পাকিস্তানী সেনাদের উপর তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের হামলায় ২দিনে নাপাক সেনা আহত-নিহত সংখ্যা প্রায় ৩০ ।। মুজাহিদগণের প্রচুর পরিমাণে গণিমত লাভ।
।
তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের স্থানীয় মুখপাত্রের বরাতে গত ১১ এবং ১২ ই নভেম্বরের সংবাদসমূহ:
মিরার এলাকায় বানু থেকে যানিখেল রোডে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর ডাটসোন পিকআপ ট্র্যাকে একটি মোটরসাইকেলে রিমোট নিয়ন্ত্রিত বোমা লাগিয়ে হামলা করা হয়েছে। এতে, ৭ জন ভাড়াটে সেনা নিহত হয়েছে ও আরো ২ জন গুরুতরভাবে আহত হয়েছে এবং ট্র্যাকটি বিধ্বস্ত হয়েছে।
চারতনায় মুহমান্দ এজেন্সির সেক্টরের অধীন পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর চারটি চেকপোস্টে গত ১১ ই নভেম্বর রাতে তেহরিকে তালেবান মুজাহিদগণের এক বিশেষ ইউনিট (এম এস জি-MSG) হামলা করেছেন।৪ ভাড়াটে সেনা চেকপোস্ট রক্ষা করার জন্য এসে একটি মিসাইলের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়ে প্রথম ধাপেই জাহান্নামে পৌছে গেছে। জানা গেছে, যুদ্ধটি দীর্ঘ সময় ধরে চলেছিল এবং এতে শত্রুরা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়।
১১ই নভেম্বরে চোরাইমাল গ্রহণ করার জন্য তেহসিল লুআই মামুন্দ বাজুর এজেন্সির কাটকট সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ২টি পোস্ট নির্মাণ করেছিল। পরের দিন তেহরিকে তালেবানের মুজাহিদগণ পোস্টগুলোতে হামলা করেন এবং সেনাবাহিনীর কাপুরুষ পারসোনালেরা প্রতিরক্ষা করতে সক্ষম না হওয়ায় সাহায্যের জন্য চিৎকার করতে করতে পলায়ন করে। ফলস্বরূপ মুজাহিদগণ উভয় পোস্টই অধিকার করেন। এই হামলায় মুজাহিদগণ একটি রকেট লাঞ্চার, ১৫টি রকেট, ১টি এল এম জি বন্দুক এবং খাদ্যসামগ্রী গণিমত হিসেবে লাভ করেন।
পরে, প্রতিবারের ন্যায়, কাপুরুষ সেনাবাহিনী গ্রামবাসীর উপর বাছবিচারহীন গুলিবর্ষণ শুরু করে যার ফলে গ্রামবাসীরা তাদের জিনিসপত্র নিয়ে অন্য স্থানে চলে যায়।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার রহমতে কোনো মুজাহিদ আহত হননি, যাইহোক, কিছু সেনা পারসোনাল নিহত বা আহত হয়েছিল এবং এখন অবধি পোস্টগুলো মুজাহিদগণের নিয়ন্ত্রণে আছে।
তেহরিকে তালেবানের মুজাহিদগণ আরো একবার পাকিস্তানী মুরতাদ সেনাবাহিনীর উপর বাজোর এজেন্সিতে হামলা করে ১০ জন ভাড়াটে বদমাশকে জাহান্নামে পাঠান। গোপন সংবাদে তেহরিকে তালেবানের মুজাহিদগণ জানতে পারেন যে ভাড়াটে সেনাদল সীমান্ত এলাকা পর্যবেক্ষণ করতে আসছে। তাই মুজাহিদগণ সমগ্র এলাকা ঘেরাও দিয়ে রাখেন এবং কাপুরুষদের আসার অপেক্ষায় থাকেন । মধ্যরাতে দুইজন মুজাহিদ ভাড়াটে সেনাদেরকে অতর্কিত হামলা করেন এবং তাদের কয়েকজনকে গুরুতর আহত করার পাশাপাশি অধিকাংশকে জাহান্নামে পাঠান। মুজাহিদগণ প্রচুর পরিমাণে গণিমত লাভ করেন এবং এই হামলায় একজন মুজাহিদও শাহাদাত বরণ করেছেন, আরেকজন সামান্য আহত হয়েছেন।
