বৈশ্বিক কুফ্ফার জোটের উপর হামলার আহ্বান আল-কায়েদা প্রধান ড. আইমান আয-যাওয়াহিরীর
সম্প্রতি বৈশ্বিক জিহাদী তানযিম জামা’আতুল-কায়েদার কেন্দ্রীয় আস-সাহাব মিডিয়া দলটির প্রধান আমীর শাইখ ড. আইমান আয-যাওয়াহিরী হাফিজাহুল্লাহ্’ নতুন একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। “صهاينة العرب | من فصيل لابن زايد؟!” শিরোনামে প্রকাশিত এই ভিডিওটি দীর্ঘ ১:০১:৩৬ সেকেন্ড পর্যন্ত চলতে থাকে।
ভিডিওটিতে শাইখ ড. আইমান আয-যাওয়াহিরীর হাফিজাহুল্লাহ্ ফিলিস্তিনের সাথে আরবের গাদ্দারদের দীর্ঘ ইতিহাস বর্ণনার পর ১৯৩৫ সালের ২৬ জানুয়ারী মাসজিদুল আকসাতে সংগঠিত উলামাদের জামায়েত থেকে প্রকাশিত একটি ফতোয়া উল্লেখ্য করেন। যেখানে তাঁরা সকলেই ইজমা হয়ে ফতোয়া দিয়েছিলেন যে, ফিলিস্তিনের এক বিঘত ভূমিও ইয়াহুদীদের কাছে বিক্রি করা হারাম, শুধু এতটুকুই নয়, বরং যারা বিক্রি করবে বা বিক্রিতে কোন ভাবে সহযোগীতা করবে, তা তাদের রিদ্দাহ ও কুফুর প্রমাণ এবং বাইতুল মাকদিস, ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে সাহায্য হিসেবে গণ্য হবে।
শাইখ এর পরেই এই ফতোয়াকে ঐসমস্ত গাদ্দারদের বিরুদ্ধে দলীল হিসেবে
উপস্থাপনের কথা বলেছেন, যারাই ফিলিস্তিনের ব্যপারে জাতিসংঘের কোন সিদ্ধান্তকে মেনে নিবে।
এরপর শাইখ বলেন ইসরাইল হচ্ছে মুসলিম বিশ্বের বুকে আমেরিকার তৈরিকৃত পরামানু বোমা সহ সকল সক্ষমতার অধিকারী এক শক্তি। আর এটা তাদের পক্ষ থেকে পরিচালিত একটি ক্রুসেড। তাই আমাদেরকে পূরো বিশ্বে এই ইসরাইলকে সাহায্যকারী বৈশ্বিক জোটের উপর হামলা চালাতে হবে।
তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রে আমাদের প্রথম অস্ত্র হচ্ছে সচতেনতা। কে শত্রু ও কে বন্ধু তা ভালোভাবে চেনা। অতঃপর আমাদেরকে এক উম্মাহ হয়ে এক যুদ্ধে বিভিন্ন ফ্রন্টে যুদ্ধ শুরু করতে হবে। আমাদেরকে সমস্ত তন্ত্র-মন্ত্র ছেড়ে তাওহীদের কালিমা তলে একত্রিত হতে হবে। কারণ এছাড়া সবই ব্যর্থতা ছাড়া আর কিছু বয়ে আনবে না। ফিলিস্তিন যার উৎকৃষ্ট উদাহারণ।
শাইখ বলেন, উম্মাহকে যুদ্ধের ময়দানে ফিরিয়ে আনতে হবে ও অস্ত্র ধারণ শিক্ষা দিতে হবে। কারণ সকল সরকারী আলেমদের ফতোয়ার লক্ষ্য হচ্ছে উম্মাহ যাতে অস্ত্র ছেড়ে দেয়।
তিনি বলেন, আমাদেরকে আকিদাগত, চিন্তাগত, তারবিয়াগত, রাজনৈতিক ও সামরিক ভাবে এই জয়ানিষ্ট জোট ও তাদের ক্রুসেডার মিত্রদের বিরোদ্ধে এই যুদ্ধ করতে হবে। আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আর উম্মাহর মাঝে যেকোন ফাটলের চেষ্টাই অপরাধ, যার জন্যে শাস্তি পেতে হবে।
