আফগানিস্তানের পৃথক তিনটি স্থানে শহিদী হামলা, হতাহত শত্রুসেনা ৩২৩-এর অধিক, বিভিন্ন যুদ্ধযান বিধ্বস্ত
চলমান অপারেশন মানসুরির পূর্ণ উত্তালতায় আজ দুপুরবেলা হেলমান্দ প্রদেশের নাদআলী জেলার কারীপোস্ট এলাকার নিকটে অবস্থিত একটি শত্রুসামরিক ইন্সটলেশনের (যেখান থেকে সামরিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়) ভেতরে ইসলামি ইমারতের একজন বীর মুজাহিদ-শাহাদাত অন্বেষণকারী মুজাহিদ তার বিস্ফোরকবাহী যান বিস্ফোরিত করেন। বিস্তারিত বর্ণনায় জানা যায়, হামলাটি নূর আহমেদ জারকাওয়ি হেলমান্দী নামের শাহাদাত অন্বেষণকারী এক মুজাহিদ সম্পন্ন করেছেন। হামলায় তিনি একটি উচ্চ পর্যায়ের ট্যাকটিকেল বিস্ফোরক ভর্তি যান ব্যবহার করেছেন। এতে প্রধান প্রধান অফিসারসহ ৬৭জন পুলিশ এবং a.n.a বন্দুকধারী হতাহত হয়েছে। হামলাটিতে ৪টি ট্যাংক এবং ৩টি a.p.c ধ্বংস হয়েছে।
এই হামলার ফলে সেই সেন্টার থেকে মুজাহিদগণের বিরুদ্ধে অপারেশন পরিচালনার আর কোনো সুযোগ নেই।
অপারেশন মানুসরিতে শহিদী হামলার ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি সিরিজ শহিদী হামলায় অন্তত ২৪৬জন সামরিক শত্রু কর্মকর্তা হতাহত হয়েছে।
আল-ইমারাহ রিপোর্টে বলা হয়েছে, কান্দাহার প্রদেশের সালাহউদ্দীন নামে ইসলামি ইমারতের শহীদী ইউনিটের একজন সাহসী মুজাহিদ শনিবারে পুরাতন মন্ত্রণালয়ের প্রথম চেকপয়েন্ট পেরোনোর পর দ্বিতীয় চেকপয়েন্টে মন্ত্রণালয়ের ভেতরে তার বিস্ফোরকবাহী গাড়িটিকে চালিত করে দেন এবং মন্ত্রণালয়ের প্রবেশদ্বারে এটিকে উড়িয়ে দেন।
গত এক সপ্তাহ ধরে অপারেশনটি পরিচালনার জন্য এলাকাটি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছিল এবং আজকে ছিল হামলার সঠিক সময়, যেহেতু অফিসিয়াল স্টাফ, অফিসার এবং সামরিক সদস্যরা মন্ত্রণালয়ের ভেতরে হামলা স্থানটির নিকটে দুপুরের খাবারের সময়ে একত্রিত হয়েছিল। হেলমান্দ অপারেশনের পরে আজকের এই শহিদী হামলায় অফিসারসহ অন্তত ২৪৬ শত্রু সদস্য হতাহত হয়েছে। শনিবারের শহিদী হামলাটি ছিল প্রতিরক্ষাহীন নাগরিকদের উপর শত্রুদের বিমান হামলা, তাদের বাড়িঘর ধ্বংস করা এবং তাদের অপহরণের বিরুদ্ধে পাল্টা জবাব হিসেবে। অনুরূপভাবে আহত সরকারের প্রতি একটি বার্তা হলো যে, সন্ত্রাস আমেরিকা এবং তাদের জোটসমূহের প্রতি এ সরকারের দাসত্ব তাদেরকে কোথায় নিয়ে যাবে এবং জাতি তাদের পরিণতির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে।
যদি তারা আমেরিকার আগ্রাসনের প্রতি দাসত্বপূর্ণ থাকতে চায় তাহলে একই পরিণতির মুখোমুখি হওয়া পূর্বনির্ধারিত এবং সন্দেহাতীতভাবে ন্যায়বিচার করা হবে।
কাবুলের পর আবারও হেলমান্দে আজ দুপুরবেলা অপারেশনের জন্য নাদআলী জেলার ত্রেইখ নাওয়ার এবং দোরাহি এলাকায় পৌঁছা a.n.a, a.n.p এবং আরবাকি সেনাদের উপর শাহাদাত অন্বেষণকারী দুইজন মুজাহিদ হামলা করেছেন। প্রায় এক ঘণ্টা যাবৎ চলা ওই যুদ্ধে ১০ পুতুলসেনা নিহত হয়েছে এবং বাকিরা পলায়ন করার পূর্বে আরো কিছু সেনা আহত হয়েছে। পালানোর সময় শত্রুদের একটি a.p.c ভূমিমাইন বিস্ফোরণের কবলে পড়ে ধ্বংস হয়ে যায় এবং ভেতরে থাকা সকল বন্দুকধারী হতাহত হয়েছে। এই সফল অপারেশনের পর শাহাদাত অন্বেষণকারী উভয় মুজাহিদ নিকটস্থ মুজাহিদগণের কাছে নিরাপদে পৌঁছেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
