আফগানিস্তানের নাম কুফফারদের মনে আতংক ধরিয়ে দেয়।দেবেই না কেন?! এই গত পরশু রাতেই মাত্র দুটি প্রদেশেই তাদের ৭৬ কাপুরুষ সেনা জাহান্নামে। আর এই কাপুরুষেরা মুজাহিদগণের সাথে পেরে না ওঠে তাদের হিংস্র চোখ ফেলে সাধারণ জনতার উপর। নিম্নে আপনারা গত পরশু রাতে দুটি প্রদেশে কুফফার সেনাদের উপর করা মুজাহিদগণের হামলার বিবরণ দেখুন-
আফগানিস্তানের কান্দাহারে চলমান “অপারেশন মানসুরি”তে গত পরশু রাতে মাইওয়ান্দ জেলার খাক চুপান এলাকা এবং মানডুজু ক্যাম্পে হেরাত প্রদেশে যাওয়ার রোডের পাশের এ এন পি এবং এ এল পি চেকপোস্টগুলোর উপর মুজাহিদগণ হামলা চালিয়েছেন। হামলাটি মধ্যরাত পর্যন্ত স্থায়ী হয় । এতে, ৪জন প্রধান কমান্ডার- রাজিক, শিন খালি, হায়াত এবং গোলালাই-সহ ৪৬ পুতুলসেনাকে নিহত করার পর ৩টি চেকপোস্ট সম্পূর্ণভাবে পদদলিত হয়। এই হামলায় ৪টি এপিসি , ৬টি রেঞ্জার পিকআপ এবং আরেকটি যানবাহন ধ্বংস করা হয় ।আর বাকি পুতুলসেনারা মৃতদেহগুলো ফেলে রেখে পলায়ন করতে বাধ্য হয়।মুজাহিদগণ ৯০০০ রাউন্ড গুলিসহ একটি Dshk বন্দুক, ৯টি পিকেএম মেশিনগান, ৩৬ রাউন্ড গোলা সহ ৪টি আরপিজি লাঞ্চার, ২৪টি রাইফেল, ২টি পিস্তল, ২টি বিনুকোলার(দূরবীন জাতীয়) এবং আরো অন্যান্য সামগ্রী গণিমত লাভ করেন। জানা গেছে, এই অপারেশনে ৬জন মুজাহিদ আহত এবং ২জন শাহাদাত বরণ করেছেন।
অন্যদিকে দেশটির ফারাহ প্রদেশে চলমান অপারেশন মানসুরিতে গত পরশু রাতেই বালা বালুক এবং পোশত রড জেলায় মুজাহিদগণ শত্রুদের উপর হামলা করেছেন। এতে, পোশত রড জেলার খাতাওয়ান এলাকায় ৮ এ এন এ এবং পুলিশ নিহত হয়েছে। ৪টি রাইফেল, একটি পিকেএম মেশিনগান, ১টি আরপিজি লাঞ্চার এবং আরো অন্যান্য সামগ্রী মুজাহিদগণ গণিমত লাভ করেছেন।
একইভাবে, বালা বালুক জেলার কাল কালা, পোলচাক এবং শেওয়ান এলাকায় কমপক্ষে ২২ শত্রু সদস্য নিহত হয়েছে। সেখানেও মুজাহিগণ একটি মর্টার টিউব, ১টি এসপিজি-৯, ১টি আরপিজি লাঞ্চার, ২টি পিকেএম মেশিনগান, ১০টি রাইফেলসহ প্রচুর গণিমত লাভ করেছেন। জানা গেছে, সমগ্র অপারেশনটিতে ৩জন মুজাহিদ আহত এবং আরো একজন শাহাদাত লাভ করেছেন। শত্রুরা প্রতিবারের মতই রুকাইন এলাকায়ও সাধারণ জনতাকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে এবং এতে ২জন স্থানীয় লোক আহত এবং আরো তিনজন শহীদ হয়েছেন।
আফগানিস্তানের কান্দাহারে চলমান “অপারেশন মানসুরি”তে গত পরশু রাতে মাইওয়ান্দ জেলার খাক চুপান এলাকা এবং মানডুজু ক্যাম্পে হেরাত প্রদেশে যাওয়ার রোডের পাশের এ এন পি এবং এ এল পি চেকপোস্টগুলোর উপর মুজাহিদগণ হামলা চালিয়েছেন। হামলাটি মধ্যরাত পর্যন্ত স্থায়ী হয় । এতে, ৪জন প্রধান কমান্ডার- রাজিক, শিন খালি, হায়াত এবং গোলালাই-সহ ৪৬ পুতুলসেনাকে নিহত করার পর ৩টি চেকপোস্ট সম্পূর্ণভাবে পদদলিত হয়। এই হামলায় ৪টি এপিসি , ৬টি রেঞ্জার পিকআপ এবং আরেকটি যানবাহন ধ্বংস করা হয় ।আর বাকি পুতুলসেনারা মৃতদেহগুলো ফেলে রেখে পলায়ন করতে বাধ্য হয়।মুজাহিদগণ ৯০০০ রাউন্ড গুলিসহ একটি Dshk বন্দুক, ৯টি পিকেএম মেশিনগান, ৩৬ রাউন্ড গোলা সহ ৪টি আরপিজি লাঞ্চার, ২৪টি রাইফেল, ২টি পিস্তল, ২টি বিনুকোলার(দূরবীন জাতীয়) এবং আরো অন্যান্য সামগ্রী গণিমত লাভ করেন। জানা গেছে, এই অপারেশনে ৬জন মুজাহিদ আহত এবং ২জন শাহাদাত বরণ করেছেন।
অন্যদিকে দেশটির ফারাহ প্রদেশে চলমান অপারেশন মানসুরিতে গত পরশু রাতেই বালা বালুক এবং পোশত রড জেলায় মুজাহিদগণ শত্রুদের উপর হামলা করেছেন। এতে, পোশত রড জেলার খাতাওয়ান এলাকায় ৮ এ এন এ এবং পুলিশ নিহত হয়েছে। ৪টি রাইফেল, একটি পিকেএম মেশিনগান, ১টি আরপিজি লাঞ্চার এবং আরো অন্যান্য সামগ্রী মুজাহিদগণ গণিমত লাভ করেছেন।
একইভাবে, বালা বালুক জেলার কাল কালা, পোলচাক এবং শেওয়ান এলাকায় কমপক্ষে ২২ শত্রু সদস্য নিহত হয়েছে। সেখানেও মুজাহিগণ একটি মর্টার টিউব, ১টি এসপিজি-৯, ১টি আরপিজি লাঞ্চার, ২টি পিকেএম মেশিনগান, ১০টি রাইফেলসহ প্রচুর গণিমত লাভ করেছেন। জানা গেছে, সমগ্র অপারেশনটিতে ৩জন মুজাহিদ আহত এবং আরো একজন শাহাদাত লাভ করেছেন। শত্রুরা প্রতিবারের মতই রুকাইন এলাকায়ও সাধারণ জনতাকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে এবং এতে ২জন স্থানীয় লোক আহত এবং আরো তিনজন শহীদ হয়েছেন।
Comment