মুজাহিদীন নিউজ।। ২৭ই রজব,১৪৩৯ হিজরী।। ১৪ই এপ্রিল, ২০১৮ ইংরেজি।।
হায়! আফসোস বর্ষবরণের নামে মুসলমানদের ঈমান-হরণ করা হচ্ছে
বাংলা বর্ষবরণের নামে মুসলমানদের ঈমান-আক্বীদা বিরোধী ভিনদেশী হিন্দুত্ববাদি সংস্কৃতির প্রসার ঘটানোর চেষ্টা বহুদিন যাবৎ চলছে। এখন রীতিমত এব্যাপারে উৎসাহ উদ্দীপনা দেওয়া হচ্ছে, তারই অংশ হিসেবে গতকালের বর্ষবরণে রাজধানীর রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সংগীত আয়োজন করেছে। নববর্ষ উদযাপন করতে রাজধানীর রমনা ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসা বেপর্দা নারী পুরুষ দর্শনার্থীদের বাতাসা ও লাল গোলাপ দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছে পুলিশ। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে নামদারী মুসলমানেরা নাচ, গান ও আড্ডায় মেতে উঠেছে। এখন পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে মুসলিমদেরকে আর বলতে হয় না এটা তোমাদের সংস্কৃতি, এদিনটিকে শ্রদ্ধাভরে পালন কর! বরং মুসলিমরা আজ ইসলামের সঠিক ইতিহাস ও আদর্শ ভুলে বিধর্মীদের সংস্কৃতিকে স্বেচ্ছায় গ্রহণ করে নিচ্ছে। আর যারা এখনও এগুলোকে মানতে নারাজ তাদেরকে মানতে বাধ্য করা হচ্ছে! নতুন বছরের প্রথম দিন বাঘ-ভাল্লুক, সাপ, বিচ্ছু, কুমির, পেঁচা, ময়ূর ও বিভিন্ন দেব-দেবীর বড় বড় মূর্তি, ছবি নিয়ে ও মুখোশ পরে মঙ্গল শোভাযাত্রার নামে যে র*্যালি বের করা হয়, এখানে কার কাছে নতুন বছরের মঙ্গল ও কল্যাণ কামনা করা হচ্ছে? ইসলামের বিশ্বাস মতে কোন জীবজন্তু, বন্যপ্রাণী ও দেবদেবীর মূর্তির কাছে কল্যাণ ও মঙ্গল কামনা করলে ঈমান থাকবে না। গ্রামে দেখা যায়, মহিলারা বিভিন্ন প্রকারের শাক-সবজি সংগ্রহ করে রান্না করেন এই দিনে,তাদের বিশ্বাস এই দিনটি ভালো কাটলে সারাবছর তাদের ভালো কাটবে! কেউ আবার পান্থা-ইলিশও খেয়ে থাকে! এগুলোর কারণ কী? ইসলামে তো এগুলোর কোনো অস্তিত্ব নেই । ইসলাম কুসংস্কারকে প্রশ্রয় দেয় না।
মুসলমানদের বিশ্বাস মতে ভাল-মন্দ, মঙ্গল-অমঙ্গল সব কিছুই আল্লাহর হুকুমেই সংঘটিত হয়ে থাকে। মুসলমানদের কল্যাণ ও মঙ্গল কামনা করতে হবে একমাত্র আল্লাহর কাছে। সুতরাং মুসলমানদের জন্যে মঙ্গল শোভাযাত্রার সংস্কৃতি চর্চা অবশ্যই পরিত্যাজ্য।
বর্ষবরণের উৎসবের নামে নারী-পুরুষ পরস্পরের মুখে উল্কি আঁকা, জীবজন্তুর মুখোশ পরা, নারীরা লালপাড়ের সাদা শাড়ি পরিধান করে কপালে শাখা-সিঁদুর লাগিয়ে সম্মিলিত উলুধ্বনি দেয়া এগুলোর সবই হিন্দু ধর্মীয় রীতি। হিন্দুসম্প্রদায়ের মানুষ এসব পালন করতে পারে। কিন্তু মুসলমানদের জন্যে এসব পালনের কোনই সুযোগ নেই। তাই সকল মুসলমানদের উচিত এসমস্ত কুফরী কর্মকাণ্ড থেকে বেঁচে থাকা, নিজের আত্মীয়স্বজনদেরকেও বাঁচিয়ে রাখা।
