কিতাল ও উম্মাহ নিউজ - ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ইংরেজি

[umar mukhtar]

#শামের_খবর

দুয়াতুল জিহাদ রেডিও সম্প্রচার-
১৭ সফর ১৪৩৮ হিজরি
১৭ নভেম্বর ২০১৬ ইংরেজি
সকাল-
১/গত কাল অবরুদ্ধ আলেপ্পোতে আসাদ ও রাশিয়ার একের পর এক বিমান হামলায় ৮৪ জন সুন্নি মুসলিম শাহাদাত বরণ করেছেন। আর আহতদের সংখ্যা এর চাইতে অনেক বেশি। ঘরবাড়ি যে কি পরিমাণ ধ্বংস হয়েছে তাঁর কোন হিসাব নেই।
২/ উত্তর ইদলিবের বাতাবু শহরে ধ্বংসাত্মক সব বোমা হামলায় ২২ জন শহীদ ও ৫০ জন আহত। যাদের মধ্যে অধিকাংশ হচ্ছেন নারী ও শিশু।
৩/ পশ্চিম ও দক্ষিন ইদলিবের কাফার জালেস, নাকির, রুকায়া, সাজানাহ ও শায়েখ মুস্তফা গ্রামে বিমান হামলায় বহু হতাহত ও প্রচণ্ড ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

https://www.youtube.com/watch?v=chjnJ0ck1z4&feature=youtu.be

বিকাল-
১/ ধারাবাহিক বিমান হামলায় আলেপ্পোতে আজ ৪৫ জন শাহাদাত বরণ করেছেন। আরও অসংখ্য আহত।
২/ কাফার জালুস গ্রামে রাশিয়ার বিমান হামলায় একই পরিবারের ৬ জন মুসলিম শাহাদাত বরণ করেছেন ও আরও অসংখ্য আহত।
৩/ উত্তর হালবে আজ মুজাহিদগণ আসাদের সৈন্যদের উপর প্রচণ্ড হামলায় চালিয়েছেন। অনেক সৈন্য হতাহত।
https://www.youtube.com/watch?v=LzDO...ature=youtu.be

[umar mukhtar]

#ইমারাতে_ইসলামী_আফগানিস্তান
তালেবান মুজাহিদদের আজকের আক্রমণসমূহের সংক্ষিপ্ত রিপোর্ট
১৬ নভেম্বর ২০১৬ ইংরেজি

বাঘদিসঃ আজ সকালে বাঘদিস জেলার খাইর খানি এলাকায় শত্রুপক্ষ অন্ধের মত সাধারণ জনগণের উপর গুলি ছুড়লে দুজন বেসামরিক লোক আহত হয়।
সারিপুলঃ সাইয়্যাদ জেলায় আব্দুল রাজ্জাক নামে একজন স্থানীয় মিলিশিয়া তার ভুল বুঝতে পেরে তওবা করেছেন এবং শত্রুপক্ষ পদ ছেড়ে দিয়েছেন। এসময় একটি পিকেএম মেশিনগান, একটি রাইফেল, এবং আরকটি মোটরবাইক মুজাহিদীনদের হাতে তুলে দেন। অপরদিকে উক্ত এলাকায় শত্রুপক্ষের নির্বিচার বোমাবর্ষণে ব্যাপক বেসামরিক জান-মালের ক্ষতি হয়েছে।

ফারায়েবঃ রিপোর্ট বলছে, গুরজাইওয়ান জেলায় গতরাতে মমিন নামক এক আরবাকি কমান্ডার মুজাহিদীনদের অ্যামবুশে নিহত হয়েছে। এ সময় তার অস্ত্রটি মুজাহিদীনদের হস্তগত হয়। প্রাপ্ত খবর অনুসারে একই জেলার অন্য অংশে ব্যাপক সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। বিস্তারিত তথ্য আসার সাথে সাথে আপনাদের জানিয়ে দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ্।
কান্দাহারঃ সোমবার বিকেলে শত্রুদের কাছে থাকা একটি “এপিসি” ধ্বংস করা হয়। বেশ কয়েকজন নিহতের খবর পাওয়া গেছে।
উরুজগানঃ গতকাল সকালে রাজধানী টারিনকটে শত্রুপক্ষের উপর মুজাহিদীনদের হামলায় কমপক্ষে ৬ শত্রুসেনা নিহত এবং আরো ১০জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ সময় একটি গাড়ি এবং অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম আটক করা হয়। এই অপারেশন চলাকালে একজন মুজাহিদ আহত হন।

