Announcement

Collapse
No announcement yet.

শাইখ আয়মান আল-জাওয়াহেরি হাফিজাহুল্লাহর শাহাদাতসম্পর্কিত সংবাদ সত্য?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • শাইখ আয়মান আল-জাওয়াহেরি হাফিজাহুল্লাহর শাহাদাতসম্পর্কিত সংবাদ সত্য?

    শাইখ আয়মান আল-জাওয়াহেরি হাফিজাহুল্লাহর শাহাদাতসম্পর্কিত সংবাদ সত্য?

    কিছুক্ষণ আগেই থেকেই আন্তর্জাতিক ও দেশীয় মিডিয়া এবং অফিসিয়ালি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট প্রচার করছে যে শাইখ আয়মান আল জাওয়াহেরি হাফিঃ কে আফগানে ড্রোন হামলায় শহীদ করা হয়েছে।

    এখনো পর্যন্ত আল কায়েদার পক্ষ থেকে কোন স্টেটমেন্ট পায়নি। তাই বিশ্বাস করতে পারছি না।কারন ইতিপূর্বে বহুবার এরকম মৃত্যুর সংবাদ প্রচার করেছে। এ ব্যাপারে আপনাদের থেকে যানানোর অনুরোধ করছি।

  • #2
    আল ফিরদাউস মিডিয়ার ভাইদের কাছে অনুরোধ , তারা যেন দ্রুত সত্য বিষয়টি জানিয়ে উম্মাহ এর বিচলিত মন শান্ত করে। ইয়া আল্লাহ, সংবাদটি যেন মিথ্যা হয়।
    ''এই উম্মাহর অবস্থা পরিবর্তন হবে না , যদি না মুসলিমরা সাহাবায়ে কেরাম যা করেছিলেন তার দিকে ফিরে যায়'' - শাইখ আনোয়ার আল আওলাকি রহি.

    Comment


    • #3
      Ji vai amar ow akoi proshno?

      Comment


      • #4
        আমি আল-কায়দার কেউ না, আমার ধারণা সংবাদটি মিথ্যা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে অনেকাংশে-

        প্রথম বিষয় হল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নামক এই জারজরাষ্ট্রটি বহুবার মিথ্যা সংবাদ প্রচার করেছে ।

        দ্বিতীয় বিষয় হল, ২০২২ সালের ৮ নভেম্বর রোজ মঙ্গলবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে । এতে প্রতিনিধি পরিষদের সমস্ত ৪৩৫টি আসন এবং সেনেটের ১০০টি আসনের মধ্যে ৩৫টি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে ৷ নির্বাচনে আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন চোর ও ডাকাত জো বাইডেন জয়ী হওয়ার জন্য এই সংবাদ প্রচার করছে হাতিয়ার হিসেবে । তারা নিজেরাই নিজেদের জনগণকে গোমরা করছে, ধোঁকা দিচ্ছে, মৃত্যুর দিকে টেলে দিচ্ছে ! কথায় আছে না, চোরের মার বড় গলা !?

        তৃতীয় বিষয় হল, আমি সময় ও যমুনা টেলিভিশনের নিউজ দেখেছি, সেখানে তাদেরকে দাবি করতে দেখা গেছে যে, তালেবান এর তীব্র নিন্দা করেছে অথচ তালেবানের কোন প্রতিক্রিয়া তারা প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেনি, যেখানে জো বাইডেনের কথাগুলো প্রমাণ হিসেবে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছে ।

        চতুর্থ বিষয় হল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নামক এই জারজরাষ্ট্রটি ড্রোন হামলা করেছে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে । যা তালেবান ও যুক্তরাষ্ট্রের মাঝে সম্পাধিত চুক্তির খেলাফ । এতে করে তো চুক্তি ভেঙ্গে যাবে । যদি এমনটাই হয়, তবে তো নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা হবে ।

        পঞ্চম বিষয় হল, আল-কায়দা প্রধান আফগানিস্তানে অবস্থান করছেন, এই কথাটাই তো মেনে নেওয়া যায় না । তাও আবার রাজধানী কাবুলে ! এমনকি বারান্দায় !! আমি ব্যক্তিগত ভাবে ধারণা করি, আল-কায়দা প্রধান আফগানিস্তানেই নেই । তিনি অন্য কোন দেশে অবস্থান করছেন ।


        সংবাদটি মিথ্যা হওয়ার পক্ষে আমি কিছু সম্ভাবনা মূলক পয়েন্ট তুলে ধরলাম । আল্লাহ তা'আলাই সবচে' ভালো জানেন । দোয়া করি, খবরটি যেন মিথ্যা হয় এবং আল্লাহ যেন আমাদের উপর তাঁর নেক ছায়াকে দীর্ঘায়িত করেন । আরে মুমিনের বেঁচে থাকাও লাভ, ইন্তেকাল করাও লাভ । বাদ বাকী আমরা যারা বেঁচে আমি তাদের হৃদয় উত্তমতার বিরহে ব্যথিত হয় । এই আরকি । দীল ধুকতা হে । يَا شَيْخَنَا! نُحِبُّكَ فِي اللهِ .


