খুবই গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয়। একটু বড় হলেও উম্মাহর স্বার্থে পড়ার জন্য আহ্বান করছি। জাজাকাল্লাহু খাইর!
----------------------------------
জাতিগত ডি-মরালাইজেশন, মাইন্ড কন্ট্রোলঃ
২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের পর বিডিআরের নামকরণ বিজিবি করা ছাড়াও উল্লেখযোগ্য যে পরিবর্তনটি আনা হয়েছিল, তা ছিল বিডিআরের পোশাক পরিবর্তন। বিডিআরের পোশাক পরিবর্তনের যে সুনির্দিষ্ট কারণটি তখন বলা হয়েছিল, তা ছিল ‘ডি-মরালাইজেশন’। অর্থাৎ বাহিনীর যে মনোবল, যে উদ্যম, সেটা ভেঙে দেয়ার ঘোষণা দিয়েই তখন বিডিআরের পোশাক পরিবর্তন করা হয়েছিল।
শুধু বিডিআর নয়, মূল সেনাবাহিনীর পোশাকেও পরিবর্তন আনা হয়েছিল। কোমরে বাঁধা বেল্টের অপসারণ সহ, এক্সারসাইজ কমিয়ে দেওয়া এবং খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া সহ নানা পরিবর্তন শুরু করা হয়েছিল তখন থেকেই। বর্তমানে সেনাবাহিনীর অফিসগুলোতে কর্পোরেট কালচারের মতো শার্ট-প্যান্টের প্রচলন করা হয়েছে। আমার পরিচিত যারা ঐসব অফিসে গিয়েছে, তারা বলেছে এখন আর সেনাবাহিনীর মধ্যে আগের সেই সেনাসুলভ মনোভাব নেই। তাদের মনোভাব এখন আর পাঁচ-দশটা কেরাণীর মতোই প্রভুভক্তসুলভ ও নতজানু।
মূলত এই ডি-মরালাইজেশনই মুশরিক ভারত অনুগত সরকারের মূল এজেন্ডাগুলোর একটি। কারণ ডি-মরালাইজেশন এর মাধ্যমে একটি জাতির মধ্যে প্রভুভক্তসুলভ মানসিকতা সৃষ্টি করা যায়, যে কারণে তারা হারিয়ে ফেলে বিদ্রোহের আকাঙ্খা ও জজবা। তাদের মধ্যে পরাধীনতা ও অন্যায়কে মেনে নেয়ার মতো মানসিকতা সৃষ্টি হয়। জাতিগত ডি-মরালাইজেশন এর কয়েকটি মূল পন্থা, যেগুলো সরকার ফলো করছে-
১) ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনবরত কটূক্তি ও সমালোচনা। এর ফলে জনগণের মধ্যে হীনম্মন্যতা সৃষ্টি হবে, তারা ধরে নিবে তাদের ধর্ম নিয়ে সমালোচনা করাটাই স্বাভাবিক। বিশেষ করে এখন অনেকেরই মনে এরকম ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কেউ খারাপ মন্তব্য করতেই পারে। আমরা চুপ করে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শুধু দেখতে থাকব।
২) সীমান্তে মানুষ হত্যা ও সরকারের নিষ্ক্রিয়তা। এর ফলে জনগণের মধ্যে এই মানসিকতা পয়দা হচ্ছে যে, সীমান্তে চাইলেই মানুষ হত্যা করা যেতে পারে। আমাদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার নেই।
৩) এই পূজায় নোয়াখালীতে ৭১ ফুট মূর্তি নির্মাণ করার মূল উদ্দেশ্যই ছিল ডি-মরালাইজেশন। সাত-্আটতলার সমান বিরাট মূর্তি দেখে মুসলমানরা ভয়ে ভয়ে থাকবে, তারা হতোদ্যম হবে ও হীনম্মন্যতায় ভুগবে।
৪) পাঠ্যপুস্তকে হিন্দুধর্মের প্রশংসা গেলানো ও ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি। এটি একটি ভয়াবহ ডি-মরালাইজিং প্রক্রিয়া, যেটা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকেই পঙ্গু করে দেবে।
৫) কুরবানীতে বাধাপ্রদান। প্রতি বছর কুরবানী আসলেই প্রচার করা হচ্ছে, পরিবেশ দূষণ হয়, এই হয় সেই হয় নানাকিছু। হাটগুলো শহরের বাইরে ঠেলে দেয়া হচ্ছে আর মণ্ডপগুলো রাস্তার মোড়ে মোড়ে তৈরী করা হচ্ছে। মুসলমানদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া হচ্ছে, তারা এদেশের দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক।
৬) বিভিন্ন এলিট বাহিনীর উপর পেটি পুলিশকে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে। পুলিশ দিয়ে র*্যাবকে রাইফেলের গুঁতো খাওয়ানো হচ্ছে। অনুমতি ছাড়াই ঘরে ঢুকে সেনা সদস্যকে থাপ্পড় দিয়ে পুলিশ বলছে, চাইলে যা খুশি করতে পারি। এগুলো উদ্দেশ্যমূলকভাবেই করা হচ্ছে এলিট বাহিনীগুলোকে ডি-মরালাইজ করতে। বাবুল আক্তারের ব্যাপারটাও এই গেমেরই একটা অংশ!