নিমরজঃ গতকাল স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় খাসরড জেলায় মুজাহিদীনদের আক্রমনে তাগুত ১ পুলিশ নিহত এবং আর একজন আহত হয়। এ সময় একটি “এপিসি” ধ্বংস করা হয়। একই জেলায় রাস্তার পাশে পুতে রাখা বোমায় আরো একটি “এপিসি” ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে যায় এবং গাড়িতে থাকা সকলে নিহত অথবা আহত হয়।
আলাদাভাবে মুহাম্মাদ ওয়ালি নামক এক ব্যাক্তি তার ভুল বুঝতে পেরে তাওবা করেছেনে এবং কাবুল সরকারের থেকে পদত্যাগ করেছেন।

নাংগাহারঃ ইমারাতে ইসলামিয়্যাহ জানিয়েছে, গতরাতে আমেরিকান ভাড়াটে সৈন্য এবং তাদের স্থানীয় অনুচরদের বেসামরিক জনগণের বাড়িতে চালানো রাত্রিকালীন যৌথ-অভিযানে মুজাহিদগণ পাল্টা আক্রমণ করলে অত্যন্ত ১৩ আমেরিকান পোষা কুকুর নিহত হয়। খুব অল্প সময়ে মুজাহিদীনরা শত্রুসেনাদের পালাতে বাধ্য করে। এ সময় একজন মুজাহিদ শাহাদাত লাভ করেন।

[umar mukhtar]

#তালেবান_মুজাহিদিন
#আফগানিস্তান
ইমারাতে ইসলামীর ১৬ তারিখের বাকি সংবাদ সমুহ

হেলমান্দঃ কাবুলের পুতুল সরকার দাবি করেছে যে গতরাতে গেরিস্ক জেলায় মুজাহিদদের একটি কারাগারে তারা অভিযান চালিয়ে তাদের ২৭ বন্দিকে মুক্ত করেছে। ইমারাতে ইসলামিয়্যাহ এর মুখ্যপাত্র ক্বারী ইউসুফ আহমাদী তাদের এই দাবিকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন এই কারাগারে শুরু সাধারণ বন্দীদেরই রাখা হয়ে থাকে। যুদ্ধবন্দীদেরকে কখনই এই রকম সাধারণ কারাগারে রাখা হয় না।

লস্করগাহে নিহত ১২, ২টি সেনা-চৌকি দখল, লড়াই চলছে…
আজ সকালে ইমারাতে ইসলামীর মুজাহিদীগণ লস্করগাহের বোলান এলাকায় শত্রুদের উপর অপারেশন “ওপি ওমারি”র অংশ হিসবে এক শক্তিশালী আক্রমন পরিচালনা করেন। প্রাপ্ত খবরে, তুমুল লড়াই চলছে, এখন পর্যন্ত ২টি সেনা-চৌকি দখল করা হয়েছে, নিহতের সংখ্যা ১ডজন ছাড়িয়েছে এবং শত্রুরা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। এই অভিজানে ১টি রেঞ্জার পিক-আপ, ১টি করোলা গাড়ি, ১টি আরপিজি লঞ্চার, ৯টি রাইফেল ও বিভিন্ন সাম্রিক সরঞ্জামাদি আটক করা হয়েছে। এই অভিযানে ২জন মুজাহিদ আহত হয়েছেন। অভিযানের বিস্তারিত পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে।

