পাকিস্তান
পাকিস্তানের সীমান্তে আবারো হামলা । তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের দায় স্বীকার।।
পুরো বিশ্বের ন্যায় পাকিস্তানেও কাফেরদের সাথে লড়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের মুজাহিদীন, গেরিলা হামলার মাধ্যমে কাফেরদেরকে উচিৎ শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের মুজাহিদীন, পাকিস্তানের মুজাহিদদের সংগঠন তেহরিকে তালেবান প্রায়ই পাকিস্তানের সীমান্তের চেকপোস্টে হামলা করে থাকে,প্রতিবারের ন্যায় এবারও চেকপোস্টে হামলার দায় স্বীকার করেছে, তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মুখপাত্র, মুহাম্মদ খুরাসানী এক টেলিগ্রাম বার্তায় বলেন, তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের msg কমান্ডারগণ, আজ সকাল প্রায় ১১টার দিকে, মাহমন্দ এজেন্সির চার্টনিয়ার স্যার আমলোকোটোক সীমান্ত এলাকায় ৩টি পাকিস্তানী চেকপোস্টে হালকা ও ভারী অস্ত্র দ্বারা হামলা করেছে, ফলে নাপাক বাহিনী জানমালের বড় ধরণের ক্ষতির মুখে পড়েছে, আর মুজাহিদীন নিরাপদ অাশ্রয়ে ফিরে এসেছেন, আলহামদুলিল্লাহ
খোরাসানে বিজয় ধ্বনি বেজে ওঠবে অচিরেই ইনশাআল্লাহ; তিন দিনে শত্রুদের আহত-নিহত শতাধিক , বেসামরিকদের উপর হামলা কাপুরুষ শত্রুবাহিনীর।
আফগানিস্তানের হেরাত প্রদেশে চলমান অপারেশন মানসুরিতে গত ২০ নভেম্বর রাতে দেশীয় গাদ্দারদের সহযোগিতায় বিদেশী শত্রুরা যখন শিন্দান্দ জেলার শারা আবাদ এলাকায় হামলা করে ২ গ্রামবাসীকে শহীদ করে মুজাহিদগণ তাদেরকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। বিস্তারিত বিবরণে জানা যায়, মিসাইলটি যৌথ শত্রুসেনাদের ভেতরে সজোরে আঘাত হানে, ফলে ২ কমান্ডোর পাশাপাশি এক বিদেশী শত্রু নিহত হয়েছে।উল্লেখ্য যে ঐ কথিত এলাকায় একজন শাহাদাত অন্বেষণকারী বীর মুজাহিদ একটি হামলায় ২ আমেরিকান এবং ৩ এএসএফ সেনাকে নিহত করেছেন।
ঐ রাতেই একই প্রদেশের গুরলান জেলার চাকাও এলাকায় প্রায় দুই ঘন্টা যাবৎ চলা একটি তীব্র বন্দুকযুদ্ধের পর মুজাহিদগণ একটি ভাড়াটে চেকপোস্ট পদদলিত করে নিয়ন্ত্রণে নেন, এতে ৫ পুতুলসেনা নিহত হয়েছে এবং মুজাহিদগণ একটি পিকেএম মেশিনগান, ১টি আরপিজি লাঞ্চার, ৫টি রাইফেল এবং অন্যান্য যুদ্ধ সামগ্রী গণিমত লাভ করেছেন।] হেরাতের শিন্দান্দ জেলার বালা শাহর এলাকায় ২০ নভেম্বর স্থানীয় সময় বিকাল পাঁচটার দিকে একটি ভাড়াটে প্রহরী দলের উপর মুজাহিদগণ হামলা করেছেন, প্রায় ৪০মিনিট যাবৎ ঐ যুদ্ধ চলমান ছিল, এতে চার বন্দুকধারী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। শত্রুদের দাবি মুজাহিদগণ নাকি ঐ জেলায় হতাহতের শিকার হয়েছেন। তাদের এই দাবি চরম মিথ্যা। ঐ এলাকায় শত্রুদের বিমানহামলায় কতিপয় পুতুলসেনা নিহত এবং আহত হয়েছে ঐ জেলাটিতে।
