আল-কায়েদা ইসলামিক মাগরিবের আমিরকে ধরতে ৭ মিলিয়ন ডলার পুরষ্কারের ঘোষণা আমেরিকার
আল-কায়েদা ইসলামিক মাগরিব ও জামায়াত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন (JNIM) এর সম্মানিত আমীর, শাইখ আবু উবাইদাহ ইউসুফ আল-আনাবী হাফিযাহুল্লাহ্ কে ধরতে ৭ মিলিয়ন ডলার পুরষ্কার দেওয়ার ঘোষণা করেছে ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের 'ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটস রিওয়ার্ডস ফর জাস্টিস' প্রোগ্রাম এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই ব্যাপারে বিবৃতি প্রকাশ করে সাপের মাথা আমেরিকা।
আল-কায়েদা ইসলামিক মাগরিবের শাখা JNIM বর্তমানে পশ্চিম আফ্রিকায় উত্তরোত্তর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ এবং প্রভাব বাড়িয়েই চলেছেন। সাহেল বা পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর সরকারের দুর্বল সামরিক ব্যবস্থা, দশকের পর দশক ধরে সেখানে চলা ইউরোপীয় শোষণের ফলে জনগণ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন এসব পুতুল শাসনব্যবস্থার উপর।
অপরদিকে আল কায়েদার শক্তিশালী নেতৃত্ব, ন্যায়-ইনসাফ ও সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তের ফলে এই অঞ্চলগুলোর সাধারন মুসলিমরা ছাড়াও বেশকিছু সামরিক মুসলিম বিদ্রোহী গ্রুপ আল-কায়েদার এক আমিরের নেতৃত্ব মেনে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এসব অঞ্চলে শরিয়াহ্ প্রতিষ্ঠার বরকতময় জিহাদে অংসগ্রহণ করেছে । এর মাধ্যমে সেখানে জিহাদ ও প্রতিরোধের এক অবিস্মরণীয় উত্থান ঘটছে, যা বিশ্বের কুফর শক্তির মাথা আমেরিকা, ফ্রান্স ও ইউরোপের ক্রুসেডার রাষ্ট্রগুলোর ঘুম হারাম করে দিয়েছে। এজন্যই তারা JNIM এর আমীরকে ধরতে এই বিশাল অঙ্কের পুরষ্কার ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশী টাকায় যার মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৫৯ কোটি টাকা।
দীর্ঘ সময় যাবত জামায়াত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন এর নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন শহিদ শাইখ আব্দুল মালেক দ্রোউকদেল (আবু মুস'আব আবদুল ওয়াদুদ) রহিমাহুল্লাহ। কিন্তু ২০২০ সালের জুন মাসে ক্রুসেডার ফ্রান্সের এক ড্রোন হামলায় তিনি শাহাদাতবরণ করলে সে বছরের নভেম্বরে শূরার মাধ্যমে আমিরের দায়িত্ব দেওয়া হয় শাইখ ইউসুফ আল আনাবি হাফিজাহুল্লাহ্ কে। আমিরের দায়িত্ব গ্রহণের পর পরই তিনি শায়েখ আইমান আল যাওয়াহিরী হাফিযাহুল্লাহকে বাইয়াহ দেন। বর্তমানে আল কায়েদার নেতৃত্বে পরিচালিত গ্লোবাল জিহাদের অন্যতম নেতৃত্ব হলেন শায়েখ ইউসুফ আল আনাবি হাফিজাহুল্লাহ্।
আমির হওয়ার পূর্বে তিনি JNIM এর শূরা কাউন্সিলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য এবং মিডিয়া বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৫ সাল থেকেই ক্রুসেডার আমেরিকা তাঁকে খোঁজার চেষ্টা করে আসছে। তাঁর খোঁজ দিতে পারলে বিভিন্ন অঙ্কের পুরষ্কারের ঘোষণা তারা পূর্বেও দিয়েছিল, বর্তমানে তার অঙ্ক বাড়তে বাড়তে ৭ মিলিয়ন ডলারে এসে ঠেকেছে।
