মুসলমানদের বিবেক কি জাগ্রত হবে?
মিয়ানমার সেনাবাহিনীকে নির্বিচারে ধর্ষণ করার যে অধিকার দেওয়া হয়েছে তা গত ১০০ বছরের বিশ্ব ইতিহাসে তো দূরের কথা, মধ্যযুগ ছাড়িয়ে প্রাচীনকালের ইতিহাস ঘাঁটলেও এমন জঘন্য নজির খুঁজে পাওয়া যাবে না। রোহিঙ্গাদের দেশছাড়া করার জন্য ঐ দেশের সেনাবাহিনী যে কায়দায় ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ এবং লোকজনকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার কৌশল অবলম্বন করছে তা দেখলে কুখ্যাত হালাকু খান কিংবা চেঙ্গিস খানও অনুশোচনায় আত্মহত্যা করত।
দেশি-বিদেশি পত্রপত্রিকা, সামাজিক মাধ্যম এবং টেলিভিশনে যেসব স্থিরচিত্র ও ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, রোহিঙ্গা যুবক-যুবতী ও কিশোর-কিশোরীদের বিবস্ত্র করে বিশেষ কায়দায় ভূমি থেকে কিছুটা উপরে উঁচিয়ে এক ধরনের বাঁশ বা কাঠের কাঠামোর সঙ্গে বেঁধে ফেলা হয়। তারপর ইচ্ছামতো অঙ্গচ্ছেদ, ধর্ষণ, নির্যাতন ইত্যাদি চালানোর পর হতভাগ্য নর-নারীদের জীবন্ত পুড়িয়ে ফেলা হয় প্রকাশ্যে। সবচেয়ে নিষ্ঠুর, অমানবিক এবং আশ্চর্যজনক এসব বর্বরতার ছবি তুলে সেনাসদস্যরা নিজেরাই তা প্রচার করে থাকে।তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করার মানুষের সংখ্যা খুবই কম বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। সিরিয়ায় চলমান পরিস্থিতি ও হঠাৎ করে কোরীয় উপদ্বীপ, জাপান সাগর এবং প্রশান্ত মহাসাগর অশান্ত হওয়ার ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া সরগরম হওয়ার মধ্যে বিরাট এবং ব্যাপক আন্তর্জাতিক চক্রান্ত রয়েছে। এমনিভাবে আসামে মুসলমানদের একটি বড় অংশ নাগরিকত্ব হারানো, বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু নামের চিরশত্রু ভারতের রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভিন্ন সুরে কথা বলাটাও একটি অশনি সংকেত। সীমান্তের অপর পারে যুদ্ধাবস্থা, মিয়ানমারের সামরিক হেলিকপ্টারের বার বার বাংলাদেশের আকাশসীমায় প্রবেশ এবং অপরপক্ষের হম্বিতম্বি শুভ লক্ষণ নয়। আমাদের পার্বত্য জেলাগুলো নিয়ে প্রায় হাজার বছরের আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অনেক কিছু আমাদের দেশের সিংহভাগ মানুষ জানেন না। অথচ সেখানকার বৌদ্ধ ও অন্যান্য উপজাতিরা আন্তর্জাতিক প্রভূদের কৃপায় বিপুল পরিমাণ সামরিক শক্তি অর্জন করে আছে, যাদের মোকাবেলা করা বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর পক্ষেও সম্ভব বলে মনে হয় না!
মিয়ানমার সেনাবাহিনীকে নির্বিচারে ধর্ষণ করার যে অধিকার দেওয়া হয়েছে তা গত ১০০ বছরের বিশ্ব ইতিহাসে তো দূরের কথা, মধ্যযুগ ছাড়িয়ে প্রাচীনকালের ইতিহাস ঘাঁটলেও এমন জঘন্য নজির খুঁজে পাওয়া যাবে না। রোহিঙ্গাদের দেশছাড়া করার জন্য ঐ দেশের সেনাবাহিনী যে কায়দায় ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ এবং লোকজনকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার কৌশল অবলম্বন করছে তা দেখলে কুখ্যাত হালাকু খান কিংবা চেঙ্গিস খানও অনুশোচনায় আত্মহত্যা করত।
দেশি-বিদেশি পত্রপত্রিকা, সামাজিক মাধ্যম এবং টেলিভিশনে যেসব স্থিরচিত্র ও ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, রোহিঙ্গা যুবক-যুবতী ও কিশোর-কিশোরীদের বিবস্ত্র করে বিশেষ কায়দায় ভূমি থেকে কিছুটা উপরে উঁচিয়ে এক ধরনের বাঁশ বা কাঠের কাঠামোর সঙ্গে বেঁধে ফেলা হয়। তারপর ইচ্ছামতো অঙ্গচ্ছেদ, ধর্ষণ, নির্যাতন ইত্যাদি চালানোর পর হতভাগ্য নর-নারীদের জীবন্ত পুড়িয়ে ফেলা হয় প্রকাশ্যে। সবচেয়ে নিষ্ঠুর, অমানবিক এবং আশ্চর্যজনক এসব বর্বরতার ছবি তুলে সেনাসদস্যরা নিজেরাই তা প্রচার করে থাকে।তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করার মানুষের সংখ্যা খুবই কম বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। সিরিয়ায় চলমান পরিস্থিতি ও হঠাৎ করে কোরীয় উপদ্বীপ, জাপান সাগর এবং প্রশান্ত মহাসাগর অশান্ত হওয়ার ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া সরগরম হওয়ার মধ্যে বিরাট এবং ব্যাপক আন্তর্জাতিক চক্রান্ত রয়েছে। এমনিভাবে আসামে মুসলমানদের একটি বড় অংশ নাগরিকত্ব হারানো, বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু নামের চিরশত্রু ভারতের রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভিন্ন সুরে কথা বলাটাও একটি অশনি সংকেত। সীমান্তের অপর পারে যুদ্ধাবস্থা, মিয়ানমারের সামরিক হেলিকপ্টারের বার বার বাংলাদেশের আকাশসীমায় প্রবেশ এবং অপরপক্ষের হম্বিতম্বি শুভ লক্ষণ নয়। আমাদের পার্বত্য জেলাগুলো নিয়ে প্রায় হাজার বছরের আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অনেক কিছু আমাদের দেশের সিংহভাগ মানুষ জানেন না। অথচ সেখানকার বৌদ্ধ ও অন্যান্য উপজাতিরা আন্তর্জাতিক প্রভূদের কৃপায় বিপুল পরিমাণ সামরিক শক্তি অর্জন করে আছে, যাদের মোকাবেলা করা বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর পক্ষেও সম্ভব বলে মনে হয় না!
Comment