৭) ইসলামের বিভিন্ন বিশেষ দিনে ক্রিকেট খেলার তারিখ ফেলা হচ্ছে, যেমন আশুরার দিনে এবার ক্রিকেট খেলা হয়েছে। সরকার এগুলো উদ্দেশ্যমূলকভাবেই করছে, কারণ ইসলামী দিবসগুলো মুসলমানদের উদ্যম ও প্রেরণা দেয়। আর সরকার চায়, মুসলমানরা যেন সবসময় ডি-মরালাইজড হয়ে থাকে।
ডি-মরালাইজেশন এর ফলশ্রুতিতে কী হয়, সেটার উদাহরণ দিতে পলাশীর যুদ্ধের উদাহরণই যথেষ্ট। ইংরেজরা যখন সবকিছু দখল করছিল, তখন চারপাশের মানুষ কেবলি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিল, কারণ তারা ছিল ডি-মরালাইজড জনগোষ্ঠী। তখন মানুষ দাঁড়িয়ে ছিল, এখন দাঁড়িয়ে থাকে না? একটা ম্যাজিস্ট্রেট যখন কয়েকটা মাত্র পুলিশকে সাথে নিয়ে তারাপুর চা-বাগান ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ভারতীয় নাগরিক পঙ্কজকে বুঝিয়ে দিচ্ছিল, তখন আশেপাশের সাধারণ মানুষগুলো কী করছিল? তারা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিল। এই ঘটনাটি দশবছর আগেও ঘটা সম্ভব ছিল না, সেক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেটকে লাশ হয়ে ফেরত আসতে হত। কারণ তখন মানুষ এতোটা ডি-মরালাইজড ছিল না।
এদেশের মুসলমানরা ডি-মরালাইজড বলেই শাহজালাল ভার্সিটির ক্যান্টিন মালিককে গরুর ঝোল দেয়ার কথা বলে পিটিয়ে আহত করে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয় এক হিন্দু, কিন্তু একজনও প্রতিবাদ করেনা। সবাই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখে। বলা বাহুল্য, পলাশীর প্রান্তরের সেই ইতিহাসের আবারও পুনরাবৃত্তি ঘটতে যাচ্ছে, কারণ আমরা আবারও পরিণত হয়েছি সেই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখে যাওয়ার জাতিতে। খেলারামেরা আমাদেরকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলেই যাবে, আর আমরা দেখারাম হয়ে কেবল দেখেই যাব...........
একারণেই এদেশের উন্নতি আমার মনে কোন স্বস্তি দেয় না। ব্রিটিশ আমলের শুরুতে এদেশের মুসলমানদের অনেক ধনসম্পদ ছিল, কিন্তু তারা ছিল ডি-মরালাইজড। সেই সম্পত্তি তাই তাদের ভাগ্যে জোটেনি, তা হিন্দু আর ব্রিটিশদের পকেটে গিয়েছিল। ঠিক সেভাবেই বাংলাদেশের বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ হোক আর যাই হোক, সেগুলো হিন্দুদের পকেটে যাবে, সাদা চামড়াদের পকেটে যাবে। পাকিস্তান আর চীনের কাছে ধাতানি খাওয়া ভারতের সুইপার সেনাবাহিনী আমাদের দেশে হামলা চালাবে, আমাদের মা-বোনেরা হিন্দু হায়েনাদের খাদ্যে পরিণত হবে। আর আমরা ডি-মরালাইজড জাতি, কেবলি চেয়ে চেয়ে দেখতেই থাকব দেখতেই থাকব..............!
জেগে উঠুন উম্মাহ! দয়া করে জেগে উঠুন!! ইন্টারনেট জগত ছাড়াও বাস্তবে জেগে উঠুন!!! না হলে অচিরেই হয়ত কান্না ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না!
