আমেরিকান ড্রোন প্রতিনিয়ত আফগান আকাশসীমা লঙ্ঘন করছে, যা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে: জাবিহুল্লাহু মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ

ইমারতে ইসলামিয়া পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে আমেরিকান ড্রোন আফগান আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে। কিছু দেশের আকাশসীমাকে ব্যবহার করে এই ড্রোনগুলো আফগানিস্তানে প্রবেশ করে থাকে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
গত ১৫ নভেম্বর ইরানের একটি সম্প্রচার মাধ্যমের সাথে সাক্ষাৎকারে এইসব কথা বলেন ইমারতে ইসলামিয়ার মুখপাত্র মৌলভী জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ।
তিনি এটিকে আফগান সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন বলে অভিহিত করেন। এই ধরনের লঙ্ঘন অবিলম্বে বন্ধ করতে ইমারতে ইসলামিয়া সরকারের আহ্বান তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি পশ্চিমা ও ইউরোপিয়ান নীতির সমালোচনা করে বলেন, তাদের চিন্তাচেতনা থেকে এখনও যুদ্ধের মানসিকতা দূর হয়নি। এই ধরনের চিন্তাচেতনা থেকে তাদের সংশোধন জরুরি।
ইমারতে ইসলামিয়ার কূটনৈতিক সাফল্য তুলে ধরে তিনি বলেন, বর্তমানে ৪০টি দেশে আফগানিস্তানের কূটনৈতিক মিশন চালু রয়েছে। বিভিন্ন দেশের সাথে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেছে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার। এদের মধ্যে কিছু দেশ এমন রয়েছে যারা সম্পূর্ণ আনুষ্ঠানিকভাবে ইমারতে ইসলামিয়া সরকারের সাথে সম্পর্ক গঠন করতে প্রস্তুত আছে।
তিনি সুস্পষ্ট ভাষায় বলেন, দু’টি প্রধান মানদণ্ডে অন্যান্য দেশের সাথে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার সম্পর্ক জোরদার করবে। প্রথমত, ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি, দ্বিতীয়ত একটি অর্থনীতি-কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি। অন্য দেশের স্বাধীনতা ও স্বকীয়তার প্রতি সম্মান রেখে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখতে চায় ইমারতে ইসলামিয়া।
তিনি আরও বলেন, যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইমারতে ইসলামিয়া সরকারের প্রতি সম্মান বজায় রাখে, তবে তাদের সাথেও সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে প্রস্তুত আছে ইমারতে ইসলামিয়া প্রশাসন।
তিনি আফগান জনগণ ও ইমারতে ইসলামিয়ার নেতৃবৃন্দের উপর আরোপিত আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার নিন্দা জানান, এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
তথ্যসূত্র:
1. https://tinyurl.com/tpynyuur

ইমারতে ইসলামিয়া পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে আমেরিকান ড্রোন আফগান আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে। কিছু দেশের আকাশসীমাকে ব্যবহার করে এই ড্রোনগুলো আফগানিস্তানে প্রবেশ করে থাকে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
গত ১৫ নভেম্বর ইরানের একটি সম্প্রচার মাধ্যমের সাথে সাক্ষাৎকারে এইসব কথা বলেন ইমারতে ইসলামিয়ার মুখপাত্র মৌলভী জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ।
তিনি এটিকে আফগান সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন বলে অভিহিত করেন। এই ধরনের লঙ্ঘন অবিলম্বে বন্ধ করতে ইমারতে ইসলামিয়া সরকারের আহ্বান তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি পশ্চিমা ও ইউরোপিয়ান নীতির সমালোচনা করে বলেন, তাদের চিন্তাচেতনা থেকে এখনও যুদ্ধের মানসিকতা দূর হয়নি। এই ধরনের চিন্তাচেতনা থেকে তাদের সংশোধন জরুরি।
ইমারতে ইসলামিয়ার কূটনৈতিক সাফল্য তুলে ধরে তিনি বলেন, বর্তমানে ৪০টি দেশে আফগানিস্তানের কূটনৈতিক মিশন চালু রয়েছে। বিভিন্ন দেশের সাথে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেছে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার। এদের মধ্যে কিছু দেশ এমন রয়েছে যারা সম্পূর্ণ আনুষ্ঠানিকভাবে ইমারতে ইসলামিয়া সরকারের সাথে সম্পর্ক গঠন করতে প্রস্তুত আছে।
তিনি সুস্পষ্ট ভাষায় বলেন, দু’টি প্রধান মানদণ্ডে অন্যান্য দেশের সাথে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার সম্পর্ক জোরদার করবে। প্রথমত, ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি, দ্বিতীয়ত একটি অর্থনীতি-কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি। অন্য দেশের স্বাধীনতা ও স্বকীয়তার প্রতি সম্মান রেখে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখতে চায় ইমারতে ইসলামিয়া।
তিনি আরও বলেন, যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইমারতে ইসলামিয়া সরকারের প্রতি সম্মান বজায় রাখে, তবে তাদের সাথেও সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে প্রস্তুত আছে ইমারতে ইসলামিয়া প্রশাসন।
তিনি আফগান জনগণ ও ইমারতে ইসলামিয়ার নেতৃবৃন্দের উপর আরোপিত আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার নিন্দা জানান, এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
তথ্যসূত্র:
1. https://tinyurl.com/tpynyuur




Comment