আল-কায়েদা এমন একটি সংগঠন যারা দলের চেয়ে উম্মাহ কে ভালবাসেন। উম্মাহ স্বার্থ এবং কল্যাণের জন্য যাদের রক্ত, সম্পদসহ সব কিছুই বিলিয়ে দিচ্ছেন। যারা উম্মাহর মাঝে বিভক্ত নয় বরং একতায় বিশ্বাস করেন।
শামে প্রায় ৬ বছর ধরে চলে আসা যুদ্ধে মুসলিম নারী-শিশুসহ কয়েক লক্ষ মুসলিম শহীদ হয়েছে। বিদ্রোহী গুপগুলো কয়েকশত গ্রুপে ভাগ হয়ে গেছে। এতে লাভ হয়েছে শিয়া কাফেরদের। একতার অভাবে এইসব গ্রুপ গুলোর ত্যাগ কাজে আসছে না বরং আসাদ ও পশ্চিমা ক্রুসেডারদের লাভই হচ্ছে।
জাবহাত আন-নুসরাহ আল-কায়েদা কে বায়াত দেয়ার পর যুদ্ধের মোড় ঘুরতে থাকে এবং আসাদ ব্যাপকভাবে ভুমি হারাতে থাকে। অন্যান্য গ্রুপ গুলো ও এতে মনোবল পায়। বিদ্রোহীদের নিয়ে আল-কায়েদা জইস আল ফাতেহ জোট তৈরী করে এবং এতে ব্যাপক সাফল্য পায় মুজাহিদরা। ইদলিব, আলেপ্প ও লাত্তাকিয়ার চেহারা পরিবর্তন হয়ে যায়।
জোট তৈরী হওয়ার পরও কিছু বিভেদ থেকেই যাই গ্রুপ গুলোর মধ্যে। সব গ্রুপগুলো এক না হওয়ায় আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় নাই। অনেকেই বিশেষ করে আহরার আশ শাম, ফাইলাক আশ শাম ইত্যাদি গ্রুপগুলো আল-কায়েদার সাথে এক হতে চাই না কারণ আল-কায়েদার নাম শুনলেই পশ্চিমা ক্রুসেডার তাদের উপর সর্বশক্তি প্রয়গ করে। আল-কায়েদা নামের ধুয়া তুলে রাশিয়ান ও আমেরিকান বিমানগুলো বছরের পর বছর নির্বিচারে মুসলিম নারী-শিশুদের হত্যা করে চলেছে, মুসলিম ঘর-বাড়ী, স্কুল, হাসপাতাল, বাজারে ক্রুসেডাররা নির্বিচারে বোমা বর্ষণ করছে। সাম্প্রতিক সময়ে এটি মারাত্মক আকার ধারণ করেছে।
উম্মাহর এই ক্রান্তি কালে আল-কায়েদার সাথে জাবহাত আন-নুসরাহর সম্পর্কের ছেদের জতেস্ট যৌক্তিকতা রয়েছে। এতে ইনশাল্লাহ সকল মুজাহিদগ্রুপ গুলো একটি গ্রুপ বা দলে পরিণত হবে। সাধারন মানুষ আল-কায়েদার নাম নিয়ে বোমা হামলা থেকে রেহায় পাবে এবং আসাদ-শিয়া-রাশিয়ান জোটের পরাজয় ত্বরান্বিত হবে ইনশাল্লাহ। শামের বিজয় ত্বরান্বিত হবে ইনশাল্লাহ।
আল-কায়েদা কখনো নেতৃত্বের লোভ করে না, ক্ষমতার লোভ করে না, লোভ করে না সম্পদ বা দুনিয়াবি কোন সুবিধার। উম্মাহর স্বার্থেই তাদের সকল আত্মত্যাগ এবং পথ চলা। আল-কায়েদা কখনোই মনে করে না যে তারাই একমাত্র হকপন্থি এবং অন্যরা বাতিল।
