সম্প্রতি বার্মায় মুসলিম গণহত্যার ব্যাপারে বিবৃতি দিয়েছেন বিশ্বব্যাপী জিহাদিদের মুল নেতৃত্ব ইমারতে ইসলামী আফগানিস্তান, যারা তালেবান নামে-ই সারা বিশ্বে পরিচিত। উক্ত বিবৃতিতে বার্মার মুসলমানদের উদ্ধার করাসহ সব ধরণের সহযোগিতায় এগিয়ে আসার আহবান জানিয়েছেন তালেবান কর্তৃপক্ষ। আমরা পাঠকদের জন্য বার্তাটির অনুবাদ পেশ করছি।
বার্মিজ সেনাবাহিনী এবং আদিবাসী চরমপন্থী বৌদ্ধরা আবার জাতিগত শুদ্ধি, ঘরে আগুন জ্বালিয়ে মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মুসলমানদের উৎখাত শুরু করেছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে যে ঈদুল আযহার পবিত্র দিনেও বার্মিজ সেনাবাহিনী মুসলমানদের গ্রামে হামলা করেছে। সত্তর হাজার ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও হাজার হাজার নিপীড়িত মুসলমানদের বাস্তুচ্যুত করেছে যাদের বেশিরভাগই নারী, শিশু, বয়স্ক এবং বেসামরিক নাগরিক। মুসলিম রাষ্ট্রসমূহের যেসব সরকার, সংস্থা, মিডিয়া এবং ব্যক্তিগতভাবে যাদের কন্ঠ বার্মার মুসলমানদের জন্য উচ্চকিত হয়েছে আমরা তাদের স্বাগত জানাচ্ছি।
অনুরূপভাবে বিশ্বব্যাপী মুসলিমদেরকে বলি, আপনাদের এই নিপীড়িত ভাইদের ভুলে যাবেন না। প্রতিরক্ষা, উদ্ধার, আশ্রয়স্থল এবং তাদের প্রতি সব ধরনের সাহায্যের জন্য আপনার কোমর বেধে নেমে পড়ুন এবং তাদের প্রতি চূড়ান্ত পর্যায়ের ইসলামী সহানুভূতি সঞ্চালন করুন।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো বার্মার মুসলমানদের গণহত্যার ব্যাপারটি সঠিকভাবে সম্প্রচার করেনি এবং তাদের মানবাধিকার রক্ষাকবচও কোন গুরুত্ব প্রদান করেনি। এটা শুধুমাত্র অসমীচিন, দুঃখজনকই নয় বরং চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে বিবেচিত হবে।
মুসলমানরা একে অপরের ভাই।
মানবাধিকার এর দাবীদারদের কাছ থেকে সহায়তার জন্য অপেক্ষা করবেন না, বরং বার্মার নিপীড়িত মুসলিমদেরকে আপনার নিজস্ব উপায়ে সাহায্য করুন।সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে তাদের পরিত্রাণের জন্য প্রার্থনা করুন। আপনার সম্পদ, জীবন এবং জিহ্বা দিয়ে তাদের সমর্থন করুন এবং তাদের অত্যাচারিত হওয়ার আওয়াজ বৃদ্ধি করুন যাতে নিপীড়নের ছায়া তাদের মাথা থেকে তুলে নেওয়া হয়।
ইমারাতে ইসলামিয়াহ আফগানিস্তান
১৩/১২/১৪৩৮
০৪/০৯/২০১৭
বার্মিজ সেনাবাহিনী এবং আদিবাসী চরমপন্থী বৌদ্ধরা আবার জাতিগত শুদ্ধি, ঘরে আগুন জ্বালিয়ে মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মুসলমানদের উৎখাত শুরু করেছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে যে ঈদুল আযহার পবিত্র দিনেও বার্মিজ সেনাবাহিনী মুসলমানদের গ্রামে হামলা করেছে। সত্তর হাজার ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও হাজার হাজার নিপীড়িত মুসলমানদের বাস্তুচ্যুত করেছে যাদের বেশিরভাগই নারী, শিশু, বয়স্ক এবং বেসামরিক নাগরিক। মুসলিম রাষ্ট্রসমূহের যেসব সরকার, সংস্থা, মিডিয়া এবং ব্যক্তিগতভাবে যাদের কন্ঠ বার্মার মুসলমানদের জন্য উচ্চকিত হয়েছে আমরা তাদের স্বাগত জানাচ্ছি।
অনুরূপভাবে বিশ্বব্যাপী মুসলিমদেরকে বলি, আপনাদের এই নিপীড়িত ভাইদের ভুলে যাবেন না। প্রতিরক্ষা, উদ্ধার, আশ্রয়স্থল এবং তাদের প্রতি সব ধরনের সাহায্যের জন্য আপনার কোমর বেধে নেমে পড়ুন এবং তাদের প্রতি চূড়ান্ত পর্যায়ের ইসলামী সহানুভূতি সঞ্চালন করুন।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো বার্মার মুসলমানদের গণহত্যার ব্যাপারটি সঠিকভাবে সম্প্রচার করেনি এবং তাদের মানবাধিকার রক্ষাকবচও কোন গুরুত্ব প্রদান করেনি। এটা শুধুমাত্র অসমীচিন, দুঃখজনকই নয় বরং চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে বিবেচিত হবে।
মুসলমানরা একে অপরের ভাই।
মানবাধিকার এর দাবীদারদের কাছ থেকে সহায়তার জন্য অপেক্ষা করবেন না, বরং বার্মার নিপীড়িত মুসলিমদেরকে আপনার নিজস্ব উপায়ে সাহায্য করুন।সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে তাদের পরিত্রাণের জন্য প্রার্থনা করুন। আপনার সম্পদ, জীবন এবং জিহ্বা দিয়ে তাদের সমর্থন করুন এবং তাদের অত্যাচারিত হওয়ার আওয়াজ বৃদ্ধি করুন যাতে নিপীড়নের ছায়া তাদের মাথা থেকে তুলে নেওয়া হয়।
ইমারাতে ইসলামিয়াহ আফগানিস্তান
১৩/১২/১৪৩৮
০৪/০৯/২০১৭
Comment