Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ।। ২১,২২ই রজব,১৪৩৯ হিজরী।। ৮,৯ই এপ্রিল, ২০১৮ ইংরেজি।।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ।। ২১,২২ই রজব,১৪৩৯ হিজরী।। ৮,৯ই এপ্রিল, ২০১৮ ইংরেজি।।

    মুজাহিদীন নিউজ।। ২১,২২ই রজব,১৪৩৯ হিজরী।। ৮,৯ই এপ্রিল, ২০১৮ ইংরেজি।।

    ট্রাম্প টাওয়ারে আগুন, হতাহত প্রায় ৫



    যুক্তরাষ্ট্রের ইসলামের শত্রু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, যে কিনা কিছুদিন পূর্বে তার বাহিনীর সাহায্যে আফগানিস্তানের কুন্দুজ প্রদেশের একটি মাদ্রাসায় নিষ্পাপ হাফেজে কুরআন ছাত্রদের উপর বিমানহামলা করে প্রায় ২০০জনকে হতাহত করেছে, গতকাল তার একটি ভবনে আগুন লেগেছে। আগুন লাগার ৪৫ মিনিট পর ট্রাম্পের দেওয়া টুইট বার্তায় সে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে এমনটা জানায় এবং আনন্দ প্রকাশ করে । কিন্তু, কিছুক্ষণ পর নিউইয়র্ক সিটি ফায়ার ডিপার্টমেন্টের কমিশনার ড্যানিয়েল নিগরো পরে সতর্ক করে দিয়ে বলে, ভবনে ধোঁয়ার ব্যাপকতায় পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠেছে। এদিকে ফায়ারসার্ভিসের কর্মীরা টুইট বার্তায় জানায় যে, ভবনে লাগা আগুনটি খুব জটিল প্রকৃতির ছিল। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, আগুন জানালা ভেঙ্গে বাহিরে বেরিয়ে আসছিল। ট্রাম্প টাওয়ারে আগুনের ঘটনায় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম থেকে জানা যায় প্রায় ৫ জনের মত হতাহত হয়েছে। যাদের একজন নিহত হয়েছে বলে সংবাদ পাওয়া যায়। হতাহতদের মধ্যে ফায়ারসার্ভিসের কর্মীরাও রয়েছে।


  • #2
    সন্ত্রাসী নুসাইরী বাহিনীর ঘাঁটিতে প্রতিশোধমূলক জবাবী হামলা




    দক্ষিণ হামাসের জবরদখলকৃত এলাকায় সন্ত্রাসী নুসাইরী বাহিনীর ঘাঁটিতে সিরিয়ার আল কায়দা শাখার হাইয়াতে তাহরির আশ শাম মুক্তি যোদ্ধারা মর্টার সেল থেকে গোলাবারুদ নিক্ষেপ করেছেন।
    এমনিভাবে, পশ্চিম হামায় সাহাল আল গাব নামক স্থানে নুসাইরী হিংস্র সন্ত্রাসীদের উপর দৌমা নগরীতে বিষাক্ত গ্যাস নিক্ষেপের প্রতিশোধমূলক জবাবী হামলা চালিয়েছেন।
    অন্যদিকে, দক্ষিণ হামাসের আল মুকরিমাহ শহরে জালেম সরকারী বাহিনীর হামলায় ৪জন শহীদ ও ২জন গুরুতর আহত হয়েছেন।

    Comment


    • #3
      হুতীদের গাড়ি বহরে বোমা হামলা, ১টি গাড়ি ধ্বংস, ২টি ক্ষতিগ্রস্ত, অনেক হুতী সন্ত্রাসী হতাহত



      ইয়েমেনের বায়দা প্রদেশে আল-কায়দার অন্যতম শাখা আনসারুশ শরিয়ার যোদ্ধাগণ মাকিরাসের পথে হুতীদের গাড়ি বহরে বোমা হামলা চালান। যার ফলে হুতী সন্ত্রাসীদের একটি গাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়,এবং আরো দুটি গাড়ির অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এসময় অনেক হুতী সন্ত্রাসী সেনা নিহত ও আহত হয়।