আল্লাহ যেন হেমমতের মাধ্যমে হলেও শামের মুসলিমদের রক্তপাত বন্ধ করে বিজয়কে ত্বরান্বিত করেন। আমীন।
শামে প্রায় ৬ বছর ধরে চলে আসা যুদ্ধে মুসলিম নারী-শিশুসহ কয়েক লক্ষ মুসলিম শহীদ হয়েছে। বিদ্রোহী গুপগুলো কয়েকশত গ্রুপে ভাগ হয়ে গেছে। এতে লাভ হয়েছে শিয়া কাফেরদের। একতার অভাবে এইসব গ্রুপ গুলোর ত্যাগ কাজে আসছে না বরং আসাদ ও পশ্চিমা ক্রুসেডারদের লাভই হচ্ছে।
জাবহাত আন-নুসরাহ আল-কায়েদা কে বায়াত দেয়ার পর যুদ্ধের মোড় ঘুরতে থাকে এবং আসাদ ব্যাপকভাবে ভুমি হারাতে থাকে। অন্যান্য গ্রুপ গুলো ও এতে মনোবল পায়। বিদ্রোহীদের নিয়ে আল-কায়েদা জইস আল ফাতেহ জোট তৈরী করে এবং এতে ব্যাপক সাফল্য পায় মুজাহিদরা। ইদলিব, আলেপ্প ও লাত্তাকিয়ার চেহারা পরিবর্তন হয়ে যায়।
জোট তৈরী হওয়ার পরও কিছু বিভেদ থেকেই যাই গ্রুপ গুলোর মধ্যে। সব গ্রুপগুলো এক না হওয়ায় আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় নাই। অনেকেই বিশেষ করে আহরার আশ শাম, ফাইলাক আশ শাম ইত্যাদি গ্রুপগুলো আল-কায়েদার সাথে এক হতে চাই না কারণ আল-কায়েদার নাম শুনলেই পশ্চিমা ক্রুসেডার তাদের উপর সর্বশক্তি প্রয়গ করে। আল-কায়েদা নামের ধুয়া তুলে রাশিয়ান ও আমেরিকান বিমানগুলো বছরের পর বছর নির্বিচারে মুসলিম নারী-শিশুদের হত্যা করে চলেছে, মুসলিম ঘর-বাড়ী, স্কুল, হাসপাতাল, বাজারে ক্রুসেডাররা নির্বিচারে বোমা বর্ষণ করছে। সাম্প্রতিক সময়ে এটি মারাত্মক আকার ধারণ করেছে।
উম্মাহর এই ক্রান্তি কালে আল-কায়েদার সাথে জাবহাত আন-নুসরাহর সম্পর্কের ছেদের জতেস্ট যৌক্তিকতা রয়েছে। এতে ইনশাল্লাহ সকল মুজাহিদগ্রুপ গুলো একটি গ্রুপ বা দলে পরিণত হবে। সাধারন মানুষ আল-কায়েদার নাম নিয়ে বোমা হামলা থেকে রেহায় পাবে এবং আসাদ-শিয়া-রাশিয়ান জোটের পরাজয় ত্বরান্বিত হবে ইনশাল্লাহ। শামের বিজয় ত্বরান্বিত হবে ইনশাল্লাহ।
আল-কায়েদা কখনো নেতৃত্বের লোভ করে না, ক্ষমতার লোভ করে না, লোভ করে না সম্পদ বা দুনিয়াবি কোন সুবিধার। উম্মাহর স্বার্থেই তাদের সকল আত্মত্যাগ এবং পথ চলা। আল-কায়েদা কখনোই মনে করে না যে তারাই একমাত্র হকপন্থি এবং অন্যরা বাতিল।
আল্লাহ যেন হেমমতের মাধ্যমে হলেও শামের মুসলিমদের রক্তপাত বন্ধ করে বিজয়কে ত্বরান্বিত করেন। আমীন।
Comment