‘নিপীড়নের হাত থেকে বাঁচতে প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসার অপেক্ষায়
লিখেছেন
নিউজ ডেক্স -
সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৮
বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। সদ্য অনুপ্রবেশকারীদের দাবি, রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর সে দেশের সেনারা এখনও নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। যারা এখনও সেখানে আছে তাদের ‘ক্রীতদাস’ বানিয়ে রাখা হয়েছে। নির্যাতন থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসার অপেক্ষায় আছেন রাখাইনের বাকি রোহিঙ্গারা।
কক্সবাজারের একাধিক ক্যাম্পের রোহিঙ্গা নেতারা জানিয়েছেন, ‘নিপীড়নের হাত থেকে বাঁচতে আরও প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসার অপেক্ষায় আছেন। প্রায় প্রতি রাতে একাধিক দল বাংলাদেশে প্রবেশ করছেন। তাদের অধিকাংশই নাফ নদী পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আসছেন। ৩০০ রোহিঙ্গা মায়ানমার সীমান্তের বন-জঙ্গলে দিন গুনছে বাংলাদেশে পালিয়ে আসার সুযোগের।
টেকনাফ লেদা রোহিঙ্গা শিবিরের চেয়ারম্যান আবদুল মতলব বলেন, ‘রাখাইনের যেসব রোহিঙ্গা এখনো বাংলাদেশে আসতে পারেননি, তাদের আসলে আটকে রাখা হয়েছে।
সেনারা তাদের অবরুদ্ধ করে রেখেছে, স্থানীয় হাটবাজারেও তাদের যেতে দেওয়া হচ্ছে না। এর ফলে খাবারের সংকটে রয়েছেন রোহিঙ্গারা। এ কারণে সুযোগ পেলেই রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
সূত্রঃ সংবাদ প্রতিদিন
লিখেছেন
নিউজ ডেক্স -
সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৮
বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। সদ্য অনুপ্রবেশকারীদের দাবি, রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর সে দেশের সেনারা এখনও নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। যারা এখনও সেখানে আছে তাদের ‘ক্রীতদাস’ বানিয়ে রাখা হয়েছে। নির্যাতন থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসার অপেক্ষায় আছেন রাখাইনের বাকি রোহিঙ্গারা।
কক্সবাজারের একাধিক ক্যাম্পের রোহিঙ্গা নেতারা জানিয়েছেন, ‘নিপীড়নের হাত থেকে বাঁচতে আরও প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসার অপেক্ষায় আছেন। প্রায় প্রতি রাতে একাধিক দল বাংলাদেশে প্রবেশ করছেন। তাদের অধিকাংশই নাফ নদী পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আসছেন। ৩০০ রোহিঙ্গা মায়ানমার সীমান্তের বন-জঙ্গলে দিন গুনছে বাংলাদেশে পালিয়ে আসার সুযোগের।
টেকনাফ লেদা রোহিঙ্গা শিবিরের চেয়ারম্যান আবদুল মতলব বলেন, ‘রাখাইনের যেসব রোহিঙ্গা এখনো বাংলাদেশে আসতে পারেননি, তাদের আসলে আটকে রাখা হয়েছে।
সেনারা তাদের অবরুদ্ধ করে রেখেছে, স্থানীয় হাটবাজারেও তাদের যেতে দেওয়া হচ্ছে না। এর ফলে খাবারের সংকটে রয়েছেন রোহিঙ্গারা। এ কারণে সুযোগ পেলেই রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
সূত্রঃ সংবাদ প্রতিদিন
Comment