      Comment


      • #4
        মালির মুরতাদ সন্ত্রাসী সেনাদের গাড়িতে বোমা হামলা, গাড়ি ধ্বংস, হতাহত ৪



        আফ্রিকার মালিতে আল কায়দার জামাতুন নুসরাহ আল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন এর যোদ্ধাগণ মালির মুরতাদ সন্ত্রাসী সেনাদের গাড়িতে বোমা হামলা চালান। যার ফলে গাড়ি ধ্বংস হয়ে তাতে আরোহী 4 মুরতাদ সেনা হতাহত হয়। যাদের মাঝে 2 সন্ত্রাসী সেনার অবস্থা আশঙ্কা জনক।

        Comment


        • #5
          পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত লক্ষ লক্ষ বাঙালি পরিবার তাদের ভিটেমাটি হারানোর আশঙ্কায় আছে।



          তাদের নিজস্ব মুদ্রা বানিয়ে ফেলেছে, এমনিভাবে তাদের দেশের নাম, পতাকা কেমন হবে তাও তৈরী করে ফেলেছে



          পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত লক্ষ লক্ষ বাঙালি পরিবার তাদের ভিটেমাটি হারানোর আশঙ্কায় আছে।
          পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ‘জুম্মল্যান্ড’ নামে একটি নতুন দেশ গঠন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে, মুক্তিযুদ্ধের পর হতেই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধে লিপ্ত হবার জন্য সাংগঠনিক ও সামরিক শক্তি অর্জন করতে থাকে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনসংহতি সমিতি বা সংক্ষেপে ‘পিসিজেএসএস’ অথবা ‘জেএসএস’ নামে আঞ্চলিক দল। এই দলের সামরিক শাখা ‘শান্তিবাহিনী’ নাম দিয়ে অদ্যাবধি পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত জনপদ হিসেবে চিহ্নিত করে রাখার চেষ্টায় লিপ্ত আছে।
          একই প্রেক্ষাপটে যদি ‘পূর্ব তিমুর’ কিংবা ‘দক্ষিণ সুদান’ এর দিকে দৃষ্টিপাত করা হয় তাহলে দেখা যাবে যে মাত্র ২০ বছরের প্রচেষ্টায় জাতিসংঘের নেতৃত্বে ইস্ট তিমুরকে ইন্দোনেশিয়া থেকে আলাদা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র তৈরী করা হয়েছে। মাত্র ৬০–৭০ বছরের প্রচেষ্টায় দক্ষিণ সুদানকে জাতিসংঘের নেতৃত্বে সুদান থেকে আলাদা করে স্বাধীন দেশ হিসেবে নতুন দেশ তৈরী করা হয়েছে। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে একই ধরণের ষড়যন্ত্র চলছে না তো ?
          কাকতালীয়ভাবে দেখা যায় যে, পার্বত্য চট্টগ্রামের আয়তন ১৩,২৯৫ বর্গ কিলোমিটার এবং পূর্ব তিমুরের আয়তন ১৪,৫০০ বর্গ কিলোমিটার যা প্রায় কাছাকাছি। ১৯৭৫ সালে পূর্ব তিমুরে ক্যাথলিক খ্রিস্টান এর জনসংখ্যার হার ছিল ৩০–৪০% যা ৯০ দশকে ৯০% পৌঁছায়। তথ্যসূত্রে জানা গেছে, যে তিন পার্বত্য জেলায় ২০১৪ সাল পর্যন্ত সর্বমোট ৫২,৬৯৯ জন ধর্মান্তরিত হয়ে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছেন। কিন্তু শুধুমাত্র ২০১৪–১৫ সালে সর্বমোট ৫০৬টি পরিবারের ২,২২২ জন ধর্মান্তরিত হয় এবং ২০১৫–১৬ সালে এ সংখ্যা প্রায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়ে সর্বমোট ১,৬৮৯টি পরিবারের ৫,৬৮৯ জন ধর্মান্তরিত হয়েছেন বলে জানা যায়। একই সাথে ২০১০ সালে তিন পার্বত্য জেলায় চার্চ এর সংখ্যা ছিল সর্বমোট ২০৯টি যা ২০১৫ সালে বেড়ে ২৫৭টিতে গিয়ে পৌঁছেছে। কিছু এনজিও এবং মিশনারী অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা এবং সন্তানদের শিক্ষা সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে ধর্মান্তকারীদের জীবনযাত্রার মান বাড়াতে সাহায্য করছে।
          ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের বলা হচ্ছে যে, খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হলে আজীবন তারা যাবতীয় সুবিধা পেতে থাকবে এবং কেউ তাদের জায়গা জমি থেকে উচ্ছেদ করতে পারবে না। দরিদ্রতার সুযোগ এবং জমির স্থায়ী মালিকানার লোভ দেখিয়ে সহজ সরল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের ব্যাপকহারে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরকরণ করা হচ্ছে। কাজেই প্রতি বছরে এই সংখ্যা তিনগুণ হিসেবে বৃদ্ধি পেতে থাকলে সেদিন আর বেশী দূরে নয় যখন পার্বত্য এলাকার একটি বৃহৎ জনসংখ্যা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ভূক্ত হয়ে যাবে।
          এখানে উল্লেখ্য যে, ইতোমধ্যেই পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরা তাদের দেশের নাম, পতাকা, মুদ্রা ইত্যাদি কি এবং কেমন হবে তা তৈরী করে ফেলেছে এবং অনলাইন ও মিডিয়ার কল্যাণে সেগুলো ব্যাপক পরিচিতি করাতে সক্ষম হয়েছে।
          অনলাইন প্রচার প্রচারণা এবং বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে উচ্চশিক্ষা ও চাকুরীর জন্য বিদেশে গমন করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সরকারী ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সামনে ব্যানার ফ্যাস্টুনসহ র*্যালি,মানববন্ধন, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম ইত্যাদি নানারকম কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং তাদের দাবীর স্বপক্ষে নিরন্তর জনমত সৃষ্টি করে যাচ্ছে।
          ইতোমধ্যে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র কাছে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠনের সমর্থন চেয়ে ইমেইল করা হয়েছে বলে জানা যায়। যিনি ইমেইলটি করেছেন তিনি নিজেকে ‘মাইনরিটি কংগ্রেস পার্টি’র আন্তর্জাতিক সম্পাদক ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা, ক্যাপ্টেন ‘শচীন কর্মকার’ বলে দাবী করেছেন। ভারতের পূর্ব সীমানা সংলগ্ন বাংলাদেশ ভূখণ্ডে তাদের জন্য একটি আলাদা রাষ্ট্র গঠনের সহায়তা চেয়েছে।
          একইভাবে বাংলাদেশে কর্মরত কিছু এনজিও, আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা এবং ‘Peace Campaign Group’ ইত্যাদি বাংলাদেশের আঞ্চলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে কর্মতৎপরতায় লিপ্ত বলে জানা যায়।
          উল্লেখ্য যে, পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক বিচ্ছিন্নবাদী তথা জেএসএস, ইউপিডিএফ, জেএসএস (সংস্কার) ইত্যাদি দলসমূহ চাঁদাবাজির মাধ্যমে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করে যার পরিমাণ বাৎসরিক প্রায় সাড়ে চারশত কোটি টাকার মত। সেই অর্থের মাধ্যমে ইতোমধ্যেই তারা প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করেছে বলে জানা গেছে। আদায়কৃত অর্থের আর একটি বড় অংশ তাদের দাবী দাওয়ার পক্ষে প্রচার প্রচারণা এবং জনমত সৃষ্টির জন্য ব্যয় করছে বলে জানা যায়।