নিমরজঃ আল ইমারাহ নিউজের তথ্য অনুসারে পশ্চিমাদের পোষা কুকুরদের একটি “এপিসি” আজ সকালে দেলারাম জেলার বাজারের কাছে রিমোট কন্ট্রোল “আইইডি” ব্যাবহার করে উড়িয়ে দেয়া হয়। গাড়ির ভেতরে থাকা সকল অস্ত্রধারী নিহত বা আহত হয়েছে।
অন্য আরেক খবরে একই এলাকায় মুজাহিদীনরা শত্রুপক্ষের একটি বিমান ঘাটিতে শেলিং করেন যখন গৃহপালিত সরকারের গভর্ণর এবং আমেরিকান সৈন্যদের একটি মিটিং হওয়ার প্রস্তুতি চলছিল। হতাহতে ব্যাপক খবর পাওয়া গেছে। বিস্তারিত আসা মাত্রই আমরা আপনাদের জানাব ইনশাআল্লাহ্।
এদিকে খাসরড জেলার গুলমান্দি এলাকায় ল্যান্ডমাইন বিষ্ফোরণে ৩শত্রুসেনা নিহত হয়েছে।

সারিপুলঃ সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন বালঘলি এলাকায় গত তিন্দিনের বন্দুকযুদ্ধে কমপক্ষে ৭ শ্ত্রুসেনা নিহত এবং আরো ১৩ জন আহত হয়েছে। প্রাপ্ত খবর অনুসারে ৬জন মুজাহিদীন আহত হয়েছেন এবং আরো ২জন শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করেন।
হেরাতঃ বুধবার স্থানীয় সময় আনুমানিক রাত ৯টায় অবে জেলায় মুজাহিদীনদের আক্রমনে কুফফারদের ভাড়াটে কমান্ডার হাফিয ও তার গার্ড গুরুতরভাবে আহত হয়েছে।

কাবুলঃ গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কাবুলের বাগরামি এলাকায় রাস্তার পাশে পুতে রাখা বোমায় গাড়িতে থাকা অত্যন্ত ৫গোয়েন্দা কর্মকর্তা গুরুতরভাবে আহত হয়েছে

লোগারঃ আল ইমারাহ নিউজ থেকে প্রাপ্ত খবরে গতকাল রাতে আগ্রাসী মার্কিন বাহিনী ও তাদের পোষা স্থানীয় স্পেশাল ফোর্সের লোকরা মুজাহিদীনদের প্রতিরক্ষা বুহ্য বেধ করতে ব্যার্থ হয়েছে। এ সময় বিদেশি আগ্রাসী বাহিনী এবং স্থানীয় চাটুকার বাহিনী ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির স্বীকার হয়।
এই সময় মুজাহিদগন স্থানীয় স্পেশাল ফোর্সের একটি হেলিকপ্টার গুলি করে ভূ-পাতিত করেন যা মুজাহিদদের বিভিন্ন লক্ষের উপর গোলা বর্ষণ করছিল। হেলিকপ্টারটি মাটিতে আছড়ে পড়ে টুকরো টুকরো হয়ে যায় এবং এতে থাকা সকল আরোহী নিহত বা আহত হয়। নিহতের সঠিক সংখ্যা জানা সম্ভব হয়নি।

পাখতিয়াঃ মঙ্গলবার পাখতিয়া প্রদেশের সাইড কারাম জেলায় মুজাহদদের অ্যামবুশে পশ্চিমাদের ২ পোষা কুকুর নিহত হয়েছে। অন্য খবরে পার্শ্ববর্তী ওয়াজি খাওয়া জেলায় ৬পুলিশ সদস্য মুজাহিদীনদের কাছে আত্নসমর্পন করেছেন।

ওয়ার্দাকঃ মঙ্গলবার ওয়ার্দাক প্রদেশের সাইদ আবাদ জেলায় রাস্তার পাশে পুতে রাখা বমায় ২শ্ত্রুসেনা নিহত হয়েছে। অন্য আরেক খবরে গতরাতে মুজাহিদদের অতর্কিত আক্রমণে ১জন নিহত ও আরো ১ আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

কুনারঃ প্রাদেশিক রাজধানীতে স্নাইপারের গুলিতে এক শত্রুসেনা নিহত হয়।

[umar mukhtar]