এদিকে ফারাহ প্রদেশের সর কিল্লির বিশাল এলাকা ২০ নভেম্বর রাতে একটি চেকপোস্ট ছেড়ে শত্রুদের পালিয়ে যাওয়ার পর মুজাহিদগণের হাতে ঐ এলাকাটির পতন ঘটে। চলমান অপারেশন মানসুরিতে একই রাতে প্রদেশটির বাইক কিল্লিতে একটি ভাড়াটে চেকপোস্টে মুজাহিদগণ হামলা করেছেন।এতে চেকপোস্টটি পদদলিত হয়, ৮ পুতুলসেনা নিহত এবং আরো ৬ সেনাআহত হয় এবং ২টি রেঞ্জার পিকআপ ধ্বংস করা হয়। উল্লেখ্য যে একটি ডিএসএইচকে বন্দুক , ৫টি রাইফেল এবং অন্যান্য সামগ্রী ঐ পোস্ট থেকে উদ্ধার করা হয়।ঐ অপরেশনে ২ জন মুজাহিদ আহত এবং আরো এজকজন শাহাতাদের অমীয় সুধা পান করেছেন।
জাবুলের আর্ঘান্দাব জেলার কেইচি এলাকায় গতকাল সকাল নয়টার দিকে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুই চাটুকার নিহত হয়েছে। একই প্রদেশের শিনকি জেলার পেশি ব্যান্ড এলাকায় ২০ নভেম্বর রাতে স্নাইপারের হামলায় কমপক্ষে ৬ ভাড়াটে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে নিহত হয়েছে। আরেকটি রিপোর্ট জানিয়েছে, একই দিনে বিকালবেলায় আর্ঘান্দাব জেলার বাঘ এলাকায় এক শত্রু প্রহরীদলকে মুজাহিদগণ আক্রমণ করার পর তাদের একটি রেঞ্জার পিকআপ ধ্বংস হয়। এতে, ভেতরে থাকা সকল বন্দুকধারী নিহত বা আহত হয়েছে।
অন্যদিকে কান্দাহার প্রদেশের খাকরেজ জেলার সেয়াহ স্যাং দারা এলাকায় একটি কৌশলগত মাইন হামলায় এক ভাড়াটে প্রহরীদলের ২ চাটুকার ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছে। কান্দাহার শহরের আরব পুলিশ স্টেশন পিডি১৫ এর নিকটে গতকাল মধ্যাহ্নে মুজাহিদগণের গেরিলা হামলায় এক উচ্চ পদস্থ এএনএ অফিসার গারান নিহত হয়েছে। ঐ কথিত অফিসার কমান্ডার আব্দুল রাজিকের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের অন্যতম একজন ছিল। একইভাবে বুলডাক জেলার তুরু এলাকায় মুজাহিদগণের বোমা হামলার কবলে পড়ে এক ভাড়াটে প্রহরী দল ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়। একই প্রদেশের জারহি জেলার হাওয়াজ মাদাদ এলাকায় পৌঁছা স্থানীয় মিলিশিয়া বাহিনী মুজাহিদগণের হামলার শিকার হয়ে তাদের এক কমান্ডারসহ ৬ সঙ্গীকে হারায় এবং আরো দুজন আহত হয়।
কান্দাহারের মাইওয়ান্দ জেলার ব্যান্ড তাইমুরে এলাকায় ২০ তারিখ রাতে আগ্রাসীরা বেসামরিক নাগরিকদের উপর বোমা হামলা করে যার ফলস্রুতিতে এক শিশু শহীদ হয়েছে এবং আরো ৬ জন আহত হয়েছেন।
