আলহামদুলিল্লাহ! নতুন করে আবার গুলাগুলিতে ৫ ভারতীয় নাপাক সেনা নিহত, আহত হয়েছে কয়েক ডজন।আর টি এন এন থেকে নিচে বিস্তারিত তুলে ধরলাম।
রক্তাক্ত পুলওয়ামা, বন্দুকযুদ্ধে মেজরসহ ৫ ভারতীয় সেনা নিহত
১৮ ফেব্রুয়ারি,২০১৯
রক্তাক্ত পুলওয়ামা, বন্দুকযুদ্ধে মেজরসহ ৫ ভারতীয় সেনা নিহত
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আরটিএনএন
পুলওয়ামা: ভারতনিয়ন্ত্রীত কাশ্মীরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় আধাসামরিক বাহিনীর ৪৪ জওয়ান নিহত হওয়ার পর এবার বিদ্রোহীদের সঙ্গে তীব্র বন্দুকযুদ্ধে এক মেজরসহ অন্তত পাঁচ ভারতীয় সেনা নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং চার জওয়ান। নিহতরা ৫৫ নম্বর রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের সদস্য। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও চলেছে গুলির লড়াই।
বৃহস্পতিবার হামলার পর থেকেই এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছিল সেনা। রবিবার ভারতের স্থানীয় সময় রাত ১২টার দিকে খবর আসে পুলওয়ামার পিংলান গ্রামে লুকিয়ে রয়েছে ২-৩ জন। তাদের ধরতেই অভিযানে নামে সেনা, সিআরপিএফ ও কাশ্মীর পুলিশ। খবর এএফপির।
নাম প্রকাশে অনুচ্ছিক এক ভারতীয় কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, দুই পক্ষের গোলাগুলিতে চার সেনা নিহত হয়েছেন। এছাড়াও আহত হয়েছেন আরও একজন। তবে টাইমস অব ইন্ডিয়া নিহত সেনার সংখ্যা বলেছে পাঁচজন।
পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, সেনারা প্রথমে হুশিয়ারিমূলক গুলি ছোড়েন। তখন বিদ্রোহীরা পাল্টা গুলি করেন। এতে প্রধান শহর শ্রীনগর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে এই জেলায় দুই পক্ষ তীব্র বন্দুকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন।
তবে বিদ্রোহীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলওয়ামারে ভয়াবহ হামলার পর বিতর্কিত এ অঞ্চলটিতে ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে সরকারি নিরাপত্তা বাহিনী। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা বাহিনীর দুই হাজার ৫০০ জওয়ানকে বহন করে নিয়ে যাওয়া একটি গাড়ি বহরে বিস্ফোরকবোঝাই একটি ভ্যান ঢুকে পড়লে গত তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে হতাহতের ঘটনাটি ঘটে।
হামলার দায় স্বীকার করেছে পাকিস্তানভিত্তিক জইশ-ই-মোহাম্মদ। তবে ভারত এ হামলার নেপথ্যে প্রতিবেশী পাকিস্তানকে দায়ী করলেও দেশটি তা অস্বীকার করে যাচ্ছে।
কাশ্মীরে ১৯৮৯ সালে ব্যাপক বিদ্রোহী ছড়িয়ে পড়লে হাজার হাজার বেসামরিক লোক নিহত হন।
রক্তাক্ত পুলওয়ামা, বন্দুকযুদ্ধে মেজরসহ ৫ ভারতীয় সেনা নিহত
১৮ ফেব্রুয়ারি,২০১৯
রক্তাক্ত পুলওয়ামা, বন্দুকযুদ্ধে মেজরসহ ৫ ভারতীয় সেনা নিহত
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আরটিএনএন
পুলওয়ামা: ভারতনিয়ন্ত্রীত কাশ্মীরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় আধাসামরিক বাহিনীর ৪৪ জওয়ান নিহত হওয়ার পর এবার বিদ্রোহীদের সঙ্গে তীব্র বন্দুকযুদ্ধে এক মেজরসহ অন্তত পাঁচ ভারতীয় সেনা নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং চার জওয়ান। নিহতরা ৫৫ নম্বর রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের সদস্য। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও চলেছে গুলির লড়াই।
বৃহস্পতিবার হামলার পর থেকেই এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছিল সেনা। রবিবার ভারতের স্থানীয় সময় রাত ১২টার দিকে খবর আসে পুলওয়ামার পিংলান গ্রামে লুকিয়ে রয়েছে ২-৩ জন। তাদের ধরতেই অভিযানে নামে সেনা, সিআরপিএফ ও কাশ্মীর পুলিশ। খবর এএফপির।
নাম প্রকাশে অনুচ্ছিক এক ভারতীয় কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, দুই পক্ষের গোলাগুলিতে চার সেনা নিহত হয়েছেন। এছাড়াও আহত হয়েছেন আরও একজন। তবে টাইমস অব ইন্ডিয়া নিহত সেনার সংখ্যা বলেছে পাঁচজন।
পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, সেনারা প্রথমে হুশিয়ারিমূলক গুলি ছোড়েন। তখন বিদ্রোহীরা পাল্টা গুলি করেন। এতে প্রধান শহর শ্রীনগর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে এই জেলায় দুই পক্ষ তীব্র বন্দুকযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন।
তবে বিদ্রোহীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলওয়ামারে ভয়াবহ হামলার পর বিতর্কিত এ অঞ্চলটিতে ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে সরকারি নিরাপত্তা বাহিনী। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা বাহিনীর দুই হাজার ৫০০ জওয়ানকে বহন করে নিয়ে যাওয়া একটি গাড়ি বহরে বিস্ফোরকবোঝাই একটি ভ্যান ঢুকে পড়লে গত তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে হতাহতের ঘটনাটি ঘটে।
হামলার দায় স্বীকার করেছে পাকিস্তানভিত্তিক জইশ-ই-মোহাম্মদ। তবে ভারত এ হামলার নেপথ্যে প্রতিবেশী পাকিস্তানকে দায়ী করলেও দেশটি তা অস্বীকার করে যাচ্ছে।
কাশ্মীরে ১৯৮৯ সালে ব্যাপক বিদ্রোহী ছড়িয়ে পড়লে হাজার হাজার বেসামরিক লোক নিহত হন।