শত্রুরা সবচেয়ে বেশি ভয় করে মরক্কো থেকে কাশগর পর্যন্ত মুসলিমদের ঐক্য হয়ে যাওয়াকে। তাই তারা যুদ্ধ, ধোঁকা ও মুসলিম উম্মাহকে গোলাম বানানোসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই ঐক্যকে বাধা দিয়ে রাখে।
তাই এই ক্রুসেডকে প্রতিহত করতে আমাদের প্রয়োজন দীর্ঘ সবরের। সেই সাথে প্রয়োজন সকল অঞ্চলে শত্রুর শক্তি ক্ষয় করা। শত্রুর এই শক্তি ক্ষয়ের জন্যে তেমন কিছুই প্রয়োজন নেই। বরং উদ্ভাবনী শক্তি ও সাধারণ উপাদান দিয়েও শত্রুর শক্তি ক্ষয় করা সম্ভব, যার ময়দান হবে পূরো দুনিয়া। শত্রুকে অর্থনৈতিক ও সামরিক ভাবে ক্ষয় করাই হচ্ছে চলমান মারহালার আবশ্যক দায়িত্ব। আর এখান থেকে প্রস্ফুটিত হয় শত্রুর কল্পনার বাহিরের ময়দানে শত্রুকে আঘাতের গুরুত্ব, শত্রুর নিরাপত্তা সাড়ির পিছনে আক্রমনের গুরত্ব।
তিনি বলেন, ইসলামের শত্রুরা সর্বদা চায় জিহাদকে তাদের চাহিদামত স্থান ও সময়ে সীমাবদ্ধ করে ফেলতে। তাই আমাদেরকে এই সীমানা ভেঙ্গে বাহিরে আঘাত করতে হবে। তারা যেমন ভাবে সব জায়গা থেকে আমাদেরকে আক্রমণ করে, আমাদেরকেও সর্বস্থানে তাদেরকে আক্রমণ করতে হবে।
তাই হে মুসলিম ভাইয়েরা, আপনারা সর্বস্থান থেকে এই হামলায় শরীক হোন, যাতে আমরা প্রমাণ করে দিতে পারি যে, কুদস কখনো ইয়াহুদীদের ভূমিতে পরিণত হবে না, ইনশাআল্লাহ।
সম্প্রতি বৈশ্বিক জিহাদী তানযিম জামা’আতুল-কায়েদার কেন্দ্রীয় আস-সাহাব মিডিয়া দলটির প্রধান আমীর শাইখ ড. আইমান আয-যাওয়াহিরী হাফিজাহুল্লাহ্’ নতুন একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। “صهاينة العرب | من فصيل لابن زايد؟!” শিরোনামে প্রকাশিত এই ভিডিওটি দীর্ঘ ১:০১:৩৬ সেকেন্ড পর্যন্ত চলতে থাকে।
ভিডিওটিতে শাইখ ড. আইমান আয-যাওয়াহিরীর হাফিজাহুল্লাহ্ ফিলিস্তিনের সাথে আরবের গাদ্দারদের দীর্ঘ ইতিহাস বর্ণনার পর ১৯৩৫ সালের ২৬ জানুয়ারী মাসজিদুল আকসাতে সংগঠিত উলামাদের জামায়েত থেকে প্রকাশিত একটি ফতোয়া উল্লেখ্য করেন। যেখানে তাঁরা সকলেই ইজমা হয়ে ফতোয়া দিয়েছিলেন যে, ফিলিস্তিনের এক বিঘত ভূমিও ইয়াহুদীদের কাছে বিক্রি করা হারাম, শুধু এতটুকুই নয়, বরং যারা বিক্রি করবে বা বিক্রিতে কোন ভাবে সহযোগীতা করবে, তা তাদের রিদ্দাহ ও কুফুর প্রমাণ এবং বাইতুল মাকদিস, ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে সাহায্য হিসেবে গণ্য হবে।
শাইখ এর পরেই এই ফতোয়াকে ঐসমস্ত গাদ্দারদের বিরুদ্ধে দলীল হিসেবে
উপস্থাপনের কথা বলেছেন, যারাই ফিলিস্তিনের ব্যপারে জাতিসংঘের কোন সিদ্ধান্তকে মেনে নিবে।
