লিবিয়ার মুরতাদ হাফতারের বাহিনী ও জিহাদিদের মাঝে তিব্র লড়াই চলছে।
গত কাল ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ইংরেজি সোমবার থেকে বেনগাজির কাওয়ারেশাহ অঞ্চলে জিহাদি গ্রুপ মজলিসে শুরা বেনগাজি ও লিবিয়ার মুরতাদ সরকার হাফতারের বাহিনীর মাঝে তুমুল লড়াই চলছে। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী লড়াই এখনো চলমান রয়েছে।
জিহাদিদের অফিসিয়াল টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে লড়াইয়ের সর্বশেষ আপডেট জানানো হচ্ছে।
তাঁরা সর্বশেষ সংবাদ জানিয়েছেন যে মুজাহিদ ও হাফতারের বাহিনীর মাঝে আজ নতুন করে আবার লড়াই শুরু হয়েছে।
গতকাল বেনগাজির “চীনা ভবন” নামে পরিচিত একটি এলাকা ও হাজিরাহ জামারকিয়া এলাকায় বিমান হামলার সাহায্য নিয়ে হাফতারের বাহিনী অগ্রসর হতে চাইলে জিহাদিরা শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেন। এবং মজলিসে শুরার কয়েকটি প্রতিরক্ষা গ্রুপ কাওয়ারেশাহ, কুনফুদাহ, বুসনিব ও কারিয়ুনুস অঞ্চলে হাফতারের বাহিনীর উপর ভারী গোলা বর্ষণ শুরু করেন। শত্রুদের আগমন পথে ভুমি মাইন বিছিয়ে রাখেন, ফলে শত্রুরা খুব সহজেই জিহাদিদের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে আটকে যায়।
খবরে জানা যায় যে, হাফতারের বাহিনী কাওয়ারেশা, চীনা ভবন ও আরও কিছু এলাকায় ভূমি মাইনের শিকারে পরিণত হয়।
কাওয়ারেশাহ অঞ্চলে হাফতারের মিলিশিয়াদের একটি ট্যাঙ্ক বিধ্বস্ত হয়। এবং কারিয়ুনুস অঞ্চলে আরও দুটি সামরিক যান ধংস হয়। এবং হাফতারের ৩ সেনা নিহত হয়। বেশ কিছু দামি যুদ্ধ সরঞ্জাম ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার মধ্যে একটি spg ট্যাঙ্কও রয়েছে।
অপরদিকে জিহাদিদের সাথে পেরে না উঠে লাগাতার শহরের অধিবাসীদের উপর বোমা বর্ষণ করে যাচ্ছে হাফতারের বিমান বাহিনী। শুধুমাত্র আজকেই তাদের কাওয়ারেশাহ অঞ্চলে দুপুর অবধি তিন বার ড্রোন বিমান বোমা বর্ষণ করেছে। কেমন যেন শহরের সাধারন মুসলিমরাই ওদের প্রধান শত্রু। তবে আন্তর্জাতিক সমাজ বিশেষজ্ঞদের অভিমত হল “নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়ে পৃথিবীতে কোন স্বৈরশাসক টিকতে পেরেছে, এমন নজির নেই, এই নির্যাতিত জনগণই একদিন হাফতারের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নিবে”
হাফতারের জুলুমের শিকার এক শিশু ও বিধ্বস্ত বিল্ডিং
গত কাল ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ইংরেজি সোমবার থেকে বেনগাজির কাওয়ারেশাহ অঞ্চলে জিহাদি গ্রুপ মজলিসে শুরা বেনগাজি ও লিবিয়ার মুরতাদ সরকার হাফতারের বাহিনীর মাঝে তুমুল লড়াই চলছে। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী লড়াই এখনো চলমান রয়েছে।
জিহাদিদের অফিসিয়াল টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে লড়াইয়ের সর্বশেষ আপডেট জানানো হচ্ছে।
তাঁরা সর্বশেষ সংবাদ জানিয়েছেন যে মুজাহিদ ও হাফতারের বাহিনীর মাঝে আজ নতুন করে আবার লড়াই শুরু হয়েছে।
গতকাল বেনগাজির “চীনা ভবন” নামে পরিচিত একটি এলাকা ও হাজিরাহ জামারকিয়া এলাকায় বিমান হামলার সাহায্য নিয়ে হাফতারের বাহিনী অগ্রসর হতে চাইলে জিহাদিরা শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেন। এবং মজলিসে শুরার কয়েকটি প্রতিরক্ষা গ্রুপ কাওয়ারেশাহ, কুনফুদাহ, বুসনিব ও কারিয়ুনুস অঞ্চলে হাফতারের বাহিনীর উপর ভারী গোলা বর্ষণ শুরু করেন। শত্রুদের আগমন পথে ভুমি মাইন বিছিয়ে রাখেন, ফলে শত্রুরা খুব সহজেই জিহাদিদের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে আটকে যায়।
খবরে জানা যায় যে, হাফতারের বাহিনী কাওয়ারেশা, চীনা ভবন ও আরও কিছু এলাকায় ভূমি মাইনের শিকারে পরিণত হয়।
কাওয়ারেশাহ অঞ্চলে হাফতারের মিলিশিয়াদের একটি ট্যাঙ্ক বিধ্বস্ত হয়। এবং কারিয়ুনুস অঞ্চলে আরও দুটি সামরিক যান ধংস হয়। এবং হাফতারের ৩ সেনা নিহত হয়। বেশ কিছু দামি যুদ্ধ সরঞ্জাম ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার মধ্যে একটি spg ট্যাঙ্কও রয়েছে।
অপরদিকে জিহাদিদের সাথে পেরে না উঠে লাগাতার শহরের অধিবাসীদের উপর বোমা বর্ষণ করে যাচ্ছে হাফতারের বিমান বাহিনী। শুধুমাত্র আজকেই তাদের কাওয়ারেশাহ অঞ্চলে দুপুর অবধি তিন বার ড্রোন বিমান বোমা বর্ষণ করেছে। কেমন যেন শহরের সাধারন মুসলিমরাই ওদের প্রধান শত্রু। তবে আন্তর্জাতিক সমাজ বিশেষজ্ঞদের অভিমত হল “নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়ে পৃথিবীতে কোন স্বৈরশাসক টিকতে পেরেছে, এমন নজির নেই, এই নির্যাতিত জনগণই একদিন হাফতারের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নিবে”
হাফতারের জুলুমের শিকার এক শিশু ও বিধ্বস্ত বিল্ডিং
----------------------------------------------------------------------------
Comment