ফারিয়াবের বালচেরাঘ জেলার নাইশার এলাকায় মুজাহিদগণের একটি গেরিলা হামলায় গতকাল দুপুর বেলায স্থানীয় দুই মিলিশিয়া সদস্য নিহত হয়েছে এবং তাদের ২টি রাইফেল জব্দ করা হয়েছে। ফারিয়াবের চিলগাজি জেলার আসফালান এলাকায় সোমবার স্থানীয় সময় বেলা ১ টার দিকে শত্রুরা বেসামরিক নাগরিকদের উপর বিমান হামলা করে । এতে, ৫ জন গ্রামবাসী আহত এবং ৪টি মোটরবাইক ধ্বংস হয়েছে। মুজাহিদগণের ব্যাপক হতাহতের দাবি তুলেছে শত্রুরা যা ভিত্তিহীন।
এদিকে হেলমান্দের গেরিশক জেলার সেইদানো এলাকায় একটি ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরিত হয়ে শত্রুদের একটি এপিসি ধ্বংস হয়েছে গত পরশু সকালে । এতে ভেতরে থাকা সকল বন্দুকধারী নিহত বা আহত হয়েছে। আরেকটি রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে ঐ জেলারই নাহর সিরাজ অঞ্চলের যাখচাল এলাকায় ২০ তারিখে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক বন্দুকধারী নিহত এবং আরো একজন আহত হয়েছে। অনুরূপভাবে, একই জেলার হাজী আব্দুল আজিজ পাম্প এলাকার নিকটে ঐ দিন রাতে হেরাত প্রদেশে যাওয়ার রোডে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক পুতুলসেনা নিহত হয়েছে।
নাদ আলী জেলার লয় বাঘ এলাকায় একটি চেকপোস্টের টাওয়ারে এক ভাড়াটে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে।একইভাবে নাওয়া জেলার নামরু এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে দুই পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছে এবং আরো একজন আহত হয়েছে। গেরিশক জেলার নাহর সিরাজ অঞ্চলের যাখচাল এলাকায় মাইন বিস্ফোরণে এক বন্দুকধারী নিহত হয়েছে।সবগুলো ঘটনা ঘটেছে ২০তারিখে। দাইশো জেলার কেন্দ্রের নিকটে বেসামরিক নাগরিকদের উঠোন এবং বাসস্থানে শত্রুরা গত পরশু রাতে বোমা হামলা করেছে। জানা গেছে ঐ এলাকায় শত্রুরা প্রায় বিশটি বোমা ফেলেছে যার ফলে কয়েকজন গ্রামবাসী শহীদ এবং আহত হয়েছেন পাশাপাশি অন্যান্য ক্ষতিসাধনও হয়েছে। গেরিশক জেলার সার ব্যান্ড এলাকায় স্নাইপারের আঘাতে কমপক্ষে ২ পুলিশ নিহত হয়েছে এবং আরো একজন আহত হয়েছে। অনুরূপভাবে , ঐ জেলারই কুনযাক এলাকায় একটি চেকপোস্টের টাওয়ারে অবস্থানকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে আরেক সেনা নিহত হয়েছে।ঘটনাদুটিই গত পরশু রাতে ঘটেছে। একই প্রদেশের সানজিন জেলার পানকেলি এলাকায় এক স্নাইপারের হামলায় মঙ্গলবার বিকালবেলায় এক বন্দুকধারী নিহত এবং আরো একজন মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।নাদআলী জেলার দুরাহি এলাকায় একটি চেকপোস্টের টাওয়ারে একই দিনে স্থানীয় সময় বেলা একটার দিকে এক বন্দুকধারী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে। এদিকে হেলমান্দের রাজধানী লশকরগাহের লয়ে হাদেরিয়ে এলাকায় গত পরশু রাতে হামলা করার জন্য পৌছা দেশীয় গাদ্দারদের মদদপ্রাপ্ত বিদেশী শত্রুবাহিনী মুজাহিদগণের হামলার শিকার হয়। এতে তাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। যাইহোক এই মুহূর্তে হতাহতের সঠিক পরিসংখ্যান অজানা।