দেখতে দেখতে একবছরে ঘুরে ৫ই আগস্ট আবার চলে এলো। যেটা ৩৬শে জুলাই নামে পরিচিত। জুলাই গণঅভুত্থানে কোন দলের কি ভূমিকা ও ত্যাগ তিতিক্ষা ছিলো তা সবাই যার যার টা যে যে তুলে ধরতে ব্যস্ত। বিষয়টা এমন যে নিজেদের বড়ত্ব জাহির করা। যেনো রাজনৈতিক ভাবে অন্যদের উপরে থাকা যায়। কিন্তু ঐ সময়ে আল্লাহর বড় সাহা্যের কথা কি আমাদের মাথায় আছে? ঐ সময়ে আল্লাহর ছোটো বড় অনেক নুসরতই অনেকে প্রত্যক্ষ করেছেন। আমার দৃষ্টিতে সবচেয়ে বড় নুসরত যেটা ছিলো তা হলো আন্দোলনের প্রথম পর্ব জালিম হাসিনা সরকার একদম দমণ করে ফেলেছিলো প্রায়। সকলে ধরেই নিয়েছে আগের সব আন্দোলনের মতো এটাও ব্যর্থ হয়ে গেলো। তখন ঐ সপ্তাহের জুমায় যে মসজিদে নমাজ পড়েছিলাম ঐ খতিবকে দেখলাম পরিস্তির বদলে ভিন্ন প্রসঙ্গে আলাপ করতে। অথচ এই ইমাম সাহেবে সপ্তাহখানেক আগে আন্দোলন যখন চাঙ্গা ছিলো তখন আন্দোলনের পক্ষে গরম গরম বক্তৃতা দিয়েছিলেন।
জালিম হাসিনার সরকার আন্দোলন একরকম দমনই করে ফেললো। রোডে গাড়ি চলা শুরু হলো। জালিম সরকার তার সফলতাও জাহির করতে শুরু করলৌ আন্দোলন দমণ করার ব্যপারে।
কিন্তু কয়েকদিনের মধ্যেই ০ তে চলে যাওয়া আন্দোলন আবার আল্লাহর ইচ্ছায় দাড়িয়ে গেলো। এটা কি দুনিয়াবী কোনো মাস্টারমাইন্ডের কাজ?
সবাই তো ক্রেডিট নিতে ব্যস্ত। আমাদের রবের ক্রেডিট স্বীকার করতে কে কে তৈরী আছেন?
فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَاسْتَغْفِرْهُ
তখন আপনি আপনার পালনকর্তার পবিত্রতা বর্ণনা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন।
জালিম হাসিনার সরকার আন্দোলন একরকম দমনই করে ফেললো। রোডে গাড়ি চলা শুরু হলো। জালিম সরকার তার সফলতাও জাহির করতে শুরু করলৌ আন্দোলন দমণ করার ব্যপারে।
কিন্তু কয়েকদিনের মধ্যেই ০ তে চলে যাওয়া আন্দোলন আবার আল্লাহর ইচ্ছায় দাড়িয়ে গেলো। এটা কি দুনিয়াবী কোনো মাস্টারমাইন্ডের কাজ?
সবাই তো ক্রেডিট নিতে ব্যস্ত। আমাদের রবের ক্রেডিট স্বীকার করতে কে কে তৈরী আছেন?
فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَاسْتَغْفِرْهُ
তখন আপনি আপনার পালনকর্তার পবিত্রতা বর্ণনা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন।
Comment