        হে পরাক্রমশালী শক্তিধর! কৃপণতা আর কাপুরুষতা থেকে আশ্রয় চাই সর্বক্ষণ।

        Comment


        • #5
          3:144

          وَ مَا مُحَمَّدٌ اِلَّا رَسُوۡلٌ ۚ قَدۡ خَلَتۡ مِنۡ قَبۡلِہِ الرُّسُلُ ؕ اَفَا۠ئِنۡ مَّاتَ اَوۡ قُتِلَ انۡقَلَبۡتُمۡ عَلٰۤی اَعۡقَابِکُمۡ ؕ وَ مَنۡ یَّنۡقَلِبۡ عَلٰی عَقِبَیۡہِ فَلَنۡ یَّضُرَّ اللّٰہَ شَیۡئًا ؕ وَ سَیَجۡزِی اللّٰہُ الشّٰکِرِیۡنَ ﴿۱۴۴﴾

          আর মুহাম্মাদ কেবল একজন রাসূল। তার পূর্বে নিশ্চয় অনেক রাসূল বিগত হয়েছে। যদি সে মারা যায় অথবা তাকে হত্যা করা হয়, তবে তোমরা কি তোমাদের পেছনে ফিরে যাবে ? আর যে ব্যক্তি পেছনে ফিরে যায়, সে কখনো আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারে না। আর আল্লাহ অচিরেই কৃতজ্ঞদের প্রতিদান দেবেন।




          পনরতম রুকু‘

          [১] এ আয়াতে হুঁশিয়ার করা হয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহিওয়া সাল্লাম একদিন না একদিন দুনিয়া থেকে বিদায় নেবেন। তার পরও মুসলিমদের দ্বীনের উপর অটল থাকতে হবে। এতে আরো বুঝা যায় যে, সাময়িক বিপর্যয়ের সময় রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের আহত হওয়া এবং তার মৃত্যুসংবাদ প্রচারিত হওয়ার পেছনে যে রহস্য ছিল, তা হলো তাঁর জীবদ্দশাতেই তার মৃত্যু-পরবর্তী সাহাবায়ে-কেরামের সম্ভাব্য অবস্থার একটি চিত্র ফুটিয়ে তোলা- যাতে তাদের মধ্যে কোন ক্রটি-বিচ্যুতি পরিলক্ষিত হলে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বয়ং তা সংশোধন করে দেন এবং পরে সত্যসত্যই যখন তার মৃত্যু হবে, তখন যেন সম্বিত হারিয়ে না ফেলেন। বাস্তবে তাই হয়েছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওফাতের সময় যখন প্রধান প্রধান সাহাবীগণও শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়েন, তখন আবু বকর সিদ্দীক রাদিয়াল্লাহু আনহু এ আয়াত তেলাওয়াত করেই তাদের সাস্তুনা দেন। [দেখুন, বুখারীঃ ১২৪১, ১২৪২, ৪৪৫৩, ৪৪৫৪]


          মরলে শহীদ বাঁচলে গাজী
          এজন্য আমাদের ভেঙ্গে পরার কিছু নেই।
          অচিরেই সত্য ঘটনা উদঘাটন হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
          যদি শহীদ হন দোয়া করব আল্লাহ তাআলা যাতে শাহাদাতের আ'লা মাকাম দান করেন।
          এবং যোগ্য , দায়িত্বশীল নেতা যাতে আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য ব্যবস্থা করে দেন।

          জীবিত থাকলে আলহামদুলিল্লাহ আছেনই।

          Comment


          • #6
            এই সময়টা আমাদের খুব বেশি সতর্ক থাকতে হবে । হয়ত তারা আমাদের মনবল ভেঙ্গে দিয়ে আমাদের কাছে ব্যঘাত ঘটাতে চাইছে। এর মাধ্যমে তারা তাদের কোন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে যাতে আমরা যেন তাদের পরিকল্পনায় বাধা না হই অথবা এর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে এবং বিভিন্ন ভাবে তারা আমাদেরকে নির্নয় করে তথ্য বের করতে চাচ্ছে।
            পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

            Comment

            Working...
            X