চলমান অপারেশন মানসুরির পূর্ণ উত্তালতায় আজ দুপুরবেলা হেলমান্দ প্রদেশের নাদআলী জেলার কারীপোস্ট এলাকার নিকটে অবস্থিত একটি শত্রুসামরিক ইন্সটলেশনের (যেখান থেকে সামরিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়) ভেতরে ইসলামি ইমারতের একজন বীর মুজাহিদ-শাহাদাত অন্বেষণকারী মুজাহিদ তার বিস্ফোরকবাহী যান বিস্ফোরিত করেন। বিস্তারিত বর্ণনায় জানা যায়, হামলাটি নূর আহমেদ জারকাওয়ি হেলমান্দী নামের শাহাদাত অন্বেষণকারী এক মুজাহিদ সম্পন্ন করেছেন। হামলায় তিনি একটি উচ্চ পর্যায়ের ট্যাকটিকেল বিস্ফোরক ভর্তি যান ব্যবহার করেছেন। এতে প্রধান প্রধান অফিসারসহ ৬৭জন পুলিশ এবং a.n.a বন্দুকধারী হতাহত হয়েছে। হামলাটিতে ৪টি ট্যাংক এবং ৩টি a.p.c ধ্বংস হয়েছে।
এই হামলার ফলে সেই সেন্টার থেকে মুজাহিদগণের বিরুদ্ধে অপারেশন পরিচালনার আর কোনো সুযোগ নেই।
অপারেশন মানুসরিতে শহিদী হামলার ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি সিরিজ শহিদী হামলায় অন্তত ২৪৬জন সামরিক শত্রু কর্মকর্তা হতাহত হয়েছে।
আল-ইমারাহ রিপোর্টে বলা হয়েছে, কান্দাহার প্রদেশের সালাহউদ্দীন নামে ইসলামি ইমারতের শহীদী ইউনিটের একজন সাহসী মুজাহিদ শনিবারে পুরাতন মন্ত্রণালয়ের প্রথম চেকপয়েন্ট পেরোনোর পর দ্বিতীয় চেকপয়েন্টে মন্ত্রণালয়ের ভেতরে তার বিস্ফোরকবাহী গাড়িটিকে চালিত করে দেন এবং মন্ত্রণালয়ের প্রবেশদ্বারে এটিকে উড়িয়ে দেন।
গত এক সপ্তাহ ধরে অপারেশনটি পরিচালনার জন্য এলাকাটি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছিল এবং আজকে ছিল হামলার সঠিক সময়, যেহেতু অফিসিয়াল স্টাফ, অফিসার এবং সামরিক সদস্যরা মন্ত্রণালয়ের ভেতরে হামলা স্থানটির নিকটে দুপুরের খাবারের সময়ে একত্রিত হয়েছিল। হেলমান্দ অপারেশনের পরে আজকের এই শহিদী হামলায় অফিসারসহ অন্তত ২৪৬ শত্রু সদস্য হতাহত হয়েছে। শনিবারের শহিদী হামলাটি ছিল প্রতিরক্ষাহীন নাগরিকদের উপর শত্রুদের বিমান হামলা, তাদের বাড়িঘর ধ্বংস করা এবং তাদের অপহরণের বিরুদ্ধে পাল্টা জবাব হিসেবে। অনুরূপভাবে আহত সরকারের প্রতি একটি বার্তা হলো যে, সন্ত্রাস আমেরিকা এবং তাদের জোটসমূহের প্রতি এ সরকারের দাসত্ব তাদেরকে কোথায় নিয়ে যাবে এবং জাতি তাদের পরিণতির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে।
যদি তারা আমেরিকার আগ্রাসনের প্রতি দাসত্বপূর্ণ থাকতে চায় তাহলে একই পরিণতির মুখোমুখি হওয়া পূর্বনির্ধারিত এবং সন্দেহাতীতভাবে ন্যায়বিচার করা হবে।
কাবুলের পর আবারও হেলমান্দে আজ দুপুরবেলা অপারেশনের জন্য নাদআলী জেলার ত্রেইখ নাওয়ার এবং দোরাহি এলাকায় পৌঁছা a.n.a, a.n.p এবং আরবাকি সেনাদের উপর শাহাদাত অন্বেষণকারী দুইজন মুজাহিদ হামলা করেছেন। প্রায় এক ঘণ্টা যাবৎ চলা ওই যুদ্ধে ১০ পুতুলসেনা নিহত হয়েছে এবং বাকিরা পলায়ন করার পূর্বে আরো কিছু সেনা আহত হয়েছে। পালানোর সময় শত্রুদের একটি a.p.c ভূমিমাইন বিস্ফোরণের কবলে পড়ে ধ্বংস হয়ে যায় এবং ভেতরে থাকা সকল বন্দুকধারী হতাহত হয়েছে। এই সফল অপারেশনের পর শাহাদাত অন্বেষণকারী উভয় মুজাহিদ নিকটস্থ মুজাহিদগণের কাছে নিরাপদে পৌঁছেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
Comment