মাওলানা আসেম উমরের অডিও বার্তায় আফগানিস্তানে ৬ বাংলাদেশি আল কায়েদা যোদ্ধার শাহাদাতের স্বীকারোক্তি
সম্প্রতি "জেনে রাখ! আল্লাহর সাহায্য কাছেই" নামে আল কায়েদা উপমহাদেশের আমীর মাওলানা আসেম উমরের একটি উর্দু অডিও বার্তা এসেছে। বাংলা, আরবি, উর্দু ও ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ সহ বার্তাটি আস সাহাবের অফিসিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেলে প্রকাশিত হয়েছে। উক্ত বার্তায় তিনি অফিসিয়ালি বাংলাদেশ থেকে হিজরতকারী ৬ বাংলাদেশি আল কায়েদা যোদ্ধার শাহাদাতের স্বীকারোক্তি প্রদান করেছেন। বার্তায় তিনি বলেন-
শুধু পাকিস্তানে নয়, বরং আলহামদুলিল্লাহ্* পুরো উপমহাদেশে মুসলিম উম্মতের বীরেরা নিজেদের প্রিয় নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।) এর নিয়ে আসা শরীয়তের জন্য নিজেদের সবকিছু কুরবানি করে দিচ্ছে। নিজেদের জীবন আল্লাহর সামনে পেশ করে, দেশের গণ্ডীতে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া উম্মতের দেহকে এক উম্মতের লড়াইয়ে পরিণত করার জন্য নিজেদের শরীরকে জীর্ণশীর্ণ করে ফেলছে। ঢাকার রঙিন জীবন ছেড়ে ওয়াজিরিস্তানে হিজরত করা, আমাদের প্রিয় ভাই, তারেক ভাই (র) (সোহেল, বাংলাদেশের কাজের দায়িত্বশীল), এই আশায় কান্দাহারের মরুভূমিকে নিজের রক্ত দিয়ে সিক্ত করে গেছেন যে, বাংলাদেশের মাটিতে আবার ইসলামী শাসনব্যবস্থা ফিরে আসে। উনার সাথে উনার অন্যান্য সাথী ক্বারী আব্দুল আযিয (র) (আব্দুল হালিম), ইয়াকুব ভাই (র) (সাদ্দাম হোসেন), আসাদুল্লাহ ভাই (র) (নাজিমউদ্দিন মায়মুন) এবং আবু ইব্রাহীম ভাই (র) (সাইফুল ইসলাম হাসান), আবু বকরও (র) (অনুজ হাসিব) শাহাদাতের শুধা পান করেন।
উক্ত বার্তায় মাওলানা আসেম উমর আফগানিস্তানে শহীদ হওয়া আল কায়েদার বিভিন্ন দেশের আরও যোদ্ধাদের অবদানের কথাও তুলে ধরেন।
তারেক ভাই (র) (সোহেল, বাংলাদেশের কাজের দায়িত্বশীল)
আফগানিস্তানের কান্দাহারে শহীদ হওয়া বাংলাদেশী যুবক আবু ইব্রাহিম (রহিমাহুল্লাহ), আমেরিকানদের হামলায় ২০১৫ সালে তিনি শহীদ হন।
সম্প্রতি "জেনে রাখ! আল্লাহর সাহায্য কাছেই" নামে আল কায়েদা উপমহাদেশের আমীর মাওলানা আসেম উমরের একটি উর্দু অডিও বার্তা এসেছে। বাংলা, আরবি, উর্দু ও ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ সহ বার্তাটি আস সাহাবের অফিসিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেলে প্রকাশিত হয়েছে। উক্ত বার্তায় তিনি অফিসিয়ালি বাংলাদেশ থেকে হিজরতকারী ৬ বাংলাদেশি আল কায়েদা যোদ্ধার শাহাদাতের স্বীকারোক্তি প্রদান করেছেন। বার্তায় তিনি বলেন-
শুধু পাকিস্তানে নয়, বরং আলহামদুলিল্লাহ্* পুরো উপমহাদেশে মুসলিম উম্মতের বীরেরা নিজেদের প্রিয় নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।) এর নিয়ে আসা শরীয়তের জন্য নিজেদের সবকিছু কুরবানি করে দিচ্ছে। নিজেদের জীবন আল্লাহর সামনে পেশ করে, দেশের গণ্ডীতে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া উম্মতের দেহকে এক উম্মতের লড়াইয়ে পরিণত করার জন্য নিজেদের শরীরকে জীর্ণশীর্ণ করে ফেলছে। ঢাকার রঙিন জীবন ছেড়ে ওয়াজিরিস্তানে হিজরত করা, আমাদের প্রিয় ভাই, তারেক ভাই (র) (সোহেল, বাংলাদেশের কাজের দায়িত্বশীল), এই আশায় কান্দাহারের মরুভূমিকে নিজের রক্ত দিয়ে সিক্ত করে গেছেন যে, বাংলাদেশের মাটিতে আবার ইসলামী শাসনব্যবস্থা ফিরে আসে। উনার সাথে উনার অন্যান্য সাথী ক্বারী আব্দুল আযিয (র) (আব্দুল হালিম), ইয়াকুব ভাই (র) (সাদ্দাম হোসেন), আসাদুল্লাহ ভাই (র) (নাজিমউদ্দিন মায়মুন) এবং আবু ইব্রাহীম ভাই (র) (সাইফুল ইসলাম হাসান), আবু বকরও (র) (অনুজ হাসিব) শাহাদাতের শুধা পান করেন।
উক্ত বার্তায় মাওলানা আসেম উমর আফগানিস্তানে শহীদ হওয়া আল কায়েদার বিভিন্ন দেশের আরও যোদ্ধাদের অবদানের কথাও তুলে ধরেন।
তারেক ভাই (র) (সোহেল, বাংলাদেশের কাজের দায়িত্বশীল)
আফগানিস্তানের কান্দাহারে শহীদ হওয়া বাংলাদেশী যুবক আবু ইব্রাহিম (রহিমাহুল্লাহ), আমেরিকানদের হামলায় ২০১৫ সালে তিনি শহীদ হন।
Comment