উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- শনিবার, ২৯ জুলাই ২০১৭ ইংরেজি, ১৪ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ০৪ জিলকদ ১৪৩

[HIND_AQSA]

উম্মাহ ও মুজাহিদিন নিউজ- শনিবার, ২৯ জুলাই ২০১৭ ইংরেজি, ১৪ শ্রাবণ ১৪২৪ বাংলা, ০৪ জিলকদ ১৪৩৮ হিজরি

ইয়ামেন
ইয়েমেনে আল কায়েদা গেরিলাদের হামলায় এক হুথি সেনা ও সরকারী সেনা অফিসার নিহত।

শনিবার সকাল ছয় টা বাজে ইয়েমেনের রিদা প্রদেশের কিফা অঞ্চলের আলহিম্মাহ রোডে আল কায়েদা শাখা আনসার আশ শরিয়াহ এর যোদ্ধাদের অতর্কিত হামলায় এক হুথি সেনা নিহত হয়েছে। সে মটর সাইকেল দিয়ে অত্র এলাকা দিয়ে যাচ্ছিল।

অপরদিকে আদনে আবিয়ান প্রদেশে লুদার অঞ্চলে দুপুর ১১ টা বাজে সরকারী নিরাপত্তা বাহিনীর আকদা অঞ্চলের কমান্ডার নাসের সালেহ জা’রি কে হত্যা করেছে যোদ্ধারা।

উল্লেখ্য দীর্ঘ দিন ধরে ইয়েমেনে শরিয়াহ শাসন প্রতিষ্ঠা ও শিয়া হুথি, সরকারী বাহিনী ও সৌদি-মার্কিন জোটের বিরুদ্ধে লড়ছেন আল কায়েদার এই শাখার যোদ্ধারা।

কিছুদিন আগে আল কায়েদা যোদ্ধাদের এক অপারেশনে এক হুথি সেনার লাশ পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে।

[HIND_AQSA]

বাংলাদেশ
কথিত বাল্যবিয়ে প্রতিরোধের উদ্দেশ্য হচ্ছে ছেলে-মেয়েদের অবৈধ সম্পর্কে উৎসাহী করা।



আওয়ামীলীগ, নাস্তিক ও প্রথম আলোর কথিত সুশীলরা কি জানে! ইউরোপ আমেরিকায় ও পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোতে মেয়েরা ১৮ বছরের নীচেও বিয়ে করতে পারে?

প্রথম আলো ও নাস্তিক টাইপের যেসব কথিত সুশীল গোষ্ঠী ‘আধুনিকতা’র দোহাই দিয়ে বাল্য বিবাহের বিরোধিতা করছে, তাদের উচিত হবে ইউরোপ-আমেরিকায় তাদের প্রভুরাষ্ট্রগুলোতে মেয়েদের সর্বনিন্ম বিয়ের বয়স কতো, তা ইন্টারনেট ব্যবহার করে জেনে নেয়া। উইকিপিডিয়ার একটি আর্টিকেলে ইউরোপের দেশগুলোর সর্বনিন্ম বিয়ের বয়সের তালিকা দেয়া হয়েছে। তাতে রয়েছে-

১) অস্ট্রিয়ায় মেয়েদের বিয়ের সর্বনিন্ম বয়স ১৮, কিন্তু কোর্টের অনুমতিতে ১৬ বছর বয়সেও বিয়ে হতে পারে।
২) বেলজিয়ামে আদালতের অনুমতিতে ১৮ বছর বয়সের কমে বিয়ে হতে পারে।
৩) বুলগেরিয়ায় আদালতের অনুমতিতে ১৬ বছর বয়সে বিয়ে হতে পারে।
৪) ডেনমার্কে রাজার অনুমতিতে ১৫ বছর বয়সেও বিয়ে হতে পারে।
৫) ফ্রান্সে পিতা-মাতা ও আদালতের সম্মতিতে ১৮ বছরের নীচে বিয়ে হতে পারে।
৬) জার্মানিতে আদালত ও পিতা-মাতার ইচ্ছায় ১৬ বছর বয়সে বিয়ে হতে পারে।
৭) ইটালিতে আদালতের অনুমতিতে ১৬ বছর বয়সে বিয়ে হতে পারে।

