zajakallah
Announcement
Collapse
No announcement yet.
ব্রেকিং || শাইখ সামী আল উরাইদি সহ আল কায়েদা সংশ্লিষ্ট চার নেতৃত্বকে গ্রেফতার করেছে তাহর
Collapse
X
-
আলহামদু লিল্লাহ! তাহরীরের ব্যাপারে আইমান আয-যাওয়াহিরি হাফিজাহুল্লাহর বয়ানটি শুনেছি। শায়খের বয়ানে সত্যটা ফুটে উঠেছে। মূলত শায়খ হাফিযাহুল্লাহ জাবহাতুন নুসরাকে আল-কায়েদা থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার অনুমতি দেননি। তবে তিনি বলেছেন- যদি দুইটি শর্ত পরিপূর্ণ পাওয়া যায়, তাহলে আল-কায়েদা জাবহাতুন নুসরা থেকে সাংগঠনিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করতে পারে, এর পূর্বে নয়:
১. শামের সব মুজাহিদ গ্রুপ ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
২. শামে ইসলামী হুকুমত প্রতিষ্ঠিত হতে হবে এবং শামবাসী উক্ত হুকুমতের জন্য নিজেদের একজন ইমাম নিয়োগ দিতে হবে।
এই দুই শর্ত পাওয়া গেলেই কেবল আলকায়েদা জাবহাতুন নুসরা থেকে সাংগঠনিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করতে পারে, এর পূর্বে কিছুতেই বিচ্ছিন্ন হওয়ার অনুমতি নেই।
শায়খ হাফিজাহুল্লাহ বলেন, বিগত এক বছরে এই দুই শর্তের কোনই বাস্তবায়ন হয়নি। তাই তিনি আল-কায়েদার হাতে বাইয়াত ছিল এমন সকল মুজাহিদকে আবার আল-কায়েদার বাইয়াতে ফিরে যেতে বলেছেন।
Comment
-
ভাই! এটা সত্য, আমরা কেউই এমন সংবাদ শোনার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। তবুও আমাদের বাস্তবতা মেনে নিতে হবে। অটল-অবিচলতার সাথে কাজ চালিয়ে যেতে হবে। আর এটা তো নিশ্চিত সত্য...... ক্রমশ আমরা বিজয়ের দিকেই অগ্রসর হচ্ছি। একেক দিন অতিবাহিত হচ্ছে তো ইমাম মাহদী আসার সময় ঘনিয়ে আসছে। এভাবেই অনেক কাঙ্ক্ষিত-অনাকাঙ্ক্ষিত সংবাদ শুনতে শুনতে আমরা একদিন শুনবো... হাদীসে বর্ণিত চূড়ান্ত বিজয় লাভের পয়গাম। দেখবো... কালেমার পতাকাই সুউচ্চে উড়ছে অবিরাম । সেই পর্যন্ত আমাদের যেমন অনেক কিছুই হারাতে হবে, তেমনি অনেক অপ্রিয় সংবাদও শুনতে হবে।
আর তাহরীরের সাথে সম্পৃক্ত সবাই যে, পূর্ব থেকেই আল-কায়েদার মানহাজ বুঝে ময়দানে জড়ো হয়েছে, এমন কিন্তু নয়। যারা মানহাজ বুঝেছেন, তারা অবশ্যই মূলের সাথেই নিজেকে জড়িয়ে রাখবেন। এটাই আমরা আশা করি এবং এর জন্যই দুয়া করি। তাই ভাই, আমরা অত্যধিক পেরেশান হয়ে বিচলিত না হয়ে পড়ি; বরং উদ্যমের সাথে কাজ চালিয়ে যাই। আমীন, আল্লাহই একমাত্র তাওফীকদাতা। তিনিই অবস্থার পরিবর্তনকারী।
যারা কমেন্ট করে সান্ত্বনার বাণী শুনিয়েছেন সবাইকে জাযাকুমুল্লাহ... বিশেষ করে, মুহতারাম ভাই আবুল ফিদা।
Last edited by Mullah Murhib; 11-30-2017, 12:32 AM.বর্বর হিংস্র হায়েনার বিষাক্ত থাবায় আমাদের মা-বোন আর ভাইদের রক্তে ভেসে যাচ্ছে আমাদেরই নিজ ভূমি। আর তুমি........তবুও তুমি বসে থাকবে ? জেনে রেখো! তোমাকে অবশ্যই এ নির্যাতিত উম্মার রবের সামনে দাঁড়াতে হবে।
Comment
-