          এদিকে ইউএনডিপি পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাঙালীদের মাথা পিছু পাঁচ লক্ষ টাকা করে প্রদান করে বাংলাদেশের অন্য কোন স্থানে স্থানান্তরের জন্য একটি মেগা প্রকল্প হাতে নেবার খবর পাওয়া গেছে। এই কৌশলে পার্বত্য অঞ্চল থেকে বাঙ্গালীদের বিতাড়িত করতে পারলে সেখানে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন অনেক সহজতর হবে বলে অনুমেয়। এজন্য তারা বিকল্প আরেকটি সহজ পদ্ধতি গ্রহণ করেছে তা হল, ২০১৬ সালের ১ আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইনের ১৪টি সংশোধনী অনুমোদন করিয়ে নেয়, যা ৮ আগস্ট ২০১৬ প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষরের পর কার্যকর হয়। বিষয়টি নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বৃহত্তর জনগোষ্ঠি বাঙালিদের মধ্যে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা দেখা দিলে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ সংশোধনীর ফলে কেউ তাদের ভূমি থেকে উচ্ছেদ হবে না। তাই কারো ভূমি হারানোর আশঙ্কারও কিছু নেই। কিন্তু আইন সংশোধন হওয়ার পর বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীকের বক্তব্যে। তিনি বলেন, ‘১৯৮৭ সালে পার্বত্যাঞ্চলের এসব দেশদ্রোহীরা সরকারকে প্রস্তাব দিয়েছিলো পুরো বাংলাদেশ দু’টি ভাগে ভাগ করার। এক ভাগের নাম বাংলাদেশ যার রাজধানী ঢাকা। আর এক ভাগের নাম হবে জুম্মল্যান্ড যার রাজধানী রাঙাগামাটি। এই দু’টি অংশ মিলে একটি ফেডারেল সরকার হবে। তখন আমরা রাজি হইনি। কিন্তু বর্তমান এই ভূমি আইন বাস্তবায়নের ফলে দেশদ্রোহীদের সেই সপ্ন বাস্তবায়ন হবে।
          এর আগে বিভিন্ন লেখায় আমরাও বলেছি, এসব সংশোধনীর ফলে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাঙালিদের উচ্ছেদ করার নিরঙ্কুশ ক্ষমতা পেয়ে যাবেন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সভাপতি সন্তু লারমা। আর কমিশনকে ব্যবহার করে সন্তু লারমা কোনো বাঙালি পরিবারকে পার্বত্য চট্টগ্রামে তার ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করলেও কোনো আইন-আদালত কিংবা রাষ্ট্রের প্রতিকার করার ক্ষমতা থাকবে না। এ অবস্থায় পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত লক্ষ লক্ষ বাঙালি পরিবার তাদের ভিটেমাটি হারানোর আশঙ্কায় রয়েছে। অতএব সাধু সাবধান । এখনই তৎপর না হলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের আঞ্চলিক অখন্ডতা, সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতার প্রতি হুমকি হতে পারে। তাই এখনি ৩০ হাজার মুসলমানের খুনী, দেশদ্রোহী সন্তু লারমা ও তার দোসরদেরকে বাঙালী মুসলিম হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। জেএসএস, ইউপিডিএফ, সংস্কারপন্থি এবং তাদের সমর্থিত অঙ্গ সংগঠনসমুহকে উগ্রপন্থি ঘোষণা করে নিষিদ্ধকরণপূর্বক অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে প্রয়োজনে সামরিক অভিযান পরিচালনা করতে হবে। উপজাতীয় চাঁদাবাজী, অপহরণ বাণিজ্য, হত্যা, পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে ষড়যন্ত্র ও অন্যান্য সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।

