিবান মুখপাত্র: আস্থা ফিরে আনার চেষ্টা করা হয়েছে, তবে তা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। কারণ এক পক্ষ শান্তির কথা বললে আর অপর পক্ষ সামরিক পদক্ষেপ নিলে আস্থা তৈরি হতে পারে না। এটি বিপরীতমুখী নীতি।
আমরা বিশ্বাস করি, একটি পরিষ্কার ও ঐক্যবদ্ধ দৃষ্টিভঙ্গি থাকা উচিত। আফগানিস্তানের একটি ধারাবাহিক অবস্থান রয়েছে: ইমারতে ইসলামিয়ার কোনও নেতা পাকিস্তানের প্রতি বৈরী দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করেন না, না আমরা তাদের সাথে সংঘাত চাই।
তথ্যসূত্র:
1. https://www.youtube.com/watch?v=iZhUV5wg8OI
Comment