খোরাসান | রাজধানী কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নিল তালিবান, পালিয়েছে আশরাফ গনি
দীর্ঘ ২০ বছর ক্রুসেড বিরুধী যুদ্ধের পর প্রথমবারের মত আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে দলে দলে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন তালিবান মুজাহিদিনরা।
১৫ আগস্ট রবিবার দুপুরের আগেই তালিবানরা তাদের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে থাকা ৯টি প্রদেশ বিজয় করে নিয়েছেন, এরপর থেকেই রাজধানী কাবুলকে চতুর্দিক থেকে ঘিরে ফেলেন মুজাহিদরা। এসময় তালিবান মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ এক বার্তায় ইমারতে ইসলামিয়ার সামরিক বিভাগের সকল সদস্যদেরকে রাজধানীর গেটগুলোতে অবস্থান নেওয়ার এবং ভিতরে প্রবেশ না করার আদেশ জারি করেন।
কেননা এসময় ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষহতে বিরুধী দলগুলোকে আত্মসমর্পণ এবং শান্তিপূর্ণভাবে রাজধানী কাবুল তালিবানদের কাছে হস্তান্তর করার নির্দেশ দেওয়া হয়। ফলে মুজাহিদগণ দিনভর রাজধানী কাবুল চতুুর্দিক থেকে অবরোধ করে রাখেন।
এই নির্দেশ ও সিদ্ধান্তের পর কাবুলের পুতুল সরকারি কর্মকর্তারা প্রশাসনিক এলাকাগুলো ও মন্ত্রণালয় খালি করে দেয়। পরে পুলিশ ও কাবুল প্রশাসনের নিরাপত্তা কর্মীরা রাজধানী ছেড়ে পালিয়ে যায়।
এরপর সন্ধ্যায় ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষহতে কাবুলের গেটে অবস্থানরত তালিবানদের সব সামরিক ইউনিটকে রাজধানী কাবুলে প্রবেশের নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই সাথে অবিলম্বে রাজধানীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও কাবুলে যেন কেউ কোন প্রকারে লুটপাট করতে না পারে সেই নির্দেশ দেওয়া হয়।
এই নির্দেশনার পর কাবুলের গেটে অবস্থান নেওয়া হাজার হাজার মুজাহিদ দলে দলে সাঁজোয়া যান নিয়ে রাজধানীতে প্রবেশ করতে থাকেন।
অপরদিকে ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষহতে কাবুলবাসীকে মুজাহিদিনদের ভয় না পাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলা হয়েছে, আমাদের বাহিনী শান্তির বার্তা নিয়ে কাবুলে প্রবেশ করবে। আমরা আপনাদের আশ্বস্ত করছি যে, কেউ আপনাদের কোন ক্ষতি করবে না। কেননা কোন মুজাহিদকে কারও বাড়িতে প্রবেশ কিংবা কাউকে হয়রানি করার বা কারো ক্ষতি করার অনুমতি দেওয়া হয় নাই।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, তালিবান রাজধানী কাবুল পুরোপুরি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন এবং মুজাহিদগণ কাবুলের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে প্রবেশ করেছেন। রাষ্ট্রপতি ভবনে বর্তমানে তালিবানদের সামরিক কমিশনের নেতারা রয়েছেন। খুব শীগ্রই ইসলামিক ইমারাত অফ আফগানিস্তান ঘোষণা করা হবে বলেও জানিয়েছেন তালিবান মুখপাত্র।
অপরদিকে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানের নিরাপত্তার নিশ্চিতের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তালিবানদের বদরী-৩১৩ কমান্ডো বাহিনীকে।
এদিকে ক্রুসেডার আমেরিকার পালিত কাবুলের পুতুল সরকার আশরাফ গনি তালিবান মুজাহিদদের এই অভূতপূর্ব অগ্রগতি দেখে প্রেসিডেন্ট থেকে পদত্যাগ করে এবং এদিনই রাজধানী কাবুল ছেড়ে প্রতিবেশি দেশ তাজিকিস্তানে পালিয়ে যায়। আফগান ন্যাশনাল রিকনসিলিয়েশন কাউন্সিলের প্রধান আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ অনলাইনে প্রকাশিক এক ভিডিওতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে৷
রাতের রাজধানী কাবুলে তালিবান….
