পাকতিকা অভিঝানে ৩০ শত্রু সৈন্য নিহত, ১০ টি ট্যাংক ধ্বংস
পাকতিকা প্রদেশের চামকানি জেলায় টানা ৩ দিন ধরে মুজাহিদীনদের সরাসরি গুলি ও বোমার আক্রমণে ২৯ পুতুল সৈন্য হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
শত্রু অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করে কয়েকবার মুজাহিদীনদের অবরোধ ভাঙ্গার চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হয়ে বাধ্য হয়ে মারাত্বক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এতে আরবাকী কমান্ডার ফাইজান সহ ২৯’র অধিক সৈন্য হতাহত হয়।
এই সময়ে শত্রু বাহিনীর ৯টি ট্যাংক ও ১টি রেঞ্জার যান ধ্বংস হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
একইভাবে, জানি খেল এবং চামকানি জেলার মধ্যবর্তী সড়ক মুজাহিদীনরা অবরোধ করে রেখেছেন।
৯তারিখ সকালের দিকে জানি খেন জেলায় রাস্তার পাশে পুঁতে রাখা একটি বোমা বিস্ফোরণে ১ পুতুল সৈন্য ও ২জন আহত হয়।
এদিকে মঙ্গলবার জানি খেল জেলায় মুজাহিদীনগন দুটি চেক পোস্ট অবরোধ করেন। এতে কিছু সংখ্যক আরবাকী সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।
সারিপুল প্রদেশে চলমান যুদ্ধে ১০ শত্রু সৈন্য নিহত ও আহত, ২টি সামরিক যান ধ্বংস
সায়েদাবাদ জেলার এক প্রতিবেদনে বলা হয় ৯ তারিখ সকাল ৮:০০ ঘটিকার দিকে শাবারগান-সারিপুল মহাসড়কে মুজাহিদীনদের পুঁতে রাখা আইইডির আক্রমণে শত্রুবাহিনীর একটি রেইঞ্জার পিক আপ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। গাড়ীতে থাকা ১০ সশস্ত্র সৈন্য আহত ও মারা যায়।
পরবর্তীতে আহত সৈন্য ও নিকতবর্তী মুজাহিদীনদের মধ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে। শত্রু বাহিনীর একটি ট্যাংকার ধ্বংসের ও খবর পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য আগের রাতে এই প্রদেশের সাংচারাক জেলায় কামরান খান নামে এক আরবাকী কমান্ডার তার ছেলে সহ মুজাহিদীনদের অ্যামবুশ আক্রমণে নিহত হয়।
কুন্দুজ অভিঝানে ১৬ শত্রু সৈন্য নিহত, আরো অনেকে আহত
আল ইমারাহ নিউজ জানিয়েছে সোমবার কুন্দুজ প্রদেশের ইমাম সাহিব জেলায় শত্রু বাহিনীর ৩টি সামরিক পোস্টে তীব্র যুদ্ধের মধ্যে দিয়ে ১৪ পুতুল সৈন্য নিহত ও দশের অধিক আহত করে ইমারাতে ইসলামিয়া মুজাহিদীনগন নিয়ন্ত্রন বুঝে নিয়েছেন।
অভিঝানে মুজাহিদীনগন বিভিন্ন ধরণের অস্ত্র ও গোলাবারুদ আটক করেছেন।
অন্য এক প্রতিবেদনে বলা হয় উক্ত জেলার অন্যত্র বন্দুক যুদ্ধে আরো দুই পুতুল সৈন্য নিহত এবং অনেকে আহত হয়েছে।
সামরিক ঘাঁটি ও চেক পোস্ট উচ্ছেদের মধ্যে দিয়ে গরমশিরের বিশাল এলাকা মুক্ত
দক্ষিনাঞ্চলীয় হেলমান্দ প্রদেশের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে চলমান উমরী অভিঝানের অংশ হিসেবে মুজাহিদীনগন গরমশির জেলার নিকটবর্তী কাদুস পারচয় সামরিক ঘাঁটি এবং হাজী আহমদ কম্পাউন্ড চেক পোস্টে হামলা পরিচালনা করেন। ভারী ও হালকা অস্ত্রের আক্রমণ অপরাহ্ন পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। শেষপর্যন্ত চেক পোস্ট উচ্ছেদের মধ্যে দিয়ে বিশাল এলাকা নিরাপদ ও শত্রুমুক্ত হয়। শত্রুদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং এখনো পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত হওয়া যায় নি।