          Comment


          • #6
            নুসাইরী হিংস্র সন্ত্রাসীদের সামরিক ঘাঁটিতে হাইয়াতে তাহরির আশ শাম যোদ্ধারাদের গোলাবারুদ নিক্ষেপ










            পশ্চিম হামায় জুরিনে সাহাল আল গাব নামক স্থানে নুসাইরী হিংস্র সন্ত্রাসীদের সামরিক ঘাঁটিতে হাইয়াতে তাহরির আশ শাম যোদ্ধারা অত্যাধুনিক মর্টার সেল দিয়ে গোলাবারুদ নিক্ষেপ করেছেন।

            Comment


            • #7
              এবারে আযানের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলো ইসরায়েল!



              ইসরায়েলের দখলদার বাহিনী এবার ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের একটি মসজিদে আযানের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। শুক্রবার হেবরনের ইব্রাহিমি মসজিদে আজান দেওয়ার উপর ইসরায়েলের নিষেধাজ্ঞার কথা জানিয়েছেন ফিলিস্তিনের ধর্ম মন্ত্রী ইউসেফ আদাইস। এছাড়াও তিনি ইসরাঈলের এরকম ঘোষণাকে মুসলিমদের পবিত্র স্থান দখলের চেষ্টা বলে উল্লেখ করেছেন। উল্লেখ্য, এর আগে ১৯৯৪ সালে ইসরায়েলি-আমেরিকান ইহুদি বারুক গোল্ডস্টেইন, মসজিদে প্রার্থনা করার জন্য ২৯ জন ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা করে। পরে নিজেও আত্মঘাতি হয়। তারপরই এই মসজিদটি নবী ইব্রাহিম (আ এর কবরের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে ধারণা করে এটি দুটি অংশে ভাগ করা হয়। এর ৪৫ শতাংশ মুসলিমদের জন্য এবং ৫৫ শতাংশ ইহুদিদের উপাসনার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছিলো।
              এই ইব্রাহিমি মসজিদটি হেবরনের ওল্ড সিটি জেলায় অবস্থিত। যেখানে প্রায় ৪০০ ইহুদির বসবাস । আর এই ৪০০ ইহুদীকে নিরাপত্তা দেয় দেড় হাজার ইসরায়েলি সেনা। অপরদিকে মসজিদটিতে এক হাজারেও বেশি ফিলিস্তিনি নিয়মিতভাবে নামাজ আদায় করেন। ইতিপূর্বেও কয়েকবার ইব্রাহিমি মসজিদে মুসলমান ও পর্যটকদের প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করে ইসরায়েল। তবে ইহুদিদের উপাসনালয়টি কখনও বন্ধ করা হয়নি।
              পশ্চিম তীরে মসজিদে আযান নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি গাজা সীমান্তে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে সরাসরি গুলি করে সাধারণ ফিলিস্তিনিদের হত্যা করে আসছে ইসরায়েলি সেনারা। গত দুই শুক্রবারে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে কমপক্ষে ২৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

              Comment


              • #8
                এবার সোমালিয়ায় হিফযুল কুরআন মাদরাসায় ক্রুসেডার আমেরিকার বিমান হামলা, নিহত ৪ গুরুতর আহত৬



                এবার সোমালিয়ায় হিফযুল কুরআন মাদরাসায় ক্রুসেডার আমেরিকার বিমান হামলা, নিহত ৪ গুরুতর আহত৬
                আফগানিস্তানের কুন্দুজ প্রদেশের একটি মাদরাসায় বিমান হামলার পর এবার সোমালিয়ার কিসমায়ো শহরের নিকটে 'ক্ববর শরীফ' এলাকায় ক্রুসেডার রক্ত পিপাসু আমেরিকা একটি হিফযুল কুরআন মাদরাসায় বিমান হামলা চালিয়ে ৪ জন ছাত্রকে শহীদ করেছে। এছাড়া হামলায় ৬ জন ছাত্র আহত হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা জানেন এই বর্বর মার্কিনীরা আর কত মুসলিমের জীবননাশ করবে! হে আল্লাহ তুমি তাদেরকে পূর্ববর্তী জালেমদের ন্যায় থামিয়ে দাও!!আমীন

                Comment


                • #9
                  আফগানিস্তানে ইনগিমাসী হামলায় নিহত ৪ আরবাকি


                  আফগানিস্তানের কুন্দুজ প্রদেশের দাশতি আরচি জেলায় গতরাতে একটি শত্রুচেকপোস্টে একজন ইনগিমাসী মুজাহিদ হামলা করেন। তিনি আরবাকিদের দিকে বন্দুক তাক করেন এবং গুলি করে ৪ আরবাকি পোষাকুকুরসেনাকে নিহত করেন। তারপর সফল হামলা করে ঐ ইনগিমাসী মুজাহিদ একটি ভারী মেশিনগান সাথে নিয়ে মুজাহিদগণের সাথে যোগ দেন। উল্লেখ্য যে, ঐ জেলাতেই গত কিছুদিন পূর্বে একটি মাদরাসায় অনুষ্ঠিত হাফেজ ছাত্রদের দস্তারবন্দী অনুষ্ঠানে আমেরিকান এবং তাদের গোলাম সেনাদের করা বিমানহামলায় প্রায় ২০০ বেসামরিক লোক শহীদ হন। যাদের বেশিরভাগই ছিল নিষ্পাপ শিশু ও হাফেজে কুরআন ছাত্ররা।

                  Comment


                  • #10
                    কেমন কাটছে আশ্রয়হীন রোহিঙ্গাদের দিনকাল?!!



