কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি দিল পুলিশ কর্মকর্তা!
সিলেটের বিশ্বনাথে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি দিয়েছে থানার এএসআই কামরুজ্জামান। কলেজছাত্রীকে হুমকি দেওয়ার ঐ ঘটনায় উপজেলার সর্বত্র তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। কামরুজ্জামান উপজেলার সবজায়গায় ‘পাগলা দারোগা’ নামে পরিচিত।
কলেজছাত্রীর অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ৫ সেপ্টেম্বর বুধবার উপজেলার সদর ইউনিয়নের জানাইয়া মশুলা গ্রামের বাসিন্দা আশিক আলীর মেয়ে বিশ্বনাথ ডিগ্রি কলেজের ওই ছাত্রীর পরিবারের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ দেন তারই সৎ মা মনোয়ারা বেগম।
আর ওই অভিযোগটি তদন্তের দায়িত্ব পায় এএসআই কামরুজ্জামান। সে অভিযোগটি তদন্ত করতে স্থানীয় কিছু বখাটেদের সঙ্গে নিয়ে সাদা পোশাকে ওই কলেজছাত্রীর বাড়িতে যায়।
সেখানে গিয়ে প্রথমেই বিনা অনুমতিতে নারী পুলিশ ছাড়া ওই কলেজছাত্রীর ঘরে প্রবেশ করে। এতে কলেজছাত্রী, তার ছোট বোন ও মা কারণ জানতে চাইলে এবং ঘরে প্রবেশে বাধা দিলে তাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এ পুলিশ কমকর্তা।
এক পর্যায়ে এএসআই কামরুজ্জামান তাদেরকে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করে কলেজছাত্রীকে বখাটেদের দিয়ে ধর্ষণের হুমকি দেয়।
বৃহস্পতিবার রাতে ওই কলেজছাত্রী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ওসমানীনগর সার্কেল) সাইফুল ইসলামের কাছে অভিযোগ দেয়।
ঐ এএসআইসের বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছে তারই আরেক সহকর্মী।
সিলেটের বিশ্বনাথে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি দিয়েছে থানার এএসআই কামরুজ্জামান। কলেজছাত্রীকে হুমকি দেওয়ার ঐ ঘটনায় উপজেলার সর্বত্র তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। কামরুজ্জামান উপজেলার সবজায়গায় ‘পাগলা দারোগা’ নামে পরিচিত।
কলেজছাত্রীর অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ৫ সেপ্টেম্বর বুধবার উপজেলার সদর ইউনিয়নের জানাইয়া মশুলা গ্রামের বাসিন্দা আশিক আলীর মেয়ে বিশ্বনাথ ডিগ্রি কলেজের ওই ছাত্রীর পরিবারের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ দেন তারই সৎ মা মনোয়ারা বেগম।
আর ওই অভিযোগটি তদন্তের দায়িত্ব পায় এএসআই কামরুজ্জামান। সে অভিযোগটি তদন্ত করতে স্থানীয় কিছু বখাটেদের সঙ্গে নিয়ে সাদা পোশাকে ওই কলেজছাত্রীর বাড়িতে যায়।
সেখানে গিয়ে প্রথমেই বিনা অনুমতিতে নারী পুলিশ ছাড়া ওই কলেজছাত্রীর ঘরে প্রবেশ করে। এতে কলেজছাত্রী, তার ছোট বোন ও মা কারণ জানতে চাইলে এবং ঘরে প্রবেশে বাধা দিলে তাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এ পুলিশ কমকর্তা।
এক পর্যায়ে এএসআই কামরুজ্জামান তাদেরকে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করে কলেজছাত্রীকে বখাটেদের দিয়ে ধর্ষণের হুমকি দেয়।
বৃহস্পতিবার রাতে ওই কলেজছাত্রী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ওসমানীনগর সার্কেল) সাইফুল ইসলামের কাছে অভিযোগ দেয়।
ঐ এএসআইসের বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছে তারই আরেক সহকর্মী।
Comment