অনুরূপভাবে নেদারল্যান্ড, নরওয়ে, পোল্যান্ড, রাশিয়া এবং ইংল্যান্ডে মেয়েরা ১৬ বছর বয়সে বিয়ে করতে পারে। এবার ইউরোপ ছাড়িয়ে অন্যান্য রাষ্ট্রগুলোর দিকে তাকাই। কানাডায় কোর্টের অনুমতিতে ১৫ বছর বয়সে মেয়েরা বিয়ে করতে পারে। অস্ট্রেলিয়ায় ১৬ বছর বয়সে বিয়ে করতে পারে। উইকিপিডিয়ায় বলা হয়েছে, আমেরিকায় বহু স্টেটে মেয়েরা কোর্টের অনুমতি নিয়ে কমবয়সে বিয়ে করে। (সূত্র:http://goo.gl/N2DLSB)

মূলত ইউরোপ আমেরিকার দেশগুলোতে মেয়েরা যে কোন বয়সে বিয়ে করতে পারে কোর্টের অনুমতিক্রমে। নরওয়েতে থিয়া নামের ১২ বছরের একটি মেয়ে, গেয়ার নামক ৩৭ বছর বয়সী এক পুরুষকে বিয়ে করেছে। এই বিয়ের খবর বহু আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে এসেছে। ‘কমবয়সে বিয়ে’ করার অপরাধে নরওয়ের সরকার কিন্তু গেয়ার কিংবা থিয়াকে জেলে ঢোকায়নি। (সূত্র:http://goo.gl/07wmLd)

এদেশের কুচক্রী এনজিওগোষ্ঠী ও কথিত সুশীল গংরা আধুনিকতার নামে ইউরোপ-আমেরিকার যেসব দেশের উদাহরণ দেয়, সেসব দেশের আইনে মেয়েদের ১৫-১৬ বছর বয়সে বিয়ের অনুমতি থাকলেও বাংলাদেশে তারা মেয়েদের বেশি বয়সে বিয়ের প্রচারণা চালাচ্ছে। এদের উদ্দেশ্য হচ্ছে মেয়েদের বিয়ে না দিয়ে তাদেরকে অবৈধ সম্পর্কে উৎসাহী করা। মুসলিম জনসংখ্যাবৃদ্ধি রোধ করা এই নাস্তিক সুশীল কাফেরদের প্রধান উদ্দেশ্য। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচুর নিন্দা ও ঘৃণা প্রকাশ করে মানুষ বলছেন- দেশের সামাজিক শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় এই প্রথম আলো পত্রিকাটি এদেশে নিষিদ্ধসহ এবং এই টকশোসর্বস্ব সুশীলগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা প্রয়োজন।

[HIND_AQSA]

বাংলাদেশ
বাংলাদেশের ৮২% মানুষ শরিয়া আইন চায়!

ইসলাম বিদ্বেষীরা বরাবর জিহাদ ও শরীয়তের সাথে বাংলাদেশের মানুষের সম্পর্ক নেই বলে প্রচার করলেও এটা যে একটি ভুয়া অপপ্রচার তা সচেতন ব্যক্তি মাত্রই অবগত। যার বাস্তবতা কুফফাররাও অস্বীকার করতে পারে না। সম্প্রতি ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকা বিভিন্ন দেশের উপর জরিপ চালিয়েছে, তাদের জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশের ৮২% মানুষ শরিয়া আইন চায়! যদিও অত্যাচারী শাসকের ভয়ে মুখ খুলতে পারেন না তাঁরা।

[HIND_AQSA]

বাংলাদেশ
‘জয় শ্রী রাম’ বলতে রাজি না হওয়ায় পাঁচ মুসলিম যুবককে পিটিয়েছে হিন্দুরা।



ভারতের হায়দ্রাবাদের সূর্যনগর কলোনীতে গত দুইদিন আগে সূর্যনগর কলোনীর মধ্য দিয়ে বাইক নিয়ে যাচ্ছিল কয়েকজন মুসলিম যুবক। আচমকা এক হিন্দু দুর্বৃত্তদের দল বাইক থামিয়ে দিয়ে তাদের জোড় করে ‘জয় শ্রী রাম’ বলতে বলে়। তারা বলতে অস্বীকার করলে, দুর্বৃত্তর দল তাদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করতে শুরু করে। এই দুর্বৃত্তদের হাতে ছিল লাঠি এবং লোহার রড। এমনকি পাশের সড়ক মাধ্যমে চলা যানবাহনের উপরও এরা পাথর চালাতে শুরু করে। এই ঘটনায় আহত ৫ মুসলিম যুবককে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

