পাকিস্তান | পাক-তালিবানের ইস্তেশহাদী হামলায় ৩০ এরও বেশি মুরতাদ সদস্য হতাহত
পাকিস্তানে বেলুচিস্তানের রাজধানী কোয়েটার হাজার গঞ্জি এলাকায় একটি বিস্ফোরণে ৩০ এরও বেশি এফসি কর্মী নিহত এবং আহত হয়েছে।
সূত্র মতে, আজ ৫ সেপ্টেম্বর রবিবার সকাল বেলায়, কোয়েটার মাস্তুং রোডের হাজার গঞ্জি এলাকায় অবস্থিত মুরতাদ পাকিস্তানী সেনাদের একটি চেকপোস্টে ভারী বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
পাকিস্তানী কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের প্রাথমিক তথ্য অনুসারে, এই বিস্ফোরণের ঘটনায় ৪ এফসি কর্মী নিহত এবং আরও ২০ জন আফসি কর্মী আহত হয়েছে, আহত ও নিহতদের সংখ্যা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
যেমনটা একজন লেভিস কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন যে, বিস্ফোরণে নিহত ও আহতদের সংখ্যা আরও অনেক বেশি।
সূত্র থেকে আরও জানা যায়, আহতদের সিএমএইচ কোয়েটা এবং সিউল হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে যেখানে আরও ৪ এফসি কর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানানো হয়েছে।
অপরদিকে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) মুখপাত্র মোহাম্মদ খোরাসানি হাফিজাহুল্লাহ্ এই বরকতময় হামলার সুসংবাদ নিশ্চিত করে জানান যে, এটি একটি সফল ইস্তেশহাদী হামলা ছিল। যাতে ৩০ এরও বেশি এফসি কর্মী নিহত ও আহত হয়েছে। ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে মুরতাদ বাহিনীর ৪ টি গাড়ি ও কয়েকটি মোটরসাইকেল।
মুখপাত্র আরও বলেন, একজন ফিদায়ী মুজাহিদ একটি বিস্ফোরক জ্যাকেট এবং বিস্ফোরক বোঝাই একটি মোটরসাইকেল দিয়ে এফসি কর্মীদের লক্ষ্যবস্তু করে এই হামলাটি চালিয়ে ছিলেন। হামলাটি এমন সময় এমন স্থানে চালানো হয়েছে, যেসময় এবং যেখান থেকে এফসি কর্মীরা প্রতিদিন শহর জুড়ে ডিউটিতে যেত।
উল্লেখ্য যে, পাকিস্তানে দেশটির মুরতাদ বাহিনীর উপর হামলার তীব্রতা আবারও বাড়িছেন পাক-তালিবান মুজাহিদিন, গত আগস্টে হামলার সংখ্যা গত পাঁচ বছরের যেকোনো মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ ছিল।
পাকিস্তানে বেলুচিস্তানের রাজধানী কোয়েটার হাজার গঞ্জি এলাকায় একটি বিস্ফোরণে ৩০ এরও বেশি এফসি কর্মী নিহত এবং আহত হয়েছে।
সূত্র মতে, আজ ৫ সেপ্টেম্বর রবিবার সকাল বেলায়, কোয়েটার মাস্তুং রোডের হাজার গঞ্জি এলাকায় অবস্থিত মুরতাদ পাকিস্তানী সেনাদের একটি চেকপোস্টে ভারী বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
পাকিস্তানী কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের প্রাথমিক তথ্য অনুসারে, এই বিস্ফোরণের ঘটনায় ৪ এফসি কর্মী নিহত এবং আরও ২০ জন আফসি কর্মী আহত হয়েছে, আহত ও নিহতদের সংখ্যা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
যেমনটা একজন লেভিস কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন যে, বিস্ফোরণে নিহত ও আহতদের সংখ্যা আরও অনেক বেশি।
সূত্র থেকে আরও জানা যায়, আহতদের সিএমএইচ কোয়েটা এবং সিউল হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে যেখানে আরও ৪ এফসি কর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানানো হয়েছে।
অপরদিকে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) মুখপাত্র মোহাম্মদ খোরাসানি হাফিজাহুল্লাহ্ এই বরকতময় হামলার সুসংবাদ নিশ্চিত করে জানান যে, এটি একটি সফল ইস্তেশহাদী হামলা ছিল। যাতে ৩০ এরও বেশি এফসি কর্মী নিহত ও আহত হয়েছে। ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে মুরতাদ বাহিনীর ৪ টি গাড়ি ও কয়েকটি মোটরসাইকেল।
মুখপাত্র আরও বলেন, একজন ফিদায়ী মুজাহিদ একটি বিস্ফোরক জ্যাকেট এবং বিস্ফোরক বোঝাই একটি মোটরসাইকেল দিয়ে এফসি কর্মীদের লক্ষ্যবস্তু করে এই হামলাটি চালিয়ে ছিলেন। হামলাটি এমন সময় এমন স্থানে চালানো হয়েছে, যেসময় এবং যেখান থেকে এফসি কর্মীরা প্রতিদিন শহর জুড়ে ডিউটিতে যেত।
উল্লেখ্য যে, পাকিস্তানে দেশটির মুরতাদ বাহিনীর উপর হামলার তীব্রতা আবারও বাড়িছেন পাক-তালিবান মুজাহিদিন, গত আগস্টে হামলার সংখ্যা গত পাঁচ বছরের যেকোনো মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ ছিল।
Comment