রোহিঙ্গা নারীদের বিবাহ নিয়ে প্রথম আলোর ঘৃণ্য রিপোর্ট প্রকাশ!
রোহিঙ্গা ইস্যু একটা ফিল্টার । এই ফিল্টারে চেতনাওয়ালারা আটকে গেছে। সেক্যুলার রা আটকে গেছে। যারা সারাদিন মানবতা-মানবধর্ম র কথা বলে তারা আটকে গেছে।
আন্তর্জাতিক চাপে জায়গা দিলেও, রোহিঙ্গা বোঝা বলে উল্লেখ করছে চেতনা। একজন মুসলিম কিভাবে আরেকজন মুসলিমকে ‘বোঝা’ পাবলিকলী বলতে পারে?
গাত্র দাহ বা নিতম্ব চুলকানী শুরু হয়ে গেছে প্রথম আলোর। বাংলাদেশের হাজার হাজার যুবক কত বিদেশী বিয়ে করছে কত খানে তার কোন ইয়ত্তা নেই। সেটা বৈধ নাকি বৈধ না , তা নিয়ে কোন মাথাব্যথা নেই। মাথাব্যথা একটাই, রোহিঙ্গাদের মুসলিমরা বিয়ে করতেছে কেন?
অথচ ”জীবন নাশের আশংকায় পালিয়ে আসা অসহায় মানুষগুলোর বারোটা মহিষ লুট করেছে দুই ইউপি মেম্বার।
বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা নারীর শেষ সম্বল তাদের কিছু গয়নাগাটি আর কোনোমতে রক্ষা পাওয়া সম্ভ্রম- লুটে নিয়েছে স্থানীয় যুবলীগের কতিপয় দ্বিপদী কুকুর।
তাদেরকে নিয়ে প্রথমআলো কোনো ব্যাঙ্গাত্মক বা আক্রমণাত্মক নিউজ ছেপেছে কি?”– ছাপেনি।
বরং রোহিঙ্গাদের বিয়ে করাকে উপহাস – বিদ্রূপ করে নোটিশ ছেপেছে
প্রথম আলো : ”সহযোগিতার নামে বিয়ের খাহেশ”, জাতিকে জানিয়েছে ‘আলো’ যে রোহিঙ্গাদের বিয়ে নাকি অবৈধ । অথচ ব্রাজিল-মালয়েশিয়া থেকে পালীয়ে আসা তরুণীরা যখন বাঙ্গালী ছেলেদের বিয়ে করতে এসেছে তখন আইনী বাধ্যবাধকতার কথা গুয়ের আলোর মাথায় আসেনি। কমেন্টে লিংক।
বিশেষ দোয়া: হে আল্লাহ, মায়ানমারের ওইসব বর্বর লোকগুলো যাদের কারণে রোহিঙ্গাদের আজ এই অবস্থা, তাদের হাশর আর প্রথম আলো ও ‘প্রথম আলো’র চেতনায় উজ্জীবিত লোকগুলোর হাশর ও পরবর্তী পরিণতি আপনি এক করিয়েন। আমীন।
প্রথম আলো ও সেক্যুলারদের সত্যিকারের প্রবলেম : আসলে রোহিঙ্গা একটু ধার্মিক মুসলিম। দেশে ধার্মিক মুসলিমদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাক তা এরা চায়না। এরা চায় নাস্তিকতা-সেক্যুলারিজমের প্রচার প্রসার: তার পথে রোহিঙ্গারা একটা বড় বাধা হবে ভবিষ্যতে : এইটা হল প্রবলেম।
পুনশ্চ: আবারও জোর দিয়ে বলি: রোহি্ঙ্গা ইস্যু কিন্তু একটা ফিল্টার। কারা কারা ইসলামবিদ্বেষী সহজেই এই ফিল্টারে মেপে ফেলতে পারেন। একেবারে সহীহ রেজাল্ট পাবেন।
জাফর ইকবাল-আনিসুলহক(প্রথমআলো লেখক)-সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী-আরিফজেবতিক -অমিপিয়াল-সুলতানা কামাল-গজা মঞ্চ-ফজলে আবেদ-সৈয়দ মকবুল সহ সকল সহ সেক্যুলার গন : কি এপ্রোচে কথা বলে একটু দেখুন। নাস্তিকগণ কি এপ্রোচে কথা বলে দেখুন। সারাদিন তো মানবতার গান গায়। এখন মানবতা কই গেল ? লুঙ্গি খুলে গেছে দাদা। লেঞ্জা ইজ ভেরী ডিফিকাল্ট টু হাইড…..