#তালেবান_মুজাহিদিন

আল ইমারাহ খবর সমূহ
১৭ নভেম্বর ২০১৬ ইংরেজি

রাতের অভিযানে শত্রু হেলিকপ্টার ভূপাতিত –
মুজাহিদিন দের প্রতিরক্ষা ব্যূহ ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে মার্কিন ও স্থানীয় বিশেষ বাহিনীর লোগার প্রদেশের বারাকি বারাকে করা গত রাতের অভিযান বানচাল করে দেয়া হয়েছে। সুত্র- আল ইমারাহ বিশেষ খবর।

এরই মাঝে মুজাহিদিন রা স্থানীয় ফোরসের আয়ত্তাধীন একটি হেলিকপ্টার গানশিপ কে ভূপাতিত করেছেন। এটি তীব্র যুদ্ধচলাকালিন সময়ে মুজাহিদিন দের উপরে বম্বিং করে যাচ্ছিল। মুজাহিদিন্দের করা এই আক্রমণ বিদেশি আক্রমণকারী এবং তাদের সাহায্যকারী স্থানীয় বাহিনীর উপর ভয়াবহ হতাহতের শোক চাপিয়ে দিয়েছে।
হেলিকপ্টার টি নিচে ভূপাতিত হয় এবং টুকরো টুকরো তে পরিনত হয়ে যায় এবং এর ভিতরে থাকা প্রত্যেকে এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
গোলাগুলিতে ঠিক কতজন নিহত হয়েছে তা এখনও জানা যায় নি।

[umar mukhtar]

ভারত - বাংলাদেশ,পরস্পর দাজ্জালি সম্পর্কের উন্নতি ক্রমশই বাড়ছে –

ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী মরোহর পারিক্কর বাংলাদেশ সফরের সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যকার বিদ্যমান দাজ্জালি সম্পর্ককে হয়ত এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে। চীনের কাছ থেকে বাংলাদেশের নৌবাহিনী দুটি সাবমেরিন হাতে পাওয়ার (http://thediplomat.com/…/china-to-se...submar…/ )(মাত্র আটচল্লিশ ঘণ্টার মধ্যে ভারত সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ঢাকা ও দিল্লির মধ্যে প্রতিরক্ষা সম্পর্ককে নতুন করে ঝালিয়ে নিতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিক্কর এ মাসের শেষে বাংলাদেশ সফরে যাবেন। বহু বছরের মধ্যে এটাই হবে কোনও ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রীর প্রথম বাংলাদেশ সফর।
ঠিক এই মুহূর্তেই বাংলাদেশের টাঙ্গাইলে চলছে দু’দেশের সেনাবাহিনীর যৌথ সামরিক মহড়া বা ‘সম্প্রীতি ২০১৬’ – যার আওতায় একসঙ্গে জিহাদ-বিরোধী তৎপরতার তালিম নিচ্ছে দু’দেশের সেনারা। পাশাপাশি ভারতীয় নৌবাহিনীর ‘ফার্স্ট ট্রেনিং স্কোয়াড্রন’ও দিনকয়েক আগেই ভিড়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে – যাতে আছে রণতরী আইএনএস তীর ও সুজাতা, আর উপকূলরক্ষী বাহিনী বা কোস্টগার্ডের জাহাজ বরুণা। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতাকে একটা নতুন মাত্রায় পৌঁছে দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে গত বেশ কিছুদিন ধরেই। দু’দেশের যৌথ সামরিক কর্মকাণ্ডের পরিসর এভাবে ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে – আর সেই পটভূমিতেই ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিক্করের বাংলাদেশ সফরের ব্যাপারেও চিন্তাভাবনা চলছিল বেশ কিছুদিন ধরেই। কিন্তু এ সপ্তাহের গোড়ায় চীন যেভাবে তাদের লিয়াওনিং প্রদেশের ডালিয়ান সমুদ্রবন্দরে সফররত বাংলাদেশের নৌপ্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নিজামুদ্দিন আহমেদের হাতে দুটি ডিজেল-ইলেকট্রিক সাবমেরিন তুলে দিয়েছে, তাতে ভারত মনে করছে মি. পারিক্করের সফর নিয়ে আর এতটুকুও দেরি করার কোনও অবকাশ নেই।
ভারতের প্রতিরক্ষা বাহিনীর এক সূত্র থেকে জানা যায়, এই সফরে ভারত ও বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা সহযোগিতাকে একটা ‘নতুন উচ্চতায়’ পৌঁছে দেওয়ার জন্যই চেষ্টা করা হবে।’‘নতুন উচ্চতা’ বলতে বাংলাদেশকে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহ, প্রযুক্তি হস্তান্তর, প্রশিক্ষণ, আরও বেশি সংখ্যায় যৌথ মহড়া আয়োজন বা জিহাদি তৎপরতা-দমনে সহযোগিতার নানা বিষয়ই থাকছে। মনোহর পারিক্করের বাংলাদেশ সফরেই এই বিষয়গুলোর রূপরেখা চূড়ান্ত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, আর ডিসেম্বরে যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিল্লি সফরে আসবেন তখন দু’দেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষরিত হবে সেই সব প্রতিরক্ষা চুক্তি – আপাতত পরিকল্পনা এটাই।