জানা গেছে, এই অপারেশনে দুইজন মুজাহিদও শাহাদাত বরণ করেছেন।শত্রুরা ঐ এলাকা থেকে পালিয়ে যাওয়ার পূর্বে দশজন গ্রামবাসীকে অপহরণ করেছে। একই প্রদেশের মার্জাহ জেলার কেন্দ্রের নিকটে মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল নয়টার দিকে ইসলামী ইমারতের এক বীর অনুপ্রবেশকারী মুজাহিদ মুহাম্মদ আজম খাদিম হেলমান্দী একটি চেকপোস্টে ঢুকে পড়ে শত্রুদের উপর গুলিবর্ষণ করতে থাকেন। বিস্তারিত বিবরণে জানা যায়, ঐ বীর মুজাহিদ ক্রসফায়ারে শহীদ হওয়ার পূর্বে কমপক্ষে ২৭ এএনএ এবং এএনপি সদস্যকে হত্যা করেছেন।উল্লেখ্য যে কিছুদিন আগে একই জেলার পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ভেতরে অনুপ্রবেশকারী আরেকজন বীর মুজাহিদের হামলায় কতিপয় পুতুলসেনা নিহত এবং আহত হয়েছিল।ঐ জেলায় এই অপারেশনগুলো শত্রুদের অপারেশনে কঠোরভাবে প্রভাব ফেলছে।
বাদঘিস জেলার মাকুর জেলার কুল উসতাদ এলাকায় একটি আইইডি বিস্ফোরণে গত ২০ তারিখ স্থানীয় সময় রাত সাড়ে সাতটার দিকে একটি ভাড়াটে রেঞ্জার চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায়। এর ফলে ভেতরে থাকা বন্দুকধারীরা
নিহত এবং আহত হয়েছে।
পাকিস্তানের সীমান্তে আবারো হামলা । তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের দায় স্বীকার।।
পুরো বিশ্বের ন্যায় পাকিস্তানেও কাফেরদের সাথে লড়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের মুজাহিদীন, গেরিলা হামলার মাধ্যমে কাফেরদেরকে উচিৎ শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের মুজাহিদীন, পাকিস্তানের মুজাহিদদের সংগঠন তেহরিকে তালেবান প্রায়ই পাকিস্তানের সীমান্তের চেকপোস্টে হামলা করে থাকে,প্রতিবারের ন্যায় এবারও চেকপোস্টে হামলার দায় স্বীকার করেছে, তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মুখপাত্র, মুহাম্মদ খুরাসানী এক টেলিগ্রাম বার্তায় বলেন, তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের msg কমান্ডারগণ, আজ সকাল প্রায় ১১টার দিকে, মাহমন্দ এজেন্সির চার্টনিয়ার স্যার আমলোকোটোক সীমান্ত এলাকায় ৩টি পাকিস্তানী চেকপোস্টে হালকা ও ভারী অস্ত্র দ্বারা হামলা করেছে, ফলে নাপাক বাহিনী জানমালের বড় ধরণের ক্ষতির মুখে পড়েছে, আর মুজাহিদীন নিরাপদ অাশ্রয়ে ফিরে এসেছেন, আলহামদুলিল্লাহ
খোরাসানে বিজয় ধ্বনি বেজে ওঠবে অচিরেই ইনশাআল্লাহ; তিন দিনে শত্রুদের আহত-নিহত শতাধিক , বেসামরিকদের উপর হামলা কাপুরুষ শত্রুবাহিনীর।
