রোহিঙ্গা গণহত্যা সংক্রান্ত পোস্টগুলো সরিয়ে ফেলছে ফেসবুক। শুধু ছবি বা ভিডিও নয়; এমনকি এ বিষয়ক টেক্সটও মুছে দেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে ‘আরাকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মি’ (এআরএসএ)-কেও ‘বিপজ্জনক সংগঠন’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। সেইসঙ্গে এআরএসএ-এর প্রশংসা করা হয় এমন যে কোনো পোস্ট মুছে ফেলতে প্রতিষ্ঠানটির মডারেটরদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুর ও বর্বর হামলা সংক্রান্ত পোস্ট সেন্সর করছে ফেসবুক।
অথচ যে হায়েনারা হাজার হাজার মুসলিমকে হত্যা করেছে, লক্ষা লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলিমকে নিজ বাড়িঘর ফেলে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য করেছে তাদের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ফেসবুক। তাদেরকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে আখ্যায়িত করা বা তাদের কোনো পোস্ট মুছে দিতে রাজি নয় ফেসবুক।
বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী মোহাম্মদ আনওয়ার বলেন, ফেসবুক মত প্রকাশের স্বাধীনতা দমনের চেষ্টা করছে। তাদের কাছে বর্মী শাসকগোষ্ঠীর গণহত্যা যেন কৌতুক বা মজা করার মতো কোনো বিষয়।
আয়ারল্যান্ডভিত্তিক একজন রোহিঙ্গা অ্যাক্টিভিস্ট মোহাম্মদ রফিক। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা গ্রামগুলোতে হত্যাযজ্ঞের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করার পর গত ২৮ আগস্ট তার অ্যাকাউন্ট স্থগিত করে দেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুর ও বর্বর হামলা সংক্রান্ত পোস্ট সেন্সর করছে ফেসবুক।
অথচ যে হায়েনারা হাজার হাজার মুসলিমকে হত্যা করেছে, লক্ষা লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলিমকে নিজ বাড়িঘর ফেলে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য করেছে তাদের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে ফেসবুক। তাদেরকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে আখ্যায়িত করা বা তাদের কোনো পোস্ট মুছে দিতে রাজি নয় ফেসবুক।
বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী মোহাম্মদ আনওয়ার বলেন, ফেসবুক মত প্রকাশের স্বাধীনতা দমনের চেষ্টা করছে। তাদের কাছে বর্মী শাসকগোষ্ঠীর গণহত্যা যেন কৌতুক বা মজা করার মতো কোনো বিষয়।
আয়ারল্যান্ডভিত্তিক একজন রোহিঙ্গা অ্যাক্টিভিস্ট মোহাম্মদ রফিক। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা গ্রামগুলোতে হত্যাযজ্ঞের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করার পর গত ২৮ আগস্ট তার অ্যাকাউন্ট স্থগিত করে দেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
Comment