[HIND_AQSA]

আফ্রিকা
মধ্য অাফ্রিকা প্রজাতন্ত্র এ নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হচ্ছে মুসলিমদেরকে…



মধ্য অাফ্রিকা প্রজাতন্ত্র এ নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হচ্ছে মুসলিমদেরকে…

জাতিসংঘের নিরাপত্তা বেষ্টনির ভেতরে ৭টি ছিটমহলে প্রায় ৩০,০০০ মুসলিম বসবাস করছে। কিন্তু যেসব মুসলিম জনগণ এর বাইরে, বিশেষ করে দেশটির প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাস করছে মূলত তারাই হচ্ছে উগ্রবাদী খ্রিষ্টান সন্ত্রাসীদের হত্যাকাণ্ড ও নির্যাতনের লক্ষবস্তু।

ছিটমহলে থাকা মুসলিমরাও ছিটমহল থেকে বাহিরে বের হলে হত্যা ও নির্যাতন এড়াতে তাদেকে নিজেদের পরিচয় গোপন রাখতে হয় এবং এমন সাজ গ্রহন করতে হয় যাতে তাদের মাজে মুসলমানিত্মের কোন চিহ্ন ফুটে না উঠে।

প্রতিদিন সেখানকার মুসলিমদের নিরাপত্তা সেখানকার খ্রিষ্টান সন্ত্রাসী গ্রুপ বলাকা যোদ্ধাদের সাথে লেনদেনে এবং মর্জির উপর নির্ভর করে।

অনেক মুসলিমকে বেঁচে থাকার জন্য বাধ্য হয়ে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহন করতে হয়, অন্যথায় তাদেরকে হতে হয় হত্যাকাণ্ডের মুখোমুখি।

[HIND_AQSA]

ফিলিস্তিন
গাজা উপকূলে এক মুসলিম কিশোরকে গুলি করে হত্যা করেছে ইহুদীরা।



ফিলিস্তিনে আজ অবরুদ্ধ গাজা উপকূলে ১৬ বছর বয়সী আব্দুল রহমান আব্দুল হামাইস নামক এক মুসলিম কিশোরকে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসী ইহুদী ইসরায়েলী বাহিনী।

ইতিপূর্বে গত জুমার নামাজের সময় মুসল্লিদের উপর হামলায় শতাধিক মুসলমান হতাহত হয়েছেন।

[HIND_AQSA]

ইরাক
একাই পাঁচ বছরে ইরাকের দুই হাজার ৭৪৬ মুসলমানকে হত্যা করে গর্ব অনুভব করছিঃ আমেরিকান সেনা



ইরাকে মার্কিন সেনাদের পৈশাচিক গণহত্যা ও বর্বরতায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে অবসরপ্রাপ্ত ডিলার্ড জনসন নামে এক মার্কিন সেনা বলেছে, সে একাই পাঁচ বছরে আরব এই মুসলিম দেশের দুই হাজার ৭৪৬ মুসলমানকে হত্যা করেছে এবং এইসব পাশবিক হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে সে গর্ব অনুভব করেছে।

ডিলার্ড জনসন নামের ৪৮ বছর বয়স্ক এই মার্কিন সেনা ২০০৫ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত এইসব হত্যাকাণ্ড চালায় এবং এ জন্য সে কোনো অনুশোচনা না করে গর্ব অনুভব করার কথা জানিয়েছে।

মার্কিন ইতিহাসের ‘সবচেয়ে নির্দয় বা পাষাণ সেনা’ হিসেবে কুখ্যাত এই জল্লাদ ফক্স নিউজকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে পৈশাচিক উল্লাস প্রকাশ করে বলেছে, ১৩ বছর বয়সে হরিণ শিকার করে যে আনন্দ পেয়েছি এতো বিপুল সংখ্যক ইরাকিমুসলিমকে হত্যা করে তার চেয়েও বেশি আনন্দ উপভোগ করেছি! (২০১৩ সালের জুন মাসের শেষের দিকে তার এই স্মৃতি-কথা প্রকাশ হলে এ নিয়ে কোনো কোনো মহলে ব্যাপক নিন্দা ও প্রতিবাদ ওঠে)