আফগানিস্তানের হেরাত প্রদেশে চলমান অপারেশন মানসুরিতে গত ২০ নভেম্বর রাতে দেশীয় গাদ্দারদের সহযোগিতায় বিদেশী শত্রুরা যখন শিন্দান্দ জেলার শারা আবাদ এলাকায় হামলা করে ২ গ্রামবাসীকে শহীদ করে মুজাহিদগণ তাদেরকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। বিস্তারিত বিবরণে জানা যায়, মিসাইলটি যৌথ শত্রুসেনাদের ভেতরে সজোরে আঘাত হানে, ফলে ২ কমান্ডোর পাশাপাশি এক বিদেশী শত্রু নিহত হয়েছে।উল্লেখ্য যে ঐ কথিত এলাকায় একজন শাহাদাত অন্বেষণকারী বীর মুজাহিদ একটি হামলায় ২ আমেরিকান এবং ৩ এএসএফ সেনাকে নিহত করেছেন।
ঐ রাতেই একই প্রদেশের গুরলান জেলার চাকাও এলাকায় প্রায় দুই ঘন্টা যাবৎ চলা একটি তীব্র বন্দুকযুদ্ধের পর মুজাহিদগণ একটি ভাড়াটে চেকপোস্ট পদদলিত করে নিয়ন্ত্রণে নেন, এতে ৫ পুতুলসেনা নিহত হয়েছে এবং মুজাহিদগণ একটি পিকেএম মেশিনগান, ১টি আরপিজি লাঞ্চার, ৫টি রাইফেল এবং অন্যান্য যুদ্ধ সামগ্রী গণিমত লাভ করেছেন।] হেরাতের শিন্দান্দ জেলার বালা শাহর এলাকায় ২০ নভেম্বর স্থানীয় সময় বিকাল পাঁচটার দিকে একটি ভাড়াটে প্রহরী দলের উপর মুজাহিদগণ হামলা করেছেন, প্রায় ৪০মিনিট যাবৎ ঐ যুদ্ধ চলমান ছিল, এতে চার বন্দুকধারী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। শত্রুদের দাবি মুজাহিদগণ নাকি ঐ জেলায় হতাহতের শিকার হয়েছেন। তাদের এই দাবি চরম মিথ্যা। ঐ এলাকায় শত্রুদের বিমানহামলায় কতিপয় পুতুলসেনা নিহত এবং আহত হয়েছে ঐ জেলাটিতে।
এদিকে ফারাহ প্রদেশের সর কিল্লির বিশাল এলাকা ২০ নভেম্বর রাতে একটি চেকপোস্ট ছেড়ে শত্রুদের পালিয়ে যাওয়ার পর মুজাহিদগণের হাতে ঐ এলাকাটির পতন ঘটে। চলমান অপারেশন মানসুরিতে একই রাতে প্রদেশটির বাইক কিল্লিতে একটি ভাড়াটে চেকপোস্টে মুজাহিদগণ হামলা করেছেন।এতে চেকপোস্টটি পদদলিত হয়, ৮ পুতুলসেনা নিহত এবং আরো ৬ সেনাআহত হয় এবং ২টি রেঞ্জার পিকআপ ধ্বংস করা হয়। উল্লেখ্য যে একটি ডিএসএইচকে বন্দুক , ৫টি রাইফেল এবং অন্যান্য সামগ্রী ঐ পোস্ট থেকে উদ্ধার করা হয়।ঐ অপরেশনে ২ জন মুজাহিদ আহত এবং আরো এজকজন শাহাতাদের অমীয় সুধা পান করেছেন।
জাবুলের আর্ঘান্দাব জেলার কেইচি এলাকায় গতকাল সকাল নয়টার দিকে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুই চাটুকার নিহত হয়েছে। একই প্রদেশের শিনকি জেলার পেশি ব্যান্ড এলাকায় ২০ নভেম্বর রাতে স্নাইপারের হামলায় কমপক্ষে ৬ ভাড়াটে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে নিহত হয়েছে। আরেকটি রিপোর্ট জানিয়েছে, একই দিনে বিকালবেলায় আর্ঘান্দাব জেলার বাঘ এলাকায় এক শত্রু প্রহরীদলকে মুজাহিদগণ আক্রমণ করার পর তাদের একটি রেঞ্জার পিকআপ ধ্বংস হয়। এতে, ভেতরে থাকা সকল বন্দুকধারী নিহত বা আহত হয়েছে।