মূলত তাদের প্রভুদের ঘোষণা দিয়ে করা সেই ‘ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ যা কিনা সত্যিকার অর্থে ‘ ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ কে সফল করতে এই দুই দেশ তাদের সমস্ত কাজ কে খুব দ্রুতই গুছিয়ে আনছে। যা কিনা এই মুহূর্তে প্রত্যেক মুস্লিম সন্তানের ভাবনার খোরাক হবার দাবী রাখে।

সুত্রঃ বাংলাদেশি সংবাদ মাধ্যমসমুহ

[umar mukhtar]

এক ‘করপোরেট’দম্পতির বিরুদ্ধে জিহাদ সংক্রান্ত অর্থায়নের তথ্য- হতবাক প্রশাসন –
জঙ্গি অর্থায়নের অভূতপূর্ব অভিযোগ উঠেছে এক দম্পতির বিরুদ্ধে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এই অভিযোগ অনুসন্ধান করছে পুলিশের পৃথক তিনটি সংস্থা ( তদন্ত বিভাগ সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট, পুলিশের বিশেষ শাখা এসবি ও ঢাকার কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট)। আলোচিত এই দম্পতি হলো এজাজ ইসলাম ও তার স্ত্রী ফারাহ শারমিন। এজাজ গ্রামীণফোনের উপ-পরিচালক হিসেবে কর্মরত। তাদের বিরুদ্ধে প্রায় তিন কোটি টাকা জিহাদ ফান্ডে অর্থায়নের অভিযোগ করেছে প্রশাসন।
অনুসন্ধানকারী সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, এজাজ ইসলাম ও ফারাহ শারমিনের নামে প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখায় একটি যৌথ একাউন্ট রয়েছে। ২০১২ সালের ১ আগস্ট ওই হিসাবে পর্যায়ক্রমে দুই কোটি, এক কোটি, তিন কোটি করে একদিনেই মোট ছয় কোটি টাকা জমা হয়। পরেরদিন ২ আগস্ট ওই হিসাব থেকে দুই কোটি টাকা উত্তোলন করা হয়।ওই বছরের ৫ ডিসেম্বর তিন বারে এক কোটি টাকা করে মোট তিন কোটি টাকা উত্তোলন করা হয়। একই দিনে আবার ওই হিসাবে পুনরায় এক কোটি টাকা জমা হয় এবং আবারও তিন কোটি টাকা উত্তোলন করা হয়। এছাড়া,ফারাহ শারমিনের নামে প্রাইম ব্যাংক মতিঝিল শাখায় একটি সঞ্চয়ী হিসাব রয়েছে। যার নম্বর ১০৪২১০৫০০৪৬৯৪২।ওই হিসাব থেকে চলতি বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি ৩৫ লাখ টাকা উত্তোলন করা হয়।
সূত্র জানায়, তদন্তকারী সংস্থার অনুসন্ধানে এজাজ ইসলামের কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে নিয়মিত যোগাযোগের প্রমাণ পাওয়া গেছে এবং ফারাহ শারমিনের যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, সিঙ্গাপুর এবং পাকিস্তানের জম্মু ও কাশ্মিরে যোগাযোগের প্রমাণ পেয়েছে। তবে এসব যোগাযোগের ক্ষেত্রে এজাজ ইসলাম তার পুরনো বন্ধু ও সহকর্মীদের কথা বলেছেন। আর ফারাহ শারমিন আমেরিকা ও কানাডায় তার মামাদের সঙ্গে এবং জম্মু ও কাশ্মীরে বন্ধুদের সঙ্গে কথা হয় বলে দাবি করেছেন।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ,পাকিস্তান হাইকমিশন এবং দেশি-বিদেশি কোনও জিহাদি গোষ্ঠীর সঙ্গে তাদের কোনও যোগাযোগ রয়েছে কিনা, সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোর মাধ্যমে ফারাহ শারমিন এবং তার স্বামী সৈয়দ এজাজের বিষয়ে আরও অনুসন্ধান করে প্রয়োজনীয় যেকোনো তাগুতি ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।