                    নিজ দেশ হতে বর্বর বৌদ্ধবাহিনীর নৃশংস অত্যাচারের পর পার্শ্ববর্তী দেশ বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেয় নিপীড়িত-লাঞ্চিত রোহিঙ্গা মুসলিমগণ। কিন্তু, এখানে যে তারা শান্তিতে আছেন এটা বলা না গেলেও, অনেক কষ্টে দিন অতিবাহিত করছেন এটা বলা যায়।
                    বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা উখিয়া ও টেকনাফের ৩০টি ক্যাম্পে বসবাস করছেন। কিন্তু, রৌদ্রের প্রচণ্ড উত্তাপে এবং অসহ্যনীয় গরমে খুব কষ্টে দিন কাটছে তাদের। ক্ষুধার জ্বালা তো আছেই, পাশাপাশি গরমের তীব্রতায় নির্ঘুম মানুষগুলোর অবস্থা দিনে দিনে মৃত্যুমুখে ঝুঁকে পড়ছে। মা তার সন্তানকে বুকের দুধ পর্যন্ত দিতে পারতেছেনা, কী করেই বা দিবে, নিজেরই খাওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই! এ যেন হিংস্র নেকড়ের কামড় থেকে বাঁচতে আগুনে ঝাপ দেওয়ার মত অবস্থা!! রোহিঙ্গাদের সহযোগিতায় বেশ কিছুদিন তৎপর ছিলেন বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিমীন। কিন্তু, ধীরে ধীরে যেন আশ্রয়হীন মুসলিম ভাইবোনদের কথা ভুলেই গেছে এদেশের মানুষেরাও!!

                    Comment


                    • #11
                      মায়ানমারের সেনাবাহিনীতে বাংলাদেশের পাহাড়ী বৌদ্ধরা!!



                      মিয়ানমার সেনাবাহিনী যেন কোনো রণসাজে সজ্জিত হচ্ছে!! কেমন যেন তারা কোনো যুদ্ধের জন্য সেনা সংগ্রহ করছে। বান্দরবান জেলার মিয়ানমার সংলগ্ন দূর্গম উপজেলা থানচি ও রুমা থেকে পাহাড়ী যুবকদের নিয়ে গিয়ে খোদ মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দানের চাঞ্চল্যকর খবর পাওয়া গেছে। প্রায় তিন শতাধিক বাংলাদেশী পাহাড়ী যুবক মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে দীর্ঘদিন যাবৎ কর্মরত আছে বলে জানা যায় এলাকার বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে। সম্প্রতি মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর জন্য সীমান্ত এলাকা থেকে আরো যুবক সংগ্রহের পাঁয়তারা শুরু করলে এখবর প্রকাশ্যে আসে। জানা গেছে, মিয়ানমার সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়া যুবকরা ছুটি পেলে বাংলাদেশে আসে। যা এলাকার চেয়ারম্যান, হেডম্যান ও কার্বারীরা জানেন। স্থানীয়দের আশঙ্কা, দু দেশের নাগরিক এসব সশস্ত্র প্রশিক্ষিত যুবকরা বাংলাদেশের রাস্তাঘাট চেনে, স্থানীয় ভাষা ও জনগণের সাথে তাদের রয়েছে নিবিড় যোগাযোগ এবং এরা স্থানীয় পাহাড়ী সশস্ত্র বাহিনীর সাথে মিলে যেকোন সময় সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাতে পারে। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য বিরাট ঝুঁকির সৃষ্টি করেছে।
                      স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দাবী, বান্দরবান জেলার সাথে মিয়ানমারের প্রায় ১৭৬.৪২ কি.মি. সীমানা রয়েছে। অধিকাংশ দুর্গম ও যাতায়াত ব্যবস্থা না থাকায় সীমান্তের পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এসব সীমান্ত এলাকায় স্থানীয় জেএসএস-এর সশস্ত্র বাহিনী ও মিয়ানমারের একাধিক বিদ্রোহী বাহিনী রয়েছে। স্থানীয়দের জীবনের নিরাপত্তা বজায় রাখতে এসব সন্ত্রাসীদের মন যুগিয়ে চলতে হয়। মিয়ানমারের মুসলিমদের খুনি বৌদ্ধদের সাথে বাংলাদেশের এসকল বৌদ্ধ জনগোষ্ঠীর সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মেলে এ ধরণের কর্মকাণ্ড থেকে।