মুজাহিদগণ এবং আমেরিকান ইসলাম বিরোধী কাপুরুষ সেনাদের মাঝে ঐ যুদ্ধ এখনো চলমান আছে।
।
তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের স্থানীয় মুখপাত্রের বরাতে গত ১১ এবং ১২ ই নভেম্বরের সংবাদসমূহ:
মিরার এলাকায় বানু থেকে যানিখেল রোডে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর ডাটসোন পিকআপ ট্র্যাকে একটি মোটরসাইকেলে রিমোট নিয়ন্ত্রিত বোমা লাগিয়ে হামলা করা হয়েছে। এতে, ৭ জন ভাড়াটে সেনা নিহত হয়েছে ও আরো ২ জন গুরুতরভাবে আহত হয়েছে এবং ট্র্যাকটি বিধ্বস্ত হয়েছে।
চারতনায় মুহমান্দ এজেন্সির সেক্টরের অধীন পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর চারটি চেকপোস্টে গত ১১ ই নভেম্বর রাতে তেহরিকে তালেবান মুজাহিদগণের এক বিশেষ ইউনিট (এম এস জি-MSG) হামলা করেছেন।৪ ভাড়াটে সেনা চেকপোস্ট রক্ষা করার জন্য এসে একটি মিসাইলের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়ে প্রথম ধাপেই জাহান্নামে পৌছে গেছে। জানা গেছে, যুদ্ধটি দীর্ঘ সময় ধরে চলেছিল এবং এতে শত্রুরা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়।
১১ই নভেম্বরে চোরাইমাল গ্রহণ করার জন্য তেহসিল লুআই মামুন্দ বাজুর এজেন্সির কাটকট সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ২টি পোস্ট নির্মাণ করেছিল। পরের দিন তেহরিকে তালেবানের মুজাহিদগণ পোস্টগুলোতে হামলা করেন এবং সেনাবাহিনীর কাপুরুষ পারসোনালেরা প্রতিরক্ষা করতে সক্ষম না হওয়ায় সাহায্যের জন্য চিৎকার করতে করতে পলায়ন করে। ফলস্বরূপ মুজাহিদগণ উভয় পোস্টই অধিকার করেন। এই হামলায় মুজাহিদগণ একটি রকেট লাঞ্চার, ১৫টি রকেট, ১টি এল এম জি বন্দুক এবং খাদ্যসামগ্রী গণিমত হিসেবে লাভ করেন।
পরে, প্রতিবারের ন্যায়, কাপুরুষ সেনাবাহিনী গ্রামবাসীর উপর বাছবিচারহীন গুলিবর্ষণ শুরু করে যার ফলে গ্রামবাসীরা তাদের জিনিসপত্র নিয়ে অন্য স্থানে চলে যায়।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার রহমতে কোনো মুজাহিদ আহত হননি, যাইহোক, কিছু সেনা পারসোনাল নিহত বা আহত হয়েছিল এবং এখন অবধি পোস্টগুলো মুজাহিদগণের নিয়ন্ত্রণে আছে।
তেহরিকে তালেবানের মুজাহিদগণ আরো একবার পাকিস্তানী মুরতাদ সেনাবাহিনীর উপর বাজোর এজেন্সিতে হামলা করে ১০ জন ভাড়াটে বদমাশকে জাহান্নামে পাঠান। গোপন সংবাদে তেহরিকে তালেবানের মুজাহিদগণ জানতে পারেন যে ভাড়াটে সেনাদল সীমান্ত এলাকা পর্যবেক্ষণ করতে আসছে। তাই মুজাহিদগণ সমগ্র এলাকা ঘেরাও দিয়ে রাখেন এবং কাপুরুষদের আসার অপেক্ষায় থাকেন । মধ্যরাতে দুইজন মুজাহিদ ভাড়াটে সেনাদেরকে অতর্কিত হামলা করেন এবং তাদের কয়েকজনকে গুরুতর আহত করার পাশাপাশি অধিকাংশকে জাহান্নামে পাঠান। মুজাহিদগণ প্রচুর পরিমাণে গণিমত লাভ করেন এবং এই হামলায় একজন মুজাহিদও শাহাদাত বরণ করেছেন, আরেকজন সামান্য আহত হয়েছেন।
মুজাহিদগণ এবং আমেরিকান ইসলাম বিরোধী কাপুরুষ সেনাদের মাঝে ঐ যুদ্ধ এখনো চলমান আছে।
Comment