আল-কায়েদা ইসলামিক মাগরিব ও জামায়াত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন (JNIM) এর সম্মানিত আমীর, শাইখ আবু উবাইদাহ ইউসুফ আল-আনাবী হাফিযাহুল্লাহ্ কে ধরতে ৭ মিলিয়ন ডলার পুরষ্কার দেওয়ার ঘোষণা করেছে ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের 'ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটস রিওয়ার্ডস ফর জাস্টিস' প্রোগ্রাম এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই ব্যাপারে বিবৃতি প্রকাশ করে সাপের মাথা আমেরিকা।
আল-কায়েদা ইসলামিক মাগরিবের শাখা JNIM বর্তমানে পশ্চিম আফ্রিকায় উত্তরোত্তর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ এবং প্রভাব বাড়িয়েই চলেছেন। সাহেল বা পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর সরকারের দুর্বল সামরিক ব্যবস্থা, দশকের পর দশক ধরে সেখানে চলা ইউরোপীয় শোষণের ফলে জনগণ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন এসব পুতুল শাসনব্যবস্থার উপর।
অপরদিকে আল কায়েদার শক্তিশালী নেতৃত্ব, ন্যায়-ইনসাফ ও সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তের ফলে এই অঞ্চলগুলোর সাধারন মুসলিমরা ছাড়াও বেশকিছু সামরিক মুসলিম বিদ্রোহী গ্রুপ আল-কায়েদার এক আমিরের নেতৃত্ব মেনে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এসব অঞ্চলে শরিয়াহ্ প্রতিষ্ঠার বরকতময় জিহাদে অংসগ্রহণ করেছে । এর মাধ্যমে সেখানে জিহাদ ও প্রতিরোধের এক অবিস্মরণীয় উত্থান ঘটছে, যা বিশ্বের কুফর শক্তির মাথা আমেরিকা, ফ্রান্স ও ইউরোপের ক্রুসেডার রাষ্ট্রগুলোর ঘুম হারাম করে দিয়েছে। এজন্যই তারা JNIM এর আমীরকে ধরতে এই বিশাল অঙ্কের পুরষ্কার ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশী টাকায় যার মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৫৯ কোটি টাকা।
দীর্ঘ সময় যাবত জামায়াত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন এর নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন শহিদ শাইখ আব্দুল মালেক দ্রোউকদেল (আবু মুস'আব আবদুল ওয়াদুদ) রহিমাহুল্লাহ। কিন্তু ২০২০ সালের জুন মাসে ক্রুসেডার ফ্রান্সের এক ড্রোন হামলায় তিনি শাহাদাতবরণ করলে সে বছরের নভেম্বরে শূরার মাধ্যমে আমিরের দায়িত্ব দেওয়া হয় শাইখ ইউসুফ আল আনাবি হাফিজাহুল্লাহ্ কে। আমিরের দায়িত্ব গ্রহণের পর পরই তিনি শায়েখ আইমান আল যাওয়াহিরী হাফিযাহুল্লাহকে বাইয়াহ দেন। বর্তমানে আল কায়েদার নেতৃত্বে পরিচালিত গ্লোবাল জিহাদের অন্যতম নেতৃত্ব হলেন শায়েখ ইউসুফ আল আনাবি হাফিজাহুল্লাহ্।
আমির হওয়ার পূর্বে তিনি JNIM এর শূরা কাউন্সিলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য এবং মিডিয়া বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৫ সাল থেকেই ক্রুসেডার আমেরিকা তাঁকে খোঁজার চেষ্টা করে আসছে। তাঁর খোঁজ দিতে পারলে বিভিন্ন অঙ্কের পুরষ্কারের ঘোষণা তারা পূর্বেও দিয়েছিল, বর্তমানে তার অঙ্ক বাড়তে বাড়তে ৭ মিলিয়ন ডলারে এসে ঠেকেছে।
Comment