হাজ্জাজ বিন ইউসুফের মত জালিমও এক সিন্ধু বোনের কান্না সইতে না পেরে স্বীয় জামাতাকে রণবেশে পাঠিয়েছিল সিন্ধু বন্দরে। সতের বছরের যুবক মুহাম্মদ বিন কাসিম দেখিয়েছিল বোন অপমানের বদলা। উড্ডীন করেছিল শান্তির পতাকা সিংহল সিন্ধুর উপাত্যকায়।
আমার আরাকানী বোন। তুমি লুটিয়েছো সেজদায়। কর্দমাক্ত জমিনে। তোমার শাহাদাত। তোমার আত্ম বিসর্জন আমাকে তোমাকে বাঁচানোর তাগিতে এখনো জালিমের টুটি চেপে ধরার তীব্রাকাংখা জাগরিত করেনি। তোমার রক্তের প্রতিশোধে আমার রক্ত এখনো টগবগিয়ে উঠেনি।
এমন অথর্বের জন্য তোমার ভাই পরিচয়ের অধিকার নেই। থাকতে পারে না।
আমাকে মাফ করো না। আমি মাফ পেতে পারি না। আমার কলারটা ধরার অধিকার তোমার আছে। ধিক্কার দেবার হক তুমি পেয়েই গেল।
আহ! কী শব্দে নিজেকে ধিক্কার জানাই?
ও মালিক! শিয়ালের শতবর্শী হায়াতের চেয়ে সিংহের একদিনের জিন্দেগী দান কর! ক্ষমা কর অধমেরে।
Comment