এবং আল্লাহ্ই তাঁর বান্দার উত্তম হেফাজতকারী।

সুত্রঃ বাংলাদেশি সংবাদ মাধ্যমসমুহ

[umar mukhtar]

নিখোঁজ ৭০ জনের মধ্যে মুজাহিদিনদের সাথে জড়িত কারা? চিন্তিত প্রশাসন –

হলি আর্টিজান এবং শোলাকিয়ায় হামলার পর দেখা যায়, হামলাকারীরা বাড়ি থেকে দীর্ঘদিন নিখোঁজ ছিল। এই দুই ঘটনার পর র*্যাব-এর পক্ষ থেকে গত ২০শে জুলাই ২৬২ জন নিখোঁজের একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়। ওই তালিকা দুই দফা সংশোধন করার পর গতকাল পর্যন্ত র*্যাব-এর তালিকায় এখনও নিখোঁজ ৭০ জন। তাদের বয়স ১৫ থেকে ৪০ এর মধ্যে। ওই ৭০ জন এখনও লাপাত্তা। তাদের মধ্যে নারীও রয়েছে।
গুলশান ঘটনায় জড়িত ইমতিয়াজ ২০১৫ সালের ৩০শে ডিসেম্বর নিখোঁজ হয়। এছাড়াও মাদারীপুরের হিন্দু হত্যাকাণ্ডের চেষ্টা ঘটনায় হাতেনাতে গ্রেপ্তারকৃত ফাহিমও তিনদিন আগে বাড়ি থেকে পালিয়ে চলে যায়। জিহাদে বিশ্বাসী হওয়ার পর তারা মনে করেছে যে, পরিবারের মধ্যে থেকে জহিাদি কার্যক্রম চালাতে অসুবিধা হতে পারে। এজন্য তারা পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে

বিষয়টি নিয়ে প্রশাসন এবং সরকারের মধ্যে এক চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে। কারন এরা বুঝতে পেরেছে যে, যারা নিজেদের জান মালের বা সম্পর্কের সামান্য পরোয়া না করে অকুতোভয় হয়ে সামনে এভাবে এগিয়ে যেতে পারে, তাদের রুখে দেয়ার শক্তি এখনও এদের হয় নি, এবং ভবিষ্যতেও হবে না।

সুত্রঃ বাংলাদেশি সংবাদ মাধ্যমসমূহ

[umar mukhtar]

