১| আল-খন্দক অপারেশনঃ উড়ুজগান প্রদেশের চিনারতো জেলা প্রশাসন কেন্দ্র, পুলিশ হেডকোয়ার্টার, সেনাঘাটি এবং বিভিন্ন চেকপোস্টে বড় ধরনের অভিযান চালানো হলে ৫৫ জন পুতুলসেনা নিহত হয় এবং ৬ জনকে জীবিত গ্রেফতার করা হয়। এসময় জব্দ করা হয় ৪ টি apc, ২ টি রেঞ্জার পিকআপ, ১ টি অ্যাম্বুলেন্স, ৪২ টি রাইফেল, ২ টি spg9 মেশিনগান সহ আরও অনেক যুদ্ধাস্ত্র।
উক্ত অভিযানে ২ মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন এবং আরও ৩ জন আহত হন।
২| আল-খন্দক অপারেশনঃ হেলমান্দ প্রদেশের নাদ আলী জেলায় ইমারতে ইসলামিয়ার একজন সাহসী তালেবান মুজাহিদের করা ইনগ্বিমাসি হামলায় ৮ জন পুতুল পুলিশ নিহত হয়। পরে ১ টি pkm মেশিনগান এবং ৩ টি ক্লাসনিকভ জব্দ করে নিরাপদে নিজ বাহিনীর ঘাঁটিতে ফিরে আসেন ওই মুজাহিদ ভাই।
৩| কান্দাহার প্রদেশের মারুফ জেলার সালসুন এলাকায় আফগান সরকারি বাহিনীর সাবেক কমান্ডার আব্দুল সামাদ সহ আরও ১০ জন প্রাক্তন সদস্য অতীত ভুলের জন্য অনুতপ্ত হয়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণের কাছে ১ টি rpg লঞ্চার, ২ টি pkm মেশিনগান, ৮ টি রাইফেল এবং অন্যান্য সঞ্জাম সহ আত্মসমর্পণ করেছেন।
৪| হেলমান্দ প্রদেশের নাওয়া জেলার নাগারি এলাকায় একটি পুতুল চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে ৭ জন পুতুল নিহত হয়। ৫ সতীর্থের লাশ ফেলেই পালিয়ে যায় বাকি কাপুরুষ পুতুলসেনারা। ঘটনাস্থল হতে ১ টি rpg লঞ্চার, ১ টি pkm মেশিনগান, ৫ টি ক্লাসনিকোভ রাইফেল, ২ টি সাধারন রাইফেল, ১ টি পিস্তল এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
৫| হেলমান্দ প্রদেশের গেরিশ্ক জেলার বান্দ্ বারক্ব এলাকায় একটি পুতুল সেনাবহরে হামলা করা হলে কমপক্ষে ৪ পুলিশ নিহত হয়। পরে ঘটনাস্থলে আরও পুতুলসেনা উপস্থিত হলে মিসাইলযোগে তাদের ৪ টি apc গাড়ি ধ্বংস করা হয়। এতে হতাহত হয় ভেতরে থাকা সব পুতুলসেনা। এছাড়া পুতুলসেনাদের নিজেদের তাড়াহুড়োতে আরও ২ টি apc ধ্বংস হয়ে যায়।
৬| হেলমান্দ প্রদেশের মারজাহ্ জেলায় চালানো পৃথক পৃথক অভিযানে ৬ পুতুলসেনা নিহত এবং ১ জন আহত হয়। একই প্রদেশের নাদ আলী জেলায় মুজাহিদীনদের হামলায় একটি চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে কমপক্ষে ১২ জন পুতুলসেনা নিহত হয়। এছাড়া একটি apc ধ্বংস করা হলে এর ভেতরে থাকা সব পুতুলসেনারা হতাহত হয়।
৭| যাবুল প্রদেশের শাজয় জেলায় আসাদ নামে এক পুতুল কমান্ডার গুরুতর আহত হয়। এসময় তার সাথে থাকা ২ জন রক্ষী নিহত হয়।
উক্ত অভিযানে ২ মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন এবং আরও ৩ জন আহত হন।
২| আল-খন্দক অপারেশনঃ হেলমান্দ প্রদেশের নাদ আলী জেলায় ইমারতে ইসলামিয়ার একজন সাহসী তালেবান মুজাহিদের করা ইনগ্বিমাসি হামলায় ৮ জন পুতুল পুলিশ নিহত হয়। পরে ১ টি pkm মেশিনগান এবং ৩ টি ক্লাসনিকভ জব্দ করে নিরাপদে নিজ বাহিনীর ঘাঁটিতে ফিরে আসেন ওই মুজাহিদ ভাই।
৩| কান্দাহার প্রদেশের মারুফ জেলার সালসুন এলাকায় আফগান সরকারি বাহিনীর সাবেক কমান্ডার আব্দুল সামাদ সহ আরও ১০ জন প্রাক্তন সদস্য অতীত ভুলের জন্য অনুতপ্ত হয়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণের কাছে ১ টি rpg লঞ্চার, ২ টি pkm মেশিনগান, ৮ টি রাইফেল এবং অন্যান্য সঞ্জাম সহ আত্মসমর্পণ করেছেন।
৪| হেলমান্দ প্রদেশের নাওয়া জেলার নাগারি এলাকায় একটি পুতুল চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে ৭ জন পুতুল নিহত হয়। ৫ সতীর্থের লাশ ফেলেই পালিয়ে যায় বাকি কাপুরুষ পুতুলসেনারা। ঘটনাস্থল হতে ১ টি rpg লঞ্চার, ১ টি pkm মেশিনগান, ৫ টি ক্লাসনিকোভ রাইফেল, ২ টি সাধারন রাইফেল, ১ টি পিস্তল এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
৫| হেলমান্দ প্রদেশের গেরিশ্ক জেলার বান্দ্ বারক্ব এলাকায় একটি পুতুল সেনাবহরে হামলা করা হলে কমপক্ষে ৪ পুলিশ নিহত হয়। পরে ঘটনাস্থলে আরও পুতুলসেনা উপস্থিত হলে মিসাইলযোগে তাদের ৪ টি apc গাড়ি ধ্বংস করা হয়। এতে হতাহত হয় ভেতরে থাকা সব পুতুলসেনা। এছাড়া পুতুলসেনাদের নিজেদের তাড়াহুড়োতে আরও ২ টি apc ধ্বংস হয়ে যায়।
৬| হেলমান্দ প্রদেশের মারজাহ্ জেলায় চালানো পৃথক পৃথক অভিযানে ৬ পুতুলসেনা নিহত এবং ১ জন আহত হয়। একই প্রদেশের নাদ আলী জেলায় মুজাহিদীনদের হামলায় একটি চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে কমপক্ষে ১২ জন পুতুলসেনা নিহত হয়। এছাড়া একটি apc ধ্বংস করা হলে এর ভেতরে থাকা সব পুতুলসেনারা হতাহত হয়।
৭| যাবুল প্রদেশের শাজয় জেলায় আসাদ নামে এক পুতুল কমান্ডার গুরুতর আহত হয়। এসময় তার সাথে থাকা ২ জন রক্ষী নিহত হয়।
Comment