অনেকেই হাকীমুল উম্মাহ শায়খুল মুজাহিদ আয-যাওয়াহিরীর বক্তব্য বুঝতে ভুল করেছেন, তিনি নুসরাকে কায়েদা থেকে পৃথক হওয়ার অনুমতি ঠিকই দিয়েছেন, কিন্তু হাকীম তথা বিজ্ঞজন হিসেবে তার পরামর্শটুকুও সাথে দিয়ে দিয়েছেন। এই লেখাটুকু খেয়াল করুন -
আসলে, আমিও এটাই বলতে চাচ্ছি। ঐক্যের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে মুরজিয়ারা নুসরাকে কায়েদা থেকে পৃথক করিয়ে ফেলে, কাফিরদের "বিভাজন, অতঃপর শাসন" নীতিকেই সাহায্য করেছে। নুসরার কায়েদা থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার মাঝে যে কোন ফায়দা নেই, সেটা বুঝার জন্য আমি সবাইকে শায়খ মাকদীসীর লেটেস্ট বিবৃতি এবং মাক্বালাত ম্যাগাজিনের লেখাটা (উমার আব্দুর রাহমান ভাই যেটার ইংরেজি অনুবাদ দিয়েছেন) পড়তে অনুরোধ করছি।
@পলাশী ভাই, নুসরার শায়খরা এখন আর আমাদের শায়খ নেই। কায়েদা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে, তারা ইমারতে ইসলামিয়্যাহ থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সুতরাং নুসরাহকে "আমাদের" বলছেন কীভাবে, বুঝে আসছে না। এতদিন হয়ত ছিল, কিন্তু এখন?
সুতরাং, “জাবহাতুন নুসরাহ” যদি আল-কায়েদা থেকে পৃথক হয়ে যায়, তাহলে কি অপরাধীদের মোড়লরা তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে যাবে, নাকি তাদেরকে খুনি অপরাধীদের সাথে এক দস্তরখানে বসতে বাধ্য করবে? অতঃপর তাদেরকে বাধ্য করবে লাঞ্ছনা ও অপমানের চুক্তির আনুগত্য স্বীকার করতে, তারপর অনৈতিকতা ও দালালী শাসনের কাছে আত্মসমর্পণ করতে, অতঃপর নোংরা গণতন্ত্রের খেল-তামাশায় অংশগ্রহণ করতে। অতঃপর তাদেরকে নিক্ষেপ করবে কারাগারে। যেমনটা করেছিল ‘আলজেরিয়ায়’ ‘জাবহাতুল ইসলামীয়ার’ সাথে এবং মিশরে ইখওয়ানুল মুসলিমীনের সাথে।
@পলাশী ভাই, নুসরার শায়খরা এখন আর আমাদের শায়খ নেই। কায়েদা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে, তারা ইমারতে ইসলামিয়্যাহ থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সুতরাং নুসরাহকে "আমাদের" বলছেন কীভাবে, বুঝে আসছে না। এতদিন হয়ত ছিল, কিন্তু এখন?
Comment