অন্যদিকে কান্দাহার প্রদেশের খাকরেজ জেলার সেয়াহ স্যাং দারা এলাকায় একটি কৌশলগত মাইন হামলায় এক ভাড়াটে প্রহরীদলের ২ চাটুকার ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছে। কান্দাহার শহরের আরব পুলিশ স্টেশন পিডি১৫ এর নিকটে গতকাল মধ্যাহ্নে মুজাহিদগণের গেরিলা হামলায় এক উচ্চ পদস্থ এএনএ অফিসার গারান নিহত হয়েছে। ঐ কথিত অফিসার কমান্ডার আব্দুল রাজিকের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের অন্যতম একজন ছিল। একইভাবে বুলডাক জেলার তুরু এলাকায় মুজাহিদগণের বোমা হামলার কবলে পড়ে এক ভাড়াটে প্রহরী দল ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়। একই প্রদেশের জারহি জেলার হাওয়াজ মাদাদ এলাকায় পৌঁছা স্থানীয় মিলিশিয়া বাহিনী মুজাহিদগণের হামলার শিকার হয়ে তাদের এক কমান্ডারসহ ৬ সঙ্গীকে হারায় এবং আরো দুজন আহত হয়।
কান্দাহারের মাইওয়ান্দ জেলার ব্যান্ড তাইমুরে এলাকায় ২০ তারিখ রাতে আগ্রাসীরা বেসামরিক নাগরিকদের উপর বোমা হামলা করে যার ফলস্রুতিতে এক শিশু শহীদ হয়েছে এবং আরো ৬ জন আহত হয়েছেন।
ফারিয়াবের বালচেরাঘ জেলার নাইশার এলাকায় মুজাহিদগণের একটি গেরিলা হামলায় গতকাল দুপুর বেলায স্থানীয় দুই মিলিশিয়া সদস্য নিহত হয়েছে এবং তাদের ২টি রাইফেল জব্দ করা হয়েছে। ফারিয়াবের চিলগাজি জেলার আসফালান এলাকায় সোমবার স্থানীয় সময় বেলা ১ টার দিকে শত্রুরা বেসামরিক নাগরিকদের উপর বিমান হামলা করে । এতে, ৫ জন গ্রামবাসী আহত এবং ৪টি মোটরবাইক ধ্বংস হয়েছে। মুজাহিদগণের ব্যাপক হতাহতের দাবি তুলেছে শত্রুরা যা ভিত্তিহীন।
এদিকে হেলমান্দের গেরিশক জেলার সেইদানো এলাকায় একটি ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরিত হয়ে শত্রুদের একটি এপিসি ধ্বংস হয়েছে গত পরশু সকালে । এতে ভেতরে থাকা সকল বন্দুকধারী নিহত বা আহত হয়েছে। আরেকটি রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে ঐ জেলারই নাহর সিরাজ অঞ্চলের যাখচাল এলাকায় ২০ তারিখে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক বন্দুকধারী নিহত এবং আরো একজন আহত হয়েছে। অনুরূপভাবে, একই জেলার হাজী আব্দুল আজিজ পাম্প এলাকার নিকটে ঐ দিন রাতে হেরাত প্রদেশে যাওয়ার রোডে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক পুতুলসেনা নিহত হয়েছে।