হায়! আফসোস বর্ষবরণের নামে মুসলমানদের ঈমান-হরণ করা হচ্ছে
বাংলা বর্ষবরণের নামে মুসলমানদের ঈমান-আক্বীদা বিরোধী ভিনদেশী হিন্দুত্ববাদি সংস্কৃতির প্রসার ঘটানোর চেষ্টা বহুদিন যাবৎ চলছে। এখন রীতিমত এব্যাপারে উৎসাহ উদ্দীপনা দেওয়া হচ্ছে, তারই অংশ হিসেবে গতকালের বর্ষবরণে রাজধানীর রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সংগীত আয়োজন করেছে। নববর্ষ উদযাপন করতে রাজধানীর রমনা ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসা বেপর্দা নারী পুরুষ দর্শনার্থীদের বাতাসা ও লাল গোলাপ দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছে পুলিশ। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে নামদারী মুসলমানেরা নাচ, গান ও আড্ডায় মেতে উঠেছে। এখন পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে মুসলিমদেরকে আর বলতে হয় না এটা তোমাদের সংস্কৃতি, এদিনটিকে শ্রদ্ধাভরে পালন কর! বরং মুসলিমরা আজ ইসলামের সঠিক ইতিহাস ও আদর্শ ভুলে বিধর্মীদের সংস্কৃতিকে স্বেচ্ছায় গ্রহণ করে নিচ্ছে। আর যারা এখনও এগুলোকে মানতে নারাজ তাদেরকে মানতে বাধ্য করা হচ্ছে! নতুন বছরের প্রথম দিন বাঘ-ভাল্লুক, সাপ, বিচ্ছু, কুমির, পেঁচা, ময়ূর ও বিভিন্ন দেব-দেবীর বড় বড় মূর্তি, ছবি নিয়ে ও মুখোশ পরে মঙ্গল শোভাযাত্রার নামে যে র*্যালি বের করা হয়, এখানে কার কাছে নতুন বছরের মঙ্গল ও কল্যাণ কামনা করা হচ্ছে? ইসলামের বিশ্বাস মতে কোন জীবজন্তু, বন্যপ্রাণী ও দেবদেবীর মূর্তির কাছে কল্যাণ ও মঙ্গল কামনা করলে ঈমান থাকবে না। গ্রামে দেখা যায়, মহিলারা বিভিন্ন প্রকারের শাক-সবজি সংগ্রহ করে রান্না করেন এই দিনে,তাদের বিশ্বাস এই দিনটি ভালো কাটলে সারাবছর তাদের ভালো কাটবে! কেউ আবার পান্থা-ইলিশও খেয়ে থাকে! এগুলোর কারণ কী? ইসলামে তো এগুলোর কোনো অস্তিত্ব নেই । ইসলাম কুসংস্কারকে প্রশ্রয় দেয় না।
মুসলমানদের বিশ্বাস মতে ভাল-মন্দ, মঙ্গল-অমঙ্গল সব কিছুই আল্লাহর হুকুমেই সংঘটিত হয়ে থাকে। মুসলমানদের কল্যাণ ও মঙ্গল কামনা করতে হবে একমাত্র আল্লাহর কাছে। সুতরাং মুসলমানদের জন্যে মঙ্গল শোভাযাত্রার সংস্কৃতি চর্চা অবশ্যই পরিত্যাজ্য।
বর্ষবরণের উৎসবের নামে নারী-পুরুষ পরস্পরের মুখে উল্কি আঁকা, জীবজন্তুর মুখোশ পরা, নারীরা লালপাড়ের সাদা শাড়ি পরিধান করে কপালে শাখা-সিঁদুর লাগিয়ে সম্মিলিত উলুধ্বনি দেয়া এগুলোর সবই হিন্দু ধর্মীয় রীতি। হিন্দুসম্প্রদায়ের মানুষ এসব পালন করতে পারে। কিন্তু মুসলমানদের জন্যে এসব পালনের কোনই সুযোগ নেই। তাই সকল মুসলমানদের উচিত এসমস্ত কুফরী কর্মকাণ্ড থেকে বেঁচে থাকা, নিজের আত্মীয়স্বজনদেরকেও বাঁচিয়ে রাখা।
Comment