ইরাকে তার প্রথম হত্যাকাণ্ডের স্মৃতিচারণ করে জনসন জানায়, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে আসসামাভে শহরের কাছে একটি বাসের ওপর সাঁজোয়া যান চাপিয়ে দিয়ে গণহত্যা শুরু করেছিল সে। ওই হত্যাযজ্ঞে নিহত হয়েছিল ১৩ জন নিরপরাধ বেসামরিক ইরাকি মুসলমান।

মার্কিন এই নরঘাতক গর্ব প্রকাশ করে আরো বলেছে, ইরাকে অবস্থানের সময় এমন কোনো দিন ছিল না যে কোনো একজন বা দু’জন ইরাকি মুসলমানকে হত্যা করিনি। অবসর গ্রহণের পর এই ঘাতক সেনাকে মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে ‘যুদ্ধের বীর’ বলে অভিহিত করে খেতাব ও ৩৭টি মেডেল দেয়া হয়।

পরবর্তীতে এই কুখ্যাত জনসন নানা ধরনের মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়েছে এবং তার স্ত্রীও তাকে তালাক দিয়েছে।

ইরাকে মার্কিন হামলা ও দখলদারিত্বের সময় প্রায় ১৫ লাখ ইরাকি মুসলমান দখলদার মার্কিন সেনাদের হাতে নিহত হয়েছেন। এ ছাড়াও ২০০৩ সাল থেকে এ পর্যন্ত কয়েক লাখ ইরাকি আহত ও পঙ্গু হয়েছে মার্কিন সেনাদের হাতে।

ইরাকে মার্কিন আগ্রাসনের জন্য মার্কিন নাগরিকদের ওপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল ছয় ট্রিলিয়ন ডলারের বোঝা। বিচারের মুখোমুখি হওয়ার ভয়-ভীতি ছাড়াই ইরাকে মোতায়েন দখলদার মার্কিন সেনারা সব ধরনের নৃশংসতা ও পাশবিকতার আশ্রয় নিয়েছে। ইরাক ও আফগানিস্তানে নানা পাশবিক অপরাধে জড়িত অনেকে মার্কিন সেনাকে বীরত্বের পদকও দেয়া হয়েছে দেশটির সরকারের পক্ষ থেকে! এ অঞ্চলে মার্কিন সেনাদের অপরাধযজ্ঞ সম্পর্কে বহু গণমাধ্যমে প্রায় প্রতিদিন নানা প্রামাণ্য প্রতিবেদন ফাঁস হওয়ার পরও মানবাধিকার সংস্থাগুলো কোনো কার্যকর প্রতিক্রিয়া দেখায়নি।

সচেতন লোকেরা বলছেন- আমেরিকা এতো অপরাধ করেও কিভাবে প্রতিশোধ গ্রহণকারী মুসলিম যুবকদের সন্ত্রাসী বলছে?

[HIND_AQSA]

চীন
চীনের জিনজিয়াং মুসলিমদেরকে নতুন নিয়মে আজান দিতে বাধ্য করছে চীনা সরকার।



এবার পূর্ব তুর্কিস্তানের (চীনের জিনজিয়াং) মুসলিমদেরকে আরেকটি নতুন নিয়মে সালাতের জন্য আজান দিতে বাধ্য করছে অত্যাচারী চাইনিজ সরকার।
আজানের বাক্যগুলো:


“আমরা আমাদের মাতৃভূমির সন্তান,
আমরা আমাদের মাতৃভূমির সন্তান।

আমাদের দেশ মহান, আমাদের দেশ মহান।

আমরা সালাতের জন্য প্রস্তুত হচ্ছি,
আমরা সফলতার জন্য সালাত আদায় করি।

আমরা আমাদের দেশের নিরাপত্তা,সমৃদ্ধি এবং উন্নতি কামনা করি।

উল্লেখ্য এক সময়ের এই ইসলামী ভুমিকে জোরপূর্বক দখলে নিয়েছে চায়নারা। সেখানে মুসলমানদের ধর্মীয় ও সব ধরণের অধিকার হরণ করছে চায়না সরকার।