পাকতিকা প্রদেশের চামকানি জেলায় টানা ৩ দিন ধরে মুজাহিদীনদের সরাসরি গুলি ও বোমার আক্রমণে ২৯ পুতুল সৈন্য হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
শত্রু অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করে কয়েকবার মুজাহিদীনদের অবরোধ ভাঙ্গার চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হয়ে বাধ্য হয়ে মারাত্বক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এতে আরবাকী কমান্ডার ফাইজান সহ ২৯’র অধিক সৈন্য হতাহত হয়।
এই সময়ে শত্রু বাহিনীর ৯টি ট্যাংক ও ১টি রেঞ্জার যান ধ্বংস হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
একইভাবে, জানি খেল এবং চামকানি জেলার মধ্যবর্তী সড়ক মুজাহিদীনরা অবরোধ করে রেখেছেন।
৯তারিখ সকালের দিকে জানি খেন জেলায় রাস্তার পাশে পুঁতে রাখা একটি বোমা বিস্ফোরণে ১ পুতুল সৈন্য ও ২জন আহত হয়।
এদিকে মঙ্গলবার জানি খেল জেলায় মুজাহিদীনগন দুটি চেক পোস্ট অবরোধ করেন। এতে কিছু সংখ্যক আরবাকী সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।
সারিপুল প্রদেশে চলমান যুদ্ধে ১০ শত্রু সৈন্য নিহত ও আহত, ২টি সামরিক যান ধ্বংস
সায়েদাবাদ জেলার এক প্রতিবেদনে বলা হয় ৯ তারিখ সকাল ৮:০০ ঘটিকার দিকে শাবারগান-সারিপুল মহাসড়কে মুজাহিদীনদের পুঁতে রাখা আইইডির আক্রমণে শত্রুবাহিনীর একটি রেইঞ্জার পিক আপ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। গাড়ীতে থাকা ১০ সশস্ত্র সৈন্য আহত ও মারা যায়।
পরবর্তীতে আহত সৈন্য ও নিকতবর্তী মুজাহিদীনদের মধ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে। শত্রু বাহিনীর একটি ট্যাংকার ধ্বংসের ও খবর পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য আগের রাতে এই প্রদেশের সাংচারাক জেলায় কামরান খান নামে এক আরবাকী কমান্ডার তার ছেলে সহ মুজাহিদীনদের অ্যামবুশ আক্রমণে নিহত হয়।
কুন্দুজ অভিঝানে ১৬ শত্রু সৈন্য নিহত, আরো অনেকে আহত
আল ইমারাহ নিউজ জানিয়েছে সোমবার কুন্দুজ প্রদেশের ইমাম সাহিব জেলায় শত্রু বাহিনীর ৩টি সামরিক পোস্টে তীব্র যুদ্ধের মধ্যে দিয়ে ১৪ পুতুল সৈন্য নিহত ও দশের অধিক আহত করে ইমারাতে ইসলামিয়া মুজাহিদীনগন নিয়ন্ত্রন বুঝে নিয়েছেন।
অভিঝানে মুজাহিদীনগন বিভিন্ন ধরণের অস্ত্র ও গোলাবারুদ আটক করেছেন।
অন্য এক প্রতিবেদনে বলা হয় উক্ত জেলার অন্যত্র বন্দুক যুদ্ধে আরো দুই পুতুল সৈন্য নিহত এবং অনেকে আহত হয়েছে।
সামরিক ঘাঁটি ও চেক পোস্ট উচ্ছেদের মধ্যে দিয়ে গরমশিরের বিশাল এলাকা মুক্ত
দক্ষিনাঞ্চলীয় হেলমান্দ প্রদেশের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে চলমান উমরী অভিঝানের অংশ হিসেবে মুজাহিদীনগন গরমশির জেলার নিকটবর্তী কাদুস পারচয় সামরিক ঘাঁটি এবং হাজী আহমদ কম্পাউন্ড চেক পোস্টে হামলা পরিচালনা করেন। ভারী ও হালকা অস্ত্রের আক্রমণ অপরাহ্ন পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। শেষপর্যন্ত চেক পোস্ট উচ্ছেদের মধ্যে দিয়ে বিশাল এলাকা নিরাপদ ও শত্রুমুক্ত হয়। শত্রুদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং এখনো পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত হওয়া যায় নি।
Comment