                      Comment


                      • #12
                        নিকটবর্তী বসনিয়ান মুসলিম গণহত্যা, আলোচনা নেই কারো মুখে!



                        গতমাসে গার্জিয়ান রিপোর্ট করেছে যে, বসনিয়ার সার্বিয়ান প্রধান অঞ্চলে সার্বিয়া থেকে ২৫০০ অটোমেটিক রাইফেল জাহাজভর্তী করে পাঠানো হয়েছে। সম্ভাব্য “ইসলামিস্ট” সন্ত্রাসী হামলার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয়তার অজুহাতে বসনীয় সার্বিয়ান সরকার এগুলো সংগ্রহ করছে। কিন্তু ইউরোপিয়ান সরকার এবং মানবাধিকার কর্মীরা মনে করে যে, রাশিয়ান এবং সার্বিয়ান সমর্থিত রেপাবলিকা সর্পসকার সামরিকীকরণের জন্য ব্যবহৃত হবে যার দ্বারা তারা একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী যুদ্ধ বাধিয়ে দিতে পারে, যেন আবারও বসনিয়ান মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালাতে পারে।

                        Comment


                        • #13
                          সিরিয়া এবং তার মিত্র রাশিয়া বলছে সিরিয়ার বিমান ঘাঁটিতে ইসরায়েল ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে




                          সিরিয়া এবং তার মিত্র রাশিয়া বলছে, সিরিয়ার ভেতরে একটি সামরিক বিমান ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, দু'টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান- সিরিয়ান আকাশসীমার ভেতর না ঢুকেই টি-ফোর নামে ওই বিমানঘাঁটিতে আঘাত হানে।
                          সিরিয়ার হোমস শহরের কাছে টাইয়াস বিমান ঘাঁটিতে এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরপরই সিরিয়ানরা প্রথম সন্দেহ করেছিল যুক্তরাষ্ট্রকে।
                          শনিবার পূর্ব গুতা অঞ্চলের দৌমায় সিরিয়ার বিরুদ্ধে রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগের অভিযোগ ওঠার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ক্রুদ্ধ প্রতিক্রিয়া দেখানোর পর তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য আমেরিকানদের দোষারোপ করা হয়।
                          কিন্তু এখন সিরিয়ার সরকার এবং তাদের মিত্র রাশিয়া ইসরায়েলকে দায়ী করছে। আমেরিকাও এ ধরণের হামলা চালানোর কথা অস্বীকার করেছে।
                          রাশিয়া বলছে, বিমান থেকে মোট আটটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়া হয়, যার পাঁচটি গুলি করে আকাশেই ধ্বংস করা হয়। বাকি তিনটি বিমান ঘাঁটির পশ্চিম দিকে আঘাত করে। সিরিয়ার সংবাদ মাধ্যম বলছে, এফ-১৫ ইসরায়েলী বিমানগুলো লেবাননের আকাশসীমার মধ্যে ছিল।
                          টি-ফোর নামে এই বিমানঘাঁটিতে হামলায় অন্তত ১৪ জন মারা গেছে। ইসরায়েল এখনও এ নিয়ে কিছুই বলেনি। অবশ্য প্রতিবারই সিরিয়ায় এ ধরনের হামলার পর ইসরায়েল নীরবতা পালন করে থাকে। ইসরায়েল ২০১২ সাল থেকেই বিভিন্ন সময় সিরিয়ায় ইরান এবং লেবাননের শিয়া মিলিশিয়া গোষ্ঠী হেযবোল্লাহর বিভিন্ন ঘাঁটিতে এ ধরনের অতর্কিত হামলা চালিয়েছে ।
                          ফেব্রুয়ারি মাসেই এই টি-ফোর ঘাঁটিতেই ইসরায়েল আরো একটি আক্রমণ চালিয়েছিল। ইসরায়েল সবসময় বলে থাকে যে তারা কোনাভাবেই সিরিয়ায় ইরানকে ঘাঁটি গাড়তে দেবে না।
                          তিনি বলছেন, সিরিয়ায় রাশিয়া তাদের অত্যাধুনিক বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা মোতায়েন করেছে।
                          যদিও একজন আরেকজনের উপর দোষ চাপাতে চায় কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা সকলে মিলেই সিরিয়ায় এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে আমাদের মুসলিম ভাই বোনদের রক্ত ঝরাচ্ছে।