----------------------------------
জাতিগত ডি-মরালাইজেশন, মাইন্ড কন্ট্রোলঃ
২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের পর বিডিআরের নামকরণ বিজিবি করা ছাড়াও উল্লেখযোগ্য যে পরিবর্তনটি আনা হয়েছিল, তা ছিল বিডিআরের পোশাক পরিবর্তন। বিডিআরের পোশাক পরিবর্তনের যে সুনির্দিষ্ট কারণটি তখন বলা হয়েছিল, তা ছিল ‘ডি-মরালাইজেশন’। অর্থাৎ বাহিনীর যে মনোবল, যে উদ্যম, সেটা ভেঙে দেয়ার ঘোষণা দিয়েই তখন বিডিআরের পোশাক পরিবর্তন করা হয়েছিল।
শুধু বিডিআর নয়, মূল সেনাবাহিনীর পোশাকেও পরিবর্তন আনা হয়েছিল। কোমরে বাঁধা বেল্টের অপসারণ সহ, এক্সারসাইজ কমিয়ে দেওয়া এবং খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া সহ নানা পরিবর্তন শুরু করা হয়েছিল তখন থেকেই। বর্তমানে সেনাবাহিনীর অফিসগুলোতে কর্পোরেট কালচারের মতো শার্ট-প্যান্টের প্রচলন করা হয়েছে। আমার পরিচিত যারা ঐসব অফিসে গিয়েছে, তারা বলেছে এখন আর সেনাবাহিনীর মধ্যে আগের সেই সেনাসুলভ মনোভাব নেই। তাদের মনোভাব এখন আর পাঁচ-দশটা কেরাণীর মতোই প্রভুভক্তসুলভ ও নতজানু।
মূলত এই ডি-মরালাইজেশনই মুশরিক ভারত অনুগত সরকারের মূল এজেন্ডাগুলোর একটি। কারণ ডি-মরালাইজেশন এর মাধ্যমে একটি জাতির মধ্যে প্রভুভক্তসুলভ মানসিকতা সৃষ্টি করা যায়, যে কারণে তারা হারিয়ে ফেলে বিদ্রোহের আকাঙ্খা ও জজবা। তাদের মধ্যে পরাধীনতা ও অন্যায়কে মেনে নেয়ার মতো মানসিকতা সৃষ্টি হয়। জাতিগত ডি-মরালাইজেশন এর কয়েকটি মূল পন্থা, যেগুলো সরকার ফলো করছে-
১) ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনবরত কটূক্তি ও সমালোচনা। এর ফলে জনগণের মধ্যে হীনম্মন্যতা সৃষ্টি হবে, তারা ধরে নিবে তাদের ধর্ম নিয়ে সমালোচনা করাটাই স্বাভাবিক। বিশেষ করে এখন অনেকেরই মনে এরকম ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কেউ খারাপ মন্তব্য করতেই পারে। আমরা চুপ করে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শুধু দেখতে থাকব।
২) সীমান্তে মানুষ হত্যা ও সরকারের নিষ্ক্রিয়তা। এর ফলে জনগণের মধ্যে এই মানসিকতা পয়দা হচ্ছে যে, সীমান্তে চাইলেই মানুষ হত্যা করা যেতে পারে। আমাদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার নেই।
৩) এই পূজায় নোয়াখালীতে ৭১ ফুট মূর্তি নির্মাণ করার মূল উদ্দেশ্যই ছিল ডি-মরালাইজেশন। সাত-্আটতলার সমান বিরাট মূর্তি দেখে মুসলমানরা ভয়ে ভয়ে থাকবে, তারা হতোদ্যম হবে ও হীনম্মন্যতায় ভুগবে।
৪) পাঠ্যপুস্তকে হিন্দুধর্মের প্রশংসা গেলানো ও ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি। এটি একটি ভয়াবহ ডি-মরালাইজিং প্রক্রিয়া, যেটা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকেই পঙ্গু করে দেবে।
৫) কুরবানীতে বাধাপ্রদান। প্রতি বছর কুরবানী আসলেই প্রচার করা হচ্ছে, পরিবেশ দূষণ হয়, এই হয় সেই হয় নানাকিছু। হাটগুলো শহরের বাইরে ঠেলে দেয়া হচ্ছে আর মণ্ডপগুলো রাস্তার মোড়ে মোড়ে তৈরী করা হচ্ছে। মুসলমানদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া হচ্ছে, তারা এদেশের দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক।
৬) বিভিন্ন এলিট বাহিনীর উপর পেটি পুলিশকে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে। পুলিশ দিয়ে র*্যাবকে রাইফেলের গুঁতো খাওয়ানো হচ্ছে। অনুমতি ছাড়াই ঘরে ঢুকে সেনা সদস্যকে থাপ্পড় দিয়ে পুলিশ বলছে, চাইলে যা খুশি করতে পারি। এগুলো উদ্দেশ্যমূলকভাবেই করা হচ্ছে এলিট বাহিনীগুলোকে ডি-মরালাইজ করতে। বাবুল আক্তারের ব্যাপারটাও এই গেমেরই একটা অংশ!
