মুসলিম রমণীকে ইহুদিদের হাতে তুলে দিল এরদোগান!
মুসলিম রমণীকে ইহুদিদের হাতে তুলে দিল এরদোগান!
বুধবার, ২৯ জুমাদাল আখিরাহ ১৪৩৮ হিজরি, ২৯ মার্চ ২০১৭ ইংরেজি
“ইসলামের দাবীদার কথিত মোডারেটদের অত্যান্ত পসন্দের ব্যক্তি ও তাদের খলিফা এরদোগান এখন মুসলিম রমণীদের ইহুদীদের হাওয়ালা করে দিচ্ছে, যাতে ইহুদিরা তাদের উপর ইহুদি আইন প্রয়োগ করতে পারে।
হাইফার জেলা আদালত গত ২১ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার আমাদের বোন সাবরিন জাবদাতকে চার সালের সাঁজা শুনিয়েছেন এবং সাথে সাথে ৮ হাজার শিকলস জরিমানাও করেছে। এই বোনকে তুর্কি সরকার ইহুদীদের হাওয়ালা করে দিয়েছিল।”
আরব বিশ্বের জনপ্রিয় আলেম শায়েখ আবু মুহাম্মাদ আল মাকদিসি এক বার্তায় এই তথ্য তুলে ধরেন। শায়েখ তার বার্তায় আরও বলেন-
“প্রচণ্ড গোমরাহিতে ডুবন্ত ধর্মীয় শ্রেণী বলে থাকে যে, এরদোগান নাকি আমাদের সময়ের নাজ্জাশি।
এটা একটি ফালতু কথা!
আল্লাহর কসম! নাজ্জাশি কখনই কোন মুসলমানকে কাফেরদের হাতে তুলে দেন নি, অথচ কাফেররা এই কাজে তাকে তোহফাও দিয়েছিল।
এই হচ্ছে ওই সকল গোমরাহ লোকদের অবস্থা, যারা মুসলমানদের গোমরাহ করে যাচ্ছে।”
উল্লেখ্য বেশ কয়েক বছর যাবত তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান মুসলমানদের সহানুভূতি অর্জন করলেও সাম্প্রতিক তার দৃষ্টিকটু ইহুদিপ্রীতি মুসলমানদের সচেতন করছে। তারা দেখছে একদিকে এরদোগান ইহুদীদের ঘরের আগুন নিভাতে বিমান পাঠাচ্ছে, অপরদিকে সিরিয়ায় আইএসকে দমানোর নামে সাধারণ মুসলমানদের নির্বিচারে হত্যা করছে।
মুসলিম রমণীকে ইহুদিদের হাতে তুলে দিল এরদোগান!
বুধবার, ২৯ জুমাদাল আখিরাহ ১৪৩৮ হিজরি, ২৯ মার্চ ২০১৭ ইংরেজি
“ইসলামের দাবীদার কথিত মোডারেটদের অত্যান্ত পসন্দের ব্যক্তি ও তাদের খলিফা এরদোগান এখন মুসলিম রমণীদের ইহুদীদের হাওয়ালা করে দিচ্ছে, যাতে ইহুদিরা তাদের উপর ইহুদি আইন প্রয়োগ করতে পারে।
হাইফার জেলা আদালত গত ২১ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার আমাদের বোন সাবরিন জাবদাতকে চার সালের সাঁজা শুনিয়েছেন এবং সাথে সাথে ৮ হাজার শিকলস জরিমানাও করেছে। এই বোনকে তুর্কি সরকার ইহুদীদের হাওয়ালা করে দিয়েছিল।”
আরব বিশ্বের জনপ্রিয় আলেম শায়েখ আবু মুহাম্মাদ আল মাকদিসি এক বার্তায় এই তথ্য তুলে ধরেন। শায়েখ তার বার্তায় আরও বলেন-
“প্রচণ্ড গোমরাহিতে ডুবন্ত ধর্মীয় শ্রেণী বলে থাকে যে, এরদোগান নাকি আমাদের সময়ের নাজ্জাশি।
এটা একটি ফালতু কথা!
আল্লাহর কসম! নাজ্জাশি কখনই কোন মুসলমানকে কাফেরদের হাতে তুলে দেন নি, অথচ কাফেররা এই কাজে তাকে তোহফাও দিয়েছিল।
এই হচ্ছে ওই সকল গোমরাহ লোকদের অবস্থা, যারা মুসলমানদের গোমরাহ করে যাচ্ছে।”
উল্লেখ্য বেশ কয়েক বছর যাবত তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান মুসলমানদের সহানুভূতি অর্জন করলেও সাম্প্রতিক তার দৃষ্টিকটু ইহুদিপ্রীতি মুসলমানদের সচেতন করছে। তারা দেখছে একদিকে এরদোগান ইহুদীদের ঘরের আগুন নিভাতে বিমান পাঠাচ্ছে, অপরদিকে সিরিয়ায় আইএসকে দমানোর নামে সাধারণ মুসলমানদের নির্বিচারে হত্যা করছে।
Comment