কাবুল বাহিনী থেকে আরো চারটি জেলা বিজয় করে নিয়েছেন তালিবান মুজাহিদিন
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালিবান মুজাহিদিন সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিদিনই কাবুল বাহিনী থেকে একের পর এক জেলা বিজয় করেই চলছেন।
এরই ধারাবাহিতায় গত ১৩ জুন রবিবার ভোরে, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদিনরা ঘোর প্রদেশের সাঘার জেলা বিজয় করেন।
তালিবান মুজাহিদগণ কাবুল প্রশাসনের পুলিশ ও ভাড়াটে সৈন্যদের হটিয়ে জেলাটির প্রশাসনিক কার্যালয়, পুলিশ সদর দফতর ও জাতীয় নিরাপত্তা অধিদপ্তর সহ সবগুলো নিরাপত্তা চৌকি নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়েছেন। এ সময় ১০ কাবুল সৈন্য মুজাহিদদের নিকট আত্মসমর্পণ করে। মুজাহিদগণ জেলাটি বিজয়ের পর ট্যাংক, যুদ্ধযান, অস্ত্র ও গুলাবারুদ গনিমত লাভ করেন।
একই দিন সন্ধ্যায় তালিবান মুজাহিদিন হেরাত প্রদেশের কেন্দ্রীয় ওবা জেলা বিজয় লাভ করেন। জেলাটির পুলিশ কেন্দ্রীয় দপ্তর সহ সকল প্রশাসনিক অবকাঠামো মুজাহিদদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
জানা যায়, তালিবান মুজাহিদরা জেলাটি মুক্তকরণ অভিযানে পরিচালনা করলে কাবুল প্রশাসনের পুলিশ ও ভাড়াটে সৈন্যরা ভয়ে জেলাটি ছেড়ে পালিয়ে যায়। এখান খেকেও মুজাহিদিনরা বিপুল পরিমাণ যুদ্ধযান ও গোলাবারুদ গণিমত লাভ করেছেন।
তাছাড়াও ঐদিন তালিবান মুজাহিদগণ সারপাল প্রদেশের সায়াদ জেলা বিজয় করে নিয়েছেন। জেলা কার্যালয়, পুলিশ সদর দফতর, গোয়েন্দা অফিস সহ সকল ঘাটি ও নিরাপত্তা চৌকি মুজাহিদরা কাবুল সৈন্যদের হটিয়ে নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়েছেন।
জানা যায় যে, সায়াদ জেলায় মুজাহিদদের অভিযানকালে শত্রু সৈন্যরা বিমান হামলা চালিয়েছিল। এতে তালিবান মুজাহিদদের একটি ট্যাংক ধ্বংস হয়ে যায় ও দু'জন মুজাহিদ ভাই শাহাদাত লাভে ধন্য হন।
পরদিন অর্থাৎ ১৪ জুন সোমবার, উরুজগান প্রদেশের চরা জেলা ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মুজাহিদরা বিজয় লাভ করেন। জেলাটির প্রশাসনিক কার্যালয়, পুলিশ অধিদপ্তর ও অন্যান্য প্রশাসনিক অবকাঠামোসহ ১৪ টি নিরাপত্তা চৌকি ও ঘাটি মুজাহিদদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
জানা যায়, জেলাটি মুক্তকরণ অভিযান কালে কাবুল প্রশাসনের এক ভাড়াটে কমান্ডার নিহত হয়েছে। এছাড়াও তালিবান মুজাহিদিনরা ১২ কাবুল সৈন্যকে আটক করেছেন।
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালিবান মুজাহিদিন সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিদিনই কাবুল বাহিনী থেকে একের পর এক জেলা বিজয় করেই চলছেন।
এরই ধারাবাহিতায় গত ১৩ জুন রবিবার ভোরে, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদিনরা ঘোর প্রদেশের সাঘার জেলা বিজয় করেন।
তালিবান মুজাহিদগণ কাবুল প্রশাসনের পুলিশ ও ভাড়াটে সৈন্যদের হটিয়ে জেলাটির প্রশাসনিক কার্যালয়, পুলিশ সদর দফতর ও জাতীয় নিরাপত্তা অধিদপ্তর সহ সবগুলো নিরাপত্তা চৌকি নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়েছেন। এ সময় ১০ কাবুল সৈন্য মুজাহিদদের নিকট আত্মসমর্পণ করে। মুজাহিদগণ জেলাটি বিজয়ের পর ট্যাংক, যুদ্ধযান, অস্ত্র ও গুলাবারুদ গনিমত লাভ করেন।
একই দিন সন্ধ্যায় তালিবান মুজাহিদিন হেরাত প্রদেশের কেন্দ্রীয় ওবা জেলা বিজয় লাভ করেন। জেলাটির পুলিশ কেন্দ্রীয় দপ্তর সহ সকল প্রশাসনিক অবকাঠামো মুজাহিদদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
জানা যায়, তালিবান মুজাহিদরা জেলাটি মুক্তকরণ অভিযানে পরিচালনা করলে কাবুল প্রশাসনের পুলিশ ও ভাড়াটে সৈন্যরা ভয়ে জেলাটি ছেড়ে পালিয়ে যায়। এখান খেকেও মুজাহিদিনরা বিপুল পরিমাণ যুদ্ধযান ও গোলাবারুদ গণিমত লাভ করেছেন।
তাছাড়াও ঐদিন তালিবান মুজাহিদগণ সারপাল প্রদেশের সায়াদ জেলা বিজয় করে নিয়েছেন। জেলা কার্যালয়, পুলিশ সদর দফতর, গোয়েন্দা অফিস সহ সকল ঘাটি ও নিরাপত্তা চৌকি মুজাহিদরা কাবুল সৈন্যদের হটিয়ে নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়েছেন।
জানা যায় যে, সায়াদ জেলায় মুজাহিদদের অভিযানকালে শত্রু সৈন্যরা বিমান হামলা চালিয়েছিল। এতে তালিবান মুজাহিদদের একটি ট্যাংক ধ্বংস হয়ে যায় ও দু'জন মুজাহিদ ভাই শাহাদাত লাভে ধন্য হন।
পরদিন অর্থাৎ ১৪ জুন সোমবার, উরুজগান প্রদেশের চরা জেলা ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মুজাহিদরা বিজয় লাভ করেন। জেলাটির প্রশাসনিক কার্যালয়, পুলিশ অধিদপ্তর ও অন্যান্য প্রশাসনিক অবকাঠামোসহ ১৪ টি নিরাপত্তা চৌকি ও ঘাটি মুজাহিদদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
জানা যায়, জেলাটি মুক্তকরণ অভিযান কালে কাবুল প্রশাসনের এক ভাড়াটে কমান্ডার নিহত হয়েছে। এছাড়াও তালিবান মুজাহিদিনরা ১২ কাবুল সৈন্যকে আটক করেছেন।
Comment