                          Comment


                          • #14
                            ইয়ামেন মুসলমানদের মারতে অস্ত্র কিনতে ফ্রান্সে যুবরাজ সালমান বিন মুহাম্মদ



                            ইয়ামেরে মুসলমানদের মারতে অস্ত্র কিনতে ফ্রান্সে যুবরাজ সালমান বিন মুহাম্মদ
                            যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন সালমান ফ্রান্সে তিনদিনের সরকারি সফর শুরু করেছেন। এ সফরে তিনি ফ্রান্সের সঙ্গে অস্ত্র এবং অন্যান্য বিষয়ে চুক্তি করবেন। নানা অপরাধ তৎপরতায় জড়িত থাকার কারণে সৌদি আরবের কাছে অস্ত্র বিক্রির বিরোধিতা করছেন ফ্রান্সের সাধারণ মানুষ।
                            যুবরাজের ফ্রান্স সফরের সময় অস্ত্র বিক্রি সংক্রান্ত চুক্তির বিরুদ্ধে মানবাধিকার কর্মীরা বিক্ষোভ করতে পারেন। সৌদি আরব দারিদ্রপাীড়িত ইয়েমেনের ওপর তিন বছরের বেশি সময় ধরে বর্বর হামলা চালাচ্ছে যার প্রধান শিকার দেশটির সাধারণ মানুষ।
                            বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানীকারক দেশ ফ্রান্স এবং ইয়েমেনে আগ্রাসনের ভেতরেই সৌদি আরবের কাছে দেশটি বিপুল পরিমাণে অস্ত্র বিক্রি করে আসছে। ফ্রান্স থেকে কেনা সিজার আর্টিলারি গান, স্নাইপার রাইফেল, ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান এবং যুদ্ধজাহাজ নিয়ে সৌদি আরব ইয়েমেনে হামলা চালাচ্ছে। সৌদি আরবের কাছে এসব অস্ত্র বিক্রির জন্য সমালোচনার মুখে রয়েছেন প্রেসিডেন্ট ম্যাকরন।
                            এ সফরে সৌদি যুবরাজ ফ্রান্সের কাছ থেকে যুদ্ধজাহাজ ও সিজার আর্টিলারি কামান কিনতে পারে। ফ্রান্সের শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ চায় প্রেসিডেন্ট ম্যাকরন সৌদি আরবের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করুক।
                            ইয়েমেনের ওপর তিন বছরের বেশি সময় ধরে চালানো বর্বর হামলার জন্য অমুসলিমরাও সৌদি আরবের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করার দাবি জানাচ্ছে। সুতরাং যারা হামলা চালাচ্ছে তারা কেমন মুসলমান?

                            Comment


                            • #15
                              ইয়েমেনে চলমান যুদ্ধে সৌদি সেনাদের হামলা, নিহত13 জন বেসামরিক, সাধারণ মানুষের ঘর-বাড়ি ধ্বংস

                              ইয়েমেনে চলমান যুদ্ধে সৌদি সেনাদের হামলায় গতকাল 13 জন বেসামরিক লোক নিহত হয়, আহত হয় আরো অনেক লোক। ধ্বংস করা হয় সাধারণ মানুষের ঘর-বাড়ি।

                              Comment

                              Working...
                              X