শাহজাহান বাচ্চু নামক মুক্তমনা
আসলে তো (মূত্রমনা) লেখককে হত্যা করার
সময় কাছাকাছি অবস্থানকারী এক তাগুত পুলিশের
ভাষ্য শুনে না হেঁসে পারলাম না।
দেখুন ভিতু কি বলে!
সিরাজদিখান থানার ওই এএসআই’র নাম মো. মাসুম আলী।
তিনি বলেন, ‘পূর্ব নির্ধারিত ডিউটি শেষ করে আমি ওই রাস্তা ধরে
মোটরসাইকেলে থানায় যাচ্ছিলাম। এমন সময় একটা শব্দ পাই।
আরও কিছু দূর সামনে গিয়ে রাস্তার ওপরে একজন মানুষকে পড়ে থাকতে দেখি।
মোটরসাইকেল থেকে আমি নেমে দাঁড়াই।
প্রথমে ভেবেছিলাম বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনার কোনও ব্যাপার।
কারণ, পাশেই একটা বিদ্যুতের খুঁটি আছে। এরপর একটু দূরে দেখি,
একজন (ঘাতক) মোটরসাইকেলে উঠতেছে।
আরেকটা একটা মোটরসাইকেলে একজন বসা এবং দুজন দাঁড়িয়ে আছে।’
মাসুম আলী বলেন, ‘‘তখন আমিতো আর প্রস্তুত ছিলাম না।
তারা যখন দেখছে পোশাক পরিহিত একজন পুলিশ,
তখন তাদের একজন বলে, ‘গুলি করে দে, পুলিশকে গুলি করে দে’।
আমি সঙ্গে সঙ্গে নিজের মোটরসাইকেলের আড়ালে অবস্হান নেই।
এরপর তারা ব্যাগ থেকে একটা বোমা বের করে রাস্তায় ফাঁটিয়ে
মোটরসাইকেলে দ্রুত পালিয়ে যায় হত্যাকারীরা।
সঙ্গে সঙ্গে ফোন করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে আমি এই ঘটনা জানাই।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘ঘটনা এত দ্রুত ঘটে যে,
তারা কী পোশাকে ছিল, কেমন মোটরসাইকেলে চড়েছিল,
তাদের চেহারা কেমন ছিল,
আমি কিছুই বলতে পারবো না।
তবে মোটর সাইকেলের চালকেরা হেলমেট পরিহিত ছিল।
ঘটনার পর তারা জংশন রোড ধরে চলে যায়।
এরপর কোনদিকে যায়, আমি বলতে পারব না।
কারণ, ‘পুলিশকে গুলি কর’ বলার পরে আমি
নিজেকে বাঁচাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি।
আমি অস্ত্র বের করার আগেই তারা পালিয়ে যায়।
আমি যদি আর ১০ সেকেন্ড আগে সেখানে পৌঁছাতাম,
তাহলে হয়তো আমিও মারা পড়তাম।’’
এরা আসলে নিরস্ত্র সাধারণ মুসলমানদের কাছে বীরপুরুষ সাজে,
কিন্তু মুজাহিদদের সামনে একটা নেড়ি কুত্তার চেয়ে বেশী কিছু না।
কারণ তারা নিজের জান বাঁচাতে যেমন ভালবাসে
মুজাহিদরা আল্লাহ পাকের জন্য নিজের জান কোরবান
করতে তার চেয়েও বেশি ভালবাসে।
এই তাগুতের অভিভাবক হল শয়তান,
আর আমাদের অভিভাবক হচ্ছেন মহান আল্লাহ তা'য়ালা।
আসলে তো (মূত্রমনা) লেখককে হত্যা করার
সময় কাছাকাছি অবস্থানকারী এক তাগুত পুলিশের
ভাষ্য শুনে না হেঁসে পারলাম না।
দেখুন ভিতু কি বলে!
সিরাজদিখান থানার ওই এএসআই’র নাম মো. মাসুম আলী।
তিনি বলেন, ‘পূর্ব নির্ধারিত ডিউটি শেষ করে আমি ওই রাস্তা ধরে
মোটরসাইকেলে থানায় যাচ্ছিলাম। এমন সময় একটা শব্দ পাই।
আরও কিছু দূর সামনে গিয়ে রাস্তার ওপরে একজন মানুষকে পড়ে থাকতে দেখি।
মোটরসাইকেল থেকে আমি নেমে দাঁড়াই।
প্রথমে ভেবেছিলাম বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনার কোনও ব্যাপার।
কারণ, পাশেই একটা বিদ্যুতের খুঁটি আছে। এরপর একটু দূরে দেখি,
একজন (ঘাতক) মোটরসাইকেলে উঠতেছে।
আরেকটা একটা মোটরসাইকেলে একজন বসা এবং দুজন দাঁড়িয়ে আছে।’
মাসুম আলী বলেন, ‘‘তখন আমিতো আর প্রস্তুত ছিলাম না।
তারা যখন দেখছে পোশাক পরিহিত একজন পুলিশ,
তখন তাদের একজন বলে, ‘গুলি করে দে, পুলিশকে গুলি করে দে’।
আমি সঙ্গে সঙ্গে নিজের মোটরসাইকেলের আড়ালে অবস্হান নেই।
এরপর তারা ব্যাগ থেকে একটা বোমা বের করে রাস্তায় ফাঁটিয়ে
মোটরসাইকেলে দ্রুত পালিয়ে যায় হত্যাকারীরা।
সঙ্গে সঙ্গে ফোন করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে আমি এই ঘটনা জানাই।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘ঘটনা এত দ্রুত ঘটে যে,
তারা কী পোশাকে ছিল, কেমন মোটরসাইকেলে চড়েছিল,
তাদের চেহারা কেমন ছিল,
আমি কিছুই বলতে পারবো না।
তবে মোটর সাইকেলের চালকেরা হেলমেট পরিহিত ছিল।
ঘটনার পর তারা জংশন রোড ধরে চলে যায়।
এরপর কোনদিকে যায়, আমি বলতে পারব না।
কারণ, ‘পুলিশকে গুলি কর’ বলার পরে আমি
নিজেকে বাঁচাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি।
আমি অস্ত্র বের করার আগেই তারা পালিয়ে যায়।
আমি যদি আর ১০ সেকেন্ড আগে সেখানে পৌঁছাতাম,
তাহলে হয়তো আমিও মারা পড়তাম।’’
এরা আসলে নিরস্ত্র সাধারণ মুসলমানদের কাছে বীরপুরুষ সাজে,
কিন্তু মুজাহিদদের সামনে একটা নেড়ি কুত্তার চেয়ে বেশী কিছু না।
কারণ তারা নিজের জান বাঁচাতে যেমন ভালবাসে
মুজাহিদরা আল্লাহ পাকের জন্য নিজের জান কোরবান
করতে তার চেয়েও বেশি ভালবাসে।
এই তাগুতের অভিভাবক হল শয়তান,
আর আমাদের অভিভাবক হচ্ছেন মহান আল্লাহ তা'য়ালা।
Comment