রোহিঙ্গা ইস্যু একটা ফিল্টার । এই ফিল্টারে চেতনাওয়ালারা আটকে গেছে। সেক্যুলার রা আটকে গেছে। যারা সারাদিন মানবতা-মানবধর্ম র কথা বলে তারা আটকে গেছে।
আন্তর্জাতিক চাপে জায়গা দিলেও, রোহিঙ্গা বোঝা বলে উল্লেখ করছে চেতনা। একজন মুসলিম কিভাবে আরেকজন মুসলিমকে ‘বোঝা’ পাবলিকলী বলতে পারে?
গাত্র দাহ বা নিতম্ব চুলকানী শুরু হয়ে গেছে প্রথম আলোর। বাংলাদেশের হাজার হাজার যুবক কত বিদেশী বিয়ে করছে কত খানে তার কোন ইয়ত্তা নেই। সেটা বৈধ নাকি বৈধ না , তা নিয়ে কোন মাথাব্যথা নেই। মাথাব্যথা একটাই, রোহিঙ্গাদের মুসলিমরা বিয়ে করতেছে কেন?
অথচ ”জীবন নাশের আশংকায় পালিয়ে আসা অসহায় মানুষগুলোর বারোটা মহিষ লুট করেছে দুই ইউপি মেম্বার।
বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা নারীর শেষ সম্বল তাদের কিছু গয়নাগাটি আর কোনোমতে রক্ষা পাওয়া সম্ভ্রম- লুটে নিয়েছে স্থানীয় যুবলীগের কতিপয় দ্বিপদী কুকুর।
তাদেরকে নিয়ে প্রথমআলো কোনো ব্যাঙ্গাত্মক বা আক্রমণাত্মক নিউজ ছেপেছে কি?”– ছাপেনি।
বরং রোহিঙ্গাদের বিয়ে করাকে উপহাস – বিদ্রূপ করে নোটিশ ছেপেছে
প্রথম আলো : ”সহযোগিতার নামে বিয়ের খাহেশ”, জাতিকে জানিয়েছে ‘আলো’ যে রোহিঙ্গাদের বিয়ে নাকি অবৈধ । অথচ ব্রাজিল-মালয়েশিয়া থেকে পালীয়ে আসা তরুণীরা যখন বাঙ্গালী ছেলেদের বিয়ে করতে এসেছে তখন আইনী বাধ্যবাধকতার কথা গুয়ের আলোর মাথায় আসেনি। কমেন্টে লিংক।
বিশেষ দোয়া: হে আল্লাহ, মায়ানমারের ওইসব বর্বর লোকগুলো যাদের কারণে রোহিঙ্গাদের আজ এই অবস্থা, তাদের হাশর আর প্রথম আলো ও ‘প্রথম আলো’র চেতনায় উজ্জীবিত লোকগুলোর হাশর ও পরবর্তী পরিণতি আপনি এক করিয়েন। আমীন।
প্রথম আলো ও সেক্যুলারদের সত্যিকারের প্রবলেম : আসলে রোহিঙ্গা একটু ধার্মিক মুসলিম। দেশে ধার্মিক মুসলিমদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাক তা এরা চায়না। এরা চায় নাস্তিকতা-সেক্যুলারিজমের প্রচার প্রসার: তার পথে রোহিঙ্গারা একটা বড় বাধা হবে ভবিষ্যতে : এইটা হল প্রবলেম।
পুনশ্চ: আবারও জোর দিয়ে বলি: রোহি্ঙ্গা ইস্যু কিন্তু একটা ফিল্টার। কারা কারা ইসলামবিদ্বেষী সহজেই এই ফিল্টারে মেপে ফেলতে পারেন। একেবারে সহীহ রেজাল্ট পাবেন।
জাফর ইকবাল-আনিসুলহক(প্রথমআলো লেখক)-সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী-আরিফজেবতিক -অমিপিয়াল-সুলতানা কামাল-গজা মঞ্চ-ফজলে আবেদ-সৈয়দ মকবুল সহ সকল সহ সেক্যুলার গন : কি এপ্রোচে কথা বলে একটু দেখুন। নাস্তিকগণ কি এপ্রোচে কথা বলে দেখুন। সারাদিন তো মানবতার গান গায়। এখন মানবতা কই গেল ? লুঙ্গি খুলে গেছে দাদা। লেঞ্জা ইজ ভেরী ডিফিকাল্ট টু হাইড…..
Comment