দীর্ঘ ২০ বছর ক্রুসেড বিরুধী যুদ্ধের পর প্রথমবারের মত আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে দলে দলে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন তালিবান মুজাহিদিনরা।
১৫ আগস্ট রবিবার দুপুরের আগেই তালিবানরা তাদের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে থাকা ৯টি প্রদেশ বিজয় করে নিয়েছেন, এরপর থেকেই রাজধানী কাবুলকে চতুর্দিক থেকে ঘিরে ফেলেন মুজাহিদরা। এসময় তালিবান মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ এক বার্তায় ইমারতে ইসলামিয়ার সামরিক বিভাগের সকল সদস্যদেরকে রাজধানীর গেটগুলোতে অবস্থান নেওয়ার এবং ভিতরে প্রবেশ না করার আদেশ জারি করেন।
কেননা এসময় ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষহতে বিরুধী দলগুলোকে আত্মসমর্পণ এবং শান্তিপূর্ণভাবে রাজধানী কাবুল তালিবানদের কাছে হস্তান্তর করার নির্দেশ দেওয়া হয়। ফলে মুজাহিদগণ দিনভর রাজধানী কাবুল চতুুর্দিক থেকে অবরোধ করে রাখেন।
এই নির্দেশ ও সিদ্ধান্তের পর কাবুলের পুতুল সরকারি কর্মকর্তারা প্রশাসনিক এলাকাগুলো ও মন্ত্রণালয় খালি করে দেয়। পরে পুলিশ ও কাবুল প্রশাসনের নিরাপত্তা কর্মীরা রাজধানী ছেড়ে পালিয়ে যায়।
এরপর সন্ধ্যায় ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষহতে কাবুলের গেটে অবস্থানরত তালিবানদের সব সামরিক ইউনিটকে রাজধানী কাবুলে প্রবেশের নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই সাথে অবিলম্বে রাজধানীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও কাবুলে যেন কেউ কোন প্রকারে লুটপাট করতে না পারে সেই নির্দেশ দেওয়া হয়।
এই নির্দেশনার পর কাবুলের গেটে অবস্থান নেওয়া হাজার হাজার মুজাহিদ দলে দলে সাঁজোয়া যান নিয়ে রাজধানীতে প্রবেশ করতে থাকেন।
অপরদিকে ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষহতে কাবুলবাসীকে মুজাহিদিনদের ভয় না পাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলা হয়েছে, আমাদের বাহিনী শান্তির বার্তা নিয়ে কাবুলে প্রবেশ করবে। আমরা আপনাদের আশ্বস্ত করছি যে, কেউ আপনাদের কোন ক্ষতি করবে না। কেননা কোন মুজাহিদকে কারও বাড়িতে প্রবেশ কিংবা কাউকে হয়রানি করার বা কারো ক্ষতি করার অনুমতি দেওয়া হয় নাই।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, তালিবান রাজধানী কাবুল পুরোপুরি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন এবং মুজাহিদগণ কাবুলের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে প্রবেশ করেছেন। রাষ্ট্রপতি ভবনে বর্তমানে তালিবানদের সামরিক কমিশনের নেতারা রয়েছেন। খুব শীগ্রই ইসলামিক ইমারাত অফ আফগানিস্তান ঘোষণা করা হবে বলেও জানিয়েছেন তালিবান মুখপাত্র।
অপরদিকে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানের নিরাপত্তার নিশ্চিতের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তালিবানদের বদরী-৩১৩ কমান্ডো বাহিনীকে।
এদিকে ক্রুসেডার আমেরিকার পালিত কাবুলের পুতুল সরকার আশরাফ গনি তালিবান মুজাহিদদের এই অভূতপূর্ব অগ্রগতি দেখে প্রেসিডেন্ট থেকে পদত্যাগ করে এবং এদিনই রাজধানী কাবুল ছেড়ে প্রতিবেশি দেশ তাজিকিস্তানে পালিয়ে যায়। আফগান ন্যাশনাল রিকনসিলিয়েশন কাউন্সিলের প্রধান আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ অনলাইনে প্রকাশিক এক ভিডিওতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে৷
রাতের রাজধানী কাবুলে তালিবান….
Comment