ভারতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ বলেছে, ‘বিজেপির সংকল্প হলো, এ দেশে একজনও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে থাকতে দেবে না। তাদেরকে বেছে বেছে এখান থেকে বিতাড়ন করা হবে।’
মঙ্গলবার বিজেপিশাসিত রাজস্থানের জয়পুরে দলীয় কর্মীদের এক সভায় এ মন্তব্য করে সে।
অন্যদিকে সোমবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে এনআরসি বিষয়ক এক আলোচনাসভায় বিজেপির প্রভাবশালী সাধারণ সম্পাদক রাম মাধব বলে, ভারতের আসামে চূড়ান্ত নাগরিক তালিকা বা এনআরসি থেকে যাদের নাম বাদ পড়বে তাদের বাংলাদেশেই ‘ডিপোর্ট’ করা হবে।
সে বলে, ‘এখানে আমাদের পরিকল্পনা হলো তিনটি: ডিটেক্ট, ডিলিট ও ডিপোর্ট। অর্থাৎ প্রথম ধাপে অবৈধ বিদেশি কারা, তাদের শনাক্ত করা হবে (ডিটেক্ট)- যেটা এখন চলছে।’
‘তারপর ভোটার তালিকা থেকে তাদের নাম বাদ দেয়া ও বিভিন্ন সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করার প্রক্রিয়া শুরু হবে (ডিলিট)। আর তারপর আমরা তাদেরকে বাংলাদেশে ডিপোর্ট করব!’
এর আগে বিজেপির শীর্ষ স্তরের কোনো নেতাই এত স্পষ্টভাবে এনআরসি থেকে বাদপড়া লোকজনকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়ার কথা বলেনি।
ঐ সভায় উপস্থিত ছিল আসামের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালও। সে মন্তব্য করে, অবৈধ বিদেশিদের খুঁজতে আসামের পর এবার সারা ভারতেই এনআরসি প্রক্রিয়া চালু করা উচিত।
এতকিছুর পরেও আমাদের দেশের শাসকরা ভারতের সাথে কথিত বন্ধুত্ব জোরদার হওয়ার চাতুরতাপূর্ণ বাণী শোনাচ্ছে।
মঙ্গলবার বিজেপিশাসিত রাজস্থানের জয়পুরে দলীয় কর্মীদের এক সভায় এ মন্তব্য করে সে।
অন্যদিকে সোমবার সন্ধ্যায় দিল্লিতে এনআরসি বিষয়ক এক আলোচনাসভায় বিজেপির প্রভাবশালী সাধারণ সম্পাদক রাম মাধব বলে, ভারতের আসামে চূড়ান্ত নাগরিক তালিকা বা এনআরসি থেকে যাদের নাম বাদ পড়বে তাদের বাংলাদেশেই ‘ডিপোর্ট’ করা হবে।
সে বলে, ‘এখানে আমাদের পরিকল্পনা হলো তিনটি: ডিটেক্ট, ডিলিট ও ডিপোর্ট। অর্থাৎ প্রথম ধাপে অবৈধ বিদেশি কারা, তাদের শনাক্ত করা হবে (ডিটেক্ট)- যেটা এখন চলছে।’
‘তারপর ভোটার তালিকা থেকে তাদের নাম বাদ দেয়া ও বিভিন্ন সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করার প্রক্রিয়া শুরু হবে (ডিলিট)। আর তারপর আমরা তাদেরকে বাংলাদেশে ডিপোর্ট করব!’
এর আগে বিজেপির শীর্ষ স্তরের কোনো নেতাই এত স্পষ্টভাবে এনআরসি থেকে বাদপড়া লোকজনকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়ার কথা বলেনি।
ঐ সভায় উপস্থিত ছিল আসামের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালও। সে মন্তব্য করে, অবৈধ বিদেশিদের খুঁজতে আসামের পর এবার সারা ভারতেই এনআরসি প্রক্রিয়া চালু করা উচিত।
এতকিছুর পরেও আমাদের দেশের শাসকরা ভারতের সাথে কথিত বন্ধুত্ব জোরদার হওয়ার চাতুরতাপূর্ণ বাণী শোনাচ্ছে।
Comment