জুযাযান ও সারবাল = হালকা ও ভারী অস্ত্র নিয়ে কয়েকটি শত্রু চৌকির উপর বিস্তৃত অঞ্চল জুড়ে হামলা। চারটি চৌকি বিজয়, ছয় সেনা নিহত। বেশ কয়েক জন আহত বাকীরা পলায়ন। তিনটি হেভি মেশিনগান সাতটি ক্লাশিনকোভ সহ আরো বেশ সামরিক সরঞ্জামাদী গনিমত লাভ।
নতুন প্রাপ্ত সংবাদে বলা হয়েছে মুজাহিদগণ অত্র অঞ্চলের কেন্দ্রিয় সামরিক ঘাটি চারদিক থেকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে।
সারবাল = মুজাহিদদের হাতে দখল হওয়া একটি ঘাটি পুনরুদ্ধারের জন্য হেলিকপ্টার, ট্যাংক, সাজোয়া যান ও জঙ্গি বিমান নিয়ে হামলা। মুজাহিদগণ প্রতিরোধ যুদ্ধে এগিয়ে আসেন। দিনভর যুদ্ধ চলে। অবশেষে আল্লাহর সাহায্যে দুশমন আস্ত্র শস্ত্র ফেলে পালাতে বাধ্য হয়। পরাজিত বাহিনী নিজেদের ব্যথতা ঢাকতে মিথ্যে খবর প্রচার করে।
ফারাহ = উমারী অপারেশনের ধারাবাহিকতায় ইমারতে ইসলামিয়ার ফারাহ প্রদেশে মুজাহিদগণ কয়েকটি সেনা চৌকির উপর ব্যাপক হামলা চালায়। সকাল ৯টা থেকে এশা পযন্ত হামলা অব্যাহত থাকে। অবশেষে তিনটি চৌকি পুরো পুরি মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রনে। কমান্ডার সহ ৬ জন সানেক নিহত। যাদের মাঝে সাতটির নাপাক লাশ এখনো ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। বেশ কয়েক জন মারাত্মক আহত। একটি রকেটলাঞ্চার, চারটি হেভি মেশিনগান, পাচটি ক্লাশিনকোভ, তিনটি মোটর সাইকেল, দুটি সাজোয়া যান সহ আরো বেশ সামরিক সরঞ্জাম গনিমত লাভ।
উল্লেখ্য: যুদ্ধ চলা কালে ক্রুসেডারদের গানশিপ হেলিকপ্টারের বোমাবষনের ফলে তিন মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন। আল্লাহ তায়ালা ভাইদেরকে কবুল করুন। আমীন।
অপরদিকে মুজাহিদ কমান্ডার আব্দুল গাফ্ফার দা.বা. এর ১২ বছরের ছেলেকে ববর সেনারা তুলে নিয়ে নিমম ভাবে শহীদ করে।
হেরাত = কয়েক জায়গায় সেনা ক্যারাভানের উপর হামলা, তিনটি গাড়ী বিধ্বস্ত। একটি বড় কাগো গাড়ী বিধ্বস্ত ।বেশ সংখক মারাত্মক আহত। নিহতের সংখ্যা এখনো জানা যায় নি। তবে বিভিন্ন স্থানে দুশমনের জান মালের ক্ষয় ক্ষতি।
লোগমান = কাবুল জালালাবাদ মহাসড়কে সেনা ভ্যানের উপর হামলা। একটি ট্যাংক, সাপ্লাই গাড়ী ও দুটি রেঞ্জার গাড়ী সম্পূণ বিধ্বস্ত। বেশ কয়েক জন সেনা নিহত।
নঙ্গরহার = মুজাহিদদের বোমা বিস্ফোরণে তিন সেনা নিহত। চার জন গুরুতর আহত্।
লোগার = রাজধানীর সাভাল হোটেলের পাশে রাখা গাড়ীতে মুজাহিদগণ চুম্বক বোমা স্থাপন করেন ।শয়তানগুলো আরোহন করলে বোমা বিস্ফোরণে সবাই জাহান্নামে।
নুরিস্তান = সুরঙ্গ বোমায় সেনা কমান্ডার নিহত।
ময়দান ওয়াদাক = আকস্মিক বোমা হামলায় চার সেনা নিহত। প্রদেশের আরো বেশ কয়েক জায়গায় সেনা চৌকি, ক্যারাভান, ও টহলদার বাহিনীর উপর হামলা। দুশমনের জানমালের ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি।
পাকতিয়া = বড় ধরনের সেনা গাড়ী বিধ্বস্ত। সকল আরোহী নিহত। দু এক জন বেচে যেতে পারে।
কোনার পারওয়ান = সেনা চৌকি, সেনা ক্যারাভান ও পদাতিক বাহিনীর উপর হামলা। শত্রুর ব্যাপর জানমালের ক্ষয় ক্ষতি। রেঞ্জার গাড়ী বিধ্বস্ত।
খোস্ত, নঙ্গরহার, বাগলান = ওমারী অপারেসনের ধারাবাহিকতায় এই তিন প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে হামলা।দুটি রেঞ্জার গাড়ী বিধ্বস্ত। তিন সেনা নিহত। পাচ জন আহত।
কাবুল = সেনা চৌকির উপর হামলা। দুই সেনা নিহত। কয়েক জন আহত।
বলখ = ক্যারাভানের উপর হামলা। রেঞ্জার গাড়ী বিধ্বস্ত। কয়েকজন আহত । নিহতের সংখ্যা জানা যায় নি।