নাদ আলী জেলার লয় বাঘ এলাকায় একটি চেকপোস্টের টাওয়ারে এক ভাড়াটে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে।একইভাবে নাওয়া জেলার নামরু এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে দুই পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছে এবং আরো একজন আহত হয়েছে। গেরিশক জেলার নাহর সিরাজ অঞ্চলের যাখচাল এলাকায় মাইন বিস্ফোরণে এক বন্দুকধারী নিহত হয়েছে।সবগুলো ঘটনা ঘটেছে ২০তারিখে। দাইশো জেলার কেন্দ্রের নিকটে বেসামরিক নাগরিকদের উঠোন এবং বাসস্থানে শত্রুরা গত পরশু রাতে বোমা হামলা করেছে। জানা গেছে ঐ এলাকায় শত্রুরা প্রায় বিশটি বোমা ফেলেছে যার ফলে কয়েকজন গ্রামবাসী শহীদ এবং আহত হয়েছেন পাশাপাশি অন্যান্য ক্ষতিসাধনও হয়েছে। গেরিশক জেলার সার ব্যান্ড এলাকায় স্নাইপারের আঘাতে কমপক্ষে ২ পুলিশ নিহত হয়েছে এবং আরো একজন আহত হয়েছে। অনুরূপভাবে , ঐ জেলারই কুনযাক এলাকায় একটি চেকপোস্টের টাওয়ারে অবস্থানকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে আরেক সেনা নিহত হয়েছে।ঘটনাদুটিই গত পরশু রাতে ঘটেছে। একই প্রদেশের সানজিন জেলার পানকেলি এলাকায় এক স্নাইপারের হামলায় মঙ্গলবার বিকালবেলায় এক বন্দুকধারী নিহত এবং আরো একজন মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।নাদআলী জেলার দুরাহি এলাকায় একটি চেকপোস্টের টাওয়ারে একই দিনে স্থানীয় সময় বেলা একটার দিকে এক বন্দুকধারী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে। এদিকে হেলমান্দের রাজধানী লশকরগাহের লয়ে হাদেরিয়ে এলাকায় গত পরশু রাতে হামলা করার জন্য পৌছা দেশীয় গাদ্দারদের মদদপ্রাপ্ত বিদেশী শত্রুবাহিনী মুজাহিদগণের হামলার শিকার হয়। এতে তাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। যাইহোক এই মুহূর্তে হতাহতের সঠিক পরিসংখ্যান অজানা।জানা গেছে, এই অপারেশনে দুইজন মুজাহিদও শাহাদাত বরণ করেছেন।শত্রুরা ঐ এলাকা থেকে পালিয়ে যাওয়ার পূর্বে দশজন গ্রামবাসীকে অপহরণ করেছে। একই প্রদেশের মার্জাহ জেলার কেন্দ্রের নিকটে মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল নয়টার দিকে ইসলামী ইমারতের এক বীর অনুপ্রবেশকারী মুজাহিদ মুহাম্মদ আজম খাদিম হেলমান্দী একটি চেকপোস্টে ঢুকে পড়ে শত্রুদের উপর গুলিবর্ষণ করতে থাকেন। বিস্তারিত বিবরণে জানা যায়, ঐ বীর মুজাহিদ ক্রসফায়ারে শহীদ হওয়ার পূর্বে কমপক্ষে ২৭ এএনএ এবং এএনপি সদস্যকে হত্যা করেছেন।উল্লেখ্য যে কিছুদিন আগে একই জেলার পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ভেতরে অনুপ্রবেশকারী আরেকজন বীর মুজাহিদের হামলায় কতিপয় পুতুলসেনা নিহত এবং আহত হয়েছিল।ঐ জেলায় এই অপারেশনগুলো শত্রুদের অপারেশনে কঠোরভাবে প্রভাব ফেলছে।
বাদঘিস জেলার মাকুর জেলার কুল উসতাদ এলাকায় একটি আইইডি বিস্ফোরণে গত ২০ তারিখ স্থানীয় সময় রাত সাড়ে সাতটার দিকে একটি ভাড়াটে রেঞ্জার চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায়। এর ফলে ভেতরে থাকা বন্দুকধারীরা
নিহত এবং আহত হয়েছে।
Comment