[HIND_AQSA]

বাংলাদেশ
কুষ্টিয়া পৌরসভায় বিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার

কুষ্টিয়া পৌরসভায় কথিত বাল্য বিয়ের অভিযোগে বিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাইফুল ইসলাম।

বিয়ের অনুষ্ঠানে দেড় হাজার অতিথিকে দাওয়াত করা হয়। মেহমানদারির জন্য জবাই করা হয় ১০টি ছাগল ও তিনটি গরু। বিয়ে ছাড়াই বরযাত্রীরা বাধ্যে হয়ে খেয়ে দেয়ে চলে যান। এই ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দা ও ঘৃণা প্রকাশ করা হচ্ছে।

জামশেদ হুসাইন নামে একজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ফেসবুকে লিখেছেন-

হাসিনা ও নাস্তিকরা দেশের যুবসম্প্রদায়কে নষ্ট করার কাজ হাতে নিয়েছে। আমেরিকা ইউরোপে যেখানে ১৪-১৫ বছরে বিয়ে হয় আর বাংলাদেশে ১৮ বছর!!!! মুসলিম জনসংখ্যা কমানোর মিশনে হাসিনা কাফেরদের সাথে হাত মিলিয়েছে।



জয়নাল আবেদিন নামে অপর একজন

যেখানে বিয়ে কঠিন, সেখানে যিনা সহজ!

যেখানে যিনা সহজ, সেখান থেকে আদব- কায়দা পালায়!

ফেসবুকে আরেকজন ক্ষোভ প্রকাশ করে লিখেছেন-

জেই (যে) সমাজে বিয়েকে কঠিন করা হয় সেখানে জিনা ব্যাভিচার বৃদ্ধি পায়।

……

গত বছরে এই পচা আলুর প্রতিবেদনেই প্রকাশিত হয়েছিল বিডির ৬০% পতিতাদের বয়সই ১১-১৩এর মধ্যে, বাকি ৪০%জারা বড় তারাও ছোট বয়স থেকে পতিতা হয়েছে

………



মেয়ের বাবা থেকে মুচলেকা নেওয়ার কাগজ-

[HIND_AQSA]

সোমালিয়া
সোমালিয়ার ঠিক কতটুকু এলাকা আল কায়েদা যোদ্ধাদের দখলে!?



আশ শাবাবের নিজেদের তৈরি ম্যাপ দিলে অনেকের সন্দেহ হতে পারে, তাই ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা বিবিসির ২০১৬ সালের নবেম্বরের তৈরি ম্যাপ দেওয়া হল। এই ম্যাপে সোমালিয়ার ঠিক কত টুকু অংশ আল কায়েদার দখলে তা দেখানো হবে।
সোমালিয়ার মোট ভূমি 6 লাখ 37 হাজার 657 বর্গকিলোমিটার, যা বাংলাদেশের ৪.২৫ গুন বড়।
সোমালিয়া তিনভাগে ভাগ,
১, সরকারি,
২, আধাসরকারি puntland
৩, নিজেরা সবাধীনতা ঘোষণা করেছে somaliland

সোমালিয়ার মূল সরকারি এলাকার ৯০% জায়গা দখল নিয়েছে আল কায়দার শাখা আশ শাবাব। ছবির ম্যাপে দেখলে বুঝা যাচ্ছে ৭ ভাগের ৩ ভাগ আল কায়দার শাখা আশ শাবাব দখলে নিয়েছে। ২ লাখ ৮০+ হাজার বর্গকিলোমিটার আল কায়দার দখলে।
গত ৮ মাসে আশ শাবাব আরো কিছু এলাকা দখল নিয়েছে তা ম্যাপে নাই। আশ শাবাব সোমালিয়াতে আফ্রিকা মিশন, কেনিয়া, ইথিওপিয়া, ও আমেরিকার সৈন্যদের সাথে জিহাদ করছেন।

