Announcement

Collapse
No announcement yet.

Iea || তালেবান || কাবুলের নর্থগেট বিদেশী হোটালে বিদেশী ক্রুসেডরদের ঘাঁটিতে সারারাত আক্রমণ

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Iea || তালেবান || কাবুলের নর্থগেট বিদেশী হোটালে বিদেশী ক্রুসেডরদের ঘাঁটিতে সারারাত আক্রমণ

    Attack on North Gate Hotel ends with death and injuries to hundreds of invaders

    [এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ আক্রমণ ছিল; কোন ভাই, বিশেষ করে প্রিয় উসামা মিডিয়ার ভাইয়েরা যদি অনুবাদ করে দিতেন তাহলে উত্তম হত। আল-ইমারা আরবি সাইটে গেলে আরবি অনুবাদও পাবেন আশাকরি]

    সূত্রঃ- http://alemarah-english.com/?p=1959

    [আক্রমণের পরবর্তী ছবি]

    বিস্তারিত বিবৃতি

    Beginning of Operation:

    Amid the ongoing onslaught of ‘Omari’ annual operation, a 4 member group from the Martyrdom Seeking Battalion of Islamic Emirate carried out an operation on North Gate Hotel and Logistics Facilities, a key enemy military and intelligence center, at around 01:30 am local time today.

    Martyrdom Seekers and Attack:

    – Muhammad Anbiya from Pashmool area of Kandahar

    – Shamsullah from Nahr Siraj area of Helmand

    – Abdul Rasheed

    – and Naimatullah from Atghar district of Zabul

    Initially a heroic martyrdom seeker driving a truck packed with heavy explosives detonated his vehicle at the entrance gate of the camp, shattering the enemy security belt as well as collapsing and damaging many buildings, the dining hall, ammunition, food and fuel depots and halls created for profanity, burying all the invaders under the rubble.

    Following the huge blast, the 3-man martyrdom seeking team armed with automatic weapons, fire spreading bombs and explosives vests entered the guest house and began engaging the remaining foreigners, guards, caterers, guests and those still alive in their rooms.

    No person was left alive in this second phase which lasted till around 05:00 am in the morning as each person was killed point black range or critically injured under the rubble.

    The third phase of the operation by the 3 martyrdom seekers – who had executed their handed out plan with precision and killed everyone on site – engaged the invaders and hirelings from outside for two hours, inflicting heavy casualties on the enemy and forcing them to evacuate their dead via ambulances.

    Enemy Losses:

    The blessed raid carried out after accurate intelligence gathering indicating presence of hundreds of foreigners resulted in death to most of the enemy personnel inside with injuries to others. Most part of the camp was also completely leveled or heavily damaged as well as other heavy material losses caused to the invaders.

    Enemy Denial and Propaganda:

    That the enemy has completely denied any losses or declared only a few casualties is not something new, rather their lies, deceit and turning the other cheek to realities has a long history.

    When a person can bypass every security barrier and detonate a truck with tonnes of explosives and when fully armed men can walk, attack and spend 7 hours freely inside a base, then such an operation can never come to an end with a meager fatality toll! No, every sane mid understands this reality and past experiences have also proven this.

    The hireling enemy – in order to hide its humiliation – wants to portray the attack as a failure and either show a tiny casualty figure or deny it completely in order to safeguard the interests of their foreign masters.

    Our plan of operation by the Martyrdom Seeking Battalion was very accurate. Just as the attack was executed successfully, so was the death toll in accordance with the expected figures, Inshallah.

    Our reconnaissance team kept their eyes and gathered precise information about the camp from pre till post operation. They had obtained map of the camp, human figures present inside and all other necessary information. And according to this info, all required equipment was delivered so that, all praise belong to Allah, the operation is executed meticulously and no person out of the 400 foreigners mostly Americans are left alive or unharmed.

    Result and Message of the Operation:

    The Americans – who had invaded Afghanistan for their ill-fated goals – understand with absolute certainty that they cannot achieve them through occupation. But the reason why they still seek to extend their invasion is because they want to spare America humiliation, dishonor and an open defeat so that their begone reputation is saved further damage.

    The more America and her invading allies insist on prolonging their occupation of Afghanistan, the more the Afghan nation thinks about their Jihadi plans in order to hand the invaders heavy losses just like the losses being faced by their auxiliary hirelings.

    Today’s attack in Kabul carried a clear message; that the Afghans are not tired of sacrificing their souls or continuing their Jihadi struggle and neither has a weakness been observed in their plans. Contrarily, if they are conquering districts and bases and cleansing large swaths of land from the enemy presence on the one hand, on the other they will also target and take decisive steps against the nests of foreign invaders.