কান্দাহার = প্রভাবশালী সেনা চৌকির উপর হামলা । তিন দিন যাবৎ অবরুদ্ধ ঘাটিটি আজ বিজয়। দুই সেনা নিহত। বাকিরা পলায়ন। একটি রেঞ্জার গাড়ী, একটি রকেট লাঞ্চার, সাতটি ক্লাশিনকোভ সহ প্রচুর গনিমত লাভ।
নতুন প্রাপ্ত সংবাদে বলা হয়েছে মুজাহিদগণ অত্র অঞ্চলের কেন্দ্রিয় সামরিক ঘাটি চারদিক থেকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে।
সারবাল = মুজাহিদদের হাতে দখল হওয়া একটি ঘাটি পুনরুদ্ধারের জন্য হেলিকপ্টার, ট্যাংক, সাজোয়া যান ও জঙ্গি বিমান নিয়ে হামলা। মুজাহিদগণ প্রতিরোধ যুদ্ধে এগিয়ে আসেন। দিনভর যুদ্ধ চলে। অবশেষে আল্লাহর সাহায্যে দুশমন আস্ত্র শস্ত্র ফেলে পালাতে বাধ্য হয়। পরাজিত বাহিনী নিজেদের ব্যথতা ঢাকতে মিথ্যে খবর প্রচার করে।
ফারাহ = উমারী অপারেশনের ধারাবাহিকতায় ইমারতে ইসলামিয়ার ফারাহ প্রদেশে মুজাহিদগণ কয়েকটি সেনা চৌকির উপর ব্যাপক হামলা চালায়। সকাল ৯টা থেকে এশা পযন্ত হামলা অব্যাহত থাকে। অবশেষে তিনটি চৌকি পুরো পুরি মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রনে। কমান্ডার সহ ৬ জন সানেক নিহত। যাদের মাঝে সাতটির নাপাক লাশ এখনো ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। বেশ কয়েক জন মারাত্মক আহত। একটি রকেটলাঞ্চার, চারটি হেভি মেশিনগান, পাচটি ক্লাশিনকোভ, তিনটি মোটর সাইকেল, দুটি সাজোয়া যান সহ আরো বেশ সামরিক সরঞ্জাম গনিমত লাভ।
উল্লেখ্য: যুদ্ধ চলা কালে ক্রুসেডারদের গানশিপ হেলিকপ্টারের বোমাবষনের ফলে তিন মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন। আল্লাহ তায়ালা ভাইদেরকে কবুল করুন। আমীন।
অপরদিকে মুজাহিদ কমান্ডার আব্দুল গাফ্ফার দা.বা. এর ১২ বছরের ছেলেকে ববর সেনারা তুলে নিয়ে নিমম ভাবে শহীদ করে।
হেরাত = কয়েক জায়গায় সেনা ক্যারাভানের উপর হামলা, তিনটি গাড়ী বিধ্বস্ত। একটি বড় কাগো গাড়ী বিধ্বস্ত ।বেশ সংখক মারাত্মক আহত। নিহতের সংখ্যা এখনো জানা যায় নি। তবে বিভিন্ন স্থানে দুশমনের জান মালের ক্ষয় ক্ষতি।
লোগমান = কাবুল জালালাবাদ মহাসড়কে সেনা ভ্যানের উপর হামলা। একটি ট্যাংক, সাপ্লাই গাড়ী ও দুটি রেঞ্জার গাড়ী সম্পূণ বিধ্বস্ত। বেশ কয়েক জন সেনা নিহত।
নঙ্গরহার = মুজাহিদদের বোমা বিস্ফোরণে তিন সেনা নিহত। চার জন গুরুতর আহত্।
লোগার = রাজধানীর সাভাল হোটেলের পাশে রাখা গাড়ীতে মুজাহিদগণ চুম্বক বোমা স্থাপন করেন ।শয়তানগুলো আরোহন করলে বোমা বিস্ফোরণে সবাই জাহান্নামে।
নুরিস্তান = সুরঙ্গ বোমায় সেনা কমান্ডার নিহত।
ময়দান ওয়াদাক = আকস্মিক বোমা হামলায় চার সেনা নিহত। প্রদেশের আরো বেশ কয়েক জায়গায় সেনা চৌকি, ক্যারাভান, ও টহলদার বাহিনীর উপর হামলা। দুশমনের জানমালের ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি।
পাকতিয়া = বড় ধরনের সেনা গাড়ী বিধ্বস্ত। সকল আরোহী নিহত। দু এক জন বেচে যেতে পারে।
কোনার পারওয়ান = সেনা চৌকি, সেনা ক্যারাভান ও পদাতিক বাহিনীর উপর হামলা। শত্রুর ব্যাপর জানমালের ক্ষয় ক্ষতি। রেঞ্জার গাড়ী বিধ্বস্ত।
খোস্ত, নঙ্গরহার, বাগলান = ওমারী অপারেসনের ধারাবাহিকতায় এই তিন প্রদেশের বিভিন্ন স্থানে হামলা।দুটি রেঞ্জার গাড়ী বিধ্বস্ত। তিন সেনা নিহত। পাচ জন আহত।
কাবুল = সেনা চৌকির উপর হামলা। দুই সেনা নিহত। কয়েক জন আহত।
বলখ = ক্যারাভানের উপর হামলা। রেঞ্জার গাড়ী বিধ্বস্ত। কয়েকজন আহত । নিহতের সংখ্যা জানা যায় নি।
কান্দাহার = প্রভাবশালী সেনা চৌকির উপর হামলা । তিন দিন যাবৎ অবরুদ্ধ ঘাটিটি আজ বিজয়। দুই সেনা নিহত। বাকিরা পলায়ন। একটি রেঞ্জার গাড়ী, একটি রকেট লাঞ্চার, সাতটি ক্লাশিনকোভ সহ প্রচুর গনিমত লাভ।
Comment