উপরোল্লিখিত পর্যালোচনা গুলো পড়ে যা বুঝে আসে তা হলো,জাবহাতু নুসরাহ মূলত শাইখ আইমান হাফিঃ'র বার্তায় উল্লেখিত শর্ত সাপেক্ষেই আল-কায়দা থেকে বায়আত প্রত্যাহার করেছিল।কিন্তু যেহেতু দীর্ঘ এক বছর প্রতিক্ষার পরেও তা বাস্তবায়ন হয়নি,তাই শাইখ হাফিঃ যারা পুর্বে বাইআতবদ্ধ ছিলেন তাদেরকে পুনরায় বাইআতবদ্ধ হওয়ার জন্য আহবান করেছেন।যার ফলেই বড় বড় শাইখগণ তাহরীর আশ-শাম থেকে বের হয়ে গেছেন। যা আমরা ইতি পূর্বেই লক্ষ করেছি।
Comment
-
Originally posted by মুহাম্মদ বিন মাস View Postসবাইকি আর তালিবান হতে পারবে। কথাটা যদিও ছোট কিন্তু এর মাঝে অনেক কিছুই লুকায়িত আছে।
আসলে মোল্লাহ মোহাম্মদ ওমর রহিমাহুল্লাহ যদিও তার পড়াশুনা শেষ করতে পারেন নি / বড় মাপের প্রখ্যাত আলেমও হয়তো ছিলেন না।
কিন্তু আল্লাহর সাথে তার সম্পর্ক তার জীবনী ও তার আমল থেকেই বুঝা যায়।
মুফতি তাকি উসমানী সহ আরো অনেক বড় বড় আলেম তখন মোল্লা ওমরকে বলেছিলো ইসলামী ইমারতকে রক্ষার জন্য ওসামা বিন লাদেনকে আপনি আমেরিকার হাতে তুলে দিন।
কিন্তু তিনি ছিলেন পাহাড় সম অবিচল তার সিদ্ধান্তে।
আজকের সিরিয়ার জিহাদ, ইরাকের জিহাদ ও অনান্য অঞ্চলের জিহাদ তো আফগানিস্তানে তালেবানদের জিহাদের ই ফল। মানে নতুন জিহাদের ভূমিগুলোর জন্মভূমি তো আফগান তালেবান আর আল কায়েদা, আল্লাহর ইচ্ছায়।
অথচ নতুনরা যদি পুরতনদের হাকিকত বুঝতে না পারে তাহলে ভবিষ্যত অন্ধকার।
আল্রাহ আমদেরকে সীসাঢালা প্রাচীরের ন্যায় কুফফারদের বিরুদ্ধে একত্রিত করুন, মুমিনদের বিরুদ্ধে নয়।
Comment
-
ঘটনাটি পুরোপুরি সত্য, এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই,তবে অতি নিকটেই কোন একটা কিছু হবে, হয়ত নতুন কোন ফেতনার দুঃসংবাদ শুনতে পাব আর নয় কোন সুরাহা, তবে আমরা সুরাহা চাই। আল্লাহ তা‘আলা সকলকে মৃত্যু পর্যন্ত হক্বের উপর থাকার তাওফিক দান করুক, আমিন! যত দিন তাহরির আল-কায়দার সাথে ছিলো, ততদিন তারা কোন মুজাহিদের উপর তরবারি উত্তলন করেননি, কিন্তু যখনই আল-কায়দা ত্যাগ করলো, সাথে সাথেই সংঘর্ষে লিপ্ত হলো বেশ কিছু তানজিমের সাথে, সর্বশেষ যা ঘটলো হারকাতু নুরুদ্দীন জিংকী এর সাথে, এই সংঘর্ষের সুরাহা পুরোপুরি ভাবে হতে না হতেই, এখন সরাসরি আল-কায়দার সাথেই সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে যাওয়ার দারপ্রান্তে উপনিত হয়েছে, তবে উতিহাস শাক্ষী আল-কায়দা হলো সেই দল যে দলের বিরুদ্ধে যে হাতটিই এসেছে তাদের করুন পরিণতি ভোগ করতে হয়েছে, হোক সে কুফফারদের মধ্য থেকে কিংবা মুসলিমদের মধ্য থেকে, যার জলন্ত প্রমাণ আপনাদের বলার প্রযোজন মনে করছিনা,আর যতদিন আল-কায়দার সাথে ছিলো ততদিন পর্জন্ত তারা কালো পতাকার ছায়া তলে ছিলো, কিন্তু আল-কায়দা থেকে বের হয়েই সাথে সাথে কালো পতাকার ছায়া তলে বের হয়ে গেলো,সত্যিকার খোরাসানের কালো পতাকাবাহী দলকে ভালোভাবে চিনে রাখুন, যারা এখনো খুরাসান থেকে আলমী জিহাদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
Comment
Comment