    The Kabul attack must remind the invaders that they shall pay for every day they spend and every crime they commit here. These martyrdom seekers had only participated in order to attain the pleasure of Allah Almighty and avenge the martyrdom of the late Amir ul Mumineen, Mullah Akhtar Muhammad Mansoor (may Allah have mercy on him). So as much as the invaders insist on oppression, barbarity, extending occupation and stubbornness, the more the yearning for revenge shall increase and they shall pay for their crimes, Inshallah.

    Spokesman of Islamic Emirate of Afghanistan

    Zabihullah Mujahid

    27/10/1437 Hijri Lunar

    11/05/1394 Hijri Solar 01/08/2016



    ---------------------------

    পূর্বে তোলা হোটেলের ভেতরের ছবি।

    সালাউদ্দিনের ঘোড়া
    তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

  • #2
    ব্রেকিং !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

    আল্লাহু আকবর !!!


    এই মাত্র ইমারাতে ইসলামী'র ইংরেজি মুখপাত্র আব্দুলকারাহ বালিকী ভাই জানালেন, শহীদি হামলা করতে যাওয়া একজন ভাই আক্রমণ শেষে শত্রুদের নজর ফাঁকি দিয়ে মুজাহিদীনদের ঘাঁটিতে এসে পৌঁছেছেন ।
    হায়াত মউত আল্লাহ হাতে, ঈমানদাররা মৃত্যুকে ভয় পায় না, আল্লাহর উপর ভরসা করে লড়ে, আল্লাহ যা ফয়সালা করে সেটাই মেনে নেয়।

    ভাইয়ের টুইটঃ- https://twitter.com/balkhi_a/status/760122364592087040

    #BREAKING/Heart-#BREAKING NEWS One of the martyrdom seekers who participated in #Kabul #NorthGateHotel attack has reached safety #OpOmari
    সালাউদ্দিনের ঘোড়া
    তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

    Comment


    • #3
      টোলো নিউজ বলেছে, আক্রমণকারী ১ জন বোমা ফাটিয়েছে , বাকী ২ জনের লাশ পাওয়া গেছে।

      এবং, বাকী যে ১ জনকে পায় নি, তিনি আক্রমণ শেষে ফিরে এসেছেন।
      সালাউদ্দিনের ঘোড়া
      তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

      Comment


      • #4
        আল্লাহু আকবর !!!

        Comment


        • #5
          আল্লাহু আকবার !
          ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।

          Comment


          • #6
            আল্লাহু আকবার !

            Comment


            • #7
              আরও কিছু ছবিঃ-





              সালাউদ্দিনের ঘোড়া
              তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

              Comment


              • #8
                আফসোস!!!!!!
                শত আফসোস!!!!!!!!!
                দাজ্জালি মিডিয়া আল জাযিরা বলেছে, ১ জন হামলাকারী তালেবান সদস্য এবং মাত্র ২ জন পুলিশ মারা গেছে।......
                কত্তবড় দাজ্জাল!!!!!!!!
                এই ছবিগুলো দেখার পর বুঝলাম আসল কাহিনী!!!!!!!!
                আমি তো প্রথমে পাত্তাই দেই নাই!!!!!
                আমরা তো নাহয় মুজাহিদদের নিজস্ব সোর্স থেকে খবর নেই। কিন্তু দাজ্জাল তো চেতনানাশক ট্যাবলেট খাইয়ে উম্মাহ চিরনিদ্রায় শায়িত করে রেখেছে......। কী হবে? কী হবে????
                জাকারিয়া আব্দুল্লাহ ভাই , ঠিকই বলেছেন। যুদ্ধ এখন অর্ধেক না, পুরোটাই মিডীয়ায় হচ্ছে।
                হে আল্লাহ! তুমি মুজাহিদদের মিডিয়া শক্তিশালী করে দাও।।

                Comment


                • #9
                  অপারেশনের সূচনা

                  বর্তমানে চলমান বার্ষিক ওমারি অপারেশন চলাকালীন সময়ে, ইমারাতে ইসলামিয়্যাহর শাহাদাত সন্ধানী ব্যাটালিয়নের ৪ সদস্যের একটি দল নর্থ গেট হোটেল এবং সামরিক লজিস্টিক অস্ত্র/রসদ সরবরাহকারী ব্যবস্থাপণায়, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ও গোয়েন্দা তথ্যকেন্দ্র ছিল, স্থানীয় সময় রাত ০১:৩০ এ আক্রমণ পরিচালনা করে।

                  শাহাদাত সন্ধানী হামলাকারীগণ:

                  - মুহাম্মদ আম্বিয়া, কান্দাহারের পাশমুল থেকে।

                  - শামসুল্লাহ, হেলমান্দের নাহর সিরাজ থেকে।

                  - আব্দুর রাশিদ

                  - নাইমাতুল্লাহ, যাবুলের আদটঘর জেলা থেকে।

                  প্রাথমিক অবস্থায় একজন বীর শাহাদাত সন্ধানী তার ভারী বিস্ফোরক বোঝাই ট্রাকটি ক্যাম্পের প্রবেশমুখে বিস্ফোরন ঘটায়। যা শত্রুর নিরাপত্তা ব্যূহকে চুরমার করে দেয় এবং বহু বিল্ডিং, ডাইনিং হল, অস্ত্রাগার, খাদ্য ও জ্বালানী কোষাগার এবং বিলাসিতার জন্য নির্মিত হলসমূহের ফাটল ও ক্ষয়সাধণ করে। যা সমস্ত আগ্রাসী শত্রুদের ধ্বংসাবশেষের নিচে মাটিচাপা দেয়।

                  এই ভয়ানক বিস্ফোরনের, স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র, অগ্নি উদ্দীপক বোমা এবং বিস্ফোরক সহ ৩ জনের শাহাদাত সন্ধানী দল গেস্ট হাউজে প্রবেশ করে এবং বিদেশী হানাদার, পাহাড়াদার, অতিথি এবং কক্ষগুলোতে তখনো জীবিতদের আক্রমণ করে।

                  কোন একজনকেও আক্রমণের ২য় পর্যায়ে জীবিত ছাড়া হয় নি, যা ভোর ৫:০০ পর্যন্ত চলতে থাকে। ফলে প্রতিটি ব্যাক্তি নিশ্চিতভাবে নিহত হয় অথবা ধ্বংসস্তূপের নিচে গুরুতর আহত হয়ে চাপা পড়ে।

                  আক্রমণের ৩য় পর্যায়ে এই ৩ জন শাহাদাত সন্ধানী- যারা তাদের নিখুঁতভাবে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে এবং প্রত্যেককে হত্যা করে, এবার হানাদার বাহিনী এবং তাদের পুতুল সাহায্যকারীদের বাইরে থেকে ২ ঘণ্টা যাবৎ আক্রমণ করে, এভাবে তারা ভারী ক্ষয়ক্ষতি সাধণ করেন এবং শেষমেশ তারা বাধ্য হয়ে এম্বুলেন্সে করে

                  শত্রুর ক্ষয়ক্ষতি

                  কয়েকশ বিদেশীর উপস্থিতি সম্পর্কে নিখুঁত গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের পরই এই মুবারক হামলা পরচালিত হয়, যার ফলে শত্রুর অধিকাংশ নিহত হয় এবং ভেতরে অবস্থানরত শত্রুপক্ষের পদধারীরা আহত হয়। ক্যাম্পের বেশিরভাগ জায়গাই মাটির সাথে মিশে যায় কিংবা প্রচণ্ডভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়াও হানাদার শত্র আরও ক্ষয়ক্ষতি বরণ করে।

                  শত্রুর অস্বীকৃতি ও প্রোপাগান্ডা

                  শত্রু যে সকল প্রকার ক্ষয়ক্ষতি এবং হতাহতের ঘটনা অস্বীকার করেছে, তা আর নতুন কিছু না। বরং তাদের মিথ্যা, ধোঁকাবাজি, বাস্তবতাকে ধামাচাপা দেয়ার বহু পুরোনো ইতিহাস রয়েছে।

                  যখন কেউ সমস্ত নিরাপত্তা বাঁধা পাড়ি দিয়ে, একটি কয়েক টনের বিস্ফোরক বোঝাই ট্রাকের বিস্ফোরণ ঘটায় এবং পূর্ণ অস্ত্র সজ্জায় সজ্জিত থেকে হাটা, হামলা চালানো এবং ৭ ঘণ্টার মত সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে একটি বেসে অবস্থান করে, তবে এ ধরণের অপারেশনে কখনোই সামান্য ক্ষয়ক্ষতি সাধণ হয় না! প্রত্যেকটা সুস্থ মস্তিষ্কের ব্যাক্তি এ বাস্তবতা বুঝে। তাছাড়া অতীত অভিজ্ঞতাও একে প্রমাণ করেছে।

                  [বাকি অংশ উসামা মিডিয়ার জন্য রাখলাম]

                  Comment


                  • #10
                    দদরের আওয়াজ শোনতে প্পাচ্ছি

                    Comment


                    • #11
                      আল্লাহু আকবার !

                      Comment


                      • #12
                        আল্লাহু আকবার!!
                        আল্লাহু আকবার!!!

                        হৃদয় প্রশান্তকারী একটা অপারেশন। আল্লাহ মুমিনদের অন্তরকে প্রশান্ত করেছেন।

                        আল্লাহ সকল মুজাহিদীনকে এই রকম মানের অপারেশন করার তৌফিক দান করুন।

                        Comment


                        • #13
                          আললাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ
                          বিজয় বিজয় ইসলামের বিজয়
                          জিহাদই হলো মুমিন ও মুনাফিকের মাঝে
                          পার্থক্যকারী একটি ইবাদাহ

                          Comment

                          Working...
                          X