বর্তমান প্রায় ৩ লাখ বর্গকিলোমিটার এলাকায় আল কায়দার দখল সম্পন্ন, যেখানে ইসলামী শরিয়াত অনুসারী শাসন কাজ চলছে। আলহামদুলিল্লাহ্*।
বাংলাদেশের ডাবল এলাকা এক সোমালিয়াতে আল কায়দার দখলে। গতদিন আল জাজিরার ম্যাপ দিয়েছিলাম ইয়ামানে আল কায়দার ১ লাখ ৩২ হাজার কিলোমিটার দখলে।

সামনে মালি, লিবিয়া,আফ্রিকা, সিরিয়া ও আল কায়দার গুরু হিসেবে পরিচিত বিশ্বের জনপ্রিয় গেরিলা গ্রুপ তালেবানের দখল করার এলাকার তুলে ধরবো ইন শা আল্লাহ।

মনে রাখবেন ইয়ামনে ১ লাখ ৩২ হাজার ও সোমালিয়াতে প্রায় ৩ লাখ বর্গকিলোমিটার আল কায়দার দখলে।

[রক্ত ভেজা পথ]

জাযাকাল্লাহ ভাই, আল্লাহ আপনাকে দাওয়ার কাজে বারাকাহ দেন।

[কালো পতাকা]

قُلْ إِن كَانَ آبَاؤُكُمْ وَأَبْنَاؤُكُمْ وَإِخْوَانُكُمْ وَأَزْوَاجُكُمْ وَعَشِيرَتُكُمْ وَأَمْوَالٌ اقْتَرَفْتُمُوهَا وَتِجَارَةٌ تَخْشَوْنَ كَسَادَهَا وَمَسَاكِنُ تَرْضَوْنَهَا أَحَبَّ إِلَيْكُم مِّنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ وَجِهَادٍ فِي سَبِيلِهِ فَتَرَبَّصُوا حَتَّىٰ يَأْتِيَ اللَّهُ بِأَمْرِهِ ۗ وَاللَّهُ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الْفَاسِقِينَ [٩:٢٤]
বলো, ''যদি তোমাদের পিতারা ও তোমাদের পুত্রেরা, আর তোমাদের ভাইয়েরা ও তোমাদের পরিবাররা, আর তোমাদের আ*ত্মীয়স্বজন, আর মাল-আসবাব যা তোমরা অর্জন করেছ, আর ব্যবসা-বাণিজ্য যার অচলাবস্থা তোমরা আশঙ্কা করো, আর বাড়িঘর যা তোমরা ভালোবাসো -- তোমাদের কাছে আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের ও তাঁর পথে সংগ্রামের চেয়ে অধিকতর প্রিয় হয় তবে অপেক্ষা করো যে পর্যন্ত না আল্লাহ্ নিয়ে আসেন তাঁর আদেশ।’’ আর আল্লাহ্ দুষ্কৃতিকারী সম্প্রদায়কে সৎপথ প্রদর্শন করেন না।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকল কাজের উপর দ্বীনী কাজকে প্রাধান্য দেওয়ার তৌফিক দান করুক আমিন
মহান আল্লাহ তায়ালা আপনার মেহনত কবুল করুন
আমিন
জাযাকাল্লাহু খায়রান (আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উওম প্রতিদান দান করুন)

[Muhammad bin maslama]

জানুওয়ারগুলো মুসলিমদের হত্যা করে খান্ত। হয়নি, বরং প্রতিনিয়ত আনন্দ উল্লাশ করছে!!!! আমি কি বলব ভেবে পাচ্ছি না। সে নাকি একাই এত পরিমাণ মুসলিম হত্যা করেছে! আর আমরা মুসলিমরা কম্বলের নিচে শুয়ে আরামছে জান্নাতে যাওয়ার মিথ্যা আকাঙ্ক্ষা করছি!!!! তারা আমাদের মুসলিমদের লাশের উপরে প্রস্রাব করে দিচ্ছে! আর আমরা তাদের দেওয়া চুক্ষু চিকিৎসা নিচ্ছি!!! সাথে ৩০০টাকা করে গিফট!!! এতেই বাংলার আলিমরা মহা খুশি। লজ্জা হওয়া উচিত। একজন মুখলিছ মুসলিম কখনো কুফফারদের অনুদান গ্রহণ করতে পারে না। তারা এভাবেই তাদের নষ্ট ধর্মের প্রতি মানুষদের দাওয়াহ দিয়ে যাচ্ছে।