আন্দখয় জেলার লবণ খনির উত্তোলন ক্ষমতা এখন দ্বিগুণ, বাড়ছে কর্মসংস্থান

তথ্যসূত্র:
1. Salt Extraction Capacity Doubles at Andkhoy Mine in Faryab Province
– https://tinyurl.com/3xskfjyk

ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের ফারিয়ব প্রদেশের আন্দখয় জেলায় অবস্থিত লবণ খনির উত্তোলন ক্ষমতা দ্বিগুণ করা হয়েছে। নতুন কার্যক্রমের ফলে এখন বছরে প্রায় ২,০০,০০০ টন লবণ উত্তোলন সম্ভব হবে। খনির সম্প্রসারণের ফলে স্থানীয়দের জন্য ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
খনির কর্মকর্তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, এখন ময়মনা, জওজান এবং আন্দখয় খনির এলাকাগুলি থেকে প্রায় ২,০০,০০০ টন লবণ উত্তোলন সম্ভব। গত বছর এই খনির উত্তোলন ক্ষমতা ছিল ৯২,০০০ টন।
উত্তোলন কোম্পানির প্রধান মোহাম্মদ ওমর ওরিয়া হাফিযাহুল্লাহ জানান, গত বছর আমরা এই খনি থেকে ৯২,০০০ টন লবণ উত্তোলন করেছি। তবে চলতি বছরের পরিশোধন কার্যক্রম বাড়িয়ে আমাদের খনির সক্ষমতা দ্বিগুণ করা হয়েছে। এতে অনেক নাগরিকের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
খনির কর্মীরা জানান, দেশের ভেতর কাজ থাকলে যুবকরা আর বিদেশে যাবে না। অন্যান্য প্রদেশেও এ ধরনের কোম্পানি প্রতিষ্ঠা হলে আরও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। যারা ইরান ও তুরস্কে যাচ্ছেন, তাদের এখানে থেকেই কাজ করা উচিৎ। আমাদের দেশ সমৃদ্ধ হলে তা হবে আমাদের জন্য গৌরবের বিষয়।
এদিকে, আন্দখয়ের খনি পরিদর্শনকালে ফারিয়বের গভর্নর স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সহায়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
ফারিয়বের গভর্নর আব্দুল আহাদ ফজলি হাফিযাহুল্লাহ বলেন, “ইমারতে ইসলামিয়া দেশের ব্যবসায়ীদের সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তারা আমাদের অর্থনীতির মূল স্তম্ভ। আমরা তাদের পূর্ণ সহযোগিতা করব।”
উল্লেখযোগ্য যে, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান লবণের প্রাচুর্যপূর্ণ একটি দেশ। এখানে ফারিয়ব ছাড়াও সামাঙ্গান, বালখ, ঘোর, হেরাত, গজনী, পাকতিয়া, কন্দাহার এবং পারওয়ান প্রভৃতি প্রদেশে লবণের খনি রয়েছে।
খনির কর্মকর্তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, এখন ময়মনা, জওজান এবং আন্দখয় খনির এলাকাগুলি থেকে প্রায় ২,০০,০০০ টন লবণ উত্তোলন সম্ভব। গত বছর এই খনির উত্তোলন ক্ষমতা ছিল ৯২,০০০ টন।
উত্তোলন কোম্পানির প্রধান মোহাম্মদ ওমর ওরিয়া হাফিযাহুল্লাহ জানান, গত বছর আমরা এই খনি থেকে ৯২,০০০ টন লবণ উত্তোলন করেছি। তবে চলতি বছরের পরিশোধন কার্যক্রম বাড়িয়ে আমাদের খনির সক্ষমতা দ্বিগুণ করা হয়েছে। এতে অনেক নাগরিকের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
খনির কর্মীরা জানান, দেশের ভেতর কাজ থাকলে যুবকরা আর বিদেশে যাবে না। অন্যান্য প্রদেশেও এ ধরনের কোম্পানি প্রতিষ্ঠা হলে আরও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। যারা ইরান ও তুরস্কে যাচ্ছেন, তাদের এখানে থেকেই কাজ করা উচিৎ। আমাদের দেশ সমৃদ্ধ হলে তা হবে আমাদের জন্য গৌরবের বিষয়।
এদিকে, আন্দখয়ের খনি পরিদর্শনকালে ফারিয়বের গভর্নর স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সহায়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
ফারিয়বের গভর্নর আব্দুল আহাদ ফজলি হাফিযাহুল্লাহ বলেন, “ইমারতে ইসলামিয়া দেশের ব্যবসায়ীদের সহায়তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তারা আমাদের অর্থনীতির মূল স্তম্ভ। আমরা তাদের পূর্ণ সহযোগিতা করব।”
উল্লেখযোগ্য যে, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান লবণের প্রাচুর্যপূর্ণ একটি দেশ। এখানে ফারিয়ব ছাড়াও সামাঙ্গান, বালখ, ঘোর, হেরাত, গজনী, পাকতিয়া, কন্দাহার এবং পারওয়ান প্রভৃতি প্রদেশে লবণের খনি রয়েছে।
তথ্যসূত্র:
1. Salt Extraction Capacity Doubles at Andkhoy Mine in Faryab Province
– https://tinyurl.com/3xskfjyk





Comment