এরপর শাইখ বলেন ইসরাইল হচ্ছে মুসলিম বিশ্বের বুকে আমেরিকার তৈরিকৃত পরামানু বোমা সহ সকল সক্ষমতার অধিকারী এক শক্তি। আর এটা তাদের পক্ষ থেকে পরিচালিত একটি ক্রুসেড। তাই আমাদেরকে পূরো বিশ্বে এই ইসরাইলকে সাহায্যকারী বৈশ্বিক জোটের উপর হামলা চালাতে হবে।
তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রে আমাদের প্রথম অস্ত্র হচ্ছে সচতেনতা। কে শত্রু ও কে বন্ধু তা ভালোভাবে চেনা। অতঃপর আমাদেরকে এক উম্মাহ হয়ে এক যুদ্ধে বিভিন্ন ফ্রন্টে যুদ্ধ শুরু করতে হবে। আমাদেরকে সমস্ত তন্ত্র-মন্ত্র ছেড়ে তাওহীদের কালিমা তলে একত্রিত হতে হবে। কারণ এছাড়া সবই ব্যর্থতা ছাড়া আর কিছু বয়ে আনবে না। ফিলিস্তিন যার উৎকৃষ্ট উদাহারণ।
শাইখ বলেন, উম্মাহকে যুদ্ধের ময়দানে ফিরিয়ে আনতে হবে ও অস্ত্র ধারণ শিক্ষা দিতে হবে। কারণ সকল সরকারী আলেমদের ফতোয়ার লক্ষ্য হচ্ছে উম্মাহ যাতে অস্ত্র ছেড়ে দেয়।
তিনি বলেন, আমাদেরকে আকিদাগত, চিন্তাগত, তারবিয়াগত, রাজনৈতিক ও সামরিক ভাবে এই জয়ানিষ্ট জোট ও তাদের ক্রুসেডার মিত্রদের বিরোদ্ধে এই যুদ্ধ করতে হবে। আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আর উম্মাহর মাঝে যেকোন ফাটলের চেষ্টাই অপরাধ, যার জন্যে শাস্তি পেতে হবে।
শত্রুরা সবচেয়ে বেশি ভয় করে মরক্কো থেকে কাশগর পর্যন্ত মুসলিমদের ঐক্য হয়ে যাওয়াকে। তাই তারা যুদ্ধ, ধোঁকা ও মুসলিম উম্মাহকে গোলাম বানানোসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই ঐক্যকে বাধা দিয়ে রাখে।
তাই এই ক্রুসেডকে প্রতিহত করতে আমাদের প্রয়োজন দীর্ঘ সবরের। সেই সাথে প্রয়োজন সকল অঞ্চলে শত্রুর শক্তি ক্ষয় করা। শত্রুর এই শক্তি ক্ষয়ের জন্যে তেমন কিছুই প্রয়োজন নেই। বরং উদ্ভাবনী শক্তি ও সাধারণ উপাদান দিয়েও শত্রুর শক্তি ক্ষয় করা সম্ভব, যার ময়দান হবে পূরো দুনিয়া। শত্রুকে অর্থনৈতিক ও সামরিক ভাবে ক্ষয় করাই হচ্ছে চলমান মারহালার আবশ্যক দায়িত্ব। আর এখান থেকে প্রস্ফুটিত হয় শত্রুর কল্পনার বাহিরের ময়দানে শত্রুকে আঘাতের গুরুত্ব, শত্রুর নিরাপত্তা সাড়ির পিছনে আক্রমনের গুরত্ব।
তিনি বলেন, ইসলামের শত্রুরা সর্বদা চায় জিহাদকে তাদের চাহিদামত স্থান ও সময়ে সীমাবদ্ধ করে ফেলতে। তাই আমাদেরকে এই সীমানা ভেঙ্গে বাহিরে আঘাত করতে হবে। তারা যেমন ভাবে সব জায়গা থেকে আমাদেরকে আক্রমণ করে, আমাদেরকেও সর্বস্থানে তাদেরকে আক্রমণ করতে হবে।
তাই হে মুসলিম ভাইয়েরা, আপনারা সর্বস্থান থেকে এই হামলায় শরীক হোন, যাতে আমরা প্রমাণ করে দিতে পারি যে, কুদস কখনো ইয়াহুদীদের ভূমিতে পরিণত হবে না, ইনশাআল্লাহ।
Comment