খোরাসান | তালিবানরা কুন্দুজ এবং সার-ই-পুল প্রদেশের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন
কয়েকদিনের তীব্র লড়াইয়ের পর আজ (৮ আগস্ট) সকালে তালিবান মুজাহিদিন মুরতাদ কাবুল সরকারি বাহিনীর কাছ থেকে কুন্দুজ এবং সার-ই-পুল প্রদেশের রাজধানী নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন।
তালিবান মুখপাত্র- মুহতারাম জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, শত্রু ঘাঁটিতে ধারাবাহিক কার্যকরী হামলার পর, কুন্দুজ গভর্নরের কার্যালয়, পুলিশ সদর দপ্তর, এনডিএস কার্যালয়, কেন্দ্রীয় কারাগার, বালা হিসার এবং সরকারি সকল সুযোগ-সুবিধা ও সামরিক স্থাপনার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন মুজাহিদগণ।
তিনি পৃথক বিবৃতিতে আরও জানান, মুজাহিদগণ সার-ই-পুল প্রদেশের গভর্নরের কার্যালয়, পুলিশ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার এবং সরকারি সমস্ত সুযোগ-সুবিধা ও সামরিক স্থাপনার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পাশাপাশি উভয় প্রদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ সাঁজোয়া যান, অস্ত্র ও গোলাবারুদ গনিমত পেয়েছেন। এছাড়াও মুজাহিদগণ উভয় প্রদেশের কেন্দ্রীয় কারগার থেকে কয়েক হাজার কারাবন্দীকে মুক্তি দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ্।
জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ জানান, কুন্দুজ এবং সার-ই-পুল প্রদেশে লুকিয়ে থাকা অবশিষ্ট কাবুল সরকারি সৈন্যদের বিরুদ্ধে “ফলো-আপ” অভিযান অব্যাহত রেখেছেন মুজাহিদগণ। লুকিয়ে থাকা সেনাদের সতর্ক করে তিনি বলেন, তারা যদি ব্যর্থ এই যুদ্ধ বন্ধ না করে তবে তাদের নির্মূল করা হবে।
তালিবান মুখপাত্র আফগানিস্তান জুড়ে কাবুল সরকারী সৈন্যদের তাদের অস্ত্র ছেড়ে তালিবানের সাথে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এবং বলেছেন অর্থহীন এই যুদ্ধ ত্যাগ করতে। নয়তো সবাইকে নিজেদের জীবন দিয়ে এর মূল্য দিতে হবে।
মার্কিন বাহিনীর বিমান হামলার বিষয়ে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেন, বোমা হামলার কোনো প্রভাব তাদের ওপর পড়েনি। কারণ হিসাবে তিনি বলেছেন যে, তারা ২০ বছর ধরে এটি নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন এবং এখন এটি থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতেও তারা সক্ষম।
বিশ বছরের মধ্যে এই প্রথম তালিবানরা একদিনে দুটি প্রদেশ দখল করেছেন। এর আগে তালিবানরা গতকাল জাউজান প্রদেশের রাজধানী শেবারগান এবং এরও আগের দিন নিমরোজ প্রদেশের রাজধানী জারনাজ পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে।
উল্লেখ্য যে, কান্দাহার, হেলমান্দ, তাখার এবং বাদাখশান সহ আরও ১১ টি প্রাদেশিক রাজধানী বর্তমানে তালিবানদের দ্বারা অবরুদ্ধ এবং সেখানে ব্যাপক যুদ্ধ চলছে। এখন দেখার বিষয় আগামীকাল কোন প্রদেশ দখলে নিচ্ছেন তালিবান। অবশ্য সর্বশেষ তথ্য মতে জানা গেছে, তাখার প্রদেশের উপরও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন মুজাহিদিন।
কয়েকদিনের তীব্র লড়াইয়ের পর আজ (৮ আগস্ট) সকালে তালিবান মুজাহিদিন মুরতাদ কাবুল সরকারি বাহিনীর কাছ থেকে কুন্দুজ এবং সার-ই-পুল প্রদেশের রাজধানী নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন।
তালিবান মুখপাত্র- মুহতারাম জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, শত্রু ঘাঁটিতে ধারাবাহিক কার্যকরী হামলার পর, কুন্দুজ গভর্নরের কার্যালয়, পুলিশ সদর দপ্তর, এনডিএস কার্যালয়, কেন্দ্রীয় কারাগার, বালা হিসার এবং সরকারি সকল সুযোগ-সুবিধা ও সামরিক স্থাপনার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন মুজাহিদগণ।
তিনি পৃথক বিবৃতিতে আরও জানান, মুজাহিদগণ সার-ই-পুল প্রদেশের গভর্নরের কার্যালয়, পুলিশ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার এবং সরকারি সমস্ত সুযোগ-সুবিধা ও সামরিক স্থাপনার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পাশাপাশি উভয় প্রদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ সাঁজোয়া যান, অস্ত্র ও গোলাবারুদ গনিমত পেয়েছেন। এছাড়াও মুজাহিদগণ উভয় প্রদেশের কেন্দ্রীয় কারগার থেকে কয়েক হাজার কারাবন্দীকে মুক্তি দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ্।
জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ জানান, কুন্দুজ এবং সার-ই-পুল প্রদেশে লুকিয়ে থাকা অবশিষ্ট কাবুল সরকারি সৈন্যদের বিরুদ্ধে “ফলো-আপ” অভিযান অব্যাহত রেখেছেন মুজাহিদগণ। লুকিয়ে থাকা সেনাদের সতর্ক করে তিনি বলেন, তারা যদি ব্যর্থ এই যুদ্ধ বন্ধ না করে তবে তাদের নির্মূল করা হবে।
তালিবান মুখপাত্র আফগানিস্তান জুড়ে কাবুল সরকারী সৈন্যদের তাদের অস্ত্র ছেড়ে তালিবানের সাথে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এবং বলেছেন অর্থহীন এই যুদ্ধ ত্যাগ করতে। নয়তো সবাইকে নিজেদের জীবন দিয়ে এর মূল্য দিতে হবে।
মার্কিন বাহিনীর বিমান হামলার বিষয়ে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেন, বোমা হামলার কোনো প্রভাব তাদের ওপর পড়েনি। কারণ হিসাবে তিনি বলেছেন যে, তারা ২০ বছর ধরে এটি নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন এবং এখন এটি থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতেও তারা সক্ষম।
বিশ বছরের মধ্যে এই প্রথম তালিবানরা একদিনে দুটি প্রদেশ দখল করেছেন। এর আগে তালিবানরা গতকাল জাউজান প্রদেশের রাজধানী শেবারগান এবং এরও আগের দিন নিমরোজ প্রদেশের রাজধানী জারনাজ পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে।
উল্লেখ্য যে, কান্দাহার, হেলমান্দ, তাখার এবং বাদাখশান সহ আরও ১১ টি প্রাদেশিক রাজধানী বর্তমানে তালিবানদের দ্বারা অবরুদ্ধ এবং সেখানে ব্যাপক যুদ্ধ চলছে। এখন দেখার বিষয় আগামীকাল কোন প্রদেশ দখলে নিচ্ছেন তালিবান। অবশ্য সর্বশেষ তথ্য মতে জানা গেছে, তাখার প্রদেশের উপরও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন মুজাহিদিন।
Comment