ফটো রিপোর্ট
কাবুল বিমানবন্দরে তালিবানদের “ভিক্টোরি ফোর্স” এর শোডাউন
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণাধীন কাবুল বিমানবন্দর, আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর। বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারে এটি ছিল ক্রুসেডার আমেরিকা নিয়ন্ত্রিত বিমানবন্দর, পাশাপাশি একটি সামরিক ঘাঁটি।
ক্রুসেডার আমেরিকার ইতিহাসে সর্বাধিক ব্যয়বহুল ও দীর্ঘমেয়াদী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ ছিল আফগান যুদ্ধ। যেখানে গত দুই দশক ধরে তীব্র লড়াইয়ের পর তালিবান মুজাহিদদের হাতে শোচনীয় পরাজয় বরণ করে ক্রুসেডার আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের ৪০ টিরও বেশি দেশ।
আর এই পরাজয়ের গ্লানি নিয়েই গত ৩১ আগস্ট রাতের আঁধারে আফগানিস্তান ছাড়ে ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী। এদিন রাতের আঁধারে পরাজিত আমেরিকার সর্বশেষ ফ্লাইট ও সেনা সদস্য কাবুল বিমানবন্দর থেকেই আফগানিস্তান থেকে লেজগুটিয়ে বিদায় নেয়।
ক্রুসেডার আমেরিকা ও ন্যাটোর পরাজয়ের শেষ বার্ষিকী উপলক্ষে কাবুল বিমানবন্দর একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক রেকর্ড করেছে।
ক্রুসেডার সৈন্যদের চলে যাওয়ার পর বিমানবন্দরটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন এলিট ফোর্সের আদলে গঠিত ইমারতে ইসলামিয়ার “ভিক্টোরি ফোর্স” নামক ইউনিটের মুজাহিদিনরা। তবে পূর্ব থেকেই বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আছেন তালিবানদের অপর একটি বিশেষ ইউনিট “বদরী-৩১৩ ফোর্স” এর মুজাহিদগণ।
ফটো রিপোর্টটি দেখুন-
https://archive.org/details/Victory_Force
কাবুল বিমানবন্দরে তালিবানদের “ভিক্টোরি ফোর্স” এর শোডাউন
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণাধীন কাবুল বিমানবন্দর, আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর। বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারে এটি ছিল ক্রুসেডার আমেরিকা নিয়ন্ত্রিত বিমানবন্দর, পাশাপাশি একটি সামরিক ঘাঁটি।
ক্রুসেডার আমেরিকার ইতিহাসে সর্বাধিক ব্যয়বহুল ও দীর্ঘমেয়াদী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ ছিল আফগান যুদ্ধ। যেখানে গত দুই দশক ধরে তীব্র লড়াইয়ের পর তালিবান মুজাহিদদের হাতে শোচনীয় পরাজয় বরণ করে ক্রুসেডার আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের ৪০ টিরও বেশি দেশ।
আর এই পরাজয়ের গ্লানি নিয়েই গত ৩১ আগস্ট রাতের আঁধারে আফগানিস্তান ছাড়ে ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী। এদিন রাতের আঁধারে পরাজিত আমেরিকার সর্বশেষ ফ্লাইট ও সেনা সদস্য কাবুল বিমানবন্দর থেকেই আফগানিস্তান থেকে লেজগুটিয়ে বিদায় নেয়।
ক্রুসেডার আমেরিকা ও ন্যাটোর পরাজয়ের শেষ বার্ষিকী উপলক্ষে কাবুল বিমানবন্দর একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক রেকর্ড করেছে।
ক্রুসেডার সৈন্যদের চলে যাওয়ার পর বিমানবন্দরটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন এলিট ফোর্সের আদলে গঠিত ইমারতে ইসলামিয়ার “ভিক্টোরি ফোর্স” নামক ইউনিটের মুজাহিদিনরা। তবে পূর্ব থেকেই বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আছেন তালিবানদের অপর একটি বিশেষ ইউনিট “বদরী-৩১৩ ফোর্স” এর মুজাহিদগণ।
ফটো রিপোর্টটি দেখুন-
https://archive.org/details/Victory_Force
Comment