যুক্তরাষ্ট্রে ইসলাম বিদ্বেষ চরমেঃ হিজাব ধরে টানাটানি করে বলে দেশ থেকে বের হয়ে যা'
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ার পর সেখানে হঠাৎ করেই মুসলিম অভিবাসীদের ওপর হামলার ঘটনা বেড়ে গেছে। ওখানে বসবাসরত মুসলিম এমনটি জানিয়েছেন।
ট্রাম্প তাঁর নির্বাচনী প্রচারের সময় বিশেষ করে মুসলিমদের টার্গেট করে যে ধরণের বক্তব্য রেখেছিল, তাকে এধরণের হামলার জন্য দায়ী করছেন মুসলিম নেতারা। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি মুসলিম।
নিউইয়র্কে বসবাসরত বাংলাদেশি মুসলিম অভিবাসী মাজেদা উদ্দীন।নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, "এটা আমাদের জন্য খুব একটা সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। খুব সাধারণ একটা উদারহরণ দিই"।
এরপর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরের দিনের ঘটনার কথা বলতে থাকেন তিনি।
"আমার ভাইয়ের মেয়ে বাসে করে কলেজে যাচ্ছিল। উনিশ বছর বয়স। সে হিজাব পড়ে। চারজন শ্বেতাঙ্গ খৃস্টান তাকে অ্যাটাক করে । তার হিজাব ধরে টানাটানি করে, চিৎকার করে বলতে থাকে এ দেশ থেকে বের হয়ে যা। এটা তোদের দেশ না। গালমন্দ করতে থাকে"।
সে বাস থেকে নেমে চিৎকার করে কাঁদতে কাঁদতে ট্যাক্সিতে চড়ে বাসায় চলে আসে।
মুসলিমদের নিষিদ্ধ করা হবে হিজাব নিষিদ্ধ করা হবে বলে ট্রাম্প যে বক্তব্য দিয়েছে, তারপর সকলেই কমবেশি এমন আচরণের শিকার হচ্ছেন বলে তিনি জানান।
তিনি নিজেও ভীত একটি মনোভাব নিয়ে রাস্তায় চলাফেরা করেন বলে জানান নিগ্রহের শিকার উক্ত মহিলা
জানা যায় ইলেকশনের একদিন পরে ট্রাম্পের নির্বাচনী ওয়েবসাইট থেকে মুসলিমদের নিষিদ্ধ করা সংক্রান্ত বক্তব্য সরিয়ে নেয়া হলেও, তৃতীয় দিনে আবার সেটি ওয়েবসাইটে উঠে আসে

সুত্রঃ বিবিসি বাংলা

[আবু মুহাম্মাদ]

যাজাকাল্লাহ মোহতারাম আখী।

এই খবরগুলো আমাদের বেশি করে ছড়ানো দরকার। যার ফলে দুইটা লাভ হয়।
১/ মুজাহিদদের বিজয়ের খবর প্রতিদিন যখন একজন ব্যক্তি পড়বেন তখন তার মনে বিশ্বাস জন্মে যাবে যে, মুজাহিদরাই বিজয়ী হয়। এবং যখন সে দেশে যুদ্ধ পরিস্থিতি হলে বিপদে পরবে তখন মুজাহিদদের দিকেই দৌড়াবে।
২/ মুসলমানদের নির্যাতনের খবরে তার মনে এই বিশ্বাস জন্মাবে যে, কুফফাররাই জালেম জাতি। তাই সবসময়ই তাদের থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবে।

[Abdullah Ibnu Usamah]

যাজাকাল্লাহ মোহতারাম আখী।

এই খবরগুলো আমাদের বেশি করে ছড়ানো দরকার। যার ফলে দুইটা লাভ হয়।
১/ মুজাহিদদের বিজয়ের খবর প্রতিদিন যখন একজন ব্যক্তি পড়বেন তখন তার মনে বিশ্বাস জন্মে যাবে যে, মুজাহিদরাই বিজয়ী হয়। এবং যখন সে দেশে যুদ্ধ পরিস্থিতি হলে বিপদে পরবে তখন মুজাহিদদের দিকেই দৌড়াবে।
২/ মুসলমানদের নির্যাতনের খবরে তার মনে এই বিশ্বাস জন্মাবে যে, কুফফাররাই জালেম জাতি। তাই সবসময়ই তাদের থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবে।

......ক্বদ ছদাক্বতা ইয়া আখি