৭) ইসলামের বিভিন্ন বিশেষ দিনে ক্রিকেট খেলার তারিখ ফেলা হচ্ছে, যেমন আশুরার দিনে এবার ক্রিকেট খেলা হয়েছে। সরকার এগুলো উদ্দেশ্যমূলকভাবেই করছে, কারণ ইসলামী দিবসগুলো মুসলমানদের উদ্যম ও প্রেরণা দেয়। আর সরকার চায়, মুসলমানরা যেন সবসময় ডি-মরালাইজড হয়ে থাকে।
ডি-মরালাইজেশন এর ফলশ্রুতিতে কী হয়, সেটার উদাহরণ দিতে পলাশীর যুদ্ধের উদাহরণই যথেষ্ট। ইংরেজরা যখন সবকিছু দখল করছিল, তখন চারপাশের মানুষ কেবলি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিল, কারণ তারা ছিল ডি-মরালাইজড জনগোষ্ঠী। তখন মানুষ দাঁড়িয়ে ছিল, এখন দাঁড়িয়ে থাকে না? একটা ম্যাজিস্ট্রেট যখন কয়েকটা মাত্র পুলিশকে সাথে নিয়ে তারাপুর চা-বাগান ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ভারতীয় নাগরিক পঙ্কজকে বুঝিয়ে দিচ্ছিল, তখন আশেপাশের সাধারণ মানুষগুলো কী করছিল? তারা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিল। এই ঘটনাটি দশবছর আগেও ঘটা সম্ভব ছিল না, সেক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেটকে লাশ হয়ে ফেরত আসতে হত। কারণ তখন মানুষ এতোটা ডি-মরালাইজড ছিল না।
এদেশের মুসলমানরা ডি-মরালাইজড বলেই শাহজালাল ভার্সিটির ক্যান্টিন মালিককে গরুর ঝোল দেয়ার কথা বলে পিটিয়ে আহত করে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয় এক হিন্দু, কিন্তু একজনও প্রতিবাদ করেনা। সবাই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখে। বলা বাহুল্য, পলাশীর প্রান্তরের সেই ইতিহাসের আবারও পুনরাবৃত্তি ঘটতে যাচ্ছে, কারণ আমরা আবারও পরিণত হয়েছি সেই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখে যাওয়ার জাতিতে। খেলারামেরা আমাদেরকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলেই যাবে, আর আমরা দেখারাম হয়ে কেবল দেখেই যাব...........
একারণেই এদেশের উন্নতি আমার মনে কোন স্বস্তি দেয় না। ব্রিটিশ আমলের শুরুতে এদেশের মুসলমানদের অনেক ধনসম্পদ ছিল, কিন্তু তারা ছিল ডি-মরালাইজড। সেই সম্পত্তি তাই তাদের ভাগ্যে জোটেনি, তা হিন্দু আর ব্রিটিশদের পকেটে গিয়েছিল। ঠিক সেভাবেই বাংলাদেশের বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ হোক আর যাই হোক, সেগুলো হিন্দুদের পকেটে যাবে, সাদা চামড়াদের পকেটে যাবে। পাকিস্তান আর চীনের কাছে ধাতানি খাওয়া ভারতের সুইপার সেনাবাহিনী আমাদের দেশে হামলা চালাবে, আমাদের মা-বোনেরা হিন্দু হায়েনাদের খাদ্যে পরিণত হবে। আর আমরা ডি-মরালাইজড জাতি, কেবলি চেয়ে চেয়ে দেখতেই থাকব দেখতেই থাকব..............!
জেগে উঠুন উম্মাহ! দয়া করে জেগে উঠুন!! ইন্টারনেট জগত ছাড়াও বাস্তবে জেগে উঠুন!!! না হলে অচিরেই হয়ত কান্না ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